তিতিকাকা হ্রদ

স্থানাঙ্ক: ১৫°৪৫′ দক্ষিণ ৬৯°২৫′ পশ্চিম / ১৫.৭৫০° দক্ষিণ ৬৯.৪১৭° পশ্চিম / -15.750; -69.417
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তিতিকাকা হ্রদ
স্থানাঙ্ক১৫°৪৫′ দক্ষিণ ৬৯°২৫′ পশ্চিম / ১৫.৭৫০° দক্ষিণ ৬৯.৪১৭° পশ্চিম / -15.750; -69.417
ধরনপাহাড়ি হ্রদ
প্রাথমিক অন্তর্প্রবাহ২৭টি নদী
প্রাথমিক বহিঃপ্রবাহদেসাখুয়াদেহো নদী
বাষ্পীভবন
অববাহিকা৫৮,০০০ বর্গকিলোমিটার (২২,৪০০ বর্গমাইল)[১]
অববাহিকার দেশসমূহবলিভিয়া
পেরু
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য১৯০ কিলোমিটার (১১৮ মাইল)
সর্বাধিক প্রস্থ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল)
পৃষ্ঠতল অঞ্চল৮,৩৭২ বর্গকিলোমিটার (৩,২৩২ বর্গমাইল)[১]
গড় গভীরতা১০৭ মিটার (৩৫১ ফুট)[১]
সর্বাধিক গভীরতা২৮১ মিটার (৯২২ ফুট)[১]
পানির আয়তন৮৯৩ ঘনকিলোমিটার (২১৪ ঘনমাইল)[১]
বাসস্থান সময়১৩৪৩ বছর[১]
উপকূলের দৈর্ঘ্য১,১২৫ কিলোমিটার (৬৯৯ মাইল)[১]
পৃষ্ঠতলীয় উচ্চতা৩,৮১২ মিটার (১২,৫০৭ ফুট)[১]
হিমায়িতকখনো না[১]
দ্বীপপুঞ্জ৪০+ (নিবন্ধ দেখুন)
বিভাগ/উপ-অববাহিকাউইনামাকা
জনবসতিকোপাকাবানা, বলিভিয়া
পুনো, পেরু
তথ্যসূত্র[১]
অবৈধ উপাধি
অন্তর্ভুক্তির তারিখ২৬ আগস্ট ১৯৯৮
উপকূলের দৈর্ঘ্য ভাল সংজ্ঞায়িত পরিমাপ হয়নি
মানচিত্রে তিতিকাকা হ্রদের অবস্থান
তিতিকাকা হ্রদ

তিতিকাকা (স্পেনীয়: Lago Titicaca; কেচুয়া তিতিকাকা কুচা) পূর্ব-মধ্য দক্ষিণ আমেরিকার একটি হ্রদ। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ নৌচলাচলযোগ্য হ্রদ। সমুদ্রসমতল থেকে এর উচ্চতা ৩৮১০ মিটার।[২] ৮০৮৮ বর্গকিলোমিটার বিস্তৃত এই হ্রদটি দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ, মতান্তরে দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ।[৩][৪] (মারাকাইবো হ্রদের বিস্তৃতি যদিও এর চেয়েও বেশি, সমুদ্রের সাথে সংযোগ থাকার কারণে অনেক বিশেষজ্ঞই তাকে পুরোপুরি হ্রদ বলে গণ্য করেন না।) হ্রদটি দক্ষিণ-পূর্ব পেরু থেকে পশ্চিম বলিভিয়ায় বিস্তৃত। আন্দিজ পর্বতমালার আলতিপ্লানো উচ্চভূমিতে অবস্থিত এই হ্রদটির পশ্চিমের ৪৯১৬ বর্গকিলোমিটার অঞ্চল পেরুর মধ্যে পড়ে ও পূর্বদিকের ৩৩৭২ বর্গকিলোমিটার পড়ে বলিভিয়ায়। এর সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ১৯৬ কিমি ও গড় প্রস্থ ৫৬ কিমি। অর্থাৎ, আয়তনে এটি জার্মানির বিখ্যাত হ্রদ বোডেনজে'র তুলনায় ১৫.৫ গুণ বড় ও ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ কর্সিকার প্রায় সমান। বর্তমানে হ্রদটি প্রবলভাবে দূষিত।[৫] বিশেষজ্ঞদের মতে তিতিকাকার জৈববৈচিত্র আজ জলদূষণ ও মানুষের আমদানি বিভিন্ন নতুন প্রজাতির উপদ্রবে বিশেষভাবে বিপন্ন।[৬] এই কারণে ২০১২ সালেই গ্লোবাল নেচার ফান্ড এই হ্রদকে সেই বছরের বিপন্নতম হ্রদ (Threatened lake of the year) বলে অভিহিত করে।[৬]

হ্রদটির আশেপাশের এলাকায় প্রাচীন আদিবাসী আমেরিকানদের সভ্যতা ছিল। এগুলিতে ইনকা পর্বের অনেক স্থাপত্যের নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায়।

ভূগোল[সম্পাদনা]

সমুদ্রতল থেকে ৩৮১০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত তিতিকাকা হ্রদ পৃথিবীর সর্বোচ্চ হ্রদ, যেখানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নিয়মিত নৌচলাচল হয়ে থাকে। এর সর্বোচ্চ গভীরতা ২৮৪ মিটার। আয়তনের বিচারে এই হ্রদ পৃথিবীর ১৯ তম বৃহত্তম হ্রদ। এই হ্রদে রীতিমতো বড় জাহাজ চলাচল করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় পেরুভিয়ান করপোরেশনের এস এস ওলানটা নামক জাহাজটির কথা। এর ওজন ছিল ২২০০ টন, দৈর্ঘ্য ৭৯ মিটার বা ২৫৯ ফিট।[৭] বর্তমানে এই জাহাজটি সংস্কারের অপেক্ষায় আছে।

হ্রদটি বাস্তবে দুটি অংশে বিভক্ত। উত্তরের অংশটি বড়, একে সাধারণভাবে লাগো গ্রন্দে বলা হয়। এর আরেক নাম লাগো চুকুইতো। এর সর্বনিম্ন গভীরতা ১৩৫ মিটার বা ৪৪৩ ফুট ও সর্বোচ্চ গভীরতা ২৮৪ মিটার বা ৯৩২ ফুট। দক্ষিণের অংশটি ছোট, একে সাধারণভাবে উইনিয়ামারকা বা লাগো পেকুইনো (ছোট হ্রদ) বলা হয়ে থাকে। এর সর্বনিম্ন গভীরতা ৯ মিটার বা ৩০ ফুট ও সর্বোচ্চ গভীরতা ৪০ মিটার বা ১৩১ ফুট। সমগ্র হ্রদের গড় গভীরতা ১০৭ মিটার (৩৫১ ফুট)।[১] এই দুই অংশের মধ্যে যোগসূত্র হল একটি সংকীর্ণ প্রণালী, যার নাম তিকুয়িনা প্রণালী। এই প্রণালীর সবচেয়ে সংকীর্ণ অংশটি প্রস্থে মাত্র ৮০০ মিটার (২৬২০ ফুট)।

ছোট বড় মিলিয়ে ২৫টিরও বেশি নদী এসে এই হ্রদে পড়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি বেশ বড়। বয়ে নিয়ে আসা জলের পরিমাণ বিচার করে পরপর সাজালে এরা হল হামিস, কোয়াতা, লিয়াভে, উয়ানকানে ও সুচেজ।[৩] অথচ এই হ্রদ থেকে উৎপন্ন নদী হল মাত্র একটি - রিও দেসাখুয়াদেহো। বলিভিয়ার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এই নদীটি হ্রদে এসে পড়া জলের মাত্র দশ শতাংশ বহন করে নিয়ে যায়। কিন্তু তীব্র হাওয়া ও বিষুব সূর্যের খর রোদের কারণে বাকি ৯০ শতাংশ জলও বাস্পীভূত হওয়ায় হ্রদে জলের মোট পরিমাণ মোটামুটি একই থেকে যায়।[৮] সেই হিসেবে তিতিকাকাকে একটি বদ্ধ জলের হ্রদ বলে বর্ণনা করাই চলে। এই হ্রদে জলের মোট পরিমাণ প্রায় ৮৯৩ ঘন কিলোমিটার।[৩][৯]

এই হ্রদের অভ্যন্তরে ছোট বড় মোট ৪১টি দ্বীপ রয়েছে। এগুলির অনেকগুলিই ঘনবসতিপূর্ণ। এগুলির অনেকগুলিতেই আবার ইনকা যুগের নানা নিদর্শনও রক্ষিত আছে। বিশেষ করে ইসলা দেল সোল (সূর্যর দ্বীপ বা সূর্যদ্বীপ) দ্বীপটির নাম এই বিষয়ে সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বেশ কটি উপদ্বীপও এই হ্রদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এদের মধ্যে কোপাকাবানা উপদ্বীপটি সবচেয়ে বড়। এই উপদ্বীপটিই হ্রদটিকে উত্তর ও দক্ষিণ অংশে ভাগ করে ফেলার জন্য দায়ী। এই উপদ্বীপের প্রায় সমগ্রটাই বর্তমানে বলিভিয়ার মধ্যে পড়ে।

জলবায়ু[সম্পাদনা]

হ্রদে এসে পড়া নদীগুলোর উৎস অনেক উপরে হওয়ায় তাদের বরফঠাণ্ডা জল ও উঁচু পর্বতের উপর অবস্থিতির কারণে ঠাণ্ডা হাওয়া - এই দুই'এর প্রভাবে হ্রদের জলের উপরিতলের গড় উষ্ণতা থাকে ১০°-১৪° সেন্টিগ্রেড। কিন্তু অত উচ্চতা সত্ত্বেও শীতকালেও হ্রদের জল গলে যায় না। কারণ এই সময় (জুন-সেপ্টেম্বর) উপরিতলের ঠাণ্ডা জলের সাথে হ্রদের নিচের অংশের জলের ক্রমাগত মিশ্রণ ঘটতে থাকে। হ্রদের নিচের অংশের জলের উষ্ণতা সারাবছরই থাকে মোটামুটি একই - ১০°-১১° সেন্টিগ্রেড।[১০] উচ্চতার কারণে এই অঞ্চলে সারা বছরই তাপমাত্রা কমই থাকে। দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে মোটামুটি ১৬°-১৭° সেন্টিগ্রেড ও রাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ১.৫° থেকে ৩.৫° সেন্টিগ্রেডের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। সারা বছরে ৬১০ মিলিমিটার মতো বৃষ্টি হয়। এর বেশিরভাগটাই সাধারণত গরমকালেই হয়ে থাকে। শীতকালে আবহাওয়া ঠাণ্ডা ও শুষ্ক।[১১]

নামের উৎস[সম্পাদনা]

তিতিকাকা নামটির উৎপত্তি সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা মুশকিল। তবে হ্রদের এই নামটি সূর্যদ্বীপের সাথে জড়িত কাহিনী থেকেই উদ্ভূত। আইমারা ভাষার দুটি শব্দ তিতি (বড় বিড়াল, অর্থাৎ পুমা) এবং কাকা (পাথর বা শিলা) থেকে এর উৎপত্তি বলে কাহিনী প্রচলিত আছে। অর্থাৎ, পুরো নামটির অর্থ পুমাকৃতি পাথর। প্রচলিত গল্প অনুসারে প্রথম ইনকা মানকো কাপাক ও তাঁর বোন তথা স্ত্রী মামা ওকলো সূর্যদ্বীপের একটি শিলাস্তূপের উপরেই জন্মগ্রহণ করেন (উপকথা অনুযায়ী ওই শিলাস্তূপের উপরই তাঁদের পিতা ইনতি বা সূর্যদেবতা তাঁদের পৃথিবীতে প্রেরণ করেন)। এই শিলাস্তূপটির আকৃতি অনেকটা একটি পুমার মাথার মতো। তাই থেকেই নাকি প্রথমে দ্বীপটির নাম হয় তিতিকাকা ও পরে গোটা হ্রদটিকেই ওই নামে ডাকা হতে থাকে। আজকের উপগ্রহ থেকে তোলা হ্রদটির দিকে তাকালেও অবশ্য একটি শিকারী পুমার আকৃতির সাথে কিছুটা সাদৃশ্য পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে দক্ষিণের ছোট হ্রদাংশটি অর্থাৎ, লাগো পেকুইনোকে একটি খরগোশ বলে কল্পনা করাই যায়। হ্রদটির এই বিশেষ আকৃতিও নামটির উৎস বলে কিছু মানুষের অভিমত। আবার কেচুয়া ভাষায় তিতি শব্দের অর্থ সিসা বা সিসা-রঙ। আশেপাশের পাথরের (কাকা) এই ধরনের রঙও নামটির উৎস হওয়াও তাই বিচিত্র নয়।

হ্রদ বাস্তুতন্ত্র[সম্পাদনা]

তিতিকাকা হ্রদ ৫৩০টিরও বেশি জলজ প্রজাতির আবাসস্থল।[১২] এদের মধ্যে আবার অনেকগুলিই বিরল ও স্থানিক প্রজাতি। এছাড়াও এই হ্রদ ও সংলগ্ন এলাকায় প্রচূর সংখ্যক জলচর পাখিও বাস করে। হ্রদের এই একান্ত নিজস্ব জৈব পরিবেশ রক্ষার্থে গত ১৯৯৮ সালের ২৬ আগস্ট এই হ্রদ অঞ্চলকে একটি রামসার এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই অঞ্চলের যেসব বিরল ও স্থানিক প্রাণী সবিশেষ উল্লেখযোগ্য, তার কয়েকটি হল -

  • তিতিকাকা ব্যাঙ। এই প্রজাতির ব্যাঙ মূলত জলেই বাস করে, ফুসফুসের শক্তি ও আকার যথেষ্ট কম, ত্বকের সাহায্যেই মূলত শ্বাসকার্য চালায়। বড় প্রজাতির এই ব্যাঙ শুধুমাত্র তিতিকাকা হ্রদেই এখন দেখতে পাওয়া যায়। এরা তিতিকাকার অন্যতম স্থানিক, বিরল ও বিপন্ন প্রজাতি[১৩]
  • তিতিকাকা গ্রিব। এই পাখিগুলি উড়তে পারে না, কিন্তু জলে সাঁতার কাটতে ও ছোঁ মেরে ডুব দিয়ে মাছ ধরতে ওস্তাদ। মাছই এদের প্রধান খাদ্য। মূলত তিতিকাকা হ্রদ ও পার্শ্ববর্তী পুপো বা উরু হ্রদের মধ্যেই এদের বাসস্থান এখন সীমাবদ্ধ। ২০০১ সালে করা এক ক্ষেত্রসমীক্ষার পর থেকে এদের অত্যল্প সংখ্যার কারণে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ বা আই ইউ সি এন থেকে এদের বিপন্ন প্রজাতি বলে ঘোষণা করা হয়েছে।[১৪][১৫]
  • তিতিকাকা ওরিয়েস্টিয়াস। একধরনের আন্দীয় কার্প মাছ। মিষ্ট জলের এই শিকারী মাছটির স্থানীয় নাম আমান্তো। এটিও একটি স্থানিক প্রজাতি। কিন্তু তিতিকাকা হ্রদে বাইরে থেকে আমদানি করা ট্রাউট ও সিলভারসাইড মাছ এর লার্ভা খেয়ে ফেলায় এরা বর্তমানে একটি বিলুপ্ত প্রজাতি। ১৯৬২ সালেই আর এই মাছের অস্তিত্ব তিতিকাকা হ্রদে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২০১১ সালে আই ইউ সি এন এদের বিলুপ্ত প্রজাতি হিসেবে ঘোষণা করে।[১৬]

