জেরেমি ম্যাথিউ
২০০৭ সালে ম্যাথিউ | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেরেমি ম্যাথিউ | ||
জন্ম | ২৯ অক্টোবর ১৯৮৩ | ||
জন্ম স্থান | লাক্স্যেইল-লা-বেইন্স, ফ্রান্স | ||
উচ্চতা | ১.৯০ মি (৬ ফু ৩ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | রক্ষণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | স্পোর্তিং সিপি | ||
জার্সি নম্বর | ২২ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০০-২০০২ | সোশাক্স | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০২-২০০৫ | সোশাক্স | ৮৬ | (৯) |
২০০৫-২০০৯ | তৌলুস | ৮৬ | (৫) |
২০০৯-২০১৪ | ভ্যালেনসিয়া | ১২৬ | (৬) |
২০১৪-১৭ | বার্সেলোনা | ৬২ | (৩) |
২০১৭- | স্পোর্তিং সিপি | ৪ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০০-২০০১ | ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৮ | ৭ | (০) |
২০০১-২০০২ | ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৯ | ৩ | (১) |
২০০২-২০০৬ | ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-২১ | ৬ | (২) |
২০১১– | ফ্রান্স | ৫ | (০) |
* শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৮ অগাস্ট ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
জেরেমি ম্যাথিউ (জন্মঃ ২৯ অক্টোবর ১৯৮৩) একজন ফরাসি ফুটবল খেলোয়াড় যিনি পর্তুগালের লিগ ওয়ান এর দল স্পোর্তিং সিপির হয়ে সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি ২০০২ সালে সোশাক্স এর হয়ে লেফট ব্যাক হিসেবে পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন।২০০৫ সালে তিনি তৌলুস এ যোগ দেন ও ২০০৯ সাল পর্যন্ত সেখানে খেলেন। ২০০৯ সালে তিনি লা লিগার দল ভ্যালেন্সিয়ায় যোগ দেন। ২০১২ সাল থেকে তিনি সেখানে সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলা শুরু করেন। ২০১৪ সালে তিনি বার্সেলোনায় যোগ দেন। ২০১৭ সালে ম্যাথিউ বিনামূল্যের দলবদলে পর্তুগালের দল স্পোর্তিং সিপি তে যোগ দেন।
জেরেমি ম্যাথিউ ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৮, অনূর্ধ্ব-১৯ ও অনূর্ধ্ব-২১ দলে খেলেছেন। ১ নভেম্বর ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে তার ফ্রান্স জাতীয় দলে অভিষেক হয়।
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
ক্লাব[সম্পাদনা]
১ অগাস্ট ২০১৭ অনুযায়ী
ক্লাব | মৌসুম | লীগ | কাপ | ইউরোপ | অন্যান্য | মোট | |||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | ||
সোশাক্স | ২০০২-০৩ | ২৩ | ৪ | ৩ | ০ | ০ | ০ | — | ২৬ | ৪ | |
২০০৩-০৪ | ২৯ | ৩ | ৩ | ২ | ৬ | ১ | — | ৩৮ | ৬ | ||
২০০৪-০৫ | ৩৪ | ২ | ২ | ১ | ৮ | ১ | — | ৪৪ | ৪ | ||
মোট | ৮৬ | ৯ | ৮ | ৩ | ১৪ | ২ | — | ১০৮ | ১৪ | ||
তৌলুস | ২০০৫-০৬ | ৩৬ | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | — | ৩৮ | ২ | |
২০০৬-০৭ | ৫ | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | — | ৭ | ২ | ||
২০০৭-০৮ | ১৪ | ১ | ০ | ০ | ২ | ০ | — | ১৬ | ১ | ||
২০০৮-০৯ | ৩১ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | — | ৩৫ | ০ | ||
মোট | ৮৬ | ৫ | ৮ | ০ | ২ | ০ | — | ৯৬ | ৫ | ||
ভ্যালেনসিয়া | ২০০৯-১০ | ১৭ | ১ | ১ | ০ | ৬ | ০ | — | ২৪ | ১ | |
২০১০-১১ | ২৯ | ১ | ২ | ০ | ৭ | ০ | — | ৩৮ | ১ | ||
২০১১-১২ | ৩১ | ০ | ৬ | ০ | ১৩ | ০ | — | ৫০ | ০ | ||
২০১২-১৩ | ১৭ | ১ | ৬ | ০ | ১ | ০ | — | ২৪ | ১ | ||
২০১৩-১৪ | ৩২ | ৩ | ৪ | ০ | ১০ | ১ | — | ৪৬ | ৪ | ||
মোট | ১২৬ | ৬ | ১৯ | ০ | ৩৭ | ১ | — | ১৮২ | ৭ | ||
বার্সেলোনা | ২০১৪-১৫ | ২৮ | ২ | ৬ | ১ | ৭ | ০ | — | ৪১ | ৩ | |
২০১৫-১৬ | ২১ | ০ | ৭ | ০ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ৩৪ | ০ | |
২০১৪-১৫ | ১৩ | ১ | ০ | ০ | ২ | ০ | ১ | ০ | ২৪ | ১ | |
মোট | ৬২ | ৩ | ১৩ | ১ | ১২ | ০ | ৪ | ০ | ৯১ | ৪ | |
সর্বমোট | ৩৫৭ | ২৩ | ৪৮ | ৪ | ৬৫ | ৩ | ৪ | ০ | ৪৭৪ | ৩০ |
আন্তর্জাতিক[সম্পাদনা]
- ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[১]
ফ্রান্স | ||
---|---|---|
সাল | উপস্থিতি | গোল |
২০১১ | ১ | ০ |
২০১৩ | ১ | ০ |
২০১৪ | ২ | ০ |
২০১৬ | ১ | ০ |
মোট | ৫ | ০ |
অর্জন[সম্পাদনা]
- বার্সেলোনা
- লা লিগা (২): ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬
- কোপা দেল রে (৩): ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭
- স্পেনীয় সুপার কাপ (১): ২০১৬
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ (১): ২০১৪-১৫
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ (১): ২০১৫