ট (ইন্ডিক)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Ṭa
বাংলা দেবনাগরী গুরুমুখী গুজরাটি ওড়িয়া
Ṭa Ṭa Ṭa
তামিল তেলুগু কন্নড় মালয়ালম সিংহলী
-
থাই লাও তিব্বতি বর্মী খমের
-
বায়বায়িন হানুনো বুহিদ তাগবানওয়া লোনতারা
- - - - -
বালী সুন্দা লিম্বু তাই লে নয়া তাই লু
- - -
লেপছা সৌরাষ্ট্র রেজং জাভাই চাম
- - -
থাই থম থাই ভিয়েত কায়াঽ লি ফাগ্‌স-পা সিদ্ধং
-- - - Siddhaṃ 'Tta'
মহাজনি খোজকি খোদাবাদি সিলেটি মেইতেই
𑅞 - 𑋄
Modi তিরহুতা কৈথি সোরা গ্রন্থ
𑘘 𑒗 𑂕 - 𑌝
চাকমা শারদা তাকরি খরোষ্ঠী ব্রাহ্মী
𑄏 𑆙 𑚔 - Brahmi 'Tta'
ধ্বনিগ্রামিক প্রতিনিধি: /ʈ/
আসলিব প্রতিবর্ণীকরণ: ṭa
ইসকি কোড পয়েন্ট: BB (187)

হলো ইন্ডিক আবুগিদার একটি ব্যঞ্জনবর্ণ। গুপ্ত বর্ণ -এর মধ্য দিয়ে এটি ব্রাহ্মী বর্ণ ng থেকে আধুনিক ইন্ডিক লিপিগুলোতে এসেছে।

গণিতে ট (ट)[সম্পাদনা]

আর্যভট্টের ব্যবহার[সম্পাদনা]

ভারতীয় সংখ্যা প্রণালী সৃষ্টির পেছনে আর্যভট্টের দেবনাগরী অক্ষর সমূহকে প্রায় গ্রীকদের দ্বারা সংখ্যা লেখার মতো ব্যবহার করা হত। ट-এর বিভিন্ন রূপের মানসমূহ নিচে দেয়া হল:[১]

  • [ʈə] = ৯ (९)
  • टि [ʈɪ] = ৯০০ (९००)
  • टु [ʈʊ] = ৯০,০০০ (९० ०००)
  • टृ [ʈri] = ৯,০০০,০০০ (९० ०० ०००)
  • टे [ʈe] = ৯×১০১০ (९०१०)
  • टै [ʈɛː] = ৯×১০১২ (९०१२)
  • टो [ʈoː] = ৯×১০১৪ (९०१४)
  • टौ [ʈɔː] = ৯×১০১৬ (९०१६)

দেবনাগরী লিপি[সম্পাদনা]

() হলো দেবনাগরী বর্ণমালার একাদশ ব্যঞ্জনবর্ণ। অনেক ভাষায় [ʈə] বা [ʈ] হিসাবে উচ্চারণ করা হয়। মারাঠি ভাষায়, ট কে [ʈə] বা [ʈ] এর পাশাপাশি কখনো কখনো টেমপ্লেট:IPA-mr or [t] উচ্চারণ করা হয়।

অসমীয়া-বাংলা ট[সম্পাদনা]

হল অসমীয়া ও বাংলা বর্ণমালার একাদশ ব্যঞ্জনবর্ণ এবং বাংলা বর্ণমালার ২২তম বর্ণ।

ব্যবহার[সম্পাদনা]

স্বরবর্ণ ট'র সাথে যুক্ত হলে
টা
টি
টী
টু
টূ
টৃ
টে
টৈ
টো
টৌ

বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

বাংলা বর্ণমালার ২৫টি স্পর্শ ব্যঞ্জনবর্ণের একটি ও মূর্ধা থেকে উচ্চার্য অঘোষ অল্পপ্ৰাণ ধ্বনির দ্যোতক। ট-বর্গের প্রথম বর্ণ যা পূর্ণমাত্রাযুক্ত বর্ণগুলোরও একটি।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Ifrah, Georges (২০০০)। The Universal History of Numbers. From Prehistory to the Invention of the Computer (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 447–450। আইএসবিএন 0-471-39340-1