ঢকুয়াখানা মহাবিদ্যালয়
![]() ঢকুয়াখানা মহাবিদ্যালয়ের লোগো | |
নীতিবাক্য | অজ্ঞানের আন্ধার বিনাশোঁ |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১৯৬৬ |
অধ্যক্ষ | ড. যোগানন্দ সূত |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৪৯ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ২৪ |
শিক্ষার্থী | ১১০০ |
অবস্থান | , , |
অধিভুক্তি | ডিব্রুগড় বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | dhakuakhanacollege |
ঢকুয়াখানা মহাবিদ্যালয় (ইংরেজি: Dhakuakhana College) ১৯৬৬ সালে সেইসময়ের ঢকুয়াখানার উচ্চশিক্ষানুরাগী নাগরিকদের সহযোগিতায় নাগরিকদের অনুদানের মাধ্যমে ঢকুয়াখানা শহর থেকে প্রায় ২ কিমি দূরে, নবকাঠরবাড়ি গাঁওতে স্থাপিত হয়েছিল। মহাবিদ্যালয়টি ডিব্রুগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত এবং ইউজিসির অধ্যায় ২(এফ) এবং ১২(বি) দ্বারা অনুমোদিত। প্রথমে “Deficit system of grant in aid in 1975”-এর অধীনে থাকা মহাবিদ্যালয়টি ২০০৫ সাল ডিসেম্বর মাসে আসাম সরকার দ্বারা প্রাদেশীকৃত হয়। মহাবিদ্যালয়টির বর্তমান অধ্যক্ষ ড. যোগানন্দ সূত এবং উপাধ্যক্ষ চন্দ্র শর্মা। মহাবিদ্যালয়টি সর্বমোট ১৩.৯৫ একর আয়তন জুড়ে আছে।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ঢকুয়াখানা মহাবিদ্যালয় ঢকুয়াখানার সেইসময়ের বিদ্যানুরাগী সমাজের শিক্ষার প্রতি থাকা আগ্রহ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য থাকা দায়বদ্ধতার এক সুন্দর প্রতিফলন। ইতোমধ্যে সোনালী বর্ষে পা দেওয়া মহাবিদ্যালয়টি ২৫ জুলাই, ২০১৫ তারিখে একটি সরকারি সভার মাধ্যমে সোনালী সালের শুভারম্ভ করে এই উপলক্ষে বিভিন্ন কার্যসূচী হাতে নিয়েছে।[১]
সুবিধা
[সম্পাদনা]মহাবিদ্যালয়টির মোট বিভাগের সংখ্যা ১৬ টা। এছাড়াও উচ্চতর মাধ্যমিক শ্রেণীর জন্যে দুটি শাখায় (কলা এবং বিজ্ঞান) পাঠদানের সুবিধা আছে। মহাবিদ্যালয়টির মোট শিক্ষক ৪৯ এবং কর্মচারী ২৪ জন।
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- গ্রন্থাগার—প্রায় ১৮০০০ এরও অধিক গ্রন্থসমৃদ্ধ এবং সংবাদপত্র পত্রিকা উপলব্ধ। মহাবিদ্যালয়টি ছাত্র ছাত্রীদের সুবিধার্থে ডিজিটাল লাইব্রেরীর ব্যবস্থাও রেখেছে।
- বিভিন্ন বিভাগের নিজস্ব পরীক্ষাগার
- ছোট খেলার মাঠ
- ছাত্র এবং ছাত্রী নিবাস
- বায়োটেক হাব
- এন এস এস
- কৃষ্ণকান্ত সন্দিকৈ রাজ্য মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা
মহাবিদ্যালয় সঙ্গীত
[সম্পাদনা]মহাবিদ্যালয়ের সঙ্গীতটি মহাবিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত উপাধ্যক্ষ পূর্ণানন্দ গগৈ রচনা করেছেন:
আমি অজ্ঞানের আন্ধার বিনাশোঁ
পোহরর গতি খেদি
অজ্ঞানের আন্ধার ভেদি
নিতে নব সৃষ্টির আপোন প্রতিভা বিকাশোঁ
আমি অজ্ঞানের আন্ধার বিনাশোঁ
সময়ের সঙ্গতি রাখি
পুরানো দুস্কৃতিনাশি
আমি নব জ্ঞানের দিগন্ত প্রকাশোঁ
আমি অজ্ঞানের আকাশ বিনাশোঁ
সাম্য মৈত্রীর গান রচি
বঞ্চিতক প্রাপ্য যাঁচি
ভাতৃসম বন্ধুত্বরে নতুন সমাজ গঢ়োঁ
আমি অজ্ঞানের আন্ধার বিনাশোঁ।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Dhakuakhana College"। dhakuakhanacollege.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৮।