বিষয়বস্তুতে চলুন

জেজাকভুক্তির চন্দেল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জেজাকভুক্তির চন্দেল

আনু. ৮৩১ – ১৩১৫ সাধারণাব্দ
চন্দেলের সল্লক্ষণ-বর্মন-এর মুদ্রা (১১২০-১১৩৫ সাধারণাব্দ), জেজাকভুক্তির চন্দেল
সল্লক্ষণ-বর্মন-এর মুদ্রা (১১২০-১১৩৫ সাধারণাব্দ), জেজাকভুক্তির চন্দেল
বিদ্যাধরের রাজত্বের সময় চন্দেলদের অঞ্চল, আনুমানিক ১০২৫ সাধারণাব্দ[১]
বিদ্যাধরের রাজত্বের সময় চন্দেলদের অঞ্চল, আনুমানিক ১০২৫ সাধারণাব্দ[]
রাজধানী
প্রচলিত ভাষাসংস্কৃত
ধর্ম
সরকাররাজতন্ত্র
ইতিহাস 
• প্রতিষ্ঠা
আনু. ৮৩১ 
• বিলুপ্ত
 ১৩১৫ সাধারণাব্দ
পূর্বসূরী
উত্তরসূরী
ত্রিপুরীর কলচুরি
ঘুরিদ রাজবংশ
মামলুক রাজবংশ (দিল্লি)
বর্তমানে যার অংশভারত
  1. Schwartzberg, Joseph E. (১৯৭৮)। A Historical Atlas of South Asia। Oxford University Press, Digital South Asia Library। পৃষ্ঠা 146, Map "j"। 

জেজাকভুক্তির চন্দেলরা মধ্য ভারতের একটি ভারতীয় রাজবংশ ছিল। চন্দেলরা ৯ম থেকে ১৩শ শতাব্দীর মধ্যে বুন্দেলখণ্ড অঞ্চলের (তখন জেজাকভুক্তি নামে পরিচিত) বেশিরভাগ শাসন করেছিল। তারা রাজপুতদের চন্দেল বংশোদ্ভূত ছিল। উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; নামবিহীন ref সমূহের অবশ্যই বিষয়বস্তু থাকতে হবে

চন্দেলরা প্রাথমিকভাবে কন্যাকুব্জ (কনৌজ)-এর গুর্জর-প্রতিহারদের সামন্ত হিসেবে শাসন করত। দশম শতাব্দীর চন্দেলা শাসক যশোবর্মণ কার্যত স্বাধীন হয়েছিলেন, যদিও তিনি প্রতিহার আধিপত্যকে স্বীকার করতে থাকেন। তার উত্তরসূরি ধঙ্গ-র সময়, চন্দেলরা একটি সার্বভৌম ক্ষমতায় পরিণত হয়েছিল। প্রতিবেশী রাজবংশ, বিশেষ করে মালব-র পরমার এবং ত্রিপুরীর কলচুরিদের সাথে যুদ্ধের ফলে তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং হ্রাস পায়। ১১ শতকের পর থেকে, চন্দেলরা গজনভি এবং ঘুরিদের সহ উত্তরের মুসলিম রাজবংশের আক্রমণের সম্মুখীন হয়। চহ্মন এবং ঘুরিদের আক্রমণের পর ১৩ শতকের শুরুতে চন্দেলা শক্তি কার্যকরভাবে শেষ হয়েছিল।

চন্দেলরা তাদের শিল্প ও স্থাপত্যের জন্য সুপরিচিত, বিশেষ করে তাদের মূল রাজধানী খাজুরাহোর মন্দিরগুলির জন্য। তারা জয়গড়, কালিঞ্জার এবং তাদের পরবর্তী রাজধানী মাহোবার দুর্গ সহ অন্যান্য স্থানে বেশ কয়েকটি মন্দির, জলাশয়, প্রাসাদ এবং দুর্গও চালু করেছিল।