জাম্বুরী পার্ক
জাম্বুরী পার্ক | |
---|---|
জাম্বুরী পার্ক | |
![]() সকালবেলার জাম্বুরী পার্ক | |
![]() | |
ধরন | শহুরে উদ্যান |
অবস্থান | আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম |
স্থানাঙ্ক | ২২°১৯′২৭″ উত্তর ৯১°৪৮′৩২″ পূর্ব / ২২.৩২৪১৭° উত্তর ৯১.৮০৮৮৫° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২২°১৯′২৭″ উত্তর ৯১°৪৮′৩২″ পূর্ব / ২২.৩২৪১৭° উত্তর ৯১.৮০৮৮৫° পূর্ব |
আয়তন | ৮.৫৫ একর (০.০৩৪৬ কিমি২) |
নির্মিত | গণপূর্ত অধিদফতর |
মালিকানাধীন | গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় |
পরিচালিত | বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড |
পরিদর্শক | ১০০০+ |
খোলা | ১৭:০০ থেকে ২১:০০ (বিএসটি) |
অবস্থা | সারা বছর উম্মুক্ত |
পথ | ৮,০০০ ফুট (২,৪০০ মি) |
পানি | ৫০,০০০ বর্গফুট (৪,৬০০ মি২) |
প্রজাতি | ৬৫ প্রজাতির গাছ |
বাজেট | ১৮ কোটি |
জাম্বুরি পার্ক বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের একটি উন্মুক্ত উদ্যান। এটি আগ্রাবাদের এস এম মোরশেদ সড়কে অবস্থিত। ২০১৮ সালে ৮ দশমিক ৫৫ একর জমির ওপর উদ্যানটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।
২০১৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর, শনিবার বিকেল সাড়ে চারটায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন পার্কটি উদ্বোধন করেন।[১]
বিবরণ[সম্পাদনা]
দীর্ঘ চক্রাকার হাটার পথ আর ৮ হাজার রানিং ফুটের উদ্যানটিতে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুটের জলাধার, যার কিনারায় রয়েছে বসবার জন্য তিনটি বড় গ্যালারি। জলাধারের পাশে রয়েছে দুইটি পাম্প হাউস। এছাড়াও রয়েছে সাড়ে পাঁচশ আলোক বাতির পাশাপাশি বর্ণিল ফোয়ারা। উদ্যানের চারপাশে চারটি স্থাপনার মধ্যে রয়েছে, দুইটি টয়লেট ব্লক, একটি গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ অফিস ও একটি বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র। প্রবেশের জন্য রয়েছে ৬টি ফটক।[১] স্থাপত্য অধিদপ্তরের নকশায় উদ্যানটিতে রোপণ করা হয়েছে সোনালু, নাগেশ্বর, চাঁপা, রাধাচূড়া, বকুল, শিউলি, সাইকাস, টগর, জারুলসহ ৬৫ প্রজাতির ১০ হাজার গাছের চারা।[২]
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
আন্তরীক্ষ দৃশ্য
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট (২০১৮-০৯-০৭)। "দৃষ্টিনন্দন জাম্বুরি পার্কের উদ্বোধন শনিবার"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ নিজস্ব প্রতিবেদক (৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "নজরকাড়া জাম্বুরি পার্ক"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৮।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে জাম্বুরী পার্ক সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |