বিষয়বস্তুতে চলুন

জয় বাংলা (জাককানইবি)

স্থানাঙ্ক: ২৪°৩৪′৫৩″ উত্তর ৯০°২২′২৮″ পূর্ব / ২৪.৫৮১৪৬৪২° উত্তর ৯০.৩৭৪৫২৩৩° পূর্ব / 24.5814642; 90.3745233
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জয় বাংলা
শিল্পী
  • পলাশ শেখ
  • কমল কুমার ঘোষ
  • মাহবুবুর রহমান
বছর৩ মে, ২০১৭
বিষয়বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
অবস্থানত্রিশাল, ময়মনসিংহ
স্থানাঙ্ক২৪°৩৪′৫৩″ উত্তর ৯০°২২′২৮″ পূর্ব / ২৪.৫৮১৪৬৪২° উত্তর ৯০.৩৭৪৫২৩৩° পূর্ব / 24.5814642; 90.3745233
মালিকজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

জয় বাংলা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে স্থাপিত ভাস্কর্যটি মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মৃতির প্রতি উৎসর্গকৃত।[] মূলনাম জয় বাংলা স্লোগান থেকে গৃহীত। এটির নকশা ও নির্মাণ করেন পলাশ শেখ, কমল কুমার ঘোষ ও মাহবুবুর রহমান। উদ্যোগ গ্রহণ থেকে উন্মোচন পর্যন্ত, এটির নির্মাণে আড়াই বছর সময় লাগে।[] ২০১৭ সালের ৩ মে এটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়। ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধাদের একটি বড় অংশ- তরুণ ছাত্রসমাজকে তুলে ধরেছে।[]

বর্ণনা

[সম্পাদনা]

জয় বাংলা ভাস্কর্যটি একটি বেদির ওপর স্থাপিত। এটি মূলত দুজন তরুণ ও একজন নারী মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি। শার্ট-প্যান্ট পরিহিত ও কাঁধে ব্যাগ ঝোলান একজন তরুণ মুক্তিযোদ্ধা দৃঢ় মুষ্টিবদ্ধ বাঁ-হাত মাথার উপরে তুলে দণ্ডায়মান। শাড়ি পরিহিত নারী মুক্তিযোদ্ধা দুহাতে জাতীয় পতাকা ধরে আছেন। এদের পিছনে অপর তরুণ মুক্তিযোদ্ধা দুই হাতে দৃঢ়ভাবে রাইফেল ধরে আছেন।[][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' ভাস্কর্যের উদ্বোধন"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০১৭-০৫-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২ 
  2. সৈকত, আশিকুর রহমান (২০২০-০৯-০৩)। "তারুণ্যের স্পন্দন 'জয় বাংলা ভাস্কর্য'"রাইজিংবিডি.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২ 
  3. সৈকত, আশিকুর রহমান (২০২০-০৮-২৬)। "ছাত্রযোদ্ধাদের প্রতীক নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জয় বাংলা'"সময়ের আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০২