চূর্ণী নদী
চূর্ণী নদী | |
হালালপুর কৃষ্ণপুরে চুর্নী নদীর দৃশ্য
| |
দেশ | ভারত |
---|---|
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
অঞ্চল | প্রেসিডেন্সি বিভাগ |
জেলা | নদীয়া |
নগর | মাজদিয়া, রানাঘাট, চাকদহ |
উৎস | মাথাভাঙ্গা নদী |
- অবস্থান | মাজদিয়া, নদীয়া, পূর্ব ভারত, পশ্চিমবঙ্গ, ![]() |
মোহনা | হুগলী নদী |
- অবস্থান | চাকদহ, নদীয়া, পূর্ব ভারত, পশ্চিমবঙ্গ, ![]() |
দৈর্ঘ্য | ৫৬ কিমি কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "ক"। মাইল) |
চূর্ণী নদী ভারতের নদীয়া জেলার মাজদিয়া মাথাভাঙ্গা নদী থাকে উৎপন্ন হয়েছে। এর পর নদীটি ৫৬ কিমি প্রবাহিত হয়ে চাকদহর কাছে হুগলী নদীতে পতিত হয়েছে।
প্রবাহ পথ[সম্পাদনা]
কুস্টিয়া জেলায় পদ্মা নদী থেকে মাথাভাঙ্গা নদী উৎপন্ন হয়ে নদীয়া জেলার মাজদিয়াতে নদীটি দুটি প্রবাহে ভাগ হয়। একটি শাখা ইছামতি নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে অন্যটি চূর্নী নামে দক্ষিণ-পশ্চিমে বাহিত হয়েছে।[১] চূর্নী নদীটি মাজদিয়া, শিবনিবাস, হাঁসখালি, বীরনগর, আরংঘাটা, রানাঘাট, চাকদহ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে হুগলী নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটির প্রবাহ পথে কিছু নদী চর বা দ্বীপ দেখা যায়। বর্তমানে নাব্যতা হারিয়েছে অতীতের বিখ্যাত নদী চূর্নী।[২]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৩০ সালে নদীটি এই অঞ্চলের প্রধান বাণিজ্য পথ হিসাবে ব্যবহৃত হত।
বাংলা সাহিত্যে[সম্পাদনা]
রবীন্দ্রনাথের ১৩০৪ বঙ্গাব্দে রচিত, দেবতার গ্রাস, কবিতায় চূর্ণী নদীর কথা আছে। 'হেমন্তের প্রভাতশিশিরে ছলছল করে গ্রাম চূর্ণীনদীতীরে'। এছাড়া বাংলা জীবনমুখী গায়ক শিলাজিৎ মজুমদারের গানে চূর্নী নদীর কথা এসেছে।
পাদটীকা[সম্পাদনা]
- ↑ "মাথাভাঙ্গা নদীর ভারতের অংশে এ নদীই চূর্নী নদী নামে প্রবাহিত হচ্ছে"।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ নিজস্ব (২৮ অক্টোবর ২০১৩)। "নিরঞ্জনের পরে দূষণ নদীতে, নীরব প্রশাসন"। আনন্দবাজার পত্রিকা।