চিনাব সেতু
চিনাব সেতু | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ৩৩°৯′৩″ উত্তর ৭৪°৫২′৫৯″ পূর্ব / ৩৩.১৫০৮৩° উত্তর ৭৪.৮৮৩০৬° পূর্ব |
বহন করে | ভারতীয় রেল |
অতিক্রম করে | চিনাব নদী |
স্থান | বাক্কাল, কুরি |
বৈশিষ্ট্য | |
নকশা | খিলান সেতু |
উপাদান | ইস্পাত এবং কংক্রিট |
মোট দৈর্ঘ্য | ১,৩১৫ মি (৪,৩১৪ ফু)[১] |
উচ্চতা | (নদীর তলদেশ থেকে সেতুর কাঠাম) ৩৫৯ মি (১,১৭৮ ফু)[১] |
দীর্ঘতম স্প্যান | ৪৬৭ মি (১,৫৩২ ফু) |
স্প্যানের সংখ্যা | ১৭ |
অবস্থান | |
![]() |
চিনাব সেতু ভারতে্র জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের রেসি জেলার বাক্কাল ও কুরির মধ্যে একটি ইস্পাত এবং কংক্রিট খিলান যুক্ত রেল সেতু।[২] শেষ হয়ে গেলে সেতুটি চিনাব নদীর তলদেশ থেকে ৩৫৯ মিটার (১,১৭৮ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতুতে পরিণীত হবে।[৩] নভেম্বরে ২০১৭ সালের নভেম্বরে মূল সহায়তাকারী নির্মাণের জন্য বেস সাপোর্টগুলি সম্পূর্ণ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[৪] সেতুটি ২০১৯ সালে খোলা হবে, যদিও এর সম্ভাবনা অত্যন্ত কম মনে হয়।[৫]
সেতুর মূল প্রযুক্তিগত তথ্য অন্তর্ভুক্ত:[৬]
ভূমিকা ও ভূসংস্থান[সম্পাদনা]
নকশা[সম্পাদনা]
নির্মাণ[সম্পাদনা]
রক্ষণাবেক্ষণ[সম্পাদনা]
এই ধরনের সেতুর নিয়মিত রঙ করা একটি ভয়ঙ্কর কাজ; অতএব, প্রায় ১৫ বছরেরও বেশি সময় টেকসই একটি রঙের পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। বেশিরভাগ ভারতীয় রেল সেতুতে রঙের আয়ু ৫ থেকে ৭ বছর।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Salient Features of the Chenab and Anji Khad Bridges" (পিডিএফ)। Official Webpage of the Konkan Railway Corporation Limited। ২০০৩-১২-০৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৪।
- ↑ "Worlds Tallest Railway Bridge On Chenab To Complete By May 2019"। ৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "World's highest rail bridge to come up across Chenab river"। Hindustan Times। ২০১৩-০২-১৭। ২০১৩-০২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৭।
- ↑ "Railways launches main arch of Chenab: World's highest rail bridge an impressive feat but are celebrations misplaced? - Firstpost"। www.firstpost.com।
- ↑ "World's highest rail bridge taller than Eiffel Tower on Chenab to be completed in two years"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
- ↑ Narayan, Laxmi (মার্চ ২০০৬)। "TECHNICAL PAPER ON ANJI KHAD AND CHENAB BRIDGES" (pdf)। Advances in Bridge Engineering: 101–114। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০১-১৪।[অকার্যকর সংযোগ]