জামিয়া আরাবিয়া শামসুল উলুম ফরিদপুর
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৯ ইং |
প্রতিষ্ঠাতা | মুফতি আব্দুল কাদির[১] |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
আচার্য | মুহাম্মদ কামরুজ্জামান |
শিক্ষার্থী | ৫০০ (২০২১) |
অবস্থান | পশ্চিম খাবাসপুর, ফরিদপুর জেলা |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
সংক্ষিপ্ত নাম | খাবাসপুর মাদ্রাসা |
শাহ আব্দুর রহমান গঞ্জেরাজ (রহ.) জামিয়া আরাবিয়া শামসুল উলুম ফরিদপুর যা খাবাসপুর মাদ্রাসা নামেই অধিক পরিচিত, ফরিদপুর জেলার পশ্চিম খাবাসপুরে অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। দারুল উলুম দেওবন্দের মূলনীতির আলোকে ১৯৬৯ সালে ফরিদপুর–বরিশাল মহাসড়কের পূর্বপাশে পশ্চিম খাবাসপুরস্থ শাহ আব্দুর রহমান গঞ্জেরাজ (রহ.) ওয়াকফ এস্টেটে কুমার নদের তীরে এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন মুফতি আব্দুল কাদির। ১৯৮৬ সালে এখানে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) এবং ২০১১ সালে উচ্চতর ইসলামি আইন গবেষণা বিভাগ চালু করা হয়। মাদ্রাসাটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত। ২০২১ সালে মাদ্রাসার ছাত্রসংখ্যা ৫০০ ও শিক্ষক ৩৭ জন। মাদ্রাসার বর্তমান মহাপরিচালক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান। মাদ্রাসাটি অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে ফরিদপুর অঞ্চলে ইসলাম ও মুসলমানদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে চলেছ।
প্রতিষ্ঠান ও আয়তন[সম্পাদনা]
শিক্ষার্থীদের সংখ্যা[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- দেওবন্দি
- কওমি মাদ্রাসা
- দারুল উলুম দেওবন্দ
- আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া
- বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার তালিকা
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ হুসাইন, বেলায়েত (৬ মার্চ ২০২১)। "ফরিদপুরের গৌরব খাবাসপুর মাদরাসার ইতিহাস ও অবদান"। কালের কন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০২১।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |