জীবন মেন্ডিস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জীবন মেন্ডিস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামবালাপুবাদুগে মানুকুলাসুরিয়া অমিত জীবন মেন্ডিস
জন্ম (1983-01-15) ১৫ জানুয়ারি ১৯৮৩ (বয়স ৪১)
কলম্বো, ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স, শ্রীলঙ্কা
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৪৫)
১ জুন ২০১০ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই২৯ নভেম্বর ২০১৪ বনাম ইংল্যান্ড
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ৩৮)
২৫ জুলাই ২০১১ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টি২০আই২ আগস্ট ২০১৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
টি২০আই শার্ট নং
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০১৩দিল্লি ডেয়ারডেভিলস[১]
২০১০-১১রুহুনা
২০০৯-১০ঢাকা বিভাগ
২০০৮/০৯9–২০০৯/১০কন্দুরাতা
২০০৮/০৯–বর্তমানতামিল ইউনিয়ন ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব
২০০২/০৩–২০০৭/০৮সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব
২০০০/০১ব্লুমফিল্ড ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই টি২০আই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩৯ ১৬ ১১১ ১৪১
রানের সংখ্যা ৪৬৮ ১৯৭ ৫,৩১৭ ২,৫১৩
ব্যাটিং গড় ২০.৩৪ ২১.৮৮ ৩৫.২১ ২৪.৮৮
১০০/৫০ –/১; ০/০ ১১/২৭ –/১২
সর্বোচ্চ রান ৭২ ৪৩* ২০৬* ৯৯*
বল করেছে ৯৪৭ ১৫৮ ৭,৪১০ ২,৯৮৩
উইকেট ২৩ ১৩২ ৭৯
বোলিং গড় ৩৩.৯৫ ১৯.৩৩ ২৬.৩৫ ২৯.৩২
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৩/১৫ ৩/২৪ ৬/৩৭ ৫/২৬
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৮/– ৪/– ৯৭/– ৪৮/১
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ক্রিকইনফো, ১২ আগস্ট ২০১৩

বালাপুবাদুগে মানুকুলাসুরিয়া অমিত জীবন মেন্ডিস (সিংহলি: ජීවන් මෙන්ඩිස්; জন্ম: ১৫ জানুয়ারি, ১৯৮৩) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারশ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য জীবন মেন্ডিস বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলছেন। শ্রীলঙ্কার অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলে অধিনায়কত্ব করেন।

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

২০০০-০১ মৌসুমে তার অভিষেক ঘটে। পরের মৌসুমেই তিনি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দেন। ২০০৫ সালে শ্রীলঙ্কা এ-দলে প্রতিনিধিত্ব করেন। বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট লীগে ঢাকা ডিনামাইটস দলেও টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট খেলেছেন তিনি।

১ জুন, ২০১০ তারিখে জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় সিরিজের তৃতীয় খেলায় তার অভিষেক হয়। খেলায় তিনি ব্যাটিং করার সুযোগ না পেলেও বল হাতে ৪ ওভার বোলিং করে ১২ রান দিয়ে ২ উইকেট লাভ করেন। অবশেষে নিজস্ব দ্বিতীয় খেলায় ব্যাটিং করে ৩৫ বলে ৩৫ রান সংগ্রহ করেন।

টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

শ্রীলঙ্কার হাম্বানতোতায় অনুষ্ঠিত ২০১২ সালে টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দারুণ খেলেন তিনি। দলের সংগ্রহ ১১.৩ ওভারে ৮২/৩ উইকেট হলে, তিনি ৩০ বলে অপরাজিত ৪৩* রান করেন। তার ইনিংসে ৪ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কার মার ছিল। কুমার সাঙ্গাকারা’র জুটি গড়ে ৪৯ বলে ৯৪ রান তোলেন। তার অসামান্য নৈপুণ্যে দল জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ১৮২/৪। এরপূর্বে বোলিংয়ে নেমে ৪ ওভারে ২৪ রানে তিন উইকেট পান।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]