জন ক্রলি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জন ক্রলি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামজন পল ক্রলি
জন্ম (1971-09-21) ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ (বয়স ৫২)
ম্যালডন, এসেক্স, ইংল্যান্ড
ডাকনামক্রিপি
উচ্চতা৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান
সম্পর্কমার্ক ক্রলি (ভ্রাতা)
পিটার ক্রলি (ভ্রাতা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৫৬৯)
২১ জুলাই ১৯৯৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট২ জানুয়ারি ২০০৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৩০)
১৫ ডিসেম্বর ১৯৯৪ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ বনাম শ্রীলঙ্কা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯০ - ২০০১ল্যাঙ্কাশায়ার
১৯৯১ - ১৯৯৩কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
২০০২ - ২০০৯হ্যাম্পশায়ার (জার্সি নং ৫)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩৭ ১৩ ৩৫১ ৩০৮
রানের সংখ্যা ১,৮০০ ২৩৫ ২৪,৩৬১ ৮,৬৮১
ব্যাটিং গড় ৩৪.৬১ ২১.৩৬ ৪৬.৪৯ ৩১.৯১
১০০/৫০ ৪/৯ ০/২ ৫৪/১৩৩ ৮/৫৫
সর্বোচ্চ রান ১৫৬* ৭৩ ৩১১* ১১৪
বল করেছে ২১৫
উইকেট
বোলিং গড় ১৪১.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৯/– ১/১ ২২২/১ ৯৭/৪
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৪ জানুয়ারি ২০২১

জন পল ক্রলি (ইংরেজি: John Crawley; জন্ম: ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১) এসেক্সের ম্যালডন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০০০-এর দশকের শুরুরদিক পর্যন্ত ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে হ্যাম্পশায়ার ও ল্যাঙ্কাশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষণের দায়িত্ব পালনসহ ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘ক্রিপি’ ডাকনামে পরিচিত জন ক্রলি

শৈশবকাল[সম্পাদনা]

ক্রিপি ডাকনামে পরিচিত জন ক্রলি খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুরদিকে বেশ প্রতিশ্রুতিশীলতার পরিচয় দিয়েছিলেন। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্যরূপে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শীর্ষস্থানীয় রান সংগ্রাহক ছিলেন ও ১৯৯৪ সালে বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেন। লেগ সাইডে দর্শনীয় ব্যাটিং করতেন ও স্পিন বোলিংয়ে দক্ষ ছিলেন। তবে, অফ সাইড অঞ্চলে বল মারার প্রবণতায় তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলোয়াড়ী জীবনে বিরূপ প্রভাবসহ আঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ম্যানচেস্টার গ্রামার স্কুলে অধ্যয়নকালীন ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন জন ক্রলি। এ পর্যায়ে মাইক অ্যাথারটনের বেশ কয়েকটি রেকর্ড ভঙ্গ করেন তিনি। বিদ্যালয় জীবন শেষ করার পরও কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশুনো চালিয়ে যেতে থাকেন। বোল্টন লীগে ফার্নওয়ার্থ সিসি’র পক্ষে বেতনভূক শৌখিন খেলোয়াড় হিসেবে অংশ নেন। এরপর, ল্যাঙ্কাশায়ার ক্লাবে যুক্ত হন। ১৯৯০ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় ল্যাঙ্কাশায়ার ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিতেন তিনি। স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর পেশাদারিত্বের দিকে ঝুঁকে পড়েন ও ল্যাঙ্কাশায়ারে অবস্থান করেন। তন্মধ্যে, ১৯৯৯ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।

ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে যুবদের টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকে পরিণত হয়েছিলেন। প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে সহস্র রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। কেমব্রিজ, ল্যাঙ্কাশায়ার ও ইংল্যান্ড এ দলের পক্ষে কয়েকটি বড় ধরনের ইনিংস খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় দলের সদস্য হতে পেরেছিলেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৯০ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত জন ক্রলি’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ক্রলি’র অপর দুই ভ্রাতাও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। বিশ্বের স্বল্পসংখ্যক নিবিড়ভাব ও দর্শনীয়তার অধিকারী খেলোয়াড়দের অন্যতম হিসেবে বল ও প্যাডের ভারসাম্যের দিকে সম্যক জ্ঞানসম্পন্ন ছিলেন তিনি। কিন্তু, অন্যান্য দিকে দূর্বল থাকার খেসারত গুণতে হয় তাকে। ফলশ্রুতিতে, ইংল্যান্ড দলে নিয়মিতভাবে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। লেগ সাইডের দিকেই তিনি অধিক ঝুঁকে পড়েন ও স্পিনের বিপক্ষে বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগে আদর্শ খেলোয়াড়ে পরিণত হন। অফ সাইডের চেয়ে কভার ড্রাইভ অঞ্চলে স্বাচ্ছন্দ্যে খেলতেন।

খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতেই বেশ কয়েকটি দারুণ ইনিংস উপহার দেন। ১৯৯৩ সালে প্রস্তুতিমূলক খেলায় সফররত অস্ট্রেলিয়া একাদশের বিপক্ষে ১০৯ রান তুলে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের জয়ে বিরাট ভূমিকা রাখেন। দলটিতে শেন ওয়ার্নমার্ভ হিউজের ন্যায় তারকা খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল। তার ইনিংসটি অস্ট্রেলীয় কোচ বব সিম্পসনের সবিশেষ মনোযোগ আকর্ষণ করে ও তাকে ঐ গ্রীষ্মে দলের বিপক্ষে খেলা সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তবে, ১৯৯৩ সালের অ্যাশেজ সফরে অস্ট্রেলিয়া খুব সহজেই স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলকে পরাভূত করেছিল। ১৯৯৪ সালেক্রিকেট রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেছিলেন।

২০০২ সালে পুণরুজ্জ্বীবিত ঘটে তার খেলোয়াড়ী জীবনে। এ পর্যায়ে তিনি হ্যাম্পশায়ারে যুক্ত হন ও ল্যাঙ্কাশায়ারের সাথে আইনি জটিলতার সুষ্ঠু সমাধান ঘটে। কাউন্টি ক্রিকেটে দল পরিবর্তনে নিজের কাজে বিস্মিত হন ও তিন বছরের অধিক সময় পর আকস্মিকভাবে ইংল্যান্ড দলের সদস্য হন। লর্ডসে ভারতের বিপক্ষে শতরান করেন। তবে, অস্ট্রেলিয়ায় তৃতীয় সফরে বেশ হতাশ করেন। ইংল্যান্ড দলে খেলার আমন্ত্রণ পান ও লর্ডসে টেস্ট শতরান করেন। সবমিলিয়ে ৩৭ টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাঁইত্রিশটি টেস্ট ও তেরোটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন জন ক্রলি। ২১ জুলাই, ১৯৯৪ তারিখে লর্ডসে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২ জানুয়ারি, ২০০৩ তারিখে সিডনিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৯৯৪ সালের শীতকালে ইংল্যান্ড এ দলের সদস্যরূপে দক্ষিণ আফ্রিকা গমনের জন্যে মনোনীত হন। এ সফরের একটি প্রস্তুতিমূলক খেলায় ইস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে ২৮৬ রান তুলেন। এরপর, ঐ মৌসুমের শেষদিকে সমারসেটের বিপক্ষে অপরাজিত ২৮১ রানের ইনিংস খেলেন। দল নির্বাচকমণ্ডলীকে বিমোহিত করেন তিনি। ফলশ্রুতিতে, ১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলার উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ড দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে, দক্ষিণ আফ্রিকান পেস বোলিংয়ের বিপক্ষে তাকে বেশ হিমশিম খেতে দেখা যায়। প্রতিপক্ষীয় বোলারেরা অফ সাইডে তার দূর্বলতা ধরে ফেলে।

১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। তবে, লর্ডসে স্বাভাবিক খেলা উপহার দিতে পারেননি। এ পর্যায়ে তার অফ স্ট্যাম্প কোথায় আছে, তা তিনি জানেননি।

অস্ট্রেলিয়া গমন[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনের শুরুটা বাজেভাবে হলেও জন ক্রলিকে ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজ খেলতে অস্ট্রেলিয়া গমনের সুযোগ দেয়া হয়। সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে দুইটি সত্তর ঊর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেন। তবে, পঞ্চম টেস্টে জোড়া শূন্য লাভ করেন তিনি। এ সফরে তিনি অতিরিক্ত ওজনের কারণে সমালোচিত হন ও এ বিষয়ে তিনি পরবর্তী মৌসুমে নিজেকে সংশোধন করেন।

পরবর্তী কয়েক বছর ইংল্যান্ড দলে আসা-যাওয়ার পালায় ছিলেন। ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন। দলটির বিপক্ষে উপর্যুপরী শতরান করেন। এরপর, ১৯৯৮ সালে মুত্তিয়া মুরালিধরনের ওভাল টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৫৬ রান করেন। তবে, ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে দূর্বলতর খেলা প্রদর্শন করেন। ফলশ্রুতিতে, দল থেকে চীরতরে বাদ পড়েন।

দল পরিবর্তন[সম্পাদনা]

২০০২ সালে তিক্ত সম্পর্কের জের ধরে ল্যাঙ্কাশায়ার ত্যাগ করে হ্যাম্পশায়ার দলে যুক্ত হন। অভিষেক খেলায় ২৭২ রান তুলেন। প্রথম তিন খেলায় তার গড় ১০০-এর অধিক হয়। এরফলে, সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে খেলার জন্যে তাকে পুনরায় ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়। পরবর্তী বছর পর্যন্ত প্রথম একাদশে সংরক্ষিত খেলোয়াড়ের মর্যাদা পান। জানুয়ারি, ২০০৩ সালে নিজের শেষ টেস্টে অংশ নেন। সিডনিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সিরিজের পঞ্চম টেস্টে ইংল্যান্ড দল জয়লাভ করে।

নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া শেন ওয়ার্নের পরিবর্তে ২০০৩ সালে তাকে হ্যাম্পশায়ার দলের অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়। এ সময়েও তিনি হ্যাম্পশায়ারের পক্ষে দেদারসে রান তুলতে থাকেন। সেপ্টেম্বর, ২০০৫ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে তিনি তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ৩১১ রান করেন। এরফলে, একই দলের বিপক্ষে ২০০৪ সালে তার পূর্বেকার সেরা ৩০১ রানের অপরাজিত থাকার ব্যক্তিগত রেকর্ড ভঙ্গ করেন। ২০০৮ সালে আর্থিক সুবিধা গ্রহণের খেলার জন্যে মনোনয়ন লাভ করেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে প্রত্যাখ্যাত হলেও কাউন্টি ক্রিকেটে ঠিকই ধারাবাহিকতার পরিচয় দেন। মৌসুমে দশবার সহস্র রান করেন তিনি। তাসত্ত্বেও ঘরোয়া পর্যায়ের ক্রিকেটে দারুণ খেলে যাচ্ছিলেন। ত্রিশের কোটায় এসেও ৪৬.৪৯ গড়ে রান সংগ্রহ করতে থাকেন। ৮ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে ঘোষণা করেন যে, ২০০৯ সালে সকল স্তরের প্রথম-শ্রেণীর খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি মন্তব্য করেন যে, হ্যামশায়ারের পক্ষে উদীয়মান খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণকল্পেই তার এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ। তখনো তাকে প্রায় দুই দশক ধরে কাউন্টি ক্রিকেটে অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে তাকে উল্লেখ করা হতো। তার সমসাময়িক গ্রেইম হিকমার্ক রামপ্রকাশের সাথে তাকেও বিরাট প্রতিভাবান খেলোয়াড় বিবেচনায় আনা হয়; তবে, একজন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার সম্ভাবনার দ্বার খুলতে পারেননি।[১]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

উইল্টশায়ারভিত্তিক মার্লবোরা কলেজের পূর্ণাঙ্গকালীন কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন।[২] ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সালে অক্সফোর্ডের মাগদালেন কলেজ স্কুলের ক্রিকেট প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।[৩] সেখানে ইংল্যান্ডের সাবেক বোলার ফিলিপ ডিফ্রিটাস কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন।

২০১৩ সালে ওকহাম স্কুলে চলে যান। ইতিহাস বিষয়ে শিক্ষাদানের পাশাপাশি ক্রিকেট পরিচালক হন।[৪] ২০১৫ সালে নর্দাম্পটনশায়ারভিত্তিক ওন্দল স্কুলের প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকর্তা হিসেবে যুক্ত হন। ইতিহাস বিষয়ে পড়াশুনোর পাশাপাশি ক্রিকেটবিষয়ক প্রধান হন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Crawley to retire after this season"। ESPN CricInfo। আগস্ট ৮, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  2. "Cricket - Marlborough College"। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  3. "John Crawley Joins Magdalen College School"The Professional Cricketers' Association। ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "Where are they now? Lancashire – NatWest Trophy and Benson & Hedges Cup winners 1990"The Cricket Paper। Greenways Publishing। ডিসেম্বর ১, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ মে ১৮, ২০১৭ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
রবিন স্মিথ
হ্যাম্পশায়ার ক্রিকেট অধিনায়ক
২০০৩
উত্তরসূরী
শেন ওয়ার্ন