জেদ্দার যুদ্ধ (১৮১৩)
জেদ্দায় উসমানীয়দের প্রত্যাবর্তন, ১৮১৩ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: উসমানীয়-সৌদি যুদ্ধ | |||||||
![]() মুহাম্মদ আলি | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
![]() |
![]() | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
![]() ![]() |
![]() | ||||||
শক্তি | |||||||
২৫,০০০ | ২,০০০ | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
৬০ জন নিহত | ৮০০ জন নিহত |
জেদ্দার যুদ্ধ (তুর্কি: Cidde Muharebesi) ১৮১৩ সালে সৌদি আরবের জেদ্দায় সংঘটিত হয়। এটি উসমানীয়-সৌদি যুদ্ধের অংশ। যুদ্ধে মদিনা থেকে তুসুন পাশার নেতৃত্বে উসমানীয় সেনাদল এগিয়ে আসে। অন্যদিকে তার পিতা মুহাম্মদ আলি পাশা মিশর থেকে অগ্রসর হন। মিশরীয় সেনাদল দ্রুত শহর উদ্ধার করে এবং উসমানীয় নিয়োগকৃত শরিফকে কনস্টান্টিনোপলে বন্দী হিসেবে পাঠানো হয়। কয়েকদিন পর এই বাহিনী মক্কা দখল করে এবং সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদ গালিব এফেন্দিকে হেজাজের শরিফ হিসেবে পুনরায় নিয়োগ দেন।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
![]() |
মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাস বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
![]() |
উসমানীয় ইতিহাসের যুদ্ধ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |