থুউন্না স্টেডিয়াম
থুউন্না স্টেডিয়াম | |
অবস্থান | থিঙ্গাঙ্গুন ১১০৭২, ইয়াঙ্গুন, মিয়ানমার |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ১৬°৪৯′১৬.৭৩″ উত্তর ৯৬°১১′১২.৫৮″ পূর্ব / ১৬.৮২১৩১৩৯° উত্তর ৯৬.১৮৬৮২৭৮° পূর্ব |
মালিক | ক্রীড়া ও যুব মন্ত্রণালয় |
ধারণক্ষমতা | ৩২০০০[১] |
উপরিভাগ | ঘাস |
নির্মাণ | |
উদ্বোধন | ১৯৮৫ |
সম্প্রসারণ | ২০১৩ |
ভাড়াটে | |
মিয়ানমার জাতীয় ফুটবল দল ইয়াঙ্গুন ইউনাইটেড |
থুউন্না যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্টেডিয়াম (বর্মী: သုဝဏ္ဏ လူငယ် လေ့ကျင့်ရေး ကွင်း), সংক্ষেপে থুউন্না স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে থিঙ্গাঙ্গুন শহরতলীতে অবস্থিত একটি বহুমুখী স্টেডিয়াম। এটি মিয়ানমারের বেশিরভাগ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফুটবল এবং ট্র্যাক এবং ফিল্ড প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য পছন্দের ভেন্যু। ৩২,০০০ আসনের স্টেডিয়ামটির আয়তন ৮৬ একর,[২] যা বোগিওক অং সান স্টেডিয়ামের চেয়ে আকারে বড় ও আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন।[৩] এটি একটি কমপ্লেক্সের অংশ, যেথায় থুউন্না জাতীয় ইনডোর স্টেডিয়ামও আছে।[৪] স্টেডিয়ামের আট লেনের রানিং ট্র্যাকটি বিশ্ব অ্যাথলেটিকসের মান অনুযায়ী নির্মিত মায়ানমারের প্রথম অ্যাথলেটিক ট্র্যাক। এটি এছাড়া মিয়ানমার জাতীয় ফুটবল দলের স্বাগতিক স্টেডিয়াম।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জাপান সরকারের সহায়তায় নির্মিত স্টেডিয়ামটি ১৯৮৫ সালে সম্পন্ন হয়।[৫] ২০১০ সালে স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা ২০,০০০ ছিল।[২] স্টেডিয়ামটির একটি বড় ধরনের সংস্কার করা হয়েছে এবং ২০১৩ সালের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান গেমসের ফুটবল ম্যাচ আয়োজনের জন্য সম্প্রসারিত করা হয়েছে।[৬] ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে মিয়ানমারে বৈশ্বিয়িক কোভিড-১৯ মহামারির প্রকোপ বাড়লে স্টেডিয়ামের মাঠে ১০৪ রোগী ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন অস্থায়ী চারটি সংগনিরোধ ও নিরাময় ক্লিনিক বানানো হয়েছিল।[৭]
উল্লেখযোগ্য আয়োজন
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ২৩ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত, স্টেডিয়ামটি ২০১৩ সালের এএফসি অনূর্ধ্ব-২২ এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের জি গ্রুপের ম্যাচগুলি আয়োজন করে।[৬] এখানে ২০১২ এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের যোগ্যতা পর্ব এবং ২০১৬ সালের মূল প্রতিযোগিতার বি-গ্রুপের ম্যাচগুলিও আয়োজন হয়।[৬]
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
স্টেডিয়ামের ভিআইপি প্রবেশদ্বার
-
২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংস্কাররত অবস্থায় পূর্বের গ্যালারী
-
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Thuwunna Youth Training Center Stadium"। Stadium DB (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ গ Han Oo, Khin (২০১০-১২-০৫)। "MFF announces football stadium builds, expansions"। Myanmar Times। ৭ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "| Myanmar Times"। ৭ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "စစ်ဆေးမှုများအရ အောင်ဆန်းအားကစားကွင်းမှာ ရာခိုင်နှုန်း ၇၀ ကြံ့ခိုင်မှုမရှိတော့ဟု ကျန်းမာရေးနှင့် အားကစားဝန်ကြီးဌာန အတည်ပြု" (বর্মি ভাষায়)।
- ↑ "မြန်မာနိုင်ငံနှင့် အားကစား ပြိုင်ဝင်းကြီးများ (၁)" (বর্মি ভাষায়)।
- ↑ ক খ গ "MFF announces football stadium builds, expansion"। mmtimes। ৯ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ "Thuwunna stadium to be converted into COVID-19 quarantine centre"। mizzima.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৯-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৩।