তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর শাসন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
E-Government Dimensionen

তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর শাসন (ইংরেজি: Electronic governance ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স বা e-governance) বলতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (মূলত ইন্টারনেট) ব্যবহার করে সরকারী সেবা, তথ্যের আদানপ্রদান, যোগাযোগমূলক লেনদেন, সরকার-থেকে-নাগরিক (government-to-citizen বা G2C) সেবা, সরকার-থেকে-ব্যবসা সেবা (government-to-business বা G2B), সরকার-থেকে-সরকার সেবা (government-to-government G2G), সরকার থেকে চাকুরীজীবী সেবা (government-to-employees বা G2E) সহ সমগ্র সরকারী কাঠামোর মধ্যে পশ্চাৎ-কার্যালয় প্রক্রিয়া ও আন্তঃক্রিয়াসমূহ সম্পাদন বা সরবরাহ করাকে বোঝায়।[১] তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন সেবা সহজে, দ্রুত, দক্ষভাবে, কম খরচে ও স্বচ্ছভাবে নাগরিকদের কাছে সুলভ করা যায়। সরকারের জবাবদিহিতা এতে বৃদ্ধি পায়। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা সহজতর হয়। সরকারী সেবাদান প্রক্রিয়াগুলি সহজে অনুসরণ করা যায়।

সরকার থেকে সরকার[সম্পাদনা]

ই-সরকার[সম্পাদনা]

1990 এর দশকের শুরু থেকে ই-কমার্স এবং ই-পণ্যে, সরকারি প্রক্রিয়ার ই-ফর্মগুলির ব্যাপক একীকরণ রয়েছে।সরকার এখন বর্জ্য কমাতে তাদের কৌশলের দক্ষতা ব্যবহার করার চেষ্টা করেছে।ই-গভর্নমেন্ট একটি মোটামুটি বিস্তৃত বিষয়, কিন্তু এখন কীভাবে পরিষেবা এবং প্রতিনিধিত্ব প্রদান করা হয় এবং কীভাবে সেগুলি এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে তার সাথে সম্পর্কিত৷

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Saugata, B., and Masud, R.R. (2007). Implementing E-Governance Using OECD Model(Modified) and Gartner Model (Modified) Upon Agriculture of Bangladesh. IEEE. 1-4244-1551-9/07.