চিনাব সেতু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চিনাব সেতু
স্থানাঙ্ক৩৩°৯′৩″ উত্তর ৭৪°৫২′৫৯″ পূর্ব / ৩৩.১৫০৮৩° উত্তর ৭৪.৮৮৩০৬° পূর্ব / 33.15083; 74.88306
বহন করেভারতীয় রেল
অতিক্রম করেচিনাব নদী
স্থানবাক্কাল, কুরি
বৈশিষ্ট্য
নকশাখিলান সেতু
উপাদানইস্পাত এবং কংক্রিট
মোট দৈর্ঘ্য১,৩১৫ মি (৪,৩১৪ ফু)[১]
উচ্চতা(নদীর তলদেশ থেকে সেতুর কাঠাম) ৩৫৯ মি (১,১৭৮ ফু)[১]
দীর্ঘতম স্প্যান৪৬৭ মি (১,৫৩২ ফু)
স্প্যানের সংখ্যা১৭
অবস্থান

চিনাব সেতু ভারতে্র জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের রেসি জেলার বাক্কাল ও কুরির মধ্যে একটি ইস্পাত এবং কংক্রিট খিলান যুক্ত রেল সেতু।[২] শেষ হয়ে গেলে সেতুটি চিনাব নদীর তলদেশ থেকে ৩৫৯ মিটার (১,১৭৮ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতুতে পরিণীত হবে।[৩] নভেম্বরে ২০১৭ সালের নভেম্বরে মূল সহায়তাকারী নির্মাণের জন্য বেস সাপোর্টগুলি সম্পূর্ণ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[৪] সেতুটি ২০১৯ সালে খোলা হবে, যদিও এর সম্ভাবনা অত্যন্ত কম মনে হয়।[৫]

সেতুর মূল প্রযুক্তিগত তথ্য অন্তর্ভুক্ত:[৬]

ভূমিকা ও ভূসংস্থান[সম্পাদনা]

নকশা[সম্পাদনা]

নির্মাণ[সম্পাদনা]

রক্ষণাবেক্ষণ[সম্পাদনা]

এই ধরনের সেতুর নিয়মিত রঙ করা একটি ভয়ঙ্কর কাজ; অতএব, প্রায় ১৫ বছরেরও বেশি সময় টেকসই একটি রঙের পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। বেশিরভাগ ভারতীয় রেল সেতুতে রঙের আয়ু ৫ থেকে ৭ বছর।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Salient Features of the Chenab and Anji Khad Bridges" (পিডিএফ)Official Webpage of the Konkan Railway Corporation Limited। ২০০৩-১২-০৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৪ 
  2. "Worlds Tallest Railway Bridge On Chenab To Complete By May 2019"। ৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "World's highest rail bridge to come up across Chenab river"। Hindustan Times। ২০১৩-০২-১৭। ২০১৩-০২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৭ 
  4. "Railways launches main arch of Chenab: World's highest rail bridge an impressive feat but are celebrations misplaced? - Firstpost"www.firstpost.com 
  5. "World's highest rail bridge taller than Eiffel Tower on Chenab to be completed in two years"The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭ 
  6. Narayan, Laxmi (মার্চ ২০০৬)। "TECHNICAL PAPER ON ANJI KHAD AND CHENAB BRIDGES" (pdf)Advances in Bridge Engineering: 101–114। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০১-১৪ [অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]