দক্ষিণ কোরিয়ায় কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারি
![]() | এই নিবন্ধটিতে en.wikipedia থেকে 2020 coronavirus pandemic in South Korea-এর অনুবাদ রয়েছে। |
দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারি | |
---|---|
![]() দক্ষিণ কোরিয়ায় মহামারি মানচিত্র (১২ এপ্রিল অনুসারে): ১–৯ নিশ্চিত ঘটনা ১০–৯৯ নিশ্চিত ঘটনা ১০০–৪৯৯ নিশ্চিত ঘটনা ৫০০–৯৯৯ নিশ্চিত ঘটনা ১০০০–৯৯৯৯ নিশ্চিত ঘটনা ≥১০০০০ নিশ্চিত ঘটনা | |
![]() ০২ জানুয়ারী হইতে দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারিজনিত মৃত্যুর মানচিত্র মানচিত্রে দিন চিহ্নিত করা নেই মানচিত্রে দিনও অন্তর্ভুক্ত অন্তিম দিন মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত | |
রোগ | কোভিড-১৯ |
ভাইরাসের প্রজাতি | সার্স-কোভ-২ |
স্থান | দক্ষিণ কোরিয়া |
প্রথম সংক্রমণের ঘটনা | ইঞ্চন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর |
আগমনের তারিখ | ২০ জানুয়ারী ২০২০ (৫ বছর, ৩ মাস ও ৪ সপ্তাহ) |
উৎপত্তি | উহান, হুপেই, চীন[১] |
নিশ্চিত আক্রান্ত | ১০,৫১২ |
সুস্থ | ৭,৩৬৮ |
মৃত্যু | ২১৪ |
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | |
ncov | |
সন্দেহভাজন আক্রান্ত‡ | ১৩,৭৮৮ |
‡ Suspected cases have not been confirmed as being due to this strain by laboratory tests, although some other strains may have been ruled out. |
২০১৯-২০ করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারিটির প্রথম ঘটনা দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০শে জানুয়ারী ২০২০ নাগাদ হয়েছিল যেটি পৃথিবীতে প্রথম চীন থেকে শুরু হয়।[২] ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এই ছোঁয়াচে রোগে দেশে মোট ২০টি সংক্রমণ ও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০-র মধ্যে ৫৮ জন[৩] কিম্বা ৭০ জনের[৪] মতো সংক্রমিত হন। কোরিয়ার রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্র ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত দেশে মোট ৩৪৬টি সংক্রমণ নিশ্চিত করে। হঠাৎ করেই সংক্রমিত ব্যক্তিদের সংখ্যাটা বেড়ে ওঠার কারণ হিসেবে দক্ষিণ কোরীয় সরকার "রুগী নং ৩১" কে চিহ্নিত করে, যিনি দেগুর শিঞ্ছঞ্জি চার্চের জমায়েতে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[৪][৫]
কোভিড-১৯ ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় তৎক্ষণাৎ সবরকমের জন সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় এবং দেগু শহরে সেনাবাহিনীর কয়েকশ কর্মীবৃন্দকে সঙ্গরোধ করা হয়।[৬][৭] ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধের উদ্দেশ্যে, দক্ষিণ কোরিয়া হুবেই থেকে ভ্রমণকারী বিদেশীদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে দেয়।[৮][৯]
৯ই এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ায় মোট করোনায় আক্রান্তদের সংখ্যা ১০,৪২৩ জন, এদের মধ্যে ২০৪ জনের ভাইরাস সংক্রমণের জেরে মৃত্যু হয়।[১০] ৪,৯৪,৭১১ জন করোনা সংক্রমণের জন্য পরীক্ষিত হন এবং সারাদেশে আক্রান্তের মৃত্যুহার হচ্ছে ১.৯৫%, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশ্বব্যাপী ক্ষেত্রে ৪.৩৪% মৃত্যুর হারের চেয়েও কম।[১১]
দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান[১২], ভিয়েতনাম[১৩] ও সিঙ্গাপুর[১৪] এই চারটি দেশ সম্বন্ধে মনে করা হচ্ছে যে তারা বিশ্বের বৃহত্তম ও সেরার সেরা একটি মহামারি নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প সঞ্চালনা করতে সক্ষম হয়। বৃহত্তর লোকসংখ্যার একাংশের করোনা সংক্রমণের পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয় দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার দ্বারা এবং সংক্রমণ পজিটিভ আসার উপলক্ষে সংক্রমিত ব্যক্তিগণকে সঙ্গরোধ করার ব্যবস্থা নেয় সরকার। সম্পূর্ণ লকডাউনের পরিবর্তে সংক্রমিতদের কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং করে যারা বিগত কয়েকদিনে সংক্রমিতের সংস্পর্শে এসেছিল বরং সেই সমস্ত ব্যক্তিদের কেবলমাত্র চিহ্নিত করে আলাদা করে রাখে সরকার।[১৫][১৬] এতে দক্ষিণ কোরীয় সমাজের স্বাভাবিক জীবনে ক্ষুদ্রতম প্রভাব মাত্রই পড়ে।[১৫][১৭][১৮] মার্চের মাঝামাঝি দক্ষিণ কোরিয়া সফলভাবে শিঞ্ছঞ্জি মহামারির গুচ্ছকে পুরোপুরিভাবে আটকে ফেলতে পারে। যদিও, শিঞ্ছঞ্জি মহামারির গুচ্ছ ছাড়াও করোনার সংক্রমণটি একেবারে থেমে যায়না এবং দেশের অন্যান্য প্রান্তে নতুন কেস আসতে দেখা যায়।[১৯]
সময়রেখা
[সম্পাদনা]করোনা দেখা দেওয়ার প্রথম চার সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া বিভিন্ন প্রযুক্তির (যেমন সংক্রমিতদের অতীত জানতে সিসি ক্যামেরায় তাদের গতিবিধি খতিয়ে দেখা ইত্যাদি) সহযোগিতায় কোভিড-১৯ সংক্রমণ ছড়ানো খানিকটা রোধ করতে পারলেও, ১৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে, শিঞ্ছঞ্জি চার্চের রুগী নং ৩১ সম্বন্ধে আরও তথ্য আবিষ্কার করার পর সংক্রমণের সংখ্যা হঠাৎই বেড়ে ১,৭০০ এ পৌঁছে যায়। কিছু সংবাদ মাধ্যম এমন রিপোর্ট পেশ করেছিল যে শিঞ্ছঞ্জি চার্চের অধিকাংশ অনুগামীরা কোরিয়া রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্রের সঙ্গে বিভিন্ন ধর্মগত কারণে সহযোগিতা করার থেকে বিরত থাকেন।[২০] শিঞ্ছঞ্জি যদিও এই অভিযোগগুলি অস্বীকার করে, আর অন্য কিছু সূত্রনুসারে জানা যায় যে শিঞ্ছঞ্জি সম্প্রদায়টি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনোপ্রকার সহযোগিতা করতে নারাজ ছিল।[২১] ২৭শে জানুয়ারী পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত মামলাই শিঞ্ছঞ্জি চার্চের সাথে যুক্ত ছিল; এমনটাই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের দ্বারা নিশ্চিত করা হয়।[২২] ১০ই মার্চের মধ্যে কোরিয়া রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্র প্রায় সকল শিঞ্ছঞ্জি চার্চের সদস্যদের সঙ্গেই যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয় এবং তাদের পরীক্ষাও করে। সেই সময় সারাদেশে মোট পরীক্ষিতদের সংখ্যাটি এসে দাঁড়ায় দুই লক্ষে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
২০শে জানুয়ারী হইতে ১৭ই ফেব্রুয়ারির অন্তর্বর্তী সময়ে
[সম্পাদনা]২০শে জানুয়ারী দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম করোনা সংক্রমণের কেসটি একজন ৩৫ বছর বয়সী চীনের মহিলার মধ্যে পাওয়া যায়। তিন দিন পর প্রথম দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিক যার মধ্যে সংক্রমণটি পাওয়া যায় তিনি সদ্য উহান প্রদেশ থেকে দেশে ফেরেন এবং জ্বর ভাব লাগাতে ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। ব্যক্তিটির বয়স ৫৫ বছর। এই দুটি সংক্রমণের রিপোর্ট প্রকাশ্যে ২৪শে জানুয়ারিতে প্রকাশিত করা হয়েছিল।[২]
২৬শে জানুয়ারী নাগাদ তৃতীয় কেসটি দায়ের হয়। ব্যক্তিটি ৫৮ বছরের একজন দক্ষিণ কোরীয় নাগরিক। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পূর্বে একটি গাড়ি ভাড়া করেন ও তিনটি রেস্তোরাঁ, একটি হোটেল ও একটি সুপারমার্কেট ঘোরার পর তার পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন বলে জানা গিয়েছিল। এই সকল স্থানগুলি পরবর্তিতে নির্বীজনিত করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
২৭শে ফেব্রুয়ারি উহান ফেরৎ চতুর্থ কেসটি পাওয়া যায় একজন ৫৫ বছরের দক্ষিণ কোরীয় পুরুষের মধ্যে যিনি ২০শে জানুয়ারী উহান থেকে দেশে ফিরেছিলেন। জ্বর বাঁধানোর পর ২১শে জানুয়ারী থেকে পরিস্থিতিতে বাড়াবাড়ি হলে ব্যক্তিটি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হন। উভয় মামলাই আনুষ্ঠানিক রেকর্ডে ২৭শে জানুয়ারী নাগাদ ট্যালি করা হয়।[২৩]
১লা ফেব্রুয়ারি প্রথম চারজন রুগীদের অবস্থার ব্যাপারে জানা যায় যে প্রথম তিনজন রুগীদের মধ্যে মারাত্মকভাবে সংক্রমণ না দেখা গেলেও চতুর্থ রুগীটি নিউমোনিয়া সংক্রমণ করেন। চতুর্থ রুগীটির মরে যাওয়ার গুজবকেও কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ নাকচ করে।[২৪]
৩০শে জানুয়ারী আরও দুইটি করোনা সংক্রমণের কেস দায়ের হয়। পঞ্চম ব্যক্তি ছিলেন ৩২ বছরের উহানে কর্মরত একজন দক্ষিণ কোরীয় নাগরিক। তিনি ২৪শে জানুয়ারী দক্ষিণ কোরিয়া ফেরেন। ষষ্ঠ রুগীই ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বপ্রথম রুগী যিনি উহান থেকে আসেননি। ৫৬ বছর বয়সী এই লোকটি দক্ষিণ কোরিয়ার তৃতীয় করোনা সংক্রমিত রুগীটির সঙ্গে রেস্তোরাঁয় যাওয়ার দরুণই আক্রান্ত হন।[২৫]
৩১শে জানুয়ারী সপ্তম রুগীর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর আসে। ২৮ বছরের এই দক্ষিণ কোরীয় যুবকটি উহান থেকে ২৩শে জানুয়ারী ফেরেন। ২৬শে জানুয়ারী তার মধ্যে করোনার কিছু লক্ষণ দেখা দেওয়ার পরবর্তিতে তাকে ২৮শে জানুয়ারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।[২৬] একই দিন আরও চারজন রুগীদের নাম করোনা সংক্রমণের জন্য রেকর্ডে দায়ের করা হয়। অষ্টম রুগী ছিলেন সদ্য উহান থেকে আগত ৬২ বছরের একজন দক্ষিণ কোরীয় মহিলা। নবম রুগীটি পঞ্চম রুগীর সরাসরি সংস্পর্শে এসে সংক্রমিত হন এবং দশম ও একাদশ রুগীরা ছিলেন ষষ্ঠ রুগীর স্ত্রী এবং সন্তান যারা ষষ্ঠ রুগীটিকে দেখতে গিয়েই আক্রান্ত হন।[২৭]
১লা ফেব্রুয়ারি জাপানে ভ্রমণ প্রদর্শক হিসেবে কর্মরত একজন চীনের নাগরিককে দেশে দ্বাদশ করোনার রুগী হিসেবে নিশ্চিত করা হয়। জাপানে করোনায় আক্রান্ত একজন রুগীকে দেখতে গিয়ে তিনি নিজে আক্রান্ত হয়ে পড়েন এবং ১৯শে জানুয়ারী রাজধানী সিওলের গিম্পো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে প্রবেশ করেন।[২৪] ২শরা ফেব্রুয়ারি কোরিয়া রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্র (কেসিডিসি) অতিরিক্ত তিনটি মামলা নিশ্চিত করার পরবর্তিতে আক্রান্তদের সংখ্যা মোট পনেরোতে এসে দাঁড়ায়।[২৮]
থাইল্যান্ড থেকে ৫ দিনের অবসর কাটিয়ে ফেরা এক মহিলার মধ্য করোনা সংক্রমণ পাওয়া যায়। তাকে দেশের ষোড়শ কেস হিসেবে ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।[২৯] ৫ই ফেব্রুয়ারি নাগাদ আরও তিনটি কেস পাওয়া যেতে মোট সংক্রমিতদের সংখ্যা এসে দাঁড়ায় ১৯ এ। সপ্তদশ এবং উনবিংশতি রুগী দুজনে সিঙ্গাপুরে একটি জনসম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন ও সেখানে একজন করোনা সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেন।[৩০] একই দিন কেসিডিসি জানায় যে দ্বিতীয় রুগী পরপর দুবার করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ পরীক্ষিত হওয়াতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছে এবং এরই দ্বারা সেই ব্যক্তিটি দেশে করোনা সংক্রমণ থেকে পুরোপুরিভাবে সেরে ওঠা প্রথম ব্যক্তি হন।[৩১]
কেস | তারিখ | বয়স | লিঙ্গ | জাতীয়তা | বাসস্থান | হাসপাতাল যেখানে ভর্তি করা হয় | উহান গিয়েছিলেন? | দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশের তারিখ | স্থিতি | যতোজনের সঙ্গে দেখা করেছেন | টীকা | উৎস |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২০ জানুয়ারী ২০২০ | ৩৫ | মহিলা | চীন | ইঞ্চন | ইঞ্চন মেট্রোপলিটনসিটি মেডিক্যাল সেন্টার, ইঞ্চন | হ্যাঁ | ১৯ জানুয়ারী ২০২০ | ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৪৫ | [৩২][৩৩] | |
২ | ২৪ জানুয়ারী ২০২০ | ৫৫ | পুরুষ | কোরীয় | সিওল | জাতীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্র, সিওল | হ্যাঁ | ২২ জানুয়ারী ২০২০ | ৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৭৫ | [৩২][৩৩] | |
৩ | ২৬ জানুয়ারী ২০২০ | ৫৪ | পুরুষ | কোরীয় | গোইয়াং | মিওংজি হাসপাতাল, গোইয়াং | হ্যাঁ | ২০ জানুয়ারী ২০২০ | ১২ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ১৬ | [৩২][৩৩] | |
৪ | ২৭ জানুয়ারী ২০২০ | ৫৫ | পুরুষ | কোরীয় | পিয়ংতেক | সিওল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বুন্দাং হাসপাতাল, সংনাম | হ্যাঁ | ২০ জানুয়ারী ২০২০ | ৯ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৯৫ | [৩২][৩৩] | |
৫ | ৩০ জানুয়ারী ২০২০ | ৩৩ | পুরুষ | কোরীয় | সিওল | সিওল মেট্রোপলিটন সিটি সিওল মেডিক্যাল সেন্টার, সিওল | হ্যাঁ | ২৪ জানুয়ারী ২০২০ | মার্চ ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৩১ | [৩২][৩৩] | |
৬ | ৩০ জানুয়ারী ২০২০ | ৫৫ | পুরুষ | কোরীয় | সিওল | সিওল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, সিওল | না | (অন্তর্দেশীয় সংক্রমণ) | ১৯শে ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ১৭ | তৃতীয় সংক্রমিত ব্যক্তির বন্ধু | [৩২][৩৩] |
৭ | ৩০ জানুয়ারী ২০২০ | ২৮ | পুরুষ | কোরীয় | সিওল | সিওল মেট্রোপলিটন সিটি মেডিক্যাল সেন্টার, সিওল | Yes | ২৩ জানুয়ারী ২০২০ | ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৯ | [৩২][৩৩] | |
৮ | ৩১ জানুয়ারী ২০২০ | ৬২ | মহিলা | কোরীয় | গুনসান | ওনকোয়াং বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, ইক্সান | হ্যাঁ | 23 জানুয়ারী ২০২০ | ১২ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ১১৩ | [৩২][৩৩] | |
৯ | ৩১ জানুয়ারী ২০২০ | ২৮ | মহিলা | কোরীয় | সিওল | সিওল মেট্রোপলিটন সিটি সিওল মেডিক্যাল সেন্টার, সিওল | না | (অন্তর্দেশীয় সংক্রমণ) | ২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ২ | পঞ্চম সংক্রমিত ব্যক্তির বন্ধু | [৩২][৩৩] |
১০ | ৩১ জানুয়ারী ২০২০ | ৫৪ | মহিলা | কোরীয় | সিওল | সিওল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, সিওল | না | (অন্তর্দেশীয় সংক্রমণ) | ১৯শে ফেব্রুয়ারি ২০২০ নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান | ৪৩ | ষষ্ঠ সংক্রমিত ব্যক্তির স্ত্রী | [৩২][৩৩] |
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]টেমপ্লেট:২০১৯–২০ করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারির উপাত্ত/দক্ষিণ কোরিয়ায় চিকিৎসামূলক ঘটনার রেখাচিত্র

টেমপ্লেট:২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারির উপাত্ত/দক্ষিণ কোরিয়ায় চিকিৎসামূলক ঘটনা
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]- ↑ Sheikh, Knvul; Rabin, Roni Caryn (১০ মার্চ ২০২০)। "The Coronavirus: What Scientists Have Learned So Far"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ 신종 코로나바이러스 한국인 첫환자 확인। MK (কোরীয় ভাষায়)। 서진우। ২৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Archived copy" 31번 환자 연관 신천지교회 대남병원서 확진자 58명, 1명 사망। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ Shin, Hyonhee; Cha, Sangmi (২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "'Like a zombie apocalypse': Residents on edge as coronavirus cases surge in South Korea"। Thomson Reuters। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Coronavirus: South Korea reports 161 new cases, bringing total to 763; 7th death reported"। The Straits Times। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Seoul city to ban rallies, Shincheonji church services to curb virus"। YNA। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Soldiers in Daegu areas banned from leaving bases, meeting visitors"। YNA। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "S. Korea Bars Foreigners Traveling from Hubei Province"। ৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "As Virus Spreads, Koreans Blame Refusal to Stop Chinese Visitors"। Bloomberg। ২০২০-০২-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-০৬।
- ↑ "Coronavirus South Korea"। Worldometer। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।
- ↑ "COVID-19 Realtime Dashboard"। COVID-19 Realtime Dashboard। ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Taiwan Has Been Shut Out of Global Health Discussions"। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Archived copy"। ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Coronavirus Lessons from Singapore, Taiwan and Hong Kong"। ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ Normile, Dennis (১৭ মার্চ ২০২০)। "Coronavirus cases have dropped sharply in South Korea. What's the secret to its success?"। Science। ডিওআই:10.1126/science.abb7566। ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ Bicker, Laura (১২ মার্চ ২০২০)। "Coronavirus in South Korea: How 'trace, test and treat' may be saving lives"। BBC। ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ Kasulis, Kelly (১৯ মার্চ ২০২০)। "South Korea's coronavirus lessons: Quick, easy tests; monitoring"। Al Jazeera। ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ Dudden, Alexis; Marks, Andrew (২০ মার্চ ২০২০)। "South Korea took rapid, intrusive measures against Covid-19 – and they worked"। The Guardian। ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ "신천지·TK 빼면 확산세 꺾이지 않았다"। JoongAng Ilbo। ২৩ মার্চ ২০২০। ২২ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Cults and Conservatives Spread Coronavirus in South Korea"। ৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ Rashid, Raphael (৯ মার্চ ২০২০)। "Opinion | Being Called a Cult is One Thing, Being Blamed for an Epidemic is Quite Another"। The New York Times। ২১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২০।
- ↑ "How religion is playing a role in the spread of coronavirus in Korea"। ১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০।
- ↑ 한국 네번째 '신종 코로나' 확진자 발생…55살 남성। The Hankyoreh (কোরীয় ভাষায়)। ২৭ জানুয়ারি ২০২০। ২৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ '신종코로나'국내 12번째 환자…일본환자 접촉 49세 중국남성(종합)। Naver (কোরীয় ভাষায়)। Yonhap News Agency। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ 신종코로나 확진자 2명 늘어···6번째 환자, 국내 최초 '2차감염'। 의사신문 (কোরীয় ভাষায়)। 이한솔। ৩০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ '신종코로나' 7번째 확진자 발생…우한서 입국한 28세 한국남성(종합)। Naver News। 연합뉴스। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ 신종 코로나바이러스: 11번째 환자 확인...현재까지 확진 사례 정리। BBC News 코리아 (কোরীয় ভাষায়)। ৩১ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "S. Korea Reports 3 More Cases of Novel Coronavirus, Total Now at 15"। Yonhap News Agency। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Coronavirus: South Korean woman travelling home from Thailand tests positive for virus"। The Straits Times। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "3 More Virus Cases Bring S. Korea's Total to 19, Two Confirmed after Trip to Singapore"। Yonhap। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ১ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "S. Korea Releases First Fully Recovered Coronavirus Patient from Hospital"। Yonhap News Agency। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;YNA
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ "코로나바이러스감염증(COVID)-19 국내 발생 현황(정례브리핑)"। Centers for Disease Control and Prevention Korea। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ৫ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা] উইকিমিডিয়া কমন্সে দক্ষিণ কোরিয়ায় কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারি সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
উইকিমিডিয়া কমন্সে স্বাস্থ্য ও কল্যাণ মন্ত্রক (দক্ষিণ কোরিয়া) দ্বারা COVID-19 মহামারি সম্পর্কে প্রেস বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।