জুলাই ২০১৬ ঢাকা আক্রমণ
১-২ জুলাই ২০১৬ ঢাকা সন্ত্রাসী হামলা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ | |||||||
ঢাকায় হামলার অবস্থান | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
বাংলাদেশ | ইসলামিক সন্ত্রাসী | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
প্রধান প্রতিপক্ষ জড়িত অন্যরা
|
| ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
২ পুলিশ অফিসার নিহত, ৫০ জন আহত [২] | ৫[৩] | ||||||
২২ বেসামরিক নাগরিক নিহত[৩] ও ২০–৬০ জন জিম্মি[১][৪][৫] |
২০১৬ সালে ১ জুলাই, স্থানীয় সময় রাত ০৯:২০ মিনিটে,[৬] নয়জন হামলাকারী ঢাকার গুলশান এলাকায় অবস্থিত হলি আর্টিজান বেকারিতে গুলিবর্ষণ করে।[৪][৫] হামলাকারীরা বোমা নিক্ষেপ ও কয়েক ডজন মানুষকে জিম্মি করে এবং পুলিশের সঙ্গে তাদের গুলি ও বোমাবর্ষণের ফলে অন্তত চার পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়।[৪][৭] এই ঘটনায় মোট আটাশ জন মানুষ নিহত হয়, যাদের মধ্যে সতেরো জন বিদেশী, দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা এবং ছয় জন বন্দুকধারী।[৮][৯][১০] পরবর্তীতে বন্দুকধারীদের এক জনকে বন্দী করা হয় এবং ১৩ জন জিম্মিকে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী, পুলিশ, র্যাব এবং যৌথবাহিনী কর্তৃক মুক্ত করা হয়।[১১][১২][১৩]
পটভূমি
[সম্পাদনা]২০১৩ সাল থেকে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ব্লগার এবং ধর্মনিরপেক্ষদের উপর হামলা বাড়তে থাকে।[১৪][১৫] গুলশান ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এবং এখানে অনেক বিদেশী দূতাবাস অবস্থিত।[৫] আর এখানে বাংলাদেশি মুসলমানদের পাশাপাশি বিভিন্ন বিদেশী নাগরিক এবং অমুসলিমরা বসবাস করে এবং অবস্থান করে। তাই উগ্রবাদী জঙ্গিরা ইসলামের দোহাই দিয়ে এই এলাকাটিকে লক্ষ্য করে জঙ্গি হামলা চালায় যা ইসলামের দৃষ্টিতেও গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি এক ধরনের মারাত্মক অপরাধ।
আক্রমণ
[সম্পাদনা]আক্রমণ স্থানীয় সময় ৯টা ২০ মিনিটের দিকে শুরু হয়। অন্তত পাঁচজন হামলাকারী রেস্টুরেন্টে বোমা, বন্দুকসহ প্রবেশ করে এবং একজন আক্রমণকারীর হাতে একটি তলোয়ার ছিল। ঢোকার পর রেস্টুরেন্টে জিম্মি করার আগে গুলি ছুড়তে থাকে ও বোমা ফাটায়, জিম্মিদের বেশীরভাগ ছিল বিদেশী। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের সাথে তাদের গোলাগুলি হয়, এতে দুই জন পুলিশ নিহত হয় ও আরো অনেক আহত হয়। পরে পুলিশ রেস্টুরেন্ট সহ পুরো এলাকা ঘেরাও করে রাখে এবং একটি উদ্ধার অভিযানের পরিকল্পনা করে।[১৬] এ সময় পুলিশ মাইকে বারবার জিম্মিদের ছেড়ে দিয়ে জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে জঙ্গিরা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে তিনটি শর্ত দেয়:[১৭]
- ডেমরা থেকে আটক জেএমবি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহকে মুক্তি দিতে হবে।
- তাদেরকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে দিতে হবে।
- ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের এই অভিযান- স্বীকৃতি দিতে হবে।
রেস্টুরেন্টে ভিতর থেকে ছবি টুইটারে আইএসআইএল-পন্থী অ্যাকাউন্টগুলি থেকে প্রচার হয় এবং এতে কয়েকটি লাশ ও রক্তের দাগ মেঝের উপর পড়ে থাকতে দেখা যায়।[৪]
উদ্ধার অভিযান
[সম্পাদনা]সরকার প্রধানের নির্দেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী 'অপারেশন থান্ডারবোল্ট' পরিচালনা করে। ৬ জুলাই শুক্রবার রাত থেকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে অবস্থানরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব অপারেশন থান্ডারবোল্ট পরিচালনা করে। সেনাবাহিনীর ১ নং প্যারাকমান্ডো ব্যাটেলিয়ন এর নেতৃত্বে ঘটনা শুরুর পরদিন, শনিবার, সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে অপারেশন শুরু করে। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর স্পেশাল ফোর্স ১নং প্যারা কমান্ডো (চিতা) মাত্র ১২-১৩ মিনিটেই ঘটনাস্থলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। অপারেশন থান্ডারবোল্ট সফল হয় এতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১ নং প্যারা কমান্ডো ব্যাটেলিয়ন এর অপারেশন, পেশাদারিত্ব প্রশংসনীয় হয়। যৌথ বাহিনী হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রণ নেয়। ঘটনাস্থল থেকে প্রাথমিকভাবে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত ৪টি পিস্তল, একটি ফোল্ডেডবাট একে-২২, ৪টি অবিস্ফোরিত আইআইডি, একটি ওয়াকিটকি সেট ও ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।[১৮]
হতাহত
[সম্পাদনা]বিশ জন বিদেশী নাগরিক, ছয় জন বন্দুকধারী এবং দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনার রাতেই নিহত হন। বিদেশীদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। যেখানে আরও পঞ্চাশ জন, যাদের বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য,[১৯] আহত হন।[২][২০] নিহতদের মধ্যে দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন, যাদের একজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী কমিশনার এবং অন্যজন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।[২১][২২][২৩] নিহতদের মধ্যে জাপানি ও ইতালীয় নাগরিক ছিল।[৪] ১৯ বছর বয়সী এক ভারতীয় নাগরিকও নিহত হয়।[২৪] বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রাথমিকভাবে ঘোষণা করে যে নিহতদের সকলে বিদেশী ছিল এবং অপরাধীরা জিম্মিদের "ধারালো অস্ত্র দ্বারা নির্মমভাবে হত্যা করেছিল"।[২০] এদের মধ্যে যারা কুরআন থেকে একটি আয়াত বলতে পেরেছিল শুধুমাত্র সেসকল অ-মুসলিমরা রক্ষা পেয়েছিল।[২৫][২৬] পরে মৃতদেহগুলির মাঝে বেকারির একজন শেফের লাশ শনাক্ত করা হয়। ৮ জুলাই ২০১৬ তারিখে বেকারির একজন আহত কর্মী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান
নিহতদের মধ্যে সাত জন জাপানি নাগরিক ছিল – পাঁচ জন পুরুষ এবং দুই জন নারী – যাদের জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সির সাথে যুক্ত ছিল। সেই সময় নারীদের মধ্যে একজন গর্ভবতী ছিলেন।[২৭] তরিশি জৈন, ভারতীয় জাতীয়তার, বার্কলির ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ বছর বয়সী ছাত্রীকেও হত্যা করা হয়।
দেশ | সংখ্যা |
---|---|
ইতালি | ৯[১১] |
জাপান | ৭[১১] |
বাংলাদেশ | ৭[১১] |
ভারত | ১[১১] |
সর্বমোট | ২৪[২৮][২৯] |
মৃতদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:[৩০][৩][৩১][৩২][৩৩]
- ক্রিস্তিয়ান রসসি (ইতালীয়)
- মার্কো তোন্ডাত (ইতালীয়)
- নাদিয়া বেনেদেত্তি (ইতালীয়)
- আদেলে পুলিসি (ইতালীয়)
- সিমোনা মন্তি (ইতালীয়)
- ক্লাউদিয়া মারিয়া ড'আন্তোনা (ইতালীয়)
- ভিনসেনজো ড'আল্লেস্ত্রো (ইতালীয়)
- মারিয়া রিভোলি (ইতালীয়)
- ক্লাউডিও কাপ্পেল্লি (ইতালীয়)
- হিদেকি হাশিমোতো (জাপানি)
- নোবুহিরো কুরোসাকি (জাপানি)
- কয়ো অগাসাওয়ারা (জাপানি)
- মকোতো ওকামুরা (জাপানি)
- ইউকো সাকি (জাপানি)
- রুই শিমোদাইরা (下平瑠衣 শিমোদাইরা রুই;[৩৪] জাপানি)
- হিরোশি তানাকা (জাপানি)
- ফারাজ আইয়াজ হোসেন (বাংলাদেশী)
- ইশরাত আখন্দ (বাংলাদেশী)
- রবীউল করিম (বাংলাদেশী)
- সালাউদ্দিন খান (বাংলাদেশী)
- সাইফুল ইসলাম চৌকিদার (বাংলাদেশী)
- জাকির হোসেন শাওন (বাংলাদেশী)
- আবিনতা কবির (বাংলাদেশী)
- তরিশি জৈন (ভারতীয়)
সামরিক ও যৌথ বাহিনী দ্বারা উদ্ধার অভিযানের সময় নিহত পাঁচজন সন্ত্রাসী হল:[৩]
- নিবরাস ইসলাম
- রোহান ইমতিয়াজ
- মীর সামেহ মোবাশ্বের
- খায়রুল ইসলাম
- শফিকুল ইসলাম
আহতদের মধ্যে ২৫ জন পুলিশ সদস্য ছিলেন।[৩৫] এদের মধ্যে ছিলেন অতিরিক্ত মহানগরসহ ঢাকা মহানগর পুলিশের বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, দুই অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও একজন পরিদর্শক।[৩৬]
ইতালীয় উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারিও জিরো বাংলাদেশে আসেন এবং ঘটনার স্থল পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি ইতালীয় ৯ ব্যক্তির লাশ নিয়ে ইতালিতে ফিরে যান। ময়নাতদন্তে পাওয়া যায় যে ৯ ইতালীয় নাগরিককে হত্যার আগে নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয়। মৃত্যুর আগে কয়েকজনকে ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয় ও কয়েকজনের শরীরের অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়। পরে তারা ধীরে ধীরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায়। নয় ইতালীয় নাগরিক "মন্থর ও যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যু" ভোগ করে বলে কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করে।[৩৭][৩৮]
এই হামলার সাতজন জাপানী নাগরিকের লাশ দেখতে ও তাদের শনাক্ত করার জন্য জাপানি নাগরিকদের স্বজনরা বাংলাদেশে আসেন, তাদের সঙ্গ দেন জ্যেষ্ঠ উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি কিহারা। তাদের সাথে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও দেশটির দাতা সংস্থা জাইকার কয়েকজন কর্মকর্তাও আসেন।[৩৯] ঢাকার বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় যেখানে জাপানের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবেউ উপস্থিত থাকেন।[৪০] ৫ জুলাই সাত জাপানী নাগরিকের লাশ নিয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮টা ৪৫ মিনিটে একটি বিশেষ বিমান জাপানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করে।[৪১]
আইএসআইএস-এর দায় স্বীকার
[সম্পাদনা]ইসলামিক স্টেটের অধিভুক্ত সংবাদ সংস্থা, 'আমাক' এই হামলার দায় স্বীকার করে এবং ২০ জনকে হত্যার দাবি জানায়। ঘটনার পর তারা একটি ভিডিও প্রকাশ করে এবং হুমকি দেয় এটি সবেমাত্র শুরু ভবিষ্যতে আরো হামলা হবে। [৪২]
জাকির নায়েক ও পিস টিভি
[সম্পাদনা]আক্রমণের ৫ হামলাকারীর মাঝে একজন ফেসবুকে জাকির নায়েকের অনুসারী ছিলেন বলে বাংলাদেশী পত্রিকা ডেইলি স্টারে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর, ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, "জাকির নায়েকের বক্তব্য আমাদের জন্য একটি নজরদারির বিষয়। আমাদের এজেন্সিগুলো এর উপর কাজ করছে।"[৪৩] এর ২ দিন পর মহারাষ্ট্র সরকারের সিআইডি বিভাগ তদন্তের ফলাফল হিসেবে জানায় যে, তারা জাকির নায়েকের বক্তৃতায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ততার কোন প্রমাণ খুজে পায় নি।[৪৪] ডেইলি স্টার উক্ত বিতর্ক নিয়ে জাকির নায়েকের নিকট ক্ষমা চেয়ে মন্তব্য করে যে তারা কখনোই নায়েককে উক্ত হামলার জন্য দোষারোপ করে নি।[৪৫] পত্রিকাটি বলে যে, এটি শুধুমাত্র এটাই তুলে ধরেছে যে, কীভাবে তরুণরা তার বক্তব্যকে ভুলভাবে বুঝছে।[৪৫][৪৬][৪৭] তবে, এঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সরকার নায়েকের পিস টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।[৪৮] তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এর কারণ হিসেবে বলেন যে "পিস টিভি মুসলিম সমাজ, কুরআন, সুন্নাহ, হাদিস, বাংলাদেশের সংবিধান, আমাদের সংস্কৃতি, আচার-প্রথা ও রীতিনীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।"[৬]
প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]- এই ঘটনায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। তিনি একে ধর্ম ও মানবতার অবমাননা বলে মন্তব্য করেন। তার মতে ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং ইসলামের নামে মানুষ হত্যা বন্ধ হওয়া উচিত। তিনি বলেন “দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে যে কোন মূল্যে আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্ত প্রতিহত করব।”[৪৯] রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এই সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানান। এছাড়া তিনি জিম্মি সংকটের অবসানে যৌথ অভিযানে অংশ নেয়া যৌথ বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।[৫০]
- ইতালির প্রধানমন্ত্রী মাত্তেও রেনসি নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, “আমাদের মূল্যবোধ ঘৃণা ও সন্ত্রাস থেকে অনেক শক্তিশালী।” এছাড়া তিনি এই ঘটনাকে “বেদনাদায়ক ক্ষতি” বলে মন্তব্য করেন।[৫১] জার্মানির বিপক্ষে ইউরো কোয়ার্টার ফাইনাল খেলার সময় ইতালীয় জাতীয় ফুটবল দল কালো হাতের ব্যান্ড পরেছিল । খেলার আগে উভয় দলই নিহতদের স্মরণে এক মুহূর্ত নীরবতা পালন করে।[৫২]
- জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি জাপানিদের জীবিত উদ্ধারে ঢাকাস্থ দূতাবাসে নির্দেশনা দেয়ার কথা এক সংবাদ সম্মেলনে জানান এবং তিনি এটিকে “দুঃখজনক” হিসেবে আখ্যা দেন।[৫৩] এছাড়া অন্যান্য জাপানি সরকারি কর্মকর্তা ও সংস্থা যাদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার, মন্ত্রিসভার মুখ্য সহকারী সচিব কোইচি হাগুইদা, মন্ত্রিসভার সহকারী সচিব ইয়োশিহিদে সুগা, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এই ঘটনায় তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করে।[৫৪]
- ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন “ঢাকায় আক্রমণ আমাদের অনেক কষ্ট দিয়েছে। আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছি এবং এ আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানাই।”[৫৫] রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি টুইটারে লিখেছেন যে তিনি "নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের জীবন ও আহত হওয়ার কারণে গভীরভাবে দুঃখিত।"[৫৬]
- মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সমগ্র বিশ্বের মুসলিমদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হওয়ার কথা বলেন।[৫৭] তিনি বিশ্বের প্রতিটি সরকারকে "তথ্যের প্রতিটি অংশ বিশ্লেষণ" করার এবং সমস্ত গোয়েন্দা সংস্থার সাথে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।[৫৮]
- পোপ ফ্রান্সিস হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করেন এবং এই ধরনের হামলাকে “স্রষ্টা ও মানবতার বিরুদ্ধে আঘাত” বলে মন্তব্য করেন।[৫৯]
- ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে ঢাকায় সন্ত্রাসী ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বলেন “তার দেশ সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। বাংলাদেশের জনগণ এ ঘটনার মধ্য দিয়ে একটি বার্তা পেয়েছে, সেটি হলো সেদেশের সরকার কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-কে প্রশ্রয় দেবে না।”[৬০]
- বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত ওয়ানজা ক্যাম্পোস দা নোব্রেগা ক্যাফেতে হামলাকে "কাপুরুষোচিত কাজ" বলে অভিহিত করেছেন এবং নিহতদের জন্য সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ব্রাজিল সরকার এই সহিংস কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন করে।[৬১]
- ঢাকায় কানাডার হাইকমিশনার বেনোইট-পিয়েরে লারামি এক বিবৃতিতে বলেছেন, "এই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কানাডা বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে"।[৬২]
- ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ক্রিস্টিয়ান জেনসেন একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন: "এই ধরনের অর্থহীন সহিংসতা সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য এবং এর বিরুদ্ধে লড়াই করা উচিত। আমাদের শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া হল ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং আমাদের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং জীবনযাত্রাকে ভয় ও হতাশার মধ্যে পড়তে না দেওয়া"। ডেনিশ কর্তৃপক্ষ ঢাকায় তাদের নাগরিকদের নিরাপত্তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখছিল।[৬২]
- ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, "সন্ত্রাস একটি বৈশ্বিক অভিশাপ। ফ্রান্স সর্বত্র সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।"[৬৩]
- জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমেয়ার এক বিবৃতিতে বলেছেন: "আরও একবার বিবেকহীন সন্ত্রাসীরা নিখুঁত বর্বরতার সাথে আঘাত করেছে এবং তাদের সাথে অসংখ্য মানুষকে মরতে বাধ্য করেছে। আমি এই ভয়ঙ্কর হামলার সম্ভাব্য সবচেয়ে জোরালো ভাষায় নিন্দা জানাই। আমরা নিহতদের শোক জানাই এবং শোক প্রকাশ করছি।" তাদের আত্মীয়স্বজন। এই দুঃসময়ে, আমার চিন্তাভাবনা বাংলাদেশের জনগণের পাশাপাশি আমাদের ইতালীয়, জাপানি এবং ভারতীয় বন্ধুদের এবং এই ভয়াবহ হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের সাথে।"[৫৮]
- ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বাহরাম কাসেমি ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা করেছেন এবং বাংলাদেশের সাথে শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি পরে যোগ করেছেন: "সন্ত্রাসী পদক্ষেপ প্রমাণ করে যে সন্ত্রাসবাদের কোনো সীমানা নেই আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করে, জাতীয়তা, ধর্ম এবং ভৌগোলিক অবস্থান নির্বিশেষে যৌথ অবদানের প্রয়োজন। এই অমানবিক হত্যাকাণ্ড অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সন্ত্রাসবাদের হুমকিকে গুরুত্বের সাথে ব্যর্থ করতে সকলের একত্রিত হওয়া উচিত।"[৬১]
- কুয়েতের আমির, সাবাহ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কাছে একটি কেবল পাঠিয়ে হামলার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং এই হামলাকে "জঘন্য" বলে অভিহিত করেছেন।[৬৪]
- ৭ জুলাই ফিলিপাইন বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট ক্যাফেতে ১ জুলাই ২০ জন বিদেশী নিহত হওয়ার ঘটনায় "কঠোর ভাষায়" নিন্দা করেছে। ডিএফএ এক বিবৃতিতে বলেছে, "ফিলিপাইন বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সাথে সংহতি প্রকাশ করে এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানায়।" ডিএফএ ঢাকায় অবরোধকে "শান্তিপ্রিয় দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে গুরুতর নৃশংসতা" বলে বর্ণনা করেছে।"[৬৫]
- রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে যাতে লেখা ছিল: "আমরা এই আরেকটি অমানবিক সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, যার কোনো যৌক্তিকতা নেই। আমরা নিহতদের স্বজনদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। ঢাকা আবারও প্রমাণ করেছে যে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অবিলম্বে সমস্ত বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টা একত্রিত করা প্রয়োজন।"[৬৬]
- সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে: "এ ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ডের কোনো যৌক্তিকতা থাকতে পারে না। আমরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।"[৬৭]
- ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ফটশ হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন যে "বাংলাদেশের জনগণ বিদেশীদের সাথে প্রসারিত তাদের আতিথেয়তার জন্য এবং তাদের সহনশীল ও ধর্মনিরপেক্ষ ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য প্রশংসিত - মূল্যবোধ যা সুইজারল্যান্ডের খুব বেশি। ন্যায়বিচারের উপর হামলার বিষয়ে।"[৬২]
- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন তার বাংলাদেশী প্রতিপক্ষকে জানান যে "বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে, যুক্তরাজ্য আপনার সাথে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যুক্তরাজ্য যে কোনো সহায়তা দিতে সক্ষম হতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত। এই কঠিন সময়ে বাংলাদেশের জনগণ। নিরীহ মানুষদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপর এ ধরনের হামলাকে কোনো কিছুই সমর্থন করতে পারে না।"[৬৮] ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন এই হামলাকে "সন্ত্রাসের বুদ্ধিহীন কাজ" বলে অভিহিত করেছে এবং বলেছে যে "ইসলামকে শান্তির ধর্ম হিসাবে ঘোষণা করার এবং যারা ইসলামকে প্রত্যাখ্যান করতে চায় তাদের প্রত্যাখ্যান করার জন্য আমাদের সংকল্পকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের যথাসাধ্য করা উচিত। এর নামে সহিংসতাকে সমর্থন করে।"[৬৮][৬৯]
- মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রতি তাদের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন।[৭০] প্রেসিডেন্ট ওবামা ১২ ঘন্টা অবরোধের সময় ব্রিফ করা হয়,[৭১] মার্কিন কংগ্রেসের অসংখ্য সদস্যও হামলার নিন্দা করেছেন, বাংলাদেশি এবং অন্যান্য জড়িত জাতীয়তার সাথে সংহতি প্রকাশ করেছেন; এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর জবাব দেওয়ার আহ্বান জানান।[৬৮]
সংস্থা
[সম্পাদনা]- ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি প্রধান ফেদেরিকা মোগেরিনি বাংলাদেশের সঙ্গে 'সংহতি' প্রকাশ করে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, ইইউ বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং নিহত ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে।[৭২]
- ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা, হামলার কথা শুনে মর্মাহত হয়েছে এবং হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং হামলায় নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে।[৬১]
- জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা করেছে এবং বলেছে, "নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা পুনরায় নিশ্চিত করেছেন যে সন্ত্রাসবাদ তার সকল প্রকার ও প্রকাশের আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে গুরুতর হুমকির মধ্যে একটি।"[৭৩][৭৪]
কিংবদন্তি
[সম্পাদনা]হামলার দুই বছর পর এই ঘটনায় নিহত দুই পুলিশ সদস্য এসি রবিউল এবং ওসি সালাহউদ্দিনের স্মরণে গুলশানে মৃণাল হকের তৈরি ‘দীপ্ত শপথ’ নামক একটি স্মারক ভাস্কর্য উদ্বোধন করা হয়।[৭৫]
শনিবার বিকেল, এই ঘটনা উপর ভিত্তি করে নির্মিত। ২০১৯ সালের এই চলচ্চিত্রটি এখনো বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের কাছ থেকে মুক্তির অনুমতি পায়নি।[৭৬] ২০২২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ফারাজ নামক হিন্দি ও ইংরেজি ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্রটি এই ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত।[৭৭]
বিচার ও সাজা
[সম্পাদনা]হামলার পর গুলশান থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে পুলিশ। দুই বছর তদন্তের পর ২০১৮ সালে আটজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলার তদন্তে ঘটনার সাথে মোট ২১ জনের জড়িত থাকার তথ্য পায় পুলিশ। এর মধ্যে ঘটনার দিন ও পরে ১৩ জন বিভিন্ন অভিযানে নিহত হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়। হোলি আর্টিজানে চালানো কমান্ডো অভিযানে নিহত জঙ্গিরা হলো - রোহান ইমতিয়াজ, খায়রুল ইসলাম পায়েল, সামিউল মোবাশ্বির, শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল এবং নিবরাস ইসলাম। এছাড়া পরে জঙ্গিবিরোধী অন্য অভিযানগুলোতে নিহত হন তামিম চৌধুরী, মারজান, সারোয়ার জাহান মানিক, বাশারুজ্জামান, তানভীর কাদেরী, তারেক রায়হান এবং ছোটো রায়হান এছাড়া হামলার ঘটনার পর আটক হওয়া ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত করিমকে চার্জশিটে অব্যাহতি দেয়া হয়। ২০১৯ সালের ২৭শে নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আদালত হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায়ে সাতজন জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। এরপর সাজাপ্রাপ্ত জঙ্গিদের ‘ডেথ রেফারেন্স’ এবং আসামিপক্ষের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায়ের জন্য ৩০ অক্টোবর ২০২৩ দিন ধার্য করে হাইকোর্ট। ঐ দিনের রায়ে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেয় হাইকোর্ট। আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া ব্যক্তিরা হচ্ছেন - জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজিব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে রাশেদ ওরফে রাশ, সোহেল মাহফুজ ওরফে হাতকাটা মাহফুজ, হাদিসুর রহমান সাগর, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, মামুনুর রশিদ রিপন এবং শরিফুল ইসলাম খালিদ।[৭৮]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Wajahat S. Khan; Erik Oritz (১ জুলাই ২০১৬)। "Gunmen Kill 4 Officers, Take Dozens Hostage in Bangladesh"। NBC News। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ IANS (১ জুলাই ২০১৬)। "Gunmen kill 5, injure 50, take 20 hostages in Dhaka's diplomatic quarter"। Yahoo। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ "Bangladesh attack: Police say hostage mistaken for gunman"। বিবিসি নিউজ। ৬ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Gunmen take at least 20 hostages in Dhaka diplomatic quarter, Bangladesh - reports"। rt.com (ইংরেজি ভাষায়)। রাশিয়া টুডে। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "Hostages taken in attack on restaurant in Bangladesh capital; witness says gunmen shouted 'Allahu Akbar'"। Fox News Channel। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Gunmen take hostages in Bangladeshi capital Dhaka"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Bangladeshi police prepare to storm restaurant where Islamist terrorists are holding 20 hostages – including foreigners – after shooting two officers dead in Dhaka"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
Worker who escaped reported gunmen shouted 'Allahu Akbar' as they fired
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;আলো
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Hostage crisis leaves 28 dead in Bangladesh diplomatic zone"। The Washington Post। ২ জুলাই ২০১৬। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "20 foreigners killed in 'Isil' attack on Dhaka restaurant"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Police kill 6 militants, rescue 13 hostages in Dhaka attack"। The Boston Globe। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশান হামলায় এখনো ৭ জাপানি নিখোঁজ"। এনটিভি। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Bangladesh attack: Police say hostage mistaken for gunman"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৭-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১৭।
- ↑ "Sufi Muslim leader found hacked to death in a Bangladesh mango grove in suspected Islamist killing"। The Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Muslim student killed in Dhaka siege after refusing to desert friends in Western clothes"। The Independent। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে চূড়ান্ত অভিযানের অপেক্ষা"। চ্যানেল আই। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "গুলশান হামলাকারীদের তিন শর্ত"। চ্যানেল আই। ৩ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে জিম্মি উদ্ধার অভিযান: ঘটনাক্রম"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "সন্ত্রাসী হামলায় ওসি সালাহ উদ্দীন নিহত"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Dhaka attack: 20 hostages killed Friday night, says ISPR"। The Daily Star। ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Police officer killed as gunmen attack Bangladesh restaurant"। BDNews24। ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "2 Officers Dead, Dozens Wounded in Ongoing Bangladeshi Hostage Situation: Reports"। People Magazine। ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "রেস্তোরাঁ থেকে ২০ মৃতদেহ উদ্ধার: আইএসপিআর"। প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Dhaka attack: 19-year-old Indian girl among 20 hostages killed, PM Modi phones Sheikh Hasina"। Zee News। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "'Those who could cite Quran were spared'"। The Daily Star। ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "20 hostages killed in 'Isil' attack on Dhaka restaurant popular with foreigners"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "「日本人7人死亡確認」 バングラデシュ人質事件" [বাংলাদেশে জিম্মির ঘটনায় 'সাত জাপানির মৃত্যু নিশ্চিত'] (জাপানি ভাষায়)। NHK। ২ জুলাই ২০১৬। ২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "নিহতদের মধ্যে ১৭ বিদেশি, ৩ বাংলাদেশি"। প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ Ishaan Tharoor (জুলাই ২, ২০১৬)। "Three American students among 20 people hacked to death in Bangladesh by ISIS terrorists - who only spared those who could recite the Koran - before armored troops moved in"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২, ২০১৬।
- ↑ "অভিযানে নিহতদের মধ্যে 'জঙ্গি ৫ জন'"। bdnews24.com। ৫ জুলাই ২০১৬। ৭ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশান হামলায় 'সন্দেহভাজন' জাকির মারা গেছেন"। প্রথম আলো। ৮ জুলাই ২০১৬। ১১ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh mourns victims of Dhaka café attack"। BBC News। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "バングラデシュで亡くなった7人 政府が氏名公表" [Japanese government disclosed the names of seven victims killed in Bangladesh]। NHK। ৫ জুলাই ২০১৬। ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "<バングラテロ>富士見出身の下平さん犠牲「もう1回笑顔が見たい」 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে"। Saitama Shimbun. সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে আহত পুলিশের ২৫ সদস্য"। ঢাকা: bdnews24.com। ৪ জুলাই ২০১৬। ৬ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "আহত ব্যক্তিদের তালিকা"। ঢাকা: প্রথম আলো। ৭ জুলাই ২০১৬। ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "'৯ ইতালীয় নাগরিককে হত্যার আগে নির্যাতন করা হয়'"। www.poriborton.com। জুলাই ৮, ২০১৬। ৩ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "গুলশান হামলা: হত্যার আগে ৯ ইতালীয় নাগরিককে নির্যাতন"। দেশ টিভি। ৮ জুলাই ২০১৬। ১১ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "নিহত জাপানিদের মরদেহ দেখলেন স্বজনরা"। সমকাল। ৪ জুলাই ২০১৬। ১৩ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "নিহতদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা, লাশ হস্তান্তর"। বাংলা ট্রিবিউন। জুলাই ৪, ২০১৬। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "নিহতদের লাশ এবং আহত জাপানি ঢাকা ত্যাগ নিহত জাপানিদের ব্যক্তিগত তথ্য গণমাধ্যমে না দিতে স্বজনদের অনুরোধ"। দৈনিক ইনকিলাব। ৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে হামলার দায় স্বীকার 'আইএসের'"। বিডিনিউজ২৪.কম। ৫ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Government hints action against Islamic preacher Zakir Naik for 'hate speech'"। The Economic Times। New Delhi। ৬ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "State Intelligence Dept. gives clean chit to Naik; no arrest on his return to India"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "The Daily Star protests Dr Naik's claims"। The Daily Star (Bangladesh)। ৯ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Bangla paper apologises to Zakir Naik, says never blamed him for attack"। Deccan Chronicle। ১১ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Zakir Naik fracas: Bangladesh paper denies report used by Indian media to demand ban on preacher"। Scroll.in। ১০ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ http://indianexpress.com/article/world/world-news/bangladesh-bans-televangelist-zakir-naiks-peace-tv-2905038/
- ↑ "প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ"। কালের কণ্ঠ অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশান এলাকায় সন্ত্রাসী ঘটনার তীব্র নিন্দা রাষ্ট্রপতির"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "বাংলাদেশ হত্যাকাণ্ড: 'বেদনাদায়ক ক্ষতি' বললেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী"। এবিপি আনন্দ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Germany, Italy 1-1 after 90 minutes"। The Telegraph। Calcutta। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "জিম্মি সঙ্কটে বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস জাপানের"। দৈনিক জাগরণ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Gulshan attack: Japan PM Abe assures co-operation to battle terrorism"। ৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে হামলা: শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছেন মোদি"। বাংলা ট্রিবিউন। ৫ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Deeply saddened at the loss of life in dastardly Dhaka attack: Pranab Mukherjee"। The Indian Express। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Malaysian PM condemns Dhaka attack, calls Muslims to unite against terrorism"। Bdnews24.com। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Global reactions over deadly Dhaka terror attack"। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "গুলশানে হামলা স্রষ্টা ও মানবতার বিরুদ্ধে আঘাত: পোপ"। চ্যানেল আই অনলাইন। ৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "ঢাকায় সন্ত্রাসী ঘটনায় ভূটানের প্রধানমন্ত্রীর নিন্দা"। কালের কণ্ঠ অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "Australia, Brazil condemn Dhaka attack"। ৪ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "UK, Russia, Denmark, Switzerland condemn"। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "UK, France condemn deadly terrorist attack in Dhaka café"। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "AMIR CONDOLES OVER DHAKA ATTACK – Attackers all Bangladeshis"। Arab Times। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "DFA condemns Bangladesh café attack"। ABS-CBN।
- ↑ "EU, Russia, UK condemn attack on Gulshan café"। The Daily Star। ৪ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "S'pore 'strongly condemns' Dhaka terror attack; no reports of S'poreans injured"। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "Kerry calls Hasina"। The Daily Star। ৪ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "UK condemns Dhaka attack"। ২ জুলাই ২০১৬। ৩ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Statement by the Press Secretary on the Terrorist Attack in Dhaka, Bangladesh"। whitehouse.gov। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬ – National Archives-এর মাধ্যমে।
- ↑ "US President Barack Obama Briefed, Lawmakers React to Dhaka Attack"। The Quint। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Global reactions over deadly Dhaka terror attack"। ৩ জুলাই ২০১৬। ৫ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Dhaka terror attack: 'Hostage-takers were from Bangladesh group, not IS'"। The Times of India। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "UN Security Council slams deadly terrorist attack in Bangladesh"। Xinhua News Agency। ৩ জুলাই ২০১৬। ৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "হলি আর্টিজানে নিহত ২ পুলিশ সদস্যের স্মরণে 'দীপ্ত শপথ'"। বাংলানিউজ২৪.কম। ১ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০১৯-০১-০৪)। "সেন্সরে 'শনিবার বিকেল'"। The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১৭।
- ↑ Desk, Entertainment। "'Faraaz' trailer out now"। Prothomalo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১৭।
- ↑ হোলি আর্টিজান হামলায় সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড, বিবিসি নিউজ বাংলা, ৩০ অক্টোবর ২০২৩
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ২১শ শতাব্দীতে ঢাকা
- ২০১৬-এ বাংলাদেশ
- ২০১৬-এ হত্যাকাণ্ড
- ২০১৬-এ গণহত্যা
- ২০১৬-এ ইসলামিক সন্ত্রাসী ঘটনা
- জুলাই ২০১৬-এ এশিয়ায় অপরাধ
- ঢাকায় ২০১০-এর দশক
- ঢাকায় অপরাধ
- বেকারিতে আক্রমণ
- বাংলাদেশে জিম্মি করা
- বাংলাদেশে হত্যাকাণ্ড
- বাংলাদেশে খুন
- বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ
- বাংলাদেশে আইএসআইএল সন্ত্রাসী ঘটনা
- বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ
- পর্যটকদের উপর আক্রমণ
- বিদেশে খুন ইতালীয় ব্যক্তি
- বিদেশে খুন ভারতীয় ব্যক্তি