থিয়েনহো (মহাকাশ স্টেশন মডিউল)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
থিয়েনহো
(天和)
নোঙর অবস্থানে যান্ত্রিক বাহু সহ থিয়েনহো কোর মডিউলের উপস্থাপন
মডিউল পরিসংখ্যান
COSPAR আইডি২০২১-০৩৫এ
মহাকাশ স্টেশনথিয়েনকুং
উৎক্ষেপণ তারিখ২৯ এপ্রিল ২০২১, ০৩:২৩:১৫ ইউটিসি[১]
উৎক্ষেপণ যানলং মার্চ ৫বি (ওয়াই২)
ভর২২,৬০০ কেজি (৪৯,৮০০ পা)[২][৩][৪][৫]
দৈর্ঘ্য১৬.৬ মি (৫৪ ফু)[৬]
প্রস্থ৪.২ মি (১৪ ফু)[৬]
নিয়তচাপ আয়তন১০০ ঘনমিটার[৭]
থিয়েনহো
চীনা 天和
আক্ষরিক অর্থ"স্বর্গীয় সম্প্রীতি"

থিয়েনহো,[৮][৯] আনুষ্ঠানিকভাবে থিয়েনহো কোর মডিউল (টিসিএম), হল থিয়েনকুং মহাকাশ স্টেশনের উৎক্ষেপিত প্রথম মডিউল। এটি ২০২১ সালের ২৯শে এপ্রিল[১] চীনের মনুষ্যবাহী মহাকাশ কর্মসূচির অংশ থিয়েনকুং কর্মসূচির চূড়ান্ত পর্বের প্রথম উৎক্ষেপণ (প্রকল্প ৯২১) হিসাবে কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করা হয়।[৩][৫]

থিয়েনহো পূর্ববর্তী প্রকল্প সালিয়ুত, স্কাইল্যাব, মির, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন, থিয়েনকুং-১থিয়েনকুং-২ মহাকাশ স্টেশনসমূহকে অনুসরণ করে।[১০] এটি তৃতীয় প্রজন্মের চৈনিক মডিউলার মহাকাশ স্টেশনের প্রথম মডিউল। মডুলার স্টেশন প্রকল্পসমূহের অন্যান্য উদাহরণের মধ্যে সোভিয়েত/রাশিয়ার মির, রাশিয়ার ওপিএসইকেআন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন রয়েছে। কার্যক্রমসমূহ বেইজিং এরোস্পেস কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে।[৫]

থিয়েনহোর পূর্ণ মাত্রায় পরীক্ষামূলক উদ্দেশ্যে ব্যবহার ২০১৮ সালে চুহাই শহরের চৈনিক আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল ও মহাকাশ প্রদর্শনীতে সর্বজনীনভাবে উপস্থাপিত হয়েছিল।[১১][১২] চীন মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের আগে মহাকাশ স্টেশন প্রকল্পে অংশ নেওয়ার জন্য ১৮ জন নতুন মহাকাশচারী বা নভোচারীকে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে বাছাই করেছিল।[১৩]

কার্যাবলী ও ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

মূল মডিউলটি তিনজন মহাকাশচারী সদস্যের জন্য জীবন সহায়তা ও বসবাসের কোয়ার্টার সরবরাহ করে এবং স্টেশনের জন্য নির্দেশিকা, নেভিগেশন ও ওরিয়েন্টেশন নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে। মডিউলটি স্টেশনের শক্তি, চালনা ও জীবন সমর্থন ব্যবস্থাও সরবরাহ করে। মডিউলটি তিনটি বিভাগ নিয়ে গঠিত: বাসযোগ্য বসবাসের কোয়ার্টার, অ-বাসযোগ্য পরিষেবা বিভাগ ও একটি নোঙর ঘাঁটি।[৫] সামগ্রিকভাবে, বসবাসের কোয়ার্টারে তিনজনের জন্য ৫০ ঘন মিটার বাসযোগ্য স্থান রয়েছে, যেখানে থিয়েনকুং-১-এর ক্ষেত্রে মাত্র ১৫ ঘন মিটার বাসযোগ্য স্থান ছিল।[১৪]

বসবাসের কোয়ার্টার বা লিভিং কোয়ার্টারগুলিতে একটি রান্নাঘর ও শৌচাগার, অগ্নি নিয়ন্ত্রণ সরঞ্জাম, বায়ুমণ্ডলীয় প্রক্রিয়াকরণ ও নিয়ন্ত্রণ সরঞ্জাম, কম্পিউটার, বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি, বেইজিং থেকে স্থল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে যোগাযোগ প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য যোগাযোগ সরঞ্জাম এবং অন্যান্য সরঞ্জাম রয়েছে।[৫] স্টেশনটির একটি বড় যান্ত্রিক বাহু রয়েছে, তাই এটি পরবর্তী মডিউলগুলিকে স্থানান্তর করতে পারে বা ব্যাকআপ হিসাবে মূল মডিউলের বিভিন্ন বন্দরে যানগুলিকে পুনরায় সরবরাহ করতে পারে।[৫][১৫] এছাড়াও, এই "চিনার্ম"-এর আধুনিক গতিশীলতা, দীর্ঘায়িত হতে পারা এবং ক্রল বা ধীরে ধীরে চলার জন্য ৭ টি গতির অক্ষের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।[১৬] সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুসারে, বাহুটির ক্ষমতা কানাডার্ম২-এর সমতুল্য।[১৭]

বৈদ্যুতিক শক্তি দুটি স্টিয়ারেবল সৌর শক্তি অ্যারে দ্বারা সরবরাহ করা হয়, যা বিদ্যুৎ উত্পাদন করতে ফটোভোলটাইক কোষ ব্যবহার করে। স্টেশনটিকে শক্তি সরবরাহ করার জন্য শক্তি সঞ্চয় করা হয়, যখন এটি পৃথিবীর ছায়ায় মধ্যে চলে। পুনঃসরবরাহকারী যান থিয়েনচৌ স্টেশনকে সঠিক অবস্থানে ধরে রাখার জন্য বায়ুমণ্ডলীয় টানের প্রভাব মোকাবেলা করতে মডিউলের প্রপালশন ইঞ্জিনগুলিতে জ্বালানী পুনরায় ভর্তি করবে।[১৮] প্রপালশনের জন্য ৪ টি আয়ন ইঞ্জিন রয়েছে।[১৯]

কাঠামো[সম্পাদনা]

চৈনিক মহাকাশ স্টেশনের মূল মডিউল থিয়েনহো-এর প্যানেল দৃশ্য

হিউম্যান স্পেসফ্লাইট এজেন্সি মনুষ্য মহাকাশ যাত্রার সংস্থা চায়না ম্যানড স্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের (সিএমএসইও) পরিচালক ওয়াং ওয়েনবাও বলেছিলেন, চীন রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি ও অন্যান্য দেশের মহাকাশ সংস্থাগুলির সঙ্গে "একটি ভাল কাজের সম্পর্ক" স্থাপন করেছে।[২০][২১] রাশিয়ার সাথে প্রযুক্তি স্থানান্তরের দীর্ঘ ইতিহাস সহ চৈনিক মহাকাশ সম্পদগুলি রুশ অরবিটাল হার্ডওয়্যারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে মার্স-৫০০ সহযোগিতামূলক অধ্যয়ন মঙ্গল গ্রহে একটি মহাকাশচারী অভিযানের জন্য প্রস্তুত করে।[২২]

অগ্রবর্তী নোঙর ঘাঁটিটি মূল মডিউলটিকে মহাকাশ স্টেশন পরিদর্শনকারী আরও চারটি মহাকাশযানকে নোঙর করার অনুমতি দেয়, যার মধ্যে দুটি পরীক্ষামূলক মডিউল ওয়েনটিয়ান মডিউল ও মেংটিয়ান মডিউল, একটি পণ্যবাহী যান থিয়েনচৌ মহাকাশযান ও একটি শেনচৌ মহাকাশযান রয়েছে।[১৫] মডিউলটির অক্ষীয় (সম্মুখ-মুখী) ও নাদির (পৃথিবী-মুখী) বন্দরে মিলন সরঞ্জাম স্থাপন করা হবে। মির মহাকাশ স্টেশনে ব্যবহৃত রুশ লিয়াপ্পা বাহুর অনুরূপ একটি যান্ত্রিক হাত ভবিষ্যতের প্রতিটি পরীক্ষাগার মডিউলে স্থাপন করা হবে। নোঙর ঘাঁটির অক্ষীয় বন্দর হবে প্রাথমিক নোঙর বন্দর। যখন নতুন মডিউল আসবে, তখন সেগুলি প্রথমে প্রাথমিক নোঙর বন্দরে নোঙর করবে, তারপর যান্ত্রিক বাহুটি সংযুক্ত আগত মডিউলের সঙ্গে সংযুক্ত হবে এবং আগত মডিউলটিকে একটি রেডিয়াল বন্দরে নিয়ে যাবে।

উৎক্ষেপণ[সম্পাদনা]

থিয়েনহোর উৎক্ষেপণ

সিএমএসইও ২০২১ সালের ১৪ই জানুয়ারি চীনের তিন-মডিউল বিশিষ্ট মহাকাশ স্টেশনের নির্মাণ পর্বের সূচনা ঘোষণা করেছিল। মূল মডিউল থিয়েনহো একটি উড়ান গ্রহণযোগ্যতার পর্যালোচনায় উত্তীর্ণ হয়েছিল। এই মূল মডিউলটি মহাকাশচারীদের জন্য থাকার জায়গা ও জীবন সহায়তা প্রদান করে এবং কোয়াটারে শক্তি ও চালনা উপাদানগুলিকে ধারণ করে।[২৩][২৪]

থিয়েনহো ২০২১ সালের ২৯শে এপ্রিল সর্বজনীন সমন্বিত সময় ০৩:২৩:১৫-এ ওয়েনছাং মহাকাশযান উৎক্ষেপণ স্থল থেকে লং মার্চ ৫বি উৎক্ষেপণ যানের উপরে বসিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।[৬] মূল মডিউলটি কক্ষপথে স্থাপন করার পরে, উৎক্ষেপণ যানের খালি প্রথম ধাপটি একটি অস্থায়ী ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে কক্ষপথে ব্যর্থার সঙ্গে প্রবেশ করেছিল।[২৫] অনিয়ন্ত্রিত পুনঃপ্রবেশের ধ্বংসাবশেষ থেকে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কিছু উদ্বেগ উত্থাপিত হয়েছিল: পর্যবেক্ষণগুলি দেখায় যে রকেটটি সমুদ্রে আছড়ে পরেছিল, যা একটি চূড়ান্ত অবতরণ এলাকা সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণীকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে, যদিও সম্ভাব্য ফলাফলটি একটি সামুদ্রিক প্রভাব ছিল। একই ঘটনা ২০২০ সালের মে মাসে পূর্ববর্তী উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে ঘটেছিল,[২৬] এই ঘটনায় আইভরি কোস্টে কিছু ক্ষতি হয়েছিল।[২৭] রকেটটি ৯ই মে সর্বজনীন সমন্বিত সময় ০২:২৪-এ[২৮] আরব উপদ্বীপের আকাশে পুনঃপ্রবেশ করে[31] মালদ্বীপের পশ্চিমে ভারত মহাসাগরে অবতরণ করেছিল, চায়না ম্যানড স্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের (সিএমএসইও) তথ্য অনুসারে, সমুদ্রে আছড়ে পরার আগে রকেটের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছিল।[টীকা ১] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস কমান্ড পুনঃপ্রবেশের অবস্থান নিশ্চিত করেছিল।[২৯][টীকা ২]

পণ্য পুনঃসরবরাহ মহাকাশযান থিয়েনচৌ ২ হল থিয়েনহো মূল মডিউল পরিদর্শন করাকারী প্রথম মহাকাশযান, এটি ২০২১ সালের ২৯শে মে থিয়েনহো মূল মডিউলে পৌঁছেছিল, তারপরে শেনচৌ ১২ ২০২১ সালের ১৭ই জুন স্টেশনে তিনজনের একটি মহাকাশচারীকে নিয়ে মূল মডিউল পৌঁছেছিল।[১] থিয়েনচৌ ৩ ও শেনচৌ ১৩]] মহাকাশযানকে যথাক্রমে ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ও ২০২১ সালের ১৫ই অক্টোবর স্টেশনের উদ্দেশ্যে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।[৩১][৩২]

টীকা[সম্পাদনা]

  1. China Manned Space Engineering Office (CMSEO) reported landing coordinates are 72.47 degrees of longitude east and 2.65 degrees of latitude north  – ২°৩৯′ উত্তর ৭২°২৮′ পূর্ব / ২.৬৫° উত্তর ৭২.৪৭° পূর্ব / 2.65; 72.47.[২৯][২৮]
  2. 'Space-Track.org', on its Twitter feed, stated that based on data from the 18th Space Control Squadron of the United States Space Force, the CZ-5B core stage that launched the Tianhe core module fell into the Indian Ocean north of the Maldives.[৩০]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Barbosa, Rui C. (১ মার্চ ২০২১)। "China preparing to build Tiangong station in 2021, complete by 2022"NASASpaceFlight.com। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২১ 
  2. "China expects to complete space station by 2023"China Daily। ২০১৩-০৯-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-২৯ 
  3. "中国载人航天工程标识及空间站、货运飞船名称正式公布" [CMSE logo and space station and cargo ship name officially announced] (চীনা ভাষায়)। China Manned Space Engineering। ২০১৩-১০-৩১। ২০১৩-১২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-২৯ 
  4. Ping, Wu (জুন ২০১৬)। "China Manned Space Programme: Its Achievements and Future Developments" (পিডিএফ)। China Manned Space Agency। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-২৮ 
  5. Ping, Wu (২০১৬-০৪-২৩)। "空间站工程研制进展" [Space Station Project Development Progress] (পিডিএফ)। China Manned Space Engineering। ২০১৬-০৯-১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-২৯ 
  6. "China assembling rocket to launch first space station module"SpaceNews। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  7. "China launches space station core module Tianhe"Xinhuanet। Xinhua। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  8. "China launches space station core module Tianhe"। Xinhua। ২০২১-০৪-২৯। 
  9. "Planned space station details made public"China Daily। ২০১৮-০৪-২৬। The core module, Tianhe, or Harmony of Heavens 
  10. "Twenty years after deorbit, Mir's legacy lives on in today's space projects"NASA Spaceflight। NASA। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০২১ 
  11. "航天控制中心" [Aerospace Control Center] (চীনা ভাষায়)। China Manned Space Engineering। ২০০৮-০৯-১৭। ২০১২-০৫-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-২৯ 
  12. "天和一号核心舱(TianHe-1)" [TianHe core module (TianHe-1)]। chinaspaceflight.com (চীনা ভাষায়)। ২০১৬-০৬-০৭। ২০১৬-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-৩০ 
  13. "China selects 18 new astronauts ahead of space station construction"। SpaceNews। ২০২০-১০-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৪ 
  14. Clark, Stephen। "Assembly of Chinese space station begins with successful core module launch – Spaceflight Now"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  15. "China launches Tianhe module, start of ambitious two-year station construction effort"NASASpaceFlight.com। ২৮ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  16. "China's Tiangong Space Station robotic arm revealed"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  17. 刘明। "Robotic arm utilizes top technologies"www.chinadaily.com.cn। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  18. David, Leonard (৭ মার্চ ২০১১)। "China Details Ambitious Space Station Goals"SPACE.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  19. "China's New Space Station is Powered by Ion Thrusters"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  20. "Official Details 11-year Path to Developing China's Own Space Station"SpaceNews। ২০১০-০৪-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  21. Klamper, Amy (১২ অক্টোবর ২০১০)। "Human Spaceflight On the Agenda for NASA Chief's China Trip"SPACE.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  22. "China's Space and Counterspace Capabilities and Activities" (পিডিএফ)USCC। The U.S.-China Economic and Security Review Commission। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  23. Wall, Mike (৭ জানুয়ারি ২০২১)। "China plans to launch core module of space station this year"SPACE.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  24. Jones, Andrew (১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "China's first space station module is ready for flight"SPACE.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  25. Clark, Stephen (৯ মে ২০২০)। "U.S. military tracking unguided re-entry of large Chinese rocket"Spaceflight Now। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  26. Smith, Adam (৪ মে ২০২১)। "Chinese rocket "tumbling to Earth" and could land anywhere"The Independent। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২There are fears that the rocket could land on an inhabited area; the last time a Long March rocket was launched in May 2020, debris was reported falling on villages in the Ivory Coast. The speed of the rocket means scientists still do not yet know when it will fall, but it is likely to do so before 10 May 2021. 
  27. "Ivory Coast villagers in shock after they find a debris that fell from the sky"Daily Nation। মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  28. China Manned Space Engineering Office (CMSEO) (২০২১-০৫-০৯)। "长征五号B遥二运载火箭末级残骸已再入大气层"। ২০২১-০৫-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  29. "'Irresponsible': Nasa chides China as rocket debris lands in Indian Ocean"The Guardian। Reuters। ৯ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  30. "@18SPCS confirms that CZ-5B ..."Twitter। ৮ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  31. "【2021年9月待定】长征七号 • 天舟三号货运飞船 • LongMarch 7 Y4 • Tianzhou-3"spaceflightfans.cn (চীনা ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০২১। ২৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 
  32. "长征二号F/G Y13 • 神舟十三号载人飞船 • LongMarch 2F/G Y13 • Shenzhou-13"spaceflightfans.cn (চীনা ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০২১। ২ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]