বিষয়বস্তুতে চলুন

চন্দ্রশেখর মহাদেব মন্দির

স্থানাঙ্ক: ২০°২০′৫৯″ উত্তর ৮৫°৫০′০৭″ পূর্ব / ২০.৩৪৯৭২° উত্তর ৮৫.৮৩৫২৮° পূর্ব / 20.34972; 85.83528
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চন্দ্রশেখর মহাদেব মন্দির
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
ঈশ্বরশিবলিঙ্গ
অবস্থান
অবস্থানভুবনেশ্বর
রাজ্যওড়িশা
দেশভারত
চন্দ্রশেখর মহাদেব মন্দির ওড়িশা-এ অবস্থিত
চন্দ্রশেখর মহাদেব মন্দির
Location in Orissa
স্থানাঙ্ক২০°২০′৫৯″ উত্তর ৮৫°৫০′০৭″ পূর্ব / ২০.৩৪৯৭২° উত্তর ৮৫.৮৩৫২৮° পূর্ব / 20.34972; 85.83528
স্থাপত্য
ধরনকলিঙ্গ রীতি (কলিঙ্গ স্থাপত্য শৈলী)
সম্পূর্ণ হয়১৮দশ শতক

চন্দ্রশেখর মহাদেব মন্দির ভারতের ওড়িশা রাজ্যের রাজধানী ভুবনেশ্বরের পটিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি শিব মন্দির। এর অধিষ্টিত দেবতা হলো একটি চক্রাকার যৌনি পীঠস্থ শিবলিঙ্গ। মন্দিরটি একটি ব্যক্তিগত সম্পত্তি কিন্তু একই সময়ে বহু মানুষ দ্বারা স্থাপিত।

বিবরণ

[সম্পাদনা]

আনুমানিক আঠারো শতকে মন্দিরটির স্থাপনের কাজের পরিসমাপ্তি ঘটে। স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য এবং ভবন নির্মাণের উপকরণ থেকে এই ধারণা উদ্ভূত। মন্দিরটির সাথে প্রচুর সাংস্কৃতিক তাৎপর্য যুক্ত রয়েছে। এখানে বেদোসা ও সংক্রান্তীর মতো ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদী পালিত হয়। পটিয়া গ্রাম মঙ্গলিক ট্রাস্ট বোর্ডও এই মন্দিরটির সাথে যুক্ত।

পরিবেষ্টন

[সম্পাদনা]

উত্তর এবং দক্ষিণে আবাসিক ভবন, পশ্চিমে চারণভূমি এবং পূর্বে একটি কংক্রিটের সভাকক্ষ দ্বারা মন্দিরটির চতুর্পাশ্ব পরিবেষ্টিত।

স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য

[সম্পাদনা]

মন্দিরটিতে একটি চূড়া (গোপুরম) এবং চূড়ার সামনে একটি সিমেন্টের তৈরি কংক্রিটের সভাকক্ষ রয়েছে যেটি জগমোহন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। উর্ধমুখে, চূড়াটিতে পীঠের ক্রম হচ্ছে বাদা, গণ্ডী এবং মস্তক, যা নিম্ন হতে শীর্ষ পর্যন্ত উচ্চতায় ৪.৮০ মিটার। মন্দিরের বাদার উচ্চতার পরিমাপ ১.৭৫ মিটার। গণ্ডির পরিমাপ ১.৫৫ মিটার এবং মস্তকের উচ্চতার পরিমাপ ১.৫০ মিটার। মন্দিরের কপাটবন্ধক একটি আলংকারিক নিদর্শন। এদের পরিমাপ হলো ১.২০ মিটার × ০.৫১ মিটার। ভবন তৈরীতে ব্যবহৃত হয়েছে ললচে কর্দম মৃত্তিকা। এতে নির্মাণ কৌশল হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে সিমেন্ট প্লাস্টারের সাথে এ্যাশলার চাদোয়া পদ্ধতি এবং এখানে কলিঙ্গ স্থাপত্য শৈলী রয়েছে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]