জামায়াতে আহলে সুন্নাত

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আহলে সুন্নাত (উর্দু: جماعت اہل سنت) পাকিস্তানের একটি মুসলিম ধর্মীয় সংস্থা যা বেরলভী আন্দোলনের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি মুহাম্মদ শফি উকাড়ভী সমর্থন করেছিলেন। [১] যদিও এটি একটি সুন্নি সংস্থা এবং এটি বহু সূফী রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য গ্রহণ করেছে।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০০৬ সালে, করাচিতে মওলিদ (নবী মুহাম্মদের জন্মদিন) উদযাপনের জন্য জামায়াতে আহলে সুন্নাত সংগঠিত অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় কমপক্ষে ৬৩ জন নিহত এবং ৮০ জনেরও বেশি আহত হয়।[৩][৪] নিহতদের মধ্যে জামায়াত আহলে সুন্নাত ও সুন্নি তেহরিকের সিনিয়র নেতাসহ বেশ কয়েকজন বেরলভী ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[৫] লস্কর-ই-জাঙ্গভির অন্তর্গত তিন ব্যক্তি এই অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল।[৬]

২০১১ সালের জানুয়ারিতে, সংস্থার পণ্ডিতরা মুসলমানদের পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ না দেওয়ার জন্য, যিনি সম্প্রতি নিন্দা আইনের বিরুদ্ধে তাঁর স্পষ্টবাদী বিশ্বাসের জবাবে হত্যা করা হয়েছিল।[৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Okarvi, Kaukab Noorani (১৯৯৬)। Deoband to Bareilly: The Truth (ইংরেজি ভাষায়)। Zia-ul-Qurʼaan Publications। 
  2. Akhund, 114-115
  3. "Bomb carnage at Karachi prayers" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৬-০৪-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  4. "Daily Times"Daily Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-১২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  5. "Daily Jang Urdu News | Pakistan News | Latest News - Breaking News"jang.com.pk। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  6. "Three LJ activists indicted in Nishtar Park blast case"www.dawn.com। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০। ৮ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  7. "Breaking News, World News and Video from Al Jazeera"www.aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]