জেমস হাওয়ার্ড-জনস্টন
জেমস হাওয়ার্ড-জনস্টন | |
|---|---|
| জন্ম | ১২ মার্চ ১৯৪২ ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড |
| উচ্চশিক্ষায়তনিক পটভূমি | |
| শিক্ষা | ক্রাইস্ট চার্চ, অক্সফোর্ড |
| অভিসন্দর্ভ | Studies in the Organization of the Byzantine Army in the Tenth and Eleventh Centuries (1971) |
| ডক্টরাল উপদেষ্টা | দিমিত্রি ওবলেনস্কি |
| উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্ম | |
| প্রতিষ্ঠান | করপাস ক্রিস্টি কলেজ, অক্সফোর্ড |
| ডক্টরাল শিক্ষার্থী | মার্ক হুইটো, পিটার হেদার, পিটার ফ্র্যাঙ্কোপান |
| উল্লেখযোগ্য কাজ | The Last Great War of Antiquity |
জেমস ডগলাস হাওয়ার্ড-জনস্টন (James Howard-Johnston) (জন্ম: ১২ মার্চ ১৯৪২) একজন ইংরেজ ইতিহাসবিদ, যিনি বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যর ইতিহাস নিয়ে গবেষণার জন্য পরিচিত। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বাইজেন্টাইন স্টাডিজের ইউনিভার্সিটি লেকচারার ছিলেন এবং করপাস ক্রিস্টি কলেজ, অক্সফোর্ড-এর এমেরিটাস ফেলো। তাঁর গবেষণাপদ্ধতি এডওয়ার্ড গিবন-এর ধারা অনুসরণ করে এবং বাইজেন্টাইন রাষ্ট্রকে পাশ্চাত্যের সমসাময়িক রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে তুলনামূলকভাবে বিশ্লেষণ করে। তিনি প্রাচীন যুগের শেষ সময় এবং রোমান-পারস্য যুদ্ধ ও ইসলামের প্রারম্ভিক ইতিহাস নিয়েও কাজ করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]হাওয়ার্ড-জনস্টনের জন্ম ডাবলিনে। তিনি রয়্যাল নেভির রিয়ার অ্যাডমিরাল ক্লারেন্স হাওয়ার্ড-জনস্টন ও তাঁর স্ত্রী ডগলাস হেইগের কন্যা লেডি আলেকজান্দ্রা হেইগ-এর পুত্র। তাঁর মা পরে বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হিউ ট্রেভর-রোপারকে বিবাহ করেন।[১]
তিনি ক্রাইস্ট চার্চ, অক্সফোর্ডে পড়াশোনা করেন।
পেশাগত জীবন
[সম্পাদনা]১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি অক্সফোর্ডের ক্রাইস্ট চার্চে জুনিয়র রিসার্চ লেকচারার ছিলেন এবং ১৯৬৮-৬৯ সালে ডামবার্টন ওকস-এ জুনিয়র ফেলো ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বাইজেন্টাইন স্টাডিজের ইউনিভার্সিটি লেকচারার ও করপাস ক্রিস্টি কলেজের ফেলো হন। ২০০৯ সালে অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন। এক সময় তিনি করপাস ক্রিস্টি কলেজের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও ছিলেন।
তিনি অক্সফোর্ড সিটি কাউন্সিল (১৯৭১–৭৬) এবং অক্সফোর্ডশায়ার কাউন্টি কাউন্সিল (১৯৭৩–৭৭, ১৯৮১–৮৭) এর নির্বাচিত সদস্য ছিলেন।[২] ১৯৭৩ সালের পুনঃনির্বাচনে তিনি লেবার পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন এবং ৪৩.৭% ভোট পান।[৩]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]তিনি ঔপন্যাসিক অ্যাঞ্জেলা হুথকে বিবাহ করেন। তাঁর একজন কন্যা ইউজিনি টিসলি এবং একজন সৎ-কন্যা, ক্যান্ডিডা ক্রু, যিনি কুইন্টিন ক্রু-এর কন্যা।[৪][৫]
গ্রন্থাবলি
[সম্পাদনা]- (নাইজেল রায়নের সঙ্গে) The Scholar & the Gypsy: Two Journeys to Turkey, Past and Present (১৯৯২)
- (পল হেওয়ার্ডের সঙ্গে সম্পাদিত) The Cult of Saints in Late Antiquity and the Middle Ages (১৯৯৯)
- Witnesses to a World Crisis: Historians and Histories of the Middle East in the Seventh Century (২০১০)
- Historical Writing in Byzantium (২০১৪)
- (সম্পা.) Social change in town and country in eleventh-century Byzantium (২০২০)
- The Last Great War of Antiquity (২০২১)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Charles Mosley, ed, Burke's Peerage, Baronetage & Knightage 107th edition. Wilmington, Delaware, U.S.: Burke's Peerage (Genealogical Books) Ltd, 2003, volume 1, 562
- ↑ Sinclair, Kyle (২০১৪)। "Anna Komnene and Her Sources for Military Affairs in the 'Alexiad'"। Estudios Bizantinos। ২: ১৪৫।
- ↑ Oxford City Council Election Results 1973–2012 (পিডিএফ)
- ↑ "OUP publication 'Witnesses to a World Crisis'"।
- ↑ "After seven years of Dementia, Mama is Back"। The Daily Telegraph। ২৬ নভেম্বর ২০২৩।
- ১৯৪২ জন্ম
- ব্রিটিশ বাইজেন্টিন গবেষক
- ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ ইতিহাসবিদ
- ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ ইতিহাসবিদ
- ইংরেজ অ-কল্পকাহিনী লেখক
- শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর কাউন্সিলর
- জীবিত ব্যক্তি
- অক্সফোর্ড সিটি কাউন্সিলের সদস্য
- অক্সফোর্ডশায়ার কাউন্টি কাউন্সিলের সদস্য
- বাইজেন্টাইন ইতিহাসের পণ্ডিত
- অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসবিদ
- কর্পাস ক্রিস্টি কলেজ, অক্সফোর্ডের সভ্য