বিষয়বস্তুতে চলুন

জয় বাংলা (পবিপ্রবি)

স্থানাঙ্ক: ২২°২৭′৫০″ উত্তর ২২°২৭′৫০″ পূর্ব / ২২.৪৬৩৮৩০২° উত্তর ২২.৪৬৩৮৩০২° পূর্ব / 22.4638302; 22.4638302
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জয় বাংলা
প্রশাসন ভবনের সামনে 'জয় বাংলা'
শিল্পীহামিদুজ্জামান খান
বছর৩০ মার্চ, ২০১১
উপাদানমরিচাবিহীন ইস্পাত
বিষয়বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
অবস্থানদুমকি উপজেলা
স্থানাঙ্ক২২°২৭′৫০″ উত্তর ২২°২৭′৫০″ পূর্ব / ২২.৪৬৩৮৩০২° উত্তর ২২.৪৬৩৮৩০২° পূর্ব / 22.4638302; 22.4638302
মালিকপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

জয় বাংলা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য। হামিদুজ্জামান খানের নকশার নির্মিত ভাস্কর্যটি মরিচাবিহীন ইস্পাত দিয়ে বানানো প্রতীকী মুক্তিযোদ্ধার মুর্তি।[] পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের প্রধান চত্বরে স্থাপিত।[] মূলনাম জয় বাংলা স্লোগান থেকে গৃহীত।[] ২০১১ সালের ৩০ মার্চ এটির আনুষ্ঠানিক উম্মোচন করা হয়।[]

নির্মাণ

[সম্পাদনা]

২০১১ সালের আগে পটুয়াখালী জেলায় মুক্তিযুদ্ধের উল্লেখযোগ্য স্মারক স্থাপনা না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।[] ২০১১ সালে ভাস্কর্যটি নির্মাণে ৮ লাখ টাকা ব্যয় হয়। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ৬ লাখ ও জনতা ব্যাংক ২ লাখ টাকা অর্থায়ন করে।[] মুল মুর্তিটি মরিচাবিহীন ইস্পাত দিয়ে প্রতিকৃত।[] প্রাথমিক দুইধাপ বেস্টনী দেওয়া হয়েছে লাল সিরামিক ইট দিয়ে। মুর্তির বেদি আচ্ছাদনে কালো গ্রানাইট ব্যবহার হয়েছে।[]

বর্ণনা

[সম্পাদনা]

জয় বাংলা ২২ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য যার পাদদেশ দুই ধাপে ইট দিয়ে ঘেরা।[] ৪০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩০ ফুট প্রস্থ বিশিষ্ট প্রাথমিক ধাপ ১৫ ইঞ্চি সিরামিক ইট বেস্টিত। তার উপর একই ইট বেস্টিত ২২ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৬ ফুট প্রস্থ দ্বিতীয় ধাপের অবস্থান। এধাপের উপর বেদিতে একজন প্রতীকী মুক্তিযোদ্ধার বিপ্লবী মুর্তি স্থাপিত।[] তার কাঁধে পিঠে ঝুলন্ত রাইফেল, গামছা দিয়ে পেচানো উন্নত শীর, দুই হাতে উচিয়ে ধরেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ব্যবহৃত জাতীয় পতাকা।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. হোসেন, মো. নাঈম (২০১৮-১২-০১)। "পবিপ্রবিতে বিজয়ের অনুপ্রেরণা 'জয় বাংলা'"এনটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-২০ 
  2. "পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস"দুমকি উপজেলা আনুষ্ঠানিক তথ্য বাতায়ন। ২০২২-০৬-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-২০ 
  3. হোসেন, মোঃ রেদোয়ান (২০২০-০২-০২)। "জয় বাংলা ॥ ক্যাম্পাস ভাস্কর্য"দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-২০ 
  4. প্রিন্স, মুজাহিদ (২০১১-০৩-৩১)। "মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ভাস্কর্য 'জয় বাংলা'"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০২৪-০৯-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-২০