জালালুদ্দীন সুয়ুতী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জালালুদ্দিন সুয়ুতি
আসইউতে ইমান জালালুদ্দিন রহমাতুল্লাহি আলাইহি'র কবর
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম৩ অক্টোবর ১৪৪৫ খ্রিস্টাব্দ / ১ রজব ৮৪৯ হিজরি
মৃত্যু১৮ অক্টোবর ১৫০৫ খ্রিস্টাব্দ / ১৯ জুমাদিউল আউয়াল ৯১১ হিজরি
ধর্মইসলাম
অঞ্চলমিশর
আখ্যাসুন্নি
ব্যবহারশাস্ত্রশাফিয়ি[৩][৪]
ধর্মীয় মতবিশ্বাসআশআরি [১][২]
প্রধান আগ্রহতাফসির, শরিয়ত, ফিকহ, হাদিস, কুরআন, উসুলে ফিকহ, ইতিহাস, আকিদা
উল্লেখযোগ্য কাজতাফসির আল জালালাইন , তারিখুল খুলাফা , খাসায়েসুল কুবরা , খাসাইসুস সুগরা , আল মুযহির , জামি আল-কাবির , জামি আল-সাগির
তরিকাসাজিলি
মুসলিম নেতা
যাদের প্রভাবিত করেন
আরবি নাম
ব্যক্তিগত (ইসম)‘আবদুর রহমান
পৈত্রিক (নাসাব)ইবনে আবি বকর ইবনে মুহাম্মদ
ডাকনাম (কুনিয়া)আবুল ফজল
উপাধি (লাক্বাব)জালালুদ্দীন
স্থানীয় (নিসবা)আস-সুয়ুতী, আল-খুদায়রী, আশ-শাফিয়ী

আব্দুর রহমান ইবনে কামালুদ্দিন আবি বকর বিন মুহাম্মাদ সাবিক উদ্দিন খুদর আল খুদায়রি আল আসয়ুতী ( আরবি : عبد الرحمن بن كمال الدين أبي بكر بن محمد سابق الدين خضر الخضيري الأسيوطي) বা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতী ( জন্ম: কায়রো ৮৪৯ হি: /১৪৪৫ খ্রি:–কায়রো ৯১১ হি: ১৫০৫) ছিলেন একজন বিখ্যাত আলেম, শাস্ত্রজ্ঞ ও বহুল আলোচিত ব্যক্তিত্ব। [৬] তিনি হাফেজ জালালুদ্দীন আসয়ুতী/ সুয়ুতী নামে অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি একাধারে গ্রন্থকার, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ, সাহিত্যিক, কবি, ইতিহাসবিদ, সুফি ও হিজরি ৯ম শতকের সমসাময়য়িক একজন মুজাদ্দিদ ছিলেন। জীবদ্দশায় তিনি ইলমের প্রতিটি শাখায় সবমিলিয়ে ৫০০- এরও গ্রন্থ রচনা করেছেন।[৭]

জন্ম ও বংশ পরম্পরা[সম্পাদনা]

জালালুদ্দীন সুয়ুতী ৮৪৯ হিজরির ১ রজব ; ১৪৪৫ খ্রিষ্টাব্দের ৩ অক্টোবর তারিখে মিশরের কায়রোতে জন্ম গ্রহণ করেন ।[৮] তার পিতা তখন কায়রোতে খলিফার প্রাসাদে ইমামের দায়িত্ব পালনরত ছিলেন ।[৯] তার জন্ম স্থান সম্পর্কে আরেকটি তথ্যবর্ণনা এভাবে উল্লেখ আছে যে , তিনি মিশর -এর 'আস সুয়ূত' বা 'আল-আসইয়ূত' নামক স্থানে জন্ম গ্রহণ করেন ।[১০]

ইবনুল কুতুব[সম্পাদনা]

এ ছিল তার আরেক উপাধি । 'ইবনুল কুতুব' উপাধিতেও তিনি সবিশেষ পরিচিত ছিলেন । কথিত আছে যে , হাফিজ জালালুদ্দীন সুয়ুতী যেদিন জন্ম গ্রহণ করেছিলেন সেদিন তার জন্মের আগে তার পিতার বিশেষ প্রয়োজনে তার মা কুতুবখায় একখানি কিতাব আনতে গিয়েছিলেন । ঃকিতাবটি খুজে বের করতে থাকলেন তিনি । ঘটনাক্রমে তখন সেখানেই ইমাম সুয়ুতীর জন্ম হয় । তিনি তার পিতার কুতুবখানায় জন্ম গ্রহণ করেছিলেন বিধায় তাকে ইবনুল কুতুব উপাধিতে ভূষিত করা হয় ।

পিতা[সম্পাদনা]

তার পিতা শায়খ কামালুদ্দীনও ছিলেন একজন বিশিষ্ট আলেম ও কাজী । তিনি 'আসয়ুত্ব' থেকে কায়রোয় চলে আসলে সেখানে 'ইবনে তুলুন জামে মসজিদ-এ খতিব হিসেবে দাতিত্ব পালন করেন । পাশা পাশি শায়খুনী জামে মসজিদ সংলগ্ন মাদরাসায় তিনি 'ফিকহ'-এর ওস্তাদ হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন । হিজরি ৮৫৫ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন । এ সময় জালালুদ্দীন সুয়ুতীর বয়স ছিল পাঁচ কিংবা ছয় বছর ।

শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]

তাফসির আল-জালালাইনের প্রথম পৃষ্ঠা - কায়রো সংস্করণ (১২৭৮ হি.)

বাবার মৃত্যুর পর তার অভিভাবকত্বের দায়িত্ব নিয়েছিলেন তার পিতার ঘনিষ্ঠ এক সুফি বন্ধু । জালালুদ্দীন সুয়ুতী পড়াশোনায় খুব মনোযোগী ও মেধাবী ছিলেন । আট বছর বয়সে তিনি পবিত্র কুরআন মুখস্থ করে ফেলেন । তারপর তিনি নাহভ ও ফিকহ'র 'মতন' মুখস্থ করতে মশগুল হন । হাদিস শাস্ত্রে তিনি বদরুল মুহাদ্দিসীন আল্লামা বদরুদ্দিন আইনি হানাফি (রাহ), হাফিজ সাখাভী (রাহ) সহ অন্যান্য বিখ্যাত মুহাদ্দিসদের নিকট শিক্ষা লাভ করেন । তিনি তাসাউফ তথা আধ্যাত্নবাদে দীক্ষিত হতে প্রসিদ্ধ সুফি বুজুর্গ কামালুদ্দিন মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ মিসরি শাফেয়ি (রাহ) এর আশ্রয়ে উপনীত হন এবং তার মুবারক হাতে খিরকায়ে তাসাউফ পরিধান ও খালকে খোদার ফয়েজ (অনুকম্পা) লাভে ধন্য হন ।

একটি তথ্যের অবতারণা[সম্পাদনা]

আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ুতীর জীবনী লেখকদের কেউ কেউ এরকম উল্লেখ করেছেন যে , তিনি ( আল্লামা সুয়ুতী ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানীর ছাত্র ছিলেন । তিনি হাদিস শাস্ত্রে [[ইবনে হাজার আসকালানীর (রাহঃ) নিকট থেকে সনদ প্রাপ্ত ছিলেন ।[১১] আর কেউ কেউ এর বিপরীত মত উল্লেখ করে বলেন যে, এরুপ মন্তব্য সঠিক নয় । যেহেতু হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী ৮৫২ হিজরিতে মৃত্যুবরণ করেছেন আর আল্লামা সুয়ুতী জন্ম গ্রহণ করেছেন ৮৪৯ হিজরিতে । সেহেতু এ সন তারিখ বিবেচনা অনুসারে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানীর মৃত্যুর সময় জালালুদ্দীন সুয়ুতীর বয়স ছিল মাত্র ৩ বছর । এ বয়সে ইবনে হাজার আসকালানীর ছাত্র হওয়ার দাবী উত্তাপন অমুলক । তবে এ কথা উল্লেখ্য যে, তিন বছর বয়সে তার পিতা তাকে ইবনে হাজার আসকালানীর (রহ) মজলিসে উপস্থিত করেছিলেন ।[১২][১৩]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রাহ.) তখনকার মিসরের সর্বোচ্চ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার মাধ্যমে কর্মজীবনের সূচনা করেছিলেন । তিনি ৮৭১ হিজরিতে জামেয়া শায়খুনিয়া (কায়রু)-তে শায়খুল হাদিস পদ অলংকৃত করেন । সেখানে তিনি পাঠদান কালীন সময়ে কাজী আয়াজের আশ শিফা-এর পাঠ মজলিসে পূর্ণরূপে সমাপ্ত করেন ।

স্বভাব চরিত্র[সম্পাদনা]

আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সিয়ুতী (রহ) অত্যন্ত পরহেযগার তাকওয়াবান খোদাভীরু ছিলেন । দ্বীনি খেদমতে কাটিয়েছন জীবনের বেশির ভাগ সময় । তার বয়স যখন চল্লিশ হয় , তখন তিনি ক্ষণিকের জীবনের প্রতি আরও সতর্ক হয়ে পড়েন । দুনিয়ার আরাম আয়েশকে উপেক্ষা করে মহান স্রষ্টার ইবাদতে আরও মশগোল হয়ে যান । বেশির ভাগ সময় নির্জনতায় থাকতে তিনি পছন্দ করতেন । ঘরের দরজা-জানালা পর্যন্ত খুলতেন না । তার কাছে লেখালেখি , বই-পুস্তক, গ্রন্থ আর গবেষণা কর্মে নির্জনতাই উতকৃষ্ট সহায়ক মনে হতো । [১৪]

তীসার্রোফ ও কারামত[সম্পাদনা]

আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রহ) কুরআন ও সুন্নাহ'র নুরানি স্রোতে অবগাহনের মধ্য দিয়ে আল্লাহ ও তার রাসুল (দঃ)-এর এত্তেবায় নিজেকে সমর্পিত করেছিলেন । তার রুহানি ক্ষমতা ছিল খুবই প্রবল । আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রহ)-এর এক বিশেষ খাদেম ছিল নাম তার মুহাম্মদ ইবনে আলী হাব্বাক । ইবনে আলী হাব্বাক বর্ণনা করেন যে , একদিন দুপুরে খাবারের পর জালালুদ্দীন সুয়ুতী আমাকে বললেন ,- তুমি আমার জীবদ্দশায় আমার উপস্থিতিতে কিংবা অনুপস্থিতিতে কখনও কারো কাছে এ রহস্যের কথা যদি ব্যক্ত না কর, তাহলে আল্লাহ চাহেতো আজ আসরের সালাত তোমাকে মক্কা শরিফে পড়ার ব্যবস্থা করবো - ইনশাআল্লাহ । আমি বললাম , আলহামদুলিল্লাহ । ঠিক আছে, তাই হবে । তিনি বললেন , তাহলে চোখ বন্ধ করো । আমি চোখ বন্ধ করলাম । সুয়ুতী (রহ) আমার হাত ধরে প্রায় ২৭ কদম সামনে অগ্রসর হলেন । তারপর তিনি বললেন , চোখ খোল । আমি চোখ খুললাম । চোখ খুলে দেখি আমরা দু'জন 'বাবে মুয়াল্লা'য় দাঁড়িয়ে আছি । এরপর হেরেম শরিফে পৌছে আমরা তাওয়াফ করলাম । পবিত্র জমজমের পানি পান করলাম । আসরের সালাত আদায় করলাম । আল্লামা সুয়ুতী (রহ) বললেন , মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার বান্দার দু'আ কবুল করলেন । আমাদের জন্য জমিন সংকোচিত হয়ে গেল । ইন্নাল্লাহা আ'লা কুল্লী শায়য়িন কাদির । এ যে আল্লাহ তায়ালার কুদরতময় অনুগ্রহ ! ইবনে আলী হাব্বাক বলেন , অতঃপর জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রহ) বললেন, - হেরেমের আশে পাশে আমাদের পরিচিত মিশরের অনেক লোক রয়েছে । আমাদেরকে তারা চিনতে পারেনি । তুমি ইচ্ছে করলে আমার সঙ্গেই চলো, অথবা হাজীদের সঙ্গে চলে এসো । আমি বললাম , আপনার সঙ্গেই যাব । সুতরাং আমরা রওয়ানা হলাম । 'বাবে মুয়াল্লা' পর্যন্ত যাওয়ার পর জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রহ) আমাকে বললেন, চোখ বন্ধ করো । আমি চোখ বন্ধ করলাম । এ অবস্থায় ৭ কদম সামনে অগ্রসর হলে তিনি বললেন , এবার চোখ খোল । আমি চোখ খুললাম । খুলে দেখি আমরা মিশরে পৌছে গেছি ।[১৫]

রচনাবলি[সম্পাদনা]

তার অনেক বই রয়েছে । তার গ্রন্থগুলির সংখ্য ৫০০ এরও অধিক । [৭] দালিলু মাখতুতাত আল সুয়ুতী- থেকে জানা যায় যে, ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতী ৭০০ টিরও বেশি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন ।[১৬] তবে ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দ সালে একটি জরিপে দেখা যায় যে, তার রচনা সংখ্যা ৫০০ [১৭] এবং ৯৮১ । তবে এর মধ্যে সংক্ষিপ্ত পত্রপত্রিকা এবং সঙ্গত ভিত্তিমূলক মতামত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ।[১৮] ইবনুল ইমাদ লিখেছেন: “তাঁর বেশিরভাগ রচনা তাঁর জীবদ্দশায় বিশ্বখ্যাত হয়ে ওঠে ।"

  • আল ইতকান ফি উলুমুল কুরআন।
  • আদ দুররুল মানসুর ফি তাফসিরি বিল মা'ছুর ।
  • লুবাবুন নুকুল ফি আসবাবিন নুজুল ।
  • তাফসির আল জালালাইন

এ গ্রন্থটি ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতীর একক রচনা নয় বরং তা দুই জালাল এর রচনা । একজন হলেন স্বয়ং জালালুদ্দীন সুয়ুতী আরেকজন তার বিশিষ্ট শিক্ষক যার নাম ছিল জালালুদ্দীন মহল্লী[১৬] শিক্ষক জালালুদ্দীন মহল্লী আল কুরআনের তাফসিরের একটি গ্রন্থ রচনার কাজে হাত দিয়েছিলেন । তিনি আল কুরআনের শেষার্ধের তাফসির প্রথমে সমপন্ন করেন । পরে আল কুরআনের প্রথমার্ধের তাফসির লিখতে মনোনিবেশ করেন । সুরা ফাতিহার তাফসির শেষ করার পর তিনি আর বাকী অংশের তাফসির সম্পন্ন করে যেতে পারেননি । এর আগেই তার জীবন সমাপ্তির ডাক এসে যায় । একপর্যায়ে একদিন তিনি পরলোক গমন করেন । প্রিয় শিক্ষকের রেখে যাওয়া এই অসমাপ্ত তাফসির গ্রন্থ রচনার বাকী কাজটুকু নিষ্ঠার সাথে বিচক্ষণতায় সম্পন্ন করেন আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ুতী। কথিত আছে যে, আল্লামা সুয়ুতী এটি চল্লিশ দিনে সমপন্ন করেছিলেন । গ্রন্থটি যেহেতু দুই জালালের দ্বারা রচিত হয়েছে, তাই মুসলিম বিশ্বে এটি তাফসিরে জালালাইন নামে পরিচিতি লাভ করে । আর এ কথা সত্য যে, জালালুদ্দীন সুয়ুতী যদি এর বাকি অংশের প্রণয়ন না করতেন হয়তো তা প্রকাশের মুখ দেখতো কিনা কে জানে ।

