তারেক রহমান
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ। |
তারেক রহমান | |
---|---|
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | |
পূর্বসূরী | খালেদা জিয়া |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১][২] ঢাকা, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) | ২০ নভেম্বর ১৯৬৫
জাতীয়তা | বাংলাদেশ |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল |
দাম্পত্য সঙ্গী | ডা. জোবাইদা রহমান (বি. ১৯৯৪)[৩] |
সম্পর্ক |
|
সন্তান | জাইমা রহমান (কন্যা) |
পিতামাতা |
|
আত্মীয়স্বজন | মজুমদার–জিয়া পরিবার |
বাসস্থান | লন্ডন, যুক্তরাজ্য |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | |
পেশা | রাজনীতি, ব্যবসা |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | www |
ডাকনাম | পিনু[৪] |
তারেক রহমান (জন্ম: ২০ নভেম্বর ১৯৬৫)[১][৫] হলেন একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন।[৬] তিনি সাধারণত তারেক জিয়া নামে পরিচিত; যার শেষাংশটি এসেছে তার পিতা বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নাম থেকে।[৭][৮]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]তারেক রহমানের জন্ম ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর।[৫][৯] তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দম্পতির প্রথম সন্তান।[৫] তারেক শিক্ষা জীবনের শুরুতে বিএএফ শাহীন কলেজ ঢাকাতে পড়াশোনা শুরু করেন এরপর সেন্ট জোসেফ কলেজ এবং ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে পড়াশোনা করেন। তিনি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ হতে মাধ্যমিক ও আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক[১০] শেষ করে ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমে আইন বিভাগে ও পরে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে ভর্তি হন। পরবর্তীকালে তিনি বস্ত্রশিল্প ও নৌ-যোগাযোগ খাতে ব্যবসা শুরু করেন।[১১]
রাজনীতি
[সম্পাদনা]পিতা জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বগুড়া কমিটির সদস্য হিসেবে যোগদান করে তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনে যোগ দেয়ার পূর্বেই তারেক রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন।[১২] ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তারেক তার মা খালেদা জিয়ার সহচর হিসেবে সারা দেশের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। ২০০১ সালের নির্বাচনেও তারেক রহমান বেগম জিয়ার প্রচারণা কার্যক্রমের পাশাপাশি পৃথক পরিকল্পনায় দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রচারণা চালান। মূলত ২০০১ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় তার অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে তারেক রহমানের সক্রিয় আগমন ঘটে।[১২]
২০০২ সালের পর গণ-সংযোগ
[সম্পাদনা]২০০২ সালে তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপির একজন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্মপ্রাপ্ত হন। দলের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে নিয়োগ লাভের পরপরই তারেক রহমান দেশব্যাপী দলের মাঠপর্যায়ের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের সাথে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেন।[১৩] মূল সংগঠন সহ সহযোগী সংগঠন যেমন জাতীয়তাবাদী যুব দল, জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ইত্যাদি আয়োজিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে তারেক রহমান কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ও মাঠপর্যায়ের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য ও মতামত গ্রহণ করেন। মূলত এই জনসংযোগ কার্যক্রমের ফলে দলের নেতাকর্মীদের তরুণ অংশটির মাঝে তারেক রহমান শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের পরিচিত থেকে বেরিয়ে এসে দলের একজন দক্ষ সংগঠক ও সক্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।[১৪]
অভিযোগ ও বিতর্ক
[সম্পাদনা]রাজনৈতিক দলের উত্থাপিত অভিযোগ
[সম্পাদনা]২০০২ সালে ৩৫ বছর বয়সি তারেক রহমানকে দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের একজন নেতা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার ফলে কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং সংসদের তৎকালীন বিরোধী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এই সিদ্ধান্তকে স্বজনপ্রীতি বলে চিহ্নিত করে এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করেন।[১৫] আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময় তারেকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারসহ দূর্নীতির অভিযোগ আনে।[১৬] বিশেষ করে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়া সহ তারেক রহমানের কার্যালয় ঢাকার বনানীস্থ হাওয়া ভবনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অভিযোগ প্রচারিত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিযোগ ছিল যে, তারেক রহমানের তত্ত্বাবধানে হাওয়া ভবন সরকারের অদৃশ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে এবং তার বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতিসহ আরো অনেক অভিযোগ আনা হয়।[১৭][১৮] তৎকালীন বিরোধীদল আওয়ামীলীগের সমাবেশে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ছিল।[১৯][২০] এছাড়া তার বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগও রয়েছে এবং এই মামলায় এফবিআই কর্মকর্তা ডেবরা লাপ্রেভেটি বাংলাদেশে এসে সাক্ষ্য দেন।[২১]
২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর তিনি ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ বেশকিছু মামলা থেকে খালাস পান।[২২][২৩][২৪][২৫][২৬]
উইকিলিক্সের তথ্য
[সম্পাদনা]২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিক্স বাংলাদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের গোপন তারবার্তা ফাঁস করে। বার্তায় বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বিশ্বাস করে, “গুরুতর রাজনৈতিক দুর্নীতির জন্য দোষী, মার্কিন জাতীয় স্বার্থের উপর একটি বিরূপ প্রভাব ফেলছে।”[২৭][২৮]
দুর্নীতির অভিযোগ
[সম্পাদনা]হাওয়া ভবনের মাধ্যমে ঘুষ গ্রহণ
[সম্পাদনা]হাওয়া ভবনের মাধ্যমে ঘুষ গ্রহণ ও মানি লন্ডারিং বিষয়টি বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বিতর্কিত কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত।[২৯][৩০][৩১][৩২][৩৩] তারেক রহমান এবং বিএনপির কয়েকজন শীর্ষ নেতা এই অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন।[৩৪][৩৫][৩৬]
হাওয়া ভবন বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিসরে একটি প্রচলিত নাম, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দুর্নীতির সাথে গভীরভাবে জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়।[৩৭][৩৮][৩৯][৪০] অভিযোগ রয়েছে যে, তারেক রহমান ও তার সহযোগীরা হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করেছেন এবং সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।[৪১][৪২][৪৩][৪৪] ২০০৭ সালে এই অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত শুরু করে এবং যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই ও সিঙ্গাপুরের আদালতেও তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হয়।[৪৫][৪৬]
২০০৭ সালে, বাংলাদেশের সরকার ঘুষ গ্রহণ ও অর্থ পাচারের অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। এতে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যবসায়িক লেনদেন এবং আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং এর প্রমাণ উঠে আসে।[৩৪][৪৬][৪৭][৪৭][৪৮][৪৮]
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) ও সিঙ্গাপুরের আদালতেও তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়। তদন্তে তার বিরুদ্ধে প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচারের অভিযোগ ওঠে।[৪৫][৪৯]
২০১০ সালে বাংলাদেশে অর্থপাচার ও ঘুষের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়।[২৯] অভিযোগের মধ্যে রয়েছে হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ[৪৫] এবং সেই অর্থ বিদেশে পাচার করা।[২৯][৪৬]
বর্তমানে তারেক রহমান যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত আছেন, এবং তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বিভিন্ন মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া চলমান। এর মধ্যে তারেক রহমানকে আন্তর্জাতিকভাবে অর্থপাচার ও দুর্নীতির জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলোর বিচারিক প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিকভাবে নজরদারিতে রয়েছে।[৩৪][৫০]
এ মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করা হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে, যেখানে তারা অভিযোগ করেছে যে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ হিসেবে। অন্যদিকে, ক্ষমতাসীন দল এই মামলাকে দুর্নীতি বিরোধী পদক্ষেপ হিসেবে তুলে ধরেছে।[৩৬][৫০]
মানি লন্ডারিং
[সম্পাদনা]মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-এফবিআই তারেক রহমান এবং তার ঘনিষ্ট বন্ধু ও ব্যবসায়িক সঙ্গী গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ঘুষ ও মানি লন্ডারিং নিয়ে তদন্ত করে এবং এফবিআইয়ের সাবেক বিশেষ প্রতিনিধি বাংলাদেশের আদালতে এসে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রদান করেন। [৫০] এফবিআইয়ের তদন্তে উঠে এসেছে যে, তারেক ও মামুন তাদের সিঙ্গাপুরের একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নির্মান কনস্ট্রাকশন লিমিটেড এর পরিচালক এবং চীনের হারবিন ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন এর এদেশীয় এজেন্ট খাদিজা ইসলামের কাছ থেকে সাড়ে ৭ লাখ মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়েছিলেন।[৫১]
হারবিন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির লোকাল এজেন্ট হিসেবে টঙ্গীতে ৮০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মানের কাজ পাওয়ার জন্য তারেক ও মামুনকে ওই টাকা দিয়েছিল ঘুষ হিসেবে। এফবিআইয়ের এজেন্ট ডেব্রা লাপ্রিভেট গ্রিফিথ এই বিষয়ে তারেক ও মামুনের দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত করেছিলেন।
তিনি বাংলাদেশের আদালতের সামনে সাক্ষ্য দেন যে, ব্যবসায়ী খাদিজা ইসলাম সিঙ্গাপুরে মামুনের সিটি ব্যাংকে ঘুষের টাকা জমা দিয়েছিলেন।[৫০] একই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তারেক রহমানের নামে সাপ্লিমেন্টারি গোল্ড ভিসা কার্ড ইস্যু করা হয়।[৫২] তারেক রহমান এই কার্ড বিভিন্ন দেশে যেমন; গ্রিস, জার্মানী, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রমোদ ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করেছিল এমন তথ্যই উঠে এসেছে এফবিআইয়ের তদন্তে। [৫৩]
২১ জুলাই ২০১৬ সালে বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মানি লন্ডারিং এর জন্য অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ কোটি টাকা জরিমানা করে।[৫৪] রায়ের পর্যবেক্ষণে উচ্চ আদালত মন্তব্য করেন:
"দুর্নীতি চর্চা ও রাজনৈতিক প্রভাব ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে মানি লন্ডারিংয়ের মতো আর্থিক অপরাধ করার সুযোগ করে দিচ্ছে। দেশের কল্যাণ ও উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এই ধরনের অপরাধ বন্ধ করার এখন সময় এসেছে।"[৫৪][৫৫]
১০ই ডিসেম্বর ২০২৪ তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।[৫৬][৫৭][৫৮][৫৯][৬০]
অবৈধ সম্পদ অর্জন
[সম্পাদনা]তারেক রহমান ও তার স্ত্রীর ঘোষিত আয়ের বাইরেও ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকারও বেশি পরিমাণ অর্থের অবৈধ সম্পদ রয়েছে এমন অভিযোগে ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তারেক, তার স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও জোবাইদা রহমানের মা সৈয়দা ইকবাল বানুর বিরুদ্ধে মামলাটি করেছিল দুদক।[৬১][৬২][৬৩][৬৪]
২০০৯ সালের ৩১ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তা তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন।[৬৪] তবে পরে জোবাইদার মা সৈয়দা ইকবাল বানুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম বাতিল করা হয়।[৬৩] আদালত মামলার অভিযোগকারীসহ বাদীপক্ষের ৪২ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করেন।[৬১][৬২][৬৪]
মামলায় তারেক রহমানের নয় বছর কারাদণ্ড এবং তিন কোটি টাকা জরিমানা এবং তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ড ও ৩৫ লাখ টাকা জরিমানার রায় দিয়েছে ঢাকার একটি আদালত।[৬১][৬৩][৬৫] একই সঙ্গে তারেকের প্রায় পৌনে তিন কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।[৬২][৬৪]
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানের সাজা আত্মসমর্পণ ও আপিলের শর্তে[৬৬] এক বছরের জন্য স্থগিত করে মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।[৬৭][৬৮][৬৯]
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি
[সম্পাদনা]জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা একটি বহুল আলোচিত এবং বিতর্কিত মামলা, যা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তার পুত্র তারেক রহমানসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়।[৭০] ২০০৮ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই মামলাটি দায়ের করে।[৭১] অভিযোগ ছিল, ২০০৪ সালে প্রায় ২.১ কোটি টাকার একটি বিদেশি অনুদান জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নামে দেওয়া হলেও তা ট্রাস্টের কাজে ব্যয় না করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয়েছে।[৭২][৭৩] এর ফলে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠে।[৭৪][৭৫][৭৬]
এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়, যেখানে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় যে তারা বিদেশি অনুদানের টাকা ব্যক্তিগতভাবে আত্মসাৎ করেছেন। যদিও খালেদা জিয়া এই মামলায় সরাসরি অভিযুক্ত হন, তারেক রহমানের নাম মামলায় তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং তার রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে আলোচিত হয়।[৭৪][৭৫]
মামলার বিচারকার্য শুরু হয় ২০১১ সালে। তদন্ত ও বিচারিক কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ আদালত খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয় এবং তারেক রহমানসহ অন্যান্য অভিযুক্তদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।[৭৭][৭৮] যেহেতু তারেক রহমান যুক্তরাজ্যে স্বেচ্ছা নির্বাসনে ছিলেন, তিনি আদালতে হাজির হননি এবং তার রায় অনুপস্থিতিতেই দেওয়া হয়।[৭০][৭৯][৮০] রায় ঘোষণার পরপরই বাংলাদেশের রাজনীতিতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়, এবং এর প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয়।[৭৩][৮১]
খালেদা জিয়া তার সাজা স্থগিত করার জন্য উচ্চ আদালতে আপিল করেন এবং কিছু সময়ের জন্য জামিনে মুক্ত থাকেন। তারেক রহমান যদিও যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে ছিলেন, তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। মামলাটি রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এর প্রভাব বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিশেষভাবে দেখা যায়।[৭৯]
এই মামলাকে নিয়ে দেশে-বিদেশে অনেক বিতর্ক দেখা যায়।[৭৬] বিএনপি এবং এর সমর্থকরা এই মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করে, যেখানে আওয়ামী লীগ এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করে।[৭৪] মামলার রায়কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষণ এবং আইন বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা যায়।[৮২]
২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা
[সম্পাদনা]২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের এক জনসভায় গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয় এবং তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা সহ প্রায় ৩০০ লোক আহত হয়।[৮৩][৮৪] ২২ আগস্ট মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফারুক আহমেদ বাদী হয়ে মামলা করেন।[৮৫] তারেক রহমানকে এ মামলায় আসামি করা হয়নি। তৎকালীন বিএনপি সরকারের অধীনে তদন্ত ধীর এবং বিভ্রান্তিকর, এবং হামলার প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের আড়াল করার চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ।[৮৬]
২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় মামলার পুনঃতদন্ত শুরু হলে সেখানে নিষিদ্ধ সংগঠন হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি আবদুল হান্নান এবং তৎকালীন বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর নাম আসে।[৮৭][৮৮]
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে পুনরায় অধিকতর তদন্ত হয়।[৮৯] ঐ তদন্তে তারেক রহমানসহ বিএনপির উচ্চপর্যায়ের নেতাদের নাম উঠে আসে।[৮৬][৮৭][৯০] ২০১১ সালে সম্পূরক চার্জশিটে তারেক রহমানকে প্রধান ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয় এবং তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলার আসামি করা হয়।[৯১] ২০১২ সালে বিচার প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।[৯২] দীর্ঘ শুনানির পর ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় ঘোষণা করে।[৮৭][৯২]
রায়ে তারেককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।[৯৩] এবং তারেক রহমানকে হামলার প্রধান ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয় এবং তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।[৮৩][৮৭] তবে তিনি বিদেশে অবস্থান করায় তাঁর অনুপস্থিতিতে এ রায় দেওয়া হয়।[৯৪] অভিযোগপত্রে তাকে 'পলাতক' হিসেবে দেখানো হয়েছে।[৯৪]
এ মামলায় রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছিলো, রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের সহায়তায় এ হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার চেষ্টা করা হয়।[৯৫]
রায় প্রত্যাখান করে বিএনপি দাবি করেছে রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তারেককে এ মামলায় জড়ানো এবং সাজা দেয়া হয়েছে।[৯৫] ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর তিনি এই মামলায় হাইকোর্ট থেকে খালাস পান।[৯৬][৯৭]
এ মামলায় রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছিলেন, ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী অভিযোগপত্র প্রাথমিকভাবে দাখিল করতে হয় ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে। সেখান থেকে তা যাবে সেশন (দায়রা) কোর্টে। কিন্তু এখানে দ্বিতীয় যে অভিযোগপত্র সেটি সরাসরি সেশন কোর্টে দাখিল করা হয়। বিচারক এটি আমলে নিয়ে সরাসরি বিচার কাজ করেছেন। সুতরাং এ বিচার কাজ পরিচালনা ও সাজা দেয়া অবৈধ।[৯৮]
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা
[সম্পাদনা]১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিতর্কিত মামলা, যা ২০০৪ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০টি ট্রাকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দের ঘটনায় শুরু হয়। এই ঘটনায় তারেক রহমানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আসে।[৯৯][১০০][১০১][১০২]
২০০৪ সালের ২৮ এপ্রিল, চট্টগ্রাম বন্দরে ১০টি ট্রাকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করা হয়। এই অস্ত্রগুলো ভারতে নিষিদ্ধ সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে পাচার করার পরিকল্পনা ছিল বলে অভিযোগ করা হয়।[১০৩][১০৪] এই ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার কারণে তারেক রহমান ও অন্যান্য বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।[১০৫]
অভিযোগ করা হয় যে, তারেক রহমান এই অস্ত্র পাচার পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন।[১০৬][১০০] তাঁকে এই অস্ত্রের সঙ্গে জড়িত হওয়ার জন্য অভিযুক্ত করা হয় এবং দাবি করা হয় যে, এই অস্ত্র বিএনপি সরকারের সময় বন্দুকযুদ্ধে ব্যবহারের জন্য সংগৃহীত হয়েছিল।
এই মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বিবেচনা করে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।[১০৭] তাদের দাবি, এই মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ এবং তারেক রহমানকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নিশানা করা হয়েছে। অন্যদিকে, ক্ষমতাসীন দল এই মামলাকে রাজনৈতিক অপরাধের বিরুদ্ধে একটি শক্ত পদক্ষেপ হিসেবে তুলে ধরে।[১০৪]
২০২৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী-সহ ৪ জনকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।[১০৮][১০৯]
তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক গ্রেপ্তার
[সম্পাদনা]রাজনৈতিক দলগুলোর ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের কারণে দেশে বিশৃঙ্খল অবস্থা সৃষ্টি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ১১ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে নিয়মতান্ত্রিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অপসারণ করে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় যার প্রধান ছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদ এবং সেনাপ্রধান ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল মঈন উদ্দিন আহমেদ। ১২ জানুয়ারি উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ মামলা দায়ের করা হয়।[১১০] ৭ মার্চ, ২০০৭ তারিখে একটি দুর্নীতি মামলার আসামি হিসেবে তারেক রহমানকে তার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টস্থ মইনুল রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও ১৩টি দুর্নীতির মামলা দায়ের করা হয় ও তাকে বিচারের সম্মুখীন করা হয়।[১১১]
আটকাবস্থায় শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ
[সম্পাদনা]গ্রেপ্তারের কিছুদিন পর তারেককে আদালতে হাজির করা হলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতির জন্য তার আইনজীবীরা আদালতে অভিযোগ করেন যে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে।[১১২] আদালতের নির্দেশে চিকিৎসকদের একটি দল পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আদালতকে জানায় যে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ যুক্তিযুক্ত। এই পর্যায়ে আদালত রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ শিথিল করে তা কমিয়ে ১ দিন ধার্য করেন ও জিজ্ঞাসাবাদকারীদের সাবধানতা অবলম্বনের আদেশ দেন। এরপর তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পরিবর্তে ঢাকার শাহবাগস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।[১১৩] ২৫ আগস্ট, ২০০৭ তারিখে খবর ছড়িয়ে পড়ে যে তারেক রহমান তার হাসপাতাল কক্ষে পা পিছলে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছেন। এতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ দেখা দেয়, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।[১১৪]
মুক্তিলাভ
[সম্পাদনা]২০০৮ এর আগস্টে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলো আদালতে গতি লাভ করে। প্রায় আঠারো মাস কারান্তরীণ থাকার পর ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে সবগুলো মামলায় তারেক রহমান জামিন লাভ করেন ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তি লাভ করেন।[১১৫]
চিকিৎসা ও বিদেশে অবস্থান
[সম্পাদনা]১১ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে বিশেষ কারাগার থেকে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাওয়ার পর তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পুত্র তারেক রহমানকে দেখতে যান। সেদিন রাতেই তারেক রহমান উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে রওনা হন।[১১৬] বর্তমানে লন্ডনের সাউথ ওয়েলিংটন হসপিটাল ও লন্ডন হসপিটালে তার চিকিৎসা চলছে এবং চিকিৎসার সুবিধার্থে তিনি সেন্ট্রাল লন্ডনের এডমন্টনে সপরিবারে বসবাস করছেন।
তারেক বিদেশে অবস্থান করায় তার বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো বর্তমানে অমীমাংসিত অবস্থায় রয়েছে। সিঙ্গাপুরে অর্থপাচার মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তার করা আবেদনের প্রেক্ষিতে, ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার একটি আদালত তারেক রহমানকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারের পরোয়ানা জারি করে। এর প্রতিবাদে বিএনপি দেশের বিভিন্ন এলাকায় হরতালসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।[১১৭][১১৮]
বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিল
[সম্পাদনা]৮ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে তারেক রহমান সংগঠনের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।[১১৯] উক্ত কাউন্সিলে তারেক রহমানের একটি ধারণকৃত বক্তব্য উপস্থিত জনসমাবেশের উদ্দেশ্যে প্রচার করা হয়। বক্তব্যটিতে তারেক রহমান জানুয়ারি ২০০৭-এ ক্ষমতায় আসা অগণতান্ত্রিক সরকারের হাতে তার অন্যায় গ্রেপ্তার ও বন্দি অবস্থায় নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তিনি নিশ্চিত করেন যে আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়া বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থার আড়ালে তাকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। তারেক রহমান তার শারীরিক অবস্থার বর্ণনা দেন ও জানান তার চিকিৎসা সম্পন্ন হতে আরও সময় প্রয়োজন।[১২০]
উক্ত কাউন্সিলে আরও বক্তব্য রেখেছেন ব্রিটিশ সংসদ সদস্য জর্জ গ্যালোওয়ে, আওয়ামী লীগের প্রচারমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল প্রমুখ।[১২১]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]১৯৯৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারী তারেক রহমানের সাথে জোবাইদা রহমানের বিয়ে হয়।[১০] জোবাইদা সাবেক নৌ বাহিনী প্রধান রিয়ার এডমিরাল মাহবুব আলী খান এর মেয়ে। তারেক ও জোবাইদা দম্পতির এক কন্যা সন্তান রয়েছে, যার নাম জাইমা রহমান।[১২২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২০ নভেম্বর ২০২৪। ২০ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "The Official Site of Tarique Rahman"। www.tariquerahman.net। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "তারেকের শাশুড়িকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১২ এপ্রিল ২০১৭। ১৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ"। দৈনিক কালের কন্ঠ। ২০ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ ক খ গ "ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান"। bnpbd.org বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "তারেক রহমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান"। প্রথম আলো। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "তারেক রহমান"। ১৮ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "তারেক রহমান | Tarique Rahman News | প্রথম আলো"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৭।
- ↑ "তারেক রহমানের জন্মদিন আজ"। মানবজমিন। ২০ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ ক খ "Personal life"। Tarique Rahman। ২০২৪-০৭-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-২৮।
- ↑ "লন্ডন থেকে সৌদি যাচ্ছেন তারেক রহমান"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১৩-০৩-৩১। ২০১৬-০৩-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ "তারেক রহমানের জন্মদিন আজ"। যায়যায়দিন। ২০ নভেম্বর ২০২১। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ BNP grassroots level workers confce -Partymen urged to face conspirators ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জুন ২০১১ তারিখে, প্রকাশিত হয়েছে ২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৫।
- ↑ "Bangladesh holding 'sham' election: Exiled opposition leader Tarique Rahman"। আল জাজিরা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-০৪। ২০২৪-০৯-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৪।
- ↑ Tarique Rahman - flawed heir apparent? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে, বিবিসি নিউজ, প্রকাশিত হয়েছে ৮ই মার্চ, ২০০৭।
- ↑ "No criminalisation of politics if voted back to power Hasina tells rally"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ এপ্রিল ২০০৪।
- ↑ "Hawa Bhaban-Sudha Bhaban face-off"। ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "AL hems in Hawa Bhaban today"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০০৪। ১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ ২১শে অগাস্ট মামলায় তারেক অভিযুক্ত ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ এপ্রিল ২০১২ তারিখে, বিবিসি বাংলা, প্রকাশিত হয়েছে ১৪ই মার্চ, ২০১২।
- ↑ তারেক মামলায় এফবিআইয়ের সাক্ষ্য ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে, বিবিসি বাংলা, প্রকাশিত হয়েছে ১৫ই নভেম্বর, ২০১১।
- ↑ "বিবিসি বাংলা লাইভ: ২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত সব আসামি খালাস, বিচারিক আদালতের রায় অবৈধ: হাইকোর্ট"। BBC News বাংলা। ২০২৪-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ "কর ফাঁকির মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন তারেক রহমান"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৭ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "আরও এক বিস্ফোরক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান"। ঢাকা পোস্ট। ২৮ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান"। bonikbarta.com। ২০২৪-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ "আরেক মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ "CRS: Bangladesh: Political Turmoil and Transition, May 30, 2008 - WikiLeaks"। wikileaks.org। ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৩০, ২০১৩।
- ↑ Protecting Tarique Khaleda's biggest failure ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে, বিডিনিউজ২৪.কম, প্রকাশিত হয়েছে ৫ই সেপ্টেম্বর, ২০১১।
- ↑ ক খ গ হাওয়া ভবন ও তারেক রহমান: দুর্নীতির অভিযোগ. দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ মে ২০০৭। Available at: [১] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman: Money laundering and corruption allegations. The Daily Star, ৩০ আগস্ট ২০০৮। Available at: [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman faces allegations of large-scale corruption. BDNews24, ১৮ আগস্ট ২০০৮। Available at: [৩] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ: তদন্ত শুরু. নয়া দিগন্ত, ১৬ মে ২০০৭। Available at: diganta.com/news/2007/05/16/5442 (Accessed September 17, 2024).
- ↑ হাওয়া ভবন কেলেঙ্কারি: তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ. কালের কণ্ঠ, ২৭ আগস্ট ২০০৮। Available at: [৪] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ গ Tarique Rahman under investigation for money laundering. Reuters, 13 May 2007. Available at: [৫] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman accused of money laundering. BBC News, 14 May 2007. Available at: [৬][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Bangladesh opposition leader Tarique Rahman accused of corruption. The Guardian, 15 May 2007. Available at: [৭] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman under scrutiny for money laundering allegations. The Telegraph, 16 May 2007. Available at: [৮] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman: Money laundering and corruption allegations. The Daily Star, 30 August 2008. Available at: [৯] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্থপাচার ও ঘুষের অভিযোগ. দৈনিক যুগান্তর, 14 মে ২০০৭।
- ↑ Tarique Rahman faces allegations of large-scale corruption. BDNews24, 18 August 2008. Available at: [১০] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh opposition figure Tarique Rahman faces money laundering charges. CNN, 14 May 2007. Available at: [১১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman and the Hawa Bhaban scandal. Al Jazeera, 20 August 2008. Available at: [১২][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh corruption probe: Tarique Rahman's role under the spotlight. Dawn, 25 August 2008. Available at: [১৩] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ হাওয়া ভবন ও তারেক রহমান: দুর্নীতির অভিযোগ. দৈনিক প্রথম আলো, 15 মে ২০০৭।
- ↑ ক খ গ FBI implicates Tarique Rahman in money laundering. Dawn, 25 June 2007. Available at: [১৪] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ গ Tarique Rahman investigated for road transport corruption. The Daily Star, 5 September 2010. Available at: [১৫] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Tarique Rahman under investigation for illegal investment. The New York Times, 15 August 2008. Available at: [১৬] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Tarique Rahman faces money laundering allegations. Al Jazeera, 12 May 2007. Available at: [১৭][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্থপাচার ও ঘুষের অভিযোগ. দৈনিক যুগান্তর, ১৪ মে ২০০৭। Available at: [১৮] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ গ ঘ "তারেকের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠাবে দুদক"। যুগান্তর। Archived from the original on ২০২৩-০৭-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ "তারেক মামলায় এফবিআইয়ের সাক্ষ্য"। বিবিসি বাংলা। ২০১১-১১-১৫। ২০২৩-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ "খালেদা জিয়া, তারেক ও কোকোর দুর্নীতির তথ্য"। সমকাল। ২০২৩-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ "তারেক রহমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি"। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ২০২২-১১-০১। ২০২৩-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ ক খ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৬-০৭-২২)। "তারেকের সাত বছর জেল"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "তারেক রহমান"। প্রথম আলো। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-১২-১০)। "মানি লন্ডারিং মামলায় তারেক-মামুনের সাজার রায় স্থগিত, আপিলের অনুমতি"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ "অর্থপাচার মামলায় দণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন"। ঢাকা ট্রিবিউন। ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "মানিলন্ডারিং মামলায় খালাস পেলেন ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন"। Dhakatimes News। ৫ ডিসেম্বর ২০২৪। ৭ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-১২-১০)। "অর্থপাচার মামলায় তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। "মুদ্রা পাচার: তারেক-মামুনের ৭ বছর কারাদণ্ডের রায় স্থগিত"। মুদ্রা পাচার: তারেক-মামুনের ৭ বছর কারাদণ্ডের রায় স্থগিত (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ ক খ গ "দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের সাজা"। বিবিসি বাংলা। ২০২৩-০৮-০২। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ গ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৩-০৮-০২)। "তারেকের ৯ বছর কারাদণ্ড, জুবাইদার ৩ বছর"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৩-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ গ "তারেকের ৯ বছরের কারাদণ্ড, জোবায়দার ৩ বছর"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-০২। ২০২৩-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ ডেস্ক, ইত্তেফাক অনলাইন (২ আগস্ট ২০২৩)। "তারেক রহমানের ৯ বছরের কারাদণ্ড, জোবায়দার ৩"। The Daily Ittefaq। ৭ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টে ২০২৪।
- ↑ দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "তারেকের ৯ ও জুবাইদার ৩ বছরের কারাদণ্ড"। Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। ২০২৪-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করে প্রজ্ঞাপন"। www.kalerkantho.com। ২০২৪-১০-০২। ২০২৪-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ "জুবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করেছে সরকার"। প্রথম আলো। ২ অক্টোবর ২০২৪। ৩ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "রাষ্ট্রপতির আদেশে জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ Emon, Mahmudul Hasan; Television, Jamuna (২০২৪-১০-০২)। "শর্তসাপেক্ষে ডা. জুবাইদা রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত, প্রজ্ঞাপন জারি"। Jamuna Television (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৪।
- ↑ ক খ Bangladesh ex-PM Khaleda Zia sentenced to five years in jail. BBC News, 8 February 2018. Available at: [১৯] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh ex-PM Khaleda Zia jailed for corruption, gets five years. Reuters, 8 February 2018. Available at: [২০] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Former Bangladesh Prime Minister Khaleda Zia sentenced to 5 years for corruption. CNN, 8 February 2018. Available at: [২১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Bangladesh ex-PM Khaleda Zia gets five years for corruption. Al Jazeera, 8 February 2018. Available at: [২২][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ গ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা: খালেদা জিয়ার ৫ বছর, তারেক রহমানের ১০ বছরের কারাদণ্ড. দৈনিক প্রথম আলো, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ Court jails Khaleda Zia for 5 years in graft case. The Daily Star, 8 February 2018. Available at: [২৩] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Barry, Ellen. Bangladesh Court Sentences Ex-Prime Minister to 5 Years in Prison. The New York Times, 8 February 2018. Available at: [২৪] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh's ex-PM Khaleda Zia sentenced to five years in prison. The Guardian, 8 February 2018. Available at: [২৫] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh's ex-PM Khaleda Zia sentenced to jail in corruption case. The Telegraph, 8 February 2018. Available at: [২৬] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ তারেক রহমানের ১০ বছরের কারাদণ্ড. দৈনিক যুগান্তর, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Bangladesh ex-PM Khaleda Zia gets five years in jail for corruption. Dawn, 8 February 2018. Available at: [২৭] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh ex-PM Khaleda Zia gets five years in jail for corruption. Dawn, 8 February 2018. Available at: [২৮] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ মে ২০১৮ তারিখে (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh Law Report: Zia Orphanage Trust Case. Bangladesh Law Journal, Vol. 45, 2019, pp. 103-120.
- ↑ ক খ "একুশে অগাস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা এখনো বিএনপির জন্য কতটা অস্বস্তিকর?"। BBC News বাংলা। ২০২৩-০৮-২১। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: সেদিন যা ঘটেছিল"। banglanews24.com। ২০২২-০৮-২১। ২০২২-০৯-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "এক নজরে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা"। www.kalerkantho.com। ২০২১-০৯-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ "ফিরে দেখা : ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা"। ২০১৮-১০-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ "গ্রেনেড হামলা মামলার রায়: বাবর-পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড, তারেকসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন"। BBC News বাংলা। ২০১৮-১০-১০। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৮-১১-২৮)। "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ের কপি হাইকোর্টে"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আদ্যোপান্ত"। banglanews24.com। ২০১৮-১০-১০। ২০২১-০৪-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "২১ আগস্ট হামলা: কাদের অভিযুক্ত করা হয়েছিল, কারা আসলে দায়ী?"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় খালেদা-তারেক জড়িত: প্রধানমন্ত্রী"। banglanews24.com। ২০২৩-০৮-২১। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ "২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: যেভাবে ঘটনার শুরু থেকে শেষ"। BBC News বাংলা। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০১৮-১০-১০)। "তারেকের যাবজ্জীবন, বাবর, পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড"। দ্য ডেইলি স্টার Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ "২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়: দণ্ডপ্রাপ্তরা কে কোথায়?"। BBC News বাংলা। ২০২৪-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ ক খ "২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা সহ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যত মামলা রয়েছে"। BBC News বাংলা। ২০২৪-০৮-২১। ২০২৪-০৯-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৬।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১ ডিসেম্বর ২০২৪। Archived from the original on ১ ডিসেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক-বাবরসহ সব আসামি খালাস"। দৈনিক প্রথম আলো। ১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে যা বলেছে হাইকোর্ট"। বিবিসি বাংলা। ১ ডিসেম্বর ২০২৪। ৭ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Top BNP leader was behind 10 truck weapons haul: India's ex-intel officer"। www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৮।
- ↑ ক খ "'১০ ট্রাক অস্ত্র' কেলেঙ্কারিতে বিএনপি ও তারেক জড়িত"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৮।
- ↑ ১০ ট্রাক অস্ত্র কেলেঙ্কারি: তারেক রহমানের নাম জড়িত. দৈনিক প্রথম আলো, ২৯ এপ্রিল ২০০৪। Available at: [২৯][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Tarique Rahman and 10 Truck Arms Case: Charges Filed. The Daily Star, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। Available at: [৩০] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ Bangladesh: Tarique Rahman sentenced in 10 Truck Arms Case. BBC News, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪. Available at: [৩১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ক খ Bangladesh's 10 Truck Arms Case: Political Implications. Al Jazeera, ১ অক্টোবর ২০১৪. Available at: [৩২][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় তারেক রহমানের রায়. বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪। Available at: [৩৩][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (Accessed September 17, 2024).
- ↑ "'Tarique, associates had ties with ULFA chief Paresh Barua'"। RTV Online (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৮।
- ↑ bdnews24.com। "Govt plotting to pin 10-truck arms case on Tarique: BNP"। Govt plotting to pin 10-truck arms case on Tarique: BNP (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৮।
- ↑ "১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা থেকে বাবরসহ কয়েক আসামি খালাস"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "E-Bangladesh"। ১৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "তারেক রহমান : এক যুগনায়কের উত্থান"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৭।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ ""সংবাদমাধ্যমের লুকানোর প্রবণতা", ফরহাদ মযহার"। ৪ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "তারেক রহমান: বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে যে সমঝোতা করে বড় ছেলেকে লন্ডনে পাঠিয়েছিলেন"। BBC News বাংলা। ২০২৪-১২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৭।
- ↑ তারেক রহমানের দেশে ফেরা কতটা কঠিন? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ জুন ২০১৩ তারিখে, বিবিসি বাংলা নিউস, প্রকাশিত হয়েছে ২৭শে মে, ২০১৩।
- ↑ Bangladeshi court orders arrest of ex-PM’s fugitive son for graft, Gulfnews, প্রকাশিত হয়েছে ২৬শে মে, ২০১৩।
- ↑ Tarique made senior vice chair ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে, bdnews24.com, প্রকাশিত হয়েছে ৮ই ডিসেম্বর, ২০০৯।
- ↑ BNP council gets underway ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ মার্চ ২০১৪ তারিখে, bdnews24.com, প্রকাশিত হয়েছে ৮ই ডিসেম্বর, ২০০৯।
- ↑ বিএনপি’র ৫ম সম্মেলন : জাতীয়তাবাদীদের মিলনমেলা, Focus Bangla ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১১-০৭-১১ তারিখে
- ↑ "জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে খালেদা জিয়ার বাসভবনে দোয়া"। দৈনিক প্রথম আলো। ৩১ মে ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা |
জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২০০১-২০০৯ |
উত্তরসূরী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর |
পূর্বসূরী (পদের সৃষ্টি) |
জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২০০৯ |
উত্তরসূরী পদে আসীন |
- ১৯৬৫-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- অপরাধে দোষী সাব্যস্ত বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- রাষ্ট্রপ্রধানের সন্তান
- মজুমদার–জিয়া পরিবার
- জিয়াউর রহমান
- বগুড়া জেলার ব্যক্তি
- ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বিএএফ শাহীন কলেজ ঢাকার প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সন্তান
- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সন্তান
- আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী