জাতীয় কিশোর উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
ঢাকা অদূরে গাজীপুর জেলায় টঙ্গীতে ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কিশোর আদালত, কিশোর হাজত,এবং সংশোধন প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে জাতীয় কিশোর অপরাধ সংশোধন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৭৮ সাল থেকে এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালু হয়। বর্তমানে এর নাম জাতীয় কিশোর উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সালের আইন শিশু আইনের সাথে সমন্বয় করে এর নাম পরিবর্তন করে জাতীয় শিশু উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান করা হয়।
কার্যক্রম[সম্পাদনা]
১। সংশোধনী কার্যক্রম।
শিশু আদালতে সাজাপ্রাপ্ত আইনে শিশুদের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে প্রেরণ করা হয়।
উদ্দেশ্য[সম্পাদনা]
শিশু কল্যাণ এবং অপরাধপ্রবণ শিশুদের সংশোধনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ শিশু আইন ১৯৭৪ প্রণীত হয়। শিশু আইনের মূল উদ্দেশ্য ছিল-
- ১৬ বছরের নিচের শিশু ও কিশোরদের অপরাধীদের বয়স্ক ও পেশাদার অপরাধীরদের থেকে আলাদা রেখে বিচার কার্য পরিচালনা করা।
যেভাবে আসে শিশুরা[সম্পাদনা]
১) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী দুঃস্থ, অবহেলিত, অভিভাবকহীন ও নির্যাতিত শিশু/কিশোরদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য আদালতের আদেশ অনুযায়ী।
২) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৩৩ ধারা অনুযায়ী অনিয়ন্ত্রিত বা নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত শিশু/কিশোরকে পিতা-মাতা বা বৈধ অভিভাবক কর্তৃক কিশোর আদালতে মামলা করা ও আদালতের আদেশের মাধ্যমে।
৩) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৫৫ ও ৫৬ ধারা অনুযায়ী বিভিন্ন আইনে পুলিশ কর্তৃক আটক হয়ে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে বা মেয়াদপ্রাপ্ত সাজা হলে।