ঘূর্ণিঝড় বিজলী
আবহাওয়ার ইতিহাস | |
---|---|
তৈরি হয় | ১৪ এপ্রিল ২০০৯ |
Dissipated | ১৯ এপ্রিল ২০০৯ |
অজানা শক্তির ঝড় | |
৩-minute sustained (আইএমডি) | |
Highest winds | 40 |
Lowest pressure | 996 hPa (mbar); ২৯.৪১ inHg |
অজানা শক্তির ঝড় | |
1-minute sustained (SSHWS/জেটিডব্লিউসি) | |
Highest winds | 50 |
Lowest pressure | 985 hPa (mbar); ২৯.০৯ inHg |
সামগ্রিক প্রভাব | |
প্রাণহানি | 4 direct, 3 indirect |
ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা | বাংলাদেশ, পূর্ব ভারত, মায়ানমার |
IBTrACS | |
২০০৯ উত্তর ভারত মহাসাগর ঘূর্ণিঝড় মৌসুম এর অংশ |
ঘূর্ণিঝড় বিজলি (JTWC উপাধি: 01B), ২০০৯ সালের উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড় মৌসুমে তৈরি হওয়া প্রথম ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়। ১৪ এপ্রিল নিম্ন চাপের এলাকা থেকে বিজলী তৈরি হয়। পরে সেই সন্ধ্যায়, আরএসএমসি নয়াদিল্লি নিম্ন চাপ অঞ্চলটিকে একটি নিম্নচাপে আপগ্রেড করে এবং এটিকে BOB ০১ হিসাবে নামকরণ করে। যৌথ টাইফুন সতর্কীকরণ কেন্দ্র (JTWC) সিস্টেমটির জন্য একটি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় গঠন সতর্কতা জারি করে এবং শীঘ্রই এটিকে ক্রান্তীয় নিম্নচাপ 01B হিসাবে নামকরণ করে। ১৫ এপ্রিল সন্ধ্যায়, আরএসএমসি নিউ দিল্লি এবং জেটিডব্লিউসি উভয়ই জানায় যে সিস্টেমটি একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় হিসেবে তীব্র হয়ে উঠেছে, যার পূর্বের নাম ছিল বিলজি। শীঘ্রই, বিলজি বাংলাদেশের উপকূলের কাছাকাছি আসার সাথে সাথে তার সর্বোচ্চ তীব্রতায় পৌঁছে যায়। ১৭ এপ্রিল সকালে, বিজলী চট্টগ্রামের ঠিক দক্ষিণে ল্যান্ডফলের আগে ভূমি মিথস্ক্রিয়াজনিত কারণে দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়। ১৮ এপ্রিল RSMC নয়াদিল্লি তাদের শেষ পরামর্শ জারি করার আগে, বিলজির অবশিষ্টাংশ উত্তর মায়ানমার জুড়ে পরিভ্রমণ করার সাথে সাথে দুর্বল হতে থাকে। বিজলি শব্দটি হিন্দি যার দ্বারা বজ্রপাতকে বোঝায়।
আবহাওয়ার ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৩ এপ্রিলে, কেন্দ্রীয় বঙ্গোপসাগরের উপর বৃষ্টি এবং বজ্রঝড়ের একটি এলাকা সামান্য সংগঠিত হয়। [১] সেই দিনে পরবর্তীতে, সিস্টেমটি বিকশিত হওয়ার সাথে সাথে পরিচলনের নীচে নিম্নচাপের একটি অঞ্চল তৈরি হয়। দুর্বল ব্যান্ডিং বৈশিষ্ট্যগুলি ঝড়ের পরিধির চারপাশে তৈরি হয়। [২] ১৪ এপ্রিলের মধ্যে, সঞ্চালনের কেন্দ্রের চারপাশে গভীর সংবহন অব্যাহত থাকে;[৩] নয়াদিল্লিতে RSMC-এর বিকাশের পর, ভারত এই সিস্টেমটিকে নিম্নচাপ BOB ০১ হিসাবে নামকরণ করে। [৪] আরও উন্নয়নের পর, জয়েন্ট টাইফুন সতর্কীকরণ কেন্দ্র (JTWC) একটি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় গঠন সতর্কতা (TCFA) জারি কর। [৫] পরদিন খুব ভোরে JTWC রিপোর্ট করে যে নিম্নচাপটি একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড়ে পরিণত হয়েছে এবং এটিকে ঘূর্ণিঝড় 01B হিসাবে নামকরণ করে। ভারতের উপর মধ্য-স্তরের রিজ হওয়ার কারণে ঝড়টি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে পরিভ্রমণ করে। [৬] পরে সেই সকালে RSMC নিউ দিল্লি রিপোর্ট করে যে নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে এবং এটি ঘূর্ণিঝড় বিজলিতে তীব্রতর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। [৭] ১৫০০ ইউটিসি এর দিকে, আরএসএমসি নয়াদিল্লি সিস্টেমটিকে একটি ঘূর্ণিঝড়ে উন্নীত করে এবং এটিকে বিজলি নাম দেয়। [৮] ২৬ এপ্রিলে, ভারতের পূর্ব উপকূলