ঝুঁটিশালিক
ঝুঁটিশালিক | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Passeriformes |
পরিবার: | Sturnidae |
গণ: | Acridotheres |
প্রজাতি: | A. fuscus |
দ্বিপদী নাম | |
Acridotheres fuscus (Wagler, 1827) |
ঝুঁটিশালিক (বৈজ্ঞানিক নাম:Acridotheres fuscus) শালিক প্রজাতির পাখি। ঠোঁটের গোড়ায় খাড়া ঝুঁটি আছে বলে এমন নাম। বাসা বানায় খড়কুটো, শুকনো ঘাস, পাটের আঁশসহ বিভিন্ন রকম লতাপাতা দিয়ে। শালিকেরা কিচিরমিচির শব্দ করে ডাকে।[২]
প্রাপ্তিস্থান[সম্পাদনা]
ঝুঁটিশালিককে সাধারণত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে দেখা যায়।
খাদ্য[সম্পাদনা]
ঝুঁটিশালিকের খাদ্যতালিকায় আছে: ধান, চাল, গম, ফড়িং, ঝিঁঝি পোকা, ছোট ব্যাঙ, কেঁচো, জলপোকা, মাকড়সা, উড়ন্ত উইপোকা, বট-অশ্বত্থের ফলসহ বিভিন্ন রকমের ফল, তাল-খেজুরের রস, শিমুল-মাদার ফুলের মধু প্রভৃতি।[২]
আকার[সম্পাদনা]
শরীরের রং কালচে বাদামি, মাথা কালো, চোখ লাল, চোখের চারপাশের রং হালকা লাল ও মণি গাঢ় হলুদ। ঠোঁট হলুদ, পা কমলা-হলুদ। দেহের ওপরের পালক ধূসর ছাই রঙের। পালকের শেষ প্রান্তে সাদার আভা। পেট ধূসর পাটকিলে। লেজের তলা সাদা।[২]
স্বভাব[সম্পাদনা]
ঝুঁটিশালিক খুব চেঁচামেচি করে ডাকাডাকি করে।[২]
প্রজননকাল[সম্পাদনা]
ঝুঁটিশালিক ডিম দেয় দুই থেকে পাঁচটি, রং হালকা নীল। বাচ্চা ফোটানোর সময় এরা আনন্দে মেতে ওঠে। একই বাসায় পরপর দুবার বাচ্চা ফোটায়।[২]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ BirdLife International (২০১২)। "Acridotheres fuscus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2012.1। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ স্মৃতিমন্দিরে সুখস্বর্গ! ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৯-১২-০৪ তারিখে,সাহাদাত পারভেজ, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৭-০২-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।