জায়গুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
জাগুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় Jaguli Di Mukhi High School | |
---|---|
![]() | |
অবস্থান | |
![]() | |
রামেশ্বপুর , জায়গুলি ৫৮০০ | |
তথ্য | |
ধরন | উচ্চ বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | দোলনা হইতে কবর পর্যন্ত শিক্ষা (Education from the cradle to the grave) |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯১২ |
বিদ্যালয় বোর্ড | রাজশাহী |
বিদ্যালয় জেলা | বগুড়া |
প্রধান শিক্ষক | আব্দুস সবুর |
কর্মকর্তা | ১৫ |
অনুষদ | ১৫ |
শ্রেণী | ৬-১০(এসএসসি) |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ৩৯৪ |
ক্যাম্পাস | গ্রামীণ |
অ্যাথলেটিক্স | ফুটবল, ক্রিকেট |
ডাকনাম | জা.উ.বি |
জাগুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়(ইংরেজি: Jaguli Di Mukhi High School) রামেশ্বপুর ইউনিয়নের সবচেয়ে পুরাতন একটি বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি বাংলাদেশের পত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় লেখাপড়ার দিক থেকে অন্যান্য বিদ্যালয় থেকে তুলনামুলক ভাবে একটু পিছিয়ে। বিদ্যালয়টি সকাল ১০ দিকে শুরু হয় এবং বিকাল ৪ টার দিকে সমাপ্ত হয়।বিদ্যালয়ে ২৫ টি কক্ষ এবং ২তলা বিশিষ্ট একটি ভবন রয়েছে।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জাগুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ১৯১২ সালে স্থাপিত হয়।সেই সময়ে ব্রিটিশ কর্তৃক ভারতবর্ষ শাশিত হত।শুরুতে এটি মাদ্রাসা হিসেবে পরিচিত ছিলো তারপর ১৯৫৬ সালে বিদ্যালয়টি মাদ্রাসা থেকে উচ্চ বিদ্যালয় পনঃনাম করন করা হয়। ১৯২৫ সালে বিদ্যালয়ে ২৫ জন শিক্ষার্থী এবং ২ জন শিক্ষক ছিলো।তারপর ১৯৬৭ সালে শিক্ষার্থী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২২ জন। তারমধ্য ১০০ জন মুসলমান এবং ২২ জন হিন্দু ছিলো। ২০১৬ সালে বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা ৩৫০ জন।
অবস্থান[সম্পাদনা]
জাগুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার অন্তর্ভূক্ত রামেশ্বপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি গাবতলী উপজেলা থেকে পশ্চিম দিকে ১৪ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত।
ভর্তি[সম্পাদনা]
এই বিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা প্রতিবার বছরের শেষে অনুষ্ঠিত হয়। ভর্তি পরীক্ষায় নুন্যতম ২০০-২৪০ জন পর্যন্ত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। ভর্তি পরীক্ষায় ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারবে। তাদের মধ্য থেকে ১২০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষার উত্তীর্ণ হয় বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।(বিঃদ্রঃ ২০১৭ সালের ভর্তী পরীক্ষার ফর্ম বেড় হয়েছে যারা ভর্তী হতে ইচ্ছুক তারা ২৬/১২/২০১৬ ইং তারিখ এর মধ্য ফর্ম সংগ্রহ করে।ভর্তী পরীক্ষা ২৮ তারিখে সংঘটিত হবে।)