এছারাও এই হ্রদের জলে আরও কিছু স্থানিক প্রজাতির মাছের দেখা মেলে, যাদের তিতিকাকা হ্রদ ও আশেপাশের কিছু অঞ্চলেই শুধু দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে কিছু পেনসিল ক্যাটফিস, যেমন ট্রাইকোমাইকটারাইডি বা ট্রাইকোমাইকটারাস রিভিউলেটাস উল্লেখযোগ্য।[১৭] এখানে হ্রদের জলে পাওয়া মাছেদের মধ্যে ৯০ শতাংশই হল স্থানিক প্রজাতির।[১৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Data Summary: Lago Titicaca (Lake Titicaca)" (ইংরেজি ভাষায়)। আন্তর্জাতিক হ্রদ পরিবেশ কমিটির ফাউন্ডেশন - ILEC। ২০১১-০৭-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৩ 
  2. "The World Factbook"cia.gov। ৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৫ 
  3. Grove, M. J., P. A. Baker, S. L. Cross, C. A. Rigsby and G. O. Seltzer 2003 Application of Strontium Isotopes to Understanding the Hydrology and Paleohydrology of the Altiplano, Bolivia-Peru. Palaeogeography, Palaeoclimatology, Palaeoecology 194: পৃঃ ২৮১-৯৭।
  4. Rigsby, C., P. A. Baker and M. S. Aldenderfer 2003 Fluvial History of the Rio Ilave Valley, Peru, and Its Relationship to Climate and Human History. Palaeogeography, Palaeoclimatology, Palaeoecology 194:165-185
  5. "Drecksloch in den Anden". Zeit.de. August 2012. সংগৃহীত ১৩ জুন, ২০১৫।
  6. Lake Titicaca. Global Nature Fund. সংগৃহীত ২২ জুন, ২০১৫।
  7. ""The Lake Steamers". Yavari. Lake Titicaca - Peru. সংগৃহীত ১৪ জুন, ২০১৫"। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৫ 
  8. Baucom, P. C. and C. A. Rigsby 1999 Climate and Lake Level History of the Northern Altiplano, Bolivia, as Recorded in Holocene Sediments of the Rio Desaguadero. Journal of Sedimentary Research 69(3): পৃঃ ৫৯৭-৬১১।
  9. Talbi, A., A. Coudrain, P. Ribstein and B. Pouyaud 1999 Computation of the Rainfall of Lake Titicaca Catchment During the Holocene. Géosciences de Surface 329: পৃঃ ১৯৭-২০৩।
  10. "Climatic Data - Lake Titicaca" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ মে ২০১৫ তারিখে. World Lake Database. International Lake Environment Committee Foundation. 1999. সংগৃহীত ১৬ জুন,২০১৫।
  11. Climatological Information for Juliaca, Peru. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে Hong Kong Observatory. 20 Dec 2012. সংগৃহীত ১৬ জুন, ২০১৫।
  12. Kroll; Hershler; Albrecht; Terrazas; Apaza; Fuentealba; Wolff; and Wilke (2012). "The endemic gastropod fauna of Lake Titicaca: correlation between molecular evolution and hydrographic history". Ecol Evol. Jul 2012; 2(7): পৃঃ - ১৫১৭–৩০।
  13. Telmatobius culeus. সংগৃহীত ১৮ জুন, ২০১৫।
  14. Angarita, Isadora. "A last chance for High Andean Grebes?" Birdlife International. 08/04/2013. সংগৃহীত ১৮ জুন, ২০১৫।
  15. Rollandia microptera. সংগৃহীত ১৮ জুন, ২০১৫।
  16. "Lake Titicaca Orestias". ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে The Sixth Extinction. সংগৃহীত ১৮ জুন, ২০১৫।
  17. Petru Banaescu: Zoogeography of Fresh Waters. S. 1234, AULA, Wiesbaden 1990, আইএসবিএন ৩-৮৯১০৪-৪৮০-১
  18. Hales Jennifer & Paulo Petry. "Titicaca". ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখেFreshwater Ecoregions of the World. 2013. সংগৃহীত ১৮ জুন, ২০১৫।