বিষয়বস্তুতে চলুন

তারাস স্তেপানেঙ্কো

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তারাস স্তেপানেঙ্কো
২০১৮ সালে শাখতার দোনেৎস্কের হয়ে স্তেপানেঙ্কো
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম তারাস মিকোলায়োভিচ স্তেপানেঙ্কো
জন্ম (1989-08-08) ৮ আগস্ট ১৯৮৯ (বয়স ৩৫)
জন্ম স্থান ভেলিকা নোভোসিলকা, সোভিয়েত ইউনিয়ন
উচ্চতা ১.৮১ মিটার (৫ ফুট ১১+ ইঞ্চি)
মাঠে অবস্থান মধ্যমাঠের খেলোয়াড়
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
শাখতার দোনেৎস্ক
জার্সি নম্বর
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৭:৩১, ২০ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

তারাস মিকোলায়োভিচ স্তেপানেঙ্কো (ইউক্রেনীয়: Тарас Миколайович Степаненко; জন্ম: ৮ আগস্ট ১৯৮৯; তারাস স্তেপানেঙ্কো নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ইউক্রেনীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইউক্রেনীয় ক্লাব শাখতার দোনেৎস্ক এবং ইউক্রেন জাতীয় দলের হয়ে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।

২০০৭ সালে, স্তেপানেঙ্কো ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় তিন বছর যাবত ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১০ সালে ইউক্রেনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ইউক্রেনের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৮১ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

তারাস মিকোলায়োভিচ স্তেপানেঙ্কো ১৯৮৯ সালের ৮ই আগস্ট তারিখে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভেলিকা নোভোসিলকায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।

আন্তর্জাতিক ফুটবল

[সম্পাদনা]

স্তেপানেঙ্কো ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-১৯ এবং ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ইউক্রেনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০০৭ সালে তিনি ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ৩ বছরে ৩১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১টি গোল করেছেন।

২০১০ সালের ১৭ই নভেম্বর তারিখে, ২১ বছর, ৩ মাস ও ৯ দিন বয়সে, বাম পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী স্তেপানেঙ্কো সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইউক্রেনের হয়ে অভিষেক করেছেন।[] উক্ত ম্যাচের ৬৫তম মিনিটে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় তারাস মিখালিকের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠে প্রবেশ করেছিলেন;[] ম্যাচে তিনি ২৩ নম্বর জার্সি পরিধান করে রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।[] ম্যাচটি সুইজারল্যান্ড ২–২ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[] ইউক্রেনের হয়ে অভিষেকের বছরে স্তেপানেঙ্কো সর্বমোট ১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ৩ বছর, ৬ মাস ও ৫ দিন পর, ইউক্রেনের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন; ২০১৪ সালের ২২শে মে তারিখে, নাইজারের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৮০তম মিনিটে সের্গিয় বোলবাতের অ্যাসিস্ট হতে ইউক্রেনের হয়ে ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[][]

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক

[সম্পাদনা]
২০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
দল সাল ম্যাচ গোল
ইউক্রেন ২০১০
২০১১
২০১২
২০১৩
২০১৪
২০১৫
২০১৬ ১১
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
২০২১ ১০
২০২২
২০২৩
সর্বমোট ৮১

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]