  • হাশিয়াতু আলা তাফসিরি বায়জাবী ।
  • শারহু ইবনি মাজাহ ।
  • তাদরিবুর রাওয়ী ফি শারহি তাকরিবুন নাবাবী ।
  • শারহুস সুদুর বি শারহে হালিল মাওতা ওয়াল কুবুর ।
  • আল বুদুরুস সাফিরাহ আন উমুরিল আখিরাহ ।
  • আত তিব্বুন নাবাওয়ী ।
  • আল আশবাহ ওয়ান নাজারাহ ।
  • আল হাবি লিল ফাতাওয়া ।
  • তারিখুল খুলাফা
  • ইসআফুল মুবাত্তা বি রিজালিল মুয়াত্তা ।
  • আল আয়াতুল কুবরা ফি শারহি কিসসাতিল ইসরা ।
  • আল জামিউস সাগির মিন হাদিসিল বাশিরিন নাজির ।
  • আল জামিউল কাবির ।
  • ইহয়াউল মাইয়িত বি ফাজাইলি আহলি বাইত ।
  • হুসনুল মাকসাদ ফী আমালিল মাওলাদ ।[১৯]
  • আল হাবাইকু ফি আখবারিল মালাইক ।
  • তাবাকাতুল হুফফাজ
  • তাবাকাতুল মুফাসসিরিন
  • উকুদুজ জামান ফি ইলমিল মা'আনি ওয়াল বায়ান
  • শারহুস সুয়ুতী আলা সুনানিন নাসাঈ
  • আল-হাবি লিল-ফাতাওয়া
  • লুবাবুল হাদিস
  • লুবাবুন নুকুল ফি আসবাবিন নুজুল
  • আল মুজহার ফি উলুমিল লুগাত ওয়া আনওয়াইহা
  • আসরারু তারতিবিল কুরআন
  • ইরাবুল কুরআন
  • আইনুল ইসাবা ফি মারিফাতিস সাহাবা
  • কাশফুল মুগাত্তা ফি শারহিল মুয়াত্তা
  • মিফতাহুল জান্নাহ ফিল ইতিশাম বিস-সুন্নাহ

মৃত্যু[সম্পাদনা]

আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতী (রাহ.) ৯১১ হিজরি ১৯ জুমাদাল উলা মুতাবেক ১৫০৫ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যু বরণ করেন ।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Spevack, Aaron (২০১৪)। The Archetypal Sunni Scholar: Law, Theology, and Mysticism in the Synthesis of Al-Bajuri। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 99, 179। আইএসবিএন 143845371X 
  2. In মাসালিকুল হুনাফা ফি ওয়ালিদাইল মুস্তাফা, he says: "The Prophet's parents died before he was sent as a Prophet and there is no punishment for them, since (We never punish until We send a messenger (whom they reject)( (17:15 ). Our Ash`ari Imams among those in kalam, usul, and fiqh agree on the statement that one who dies while da`wa has not reached him, dies saved. This has been defined by Imam al-Shafi`i.. . . Some of the fuqaha' explained that the reason is, such a person follows fitra or Primordial Disposition, and has not stubbornly refused nor rejected any Messenger"
  3. Barakat, E. R., & HANEEF, M. A. (2006). Must money be limited to only gold and silver?: a survey of Fiqhi opinions and some implications. Journal of King Abdulaziz University: Islamic Economics, 19(1).
  4. Sookhdeo, Patrick. "Issues of interpreting the Koran and Hadith." Connections 5.3 (2006): 57-82.
  5. Ali, Mufti. "Aristotelianisme Dalam Kacamata Para Tokoh Abad Tengah Penentang Logika." Al Qalam 24.3 (2007): 318-339.
  6. ""السيوطي.. صاحب الـ7 علوم (في ذكرى وفاته: 19 جمادى الأولى 911هـ) – ارشيف اسلام اونلاين""। Archived from the original on ১০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২১ 
  7. عبد الحلیم چشتی، فواہد جامعہ برعجالا نافعۃ، کراچی۔1964، صفحہ 165 تا 180 (506 کتب کی فہرست مرتب کی ہے، جو حتمی نہیں ہے)
  8. معروف ، ناجي ، عروبة الامام السيوطي ،؟ مجلة الاقلام ، بغداد ، سنة 1996 ، ص76.
  9. হুসনুল মাকসিদ ফি আমালিল মাওলিদ ও ইম্বাউল আজকিয়া বি হায়াতিল আম্বিয়া- এর লেখক পরিচিতি অংশ ; অনুবাদক - মাওলানা ছালিক আহমদ, সহ অধ্যাপক সিনিয়র ফাজিল মাদরাসা ; প্রকাশনায়: আল আমিন প্রকাশন, বিয়ানী বাজার, সিলেট । প্রথম প্রকাশ: জানুয়ারী ২০১০ ইং ; মহরম ১৪৩১ হিজরি ।
  10. ডক্টর মুহাম্মাদ হুসাইন - আত-তাফসীর ওয়াল মুফাসসিরুন, ১ম খন্ড (করাচী : ইদারাতুল কুরআন ওয়াল উলূম , ১৯৮৭) পৃষ্ঠা-২৫১ ।
  11. বাংলা খাসায়েসুল কুবরা- (১ম খন্ড)-এর 'অনুবাদকের আরজ' অংশ দ্রষ্টব্য । অনুবাদ : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান । মদীনা পাবলিকেশান্স ৩৮/২ বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০ । প্রথম প্রকাশ: রবিউল আওয়াল ১৪১৯ হিজরি, শ্রাবণ: ১৪০৫ বাংলা । তৃতীয় সংস্করণ : শাওয়াল ১৪১৯ হি: , মাঘ: ১৪০৫ বাংলা , ফেব্রুয়ারি : ১৯৯৯ ইংরেজি । * ৯ম সংস্করণ : সফর: ১৪৩২ হি:, জানুয়ারি : ২০১১ ইংরেজি । ISBN 984-8367-98-5
  12. বাংলা ভাষায় অনুবাদকৃত : তাফসীরে জালালাইন - ১ ; পৃষ্ঠা : ৫২  ; প্রকাশনায় : ইসলামিয়া কুতুবখানা ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা - ১১০০
  13. جمالين فى شرح جلالين - جلد أول - مقدمه صفحه  : 40 - شارح: حضرت مولانا محمد جمال بلند شهرى ، استاذ دار العلوم ديوبند - زمزم پبليثرز ، نزد مقدس مسجد أردو بازار كراچی
  14. الکوکب الساءرة باعيان المائة العاشر :লেখক - নাজমুদ্দীন আল কুরী ।
  15. বাংলা ভাষায় অনুবাদকৃত : তাফসীরে জালালাইন - ১ ; পৃষ্ঠা : ৫৩  ; প্রকাশনায় : ইসলামিয়া কুতুবখানা ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা - ১১০০
  16. Oliver Leaman, সম্পাদক (২০০৬)। "Al-Suyuti"The Qur'an: An Encyclopedia। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 618–920। আইএসবিএন 978-0-415-32639-1 
  17. Irwin, R. (১৯৯৮)। Julie Scott Meisami; Paul Starkey, সম্পাদকগণ। Encyclopedia of Arabic Literature। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 746। আইএসবিএন 978-0-415-18572-1 
  18. Meri, Josef W., সম্পাদক (২০০৫)। "Suyuti, Al-, 'Abd al-Rahman"Medieval Islamic Civilization: An Encyclopedia। Routledge। পৃষ্ঠা 784–786। আইএসবিএন 978-1-135-45603-0 
  19. https://archive.org/details/HusnAlmaqsad

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

  • Tafsir al-Jalalayn কুরআনের তাফসীর (ইংরেজি ভাষায়)।
  • Radiant Cosmography (আল হায়া আল-সানিয়া ফাই-হায়া আল-সুননিয়া) আর্কাইভ.ওআরজি ইংরেজিতে।
  • The Dead become Alive by the Grace of the Holy Five (ইহাইয়া আল-মায়ায়িত)আর্কাইভ.ওআরজি ইংরেজিতে।