ডুবোজাহাজ ঘাঁটি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
করমান III ডুবোজাহাজ পেন,লরিএন্ত, ব্রিতানিতে অবস্থিত সাবেকজার্মান ডুবোজাহাজ ঘাঁটির অংশ।

ডুবোজাহাজ ঘাঁটি একটি সামরিক ঘাঁটি যা সাবমেরিন বা ডুবোজাহাজ এবং তাদের কর্মীদের আশ্রয় দেয়।

পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি দেশের ডুবোজাহাজ ঘাঁটি আছে। ডুবোজাহাজ ঘাঁটির নিরাপত্তায় সাধারণত আকাশ প্রতিরক্ষা এবং সেনাবাহিনি থাকে। সার্বক্ষনিক নিরাপত্তায় থাকে ইনফ্র্যান্টি ডিভিশন। কিছু ঘাঁটির কয়েক কিলোমিটারের মধ্যেই থাকে বিমান ঘাঁটি।

বিশাল জলসীমার স্বার্বভৌমত্ব রাখার পাশাপাশি তেল, গ্যাস অনুসন্ধানের ব্লকগুলোর নিরপত্তাসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাবমেরিন ঘাঁটি বিশাল ভূমিকা রাখে।[১]


যাইহোক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী দাবি করে যে নেভাল সাবমেরিন বেস নিউ লন্ডন ছিল নৌবাহিনীর প্রথম সাবমেরিন ঘাঁটি, যেটি ১৯১৬ সালে মনোনীত করা হয়েছিল। [২]

প্রাক্তন সাবমেরিন ঘাঁটির উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কেরুমান ঘাঁটি, যার মধ্যে ৫০ একর বা ২১০ একরের সমপরিমাণ এলাকা জুড়ে তিনটি দৈত্যাকার হাল অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে সেভাস্তোপলের পাহাড়ের অভ্যন্তরে রাশিয়ান সাবমেরিনের ঘাঁটি যেটি সরাসরি পারমাণবিক হামলা সহ্য করতে পারে।[৩]

বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাঁটি বানৌজা শেখ হাসিনা নির্মাণে সহায়তা দেবে চীন। কক্সবাজার জেলার পেকুয়ায় বঙ্গোপসাগরে এটি নির্মাণ করা হবে। [৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "প্রতিরক্ষার নতুন দিগন্ত"bhorerkagoj  অজানা প্যারামিটার |প্রকাশের তারিখ= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  2. "Naval Submarine Base New London, Connecticut"Naval History and Heritage Command (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. সেভাস্তোপল পর্বতমালায় সাবমেরিন ঘাঁটি ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৫-০৯-১২ তারিখে
  4. "বাংলাদেশে সাবমেরিন ঘাঁটি নির্মাণে সহায়তা করলেও ব্যবহার করবে না চীন"banglatribune। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। ৩ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]