জয় বাংলা (জাককানইবি)
জয় বাংলা | |
---|---|
শিল্পী |
|
বছর | ৩ মে, ২০১৭ |
বিষয় | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
অবস্থান | ত্রিশাল, ময়মনসিংহ |
২৪°৩৪′৫৩″ উত্তর ৯০°২২′২৮″ পূর্ব / ২৪.৫৮১৪৬৪২° উত্তর ৯০.৩৭৪৫২৩৩° পূর্ব | |
মালিক | জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় |
জয় বাংলা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে স্থাপিত ভাস্কর্যটি মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মৃতির প্রতি উৎসর্গকৃত।[১] মূলনাম জয় বাংলা স্লোগান থেকে গৃহীত। এটির নকশা ও নির্মাণ করেন পলাশ শেখ, কমল কুমার ঘোষ ও মাহবুবুর রহমান। উদ্যোগ গ্রহণ থেকে উন্মোচন পর্যন্ত, এটির নির্মাণে আড়াই বছর সময় লাগে।[১] ২০১৭ সালের ৩ মে এটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়। ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধাদের একটি বড় অংশ- তরুণ ছাত্রসমাজকে তুলে ধরেছে।[২]
বর্ণনা
[সম্পাদনা]জয় বাংলা ভাস্কর্যটি একটি বেদির ওপর স্থাপিত। এটি মূলত দুজন তরুণ ও একজন নারী মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি। শার্ট-প্যান্ট পরিহিত ও কাঁধে ব্যাগ ঝোলান একজন তরুণ মুক্তিযোদ্ধা দৃঢ় মুষ্টিবদ্ধ বাঁ-হাত মাথার উপরে তুলে দণ্ডায়মান। শাড়ি পরিহিত নারী মুক্তিযোদ্ধা দুহাতে জাতীয় পতাকা ধরে আছেন। এদের পিছনে অপর তরুণ মুক্তিযোদ্ধা দুই হাতে দৃঢ়ভাবে রাইফেল ধরে আছেন।[২][৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' ভাস্কর্যের উদ্বোধন"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০১৭-০৫-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২।
- ↑ ক খ সৈকত, আশিকুর রহমান (২০২০-০৯-০৩)। "তারুণ্যের স্পন্দন 'জয় বাংলা ভাস্কর্য'"। রাইজিংবিডি.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২।
- ↑ সৈকত, আশিকুর রহমান (২০২০-০৮-২৬)। "ছাত্রযোদ্ধাদের প্রতীক নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জয় বাংলা'"। সময়ের আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২।