থেও আঙ্গেলোপুলোস
থিও অ্যাঞ্জেলোপুলোস | |
---|---|
![]() অ্যাঞ্জেলোপুলোস, ২০০৯ সালে | |
জন্ম | থিওডোরোস অ্যাঞ্জেলোপুলোস ২৭ এপ্রিল ১৯৩৫ এথেন্স, গ্রিস |
মৃত্যু | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ পিরেয়াস, গ্রিস | (বয়স ৭৬)
সমাধি | এথেন্সের প্রথম সমাধিক্ষেত্র |
মাতৃশিক্ষায়তন | |
পেশা | চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার |
কর্মজীবন | ১৯৬৫–২০১২ |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফোইভি ওইকোনোমোপুলোউ (বি. ১৯৮০) |
সন্তান | ৩ |
পুরস্কার | পাল্ম দ'or (১৯৯৮) |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ![]() |
থেওদোরোস "থেও" আঙ্গেলোপুলোস (গ্রিক: Θεόδωρος Αγγελόπουλος; ২৭শে এপ্রিল, ১৯৩৫ – ২৪শে জানুয়ারি, ২০১২) গ্রিক চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার ও চলচ্চিত্র প্রযোজক। তিনি ১৯৭৫ সালের পর থেকে গ্রিক শৈল্পিক চলচ্চিত্র শিল্পজগতে প্রাধান্য বিস্তার করেন।[১] গ্রিসের বাইরেও তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও ব্যাপকভাবে সম্মানিত চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একজন ছিলেন।[২][৩][৪] তিনি ১৯৬৭ সালে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। ১৯৭০-এর দশকে তিনি আধুনিক গ্রিসের উপরে ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি রাজনৈতিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।
মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক মার্টিন স্করসেজি বলেছেন যে আঙ্গেলোপুলোস একজন ওস্তাদ চলচ্চিত্র নির্মাতা। অতিসূক্ষ্ম নড়াচড়া, দূরত্বের সূক্ষ্ম পরিবর্তন, দীর্ঘ দৃশ্যগ্রহণ ও জটিল, সাবধানে নির্মিত দৃশ্য হল তার চলচ্চিত্রগুলির কিছু বৈশিষ্ট্য। তাঁর চলচ্চিত্র নির্মাণ পদ্ধতিকে প্রায়শই "নিরন্তর প্রবাহের ন্যায়" ও "সম্মোহক" হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[২][৫] আঙ্গেলোপুলোস বলেছেন যে তাঁর দৃশ্যগ্রহণে "দেশ-কাল একাকার হয়ে যায়", আর ঘটনা বা সঙ্গীতের ভেতরে যতিগুলি সামগ্রিক আবহ সৃষ্টির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।[৬]
১৯৯৮ সালে তাঁর চলচ্চিত্র ইটার্নিটি অ্যান্ড আ ডে সে বছরের কান চলচ্চিত্র উৎসবের ৫১ তম সংস্করণে পাল্ম দর অর্থাৎ সোনালী পামপাতা জেতে। তাঁর চলচ্চিত্রগুলি বিশ্বের বহু উচ্চমার্গীয় চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়ে থাকে।[৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Merry 2004, পৃ. 145।
- ↑ ক খ Horton 1999, preface।
- ↑ Malcolm 2000।
- ↑ Thomson 2002, পৃ. 21–22।
- ↑ Horton 1999, back cover।
- ↑ Fainaru 2001, p.87।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;IMDb-TA-a
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি