চুতীয়া জনগোষ্ঠী
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
---|---|
ভাষা | |
অসমীয়া ভাষা | |
ধর্ম | |
হিন্দু ধর্ম | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
অসমীয়া |
চুতীয়া বা পাত্র অসম-এর একটি আদিম জনগোষ্ঠী। অসমের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সোবণশিরি নদীর দাঁতি কাষের ও অরুণাচল প্রদেশের পাদদেশে শদিয়া এবং এর আশে-পাশে চুতীয়াদের বসতি। বর্তমান অসমের লখিমপুর, ধেমাজি, তিনিচুকীয়া, ডিব্রুগড়, শিবসাগর, গোলাঘাট, নগাঁও, মরিগাওঁ এবং দরংঙ জেলাতে চুতীয়াদের দেখা যায়। এছাড়া বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলেও এদের বসবাস আছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ত্রয়োদশ শতকের প্রথমার্দ্ধে আহোমরা শিবসাগরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রাজ্য বিস্তারের সময় আহোম রাজ্যএর নিচেই কাষতে ব্রহ্মপুত্রএর উত্তর তীরে সোবণশিরি এবং দক্ষিণ তীরে দিসাং নদীর পূর্বে থাকা প্রায় সমগ্র ভূ-খণ্ড চুতীয়া রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। আহোমদের সাথে লড়াইয়ে পরাজয়ের সম্ভাবনায় আহোম ও স্থানীয় আদিবাসীদের সঙ্গে চুতীয়ারা মিলে যায়। আহোমরা চুতীয়া রাজ্য দখল করে চুতীয়াদের কিছুজনকে রাজসভায় স্থান দেয় আর কিছুজনের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
শ্রেণী বিভাজন
[সম্পাদনা]বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের ফলে চুতীয়ারা পরবর্তীকালে হিন্দু চুতীয়া, আহোম চুতীয়া, বরাহী ও দেউরী - এই চারটি প্রধান ভাগে বিভক্ত হয়।
ধর্ম-বিশ্বাস
[সম্পাদনা]আদিতে চুতীয়ারা কেঁচাইখাইতী গোসাঁনীকে মহা মাতৃরূপে পূজা করত। এসময় এই পূজায় নরবলির প্রথাও প্রচলন ছিল।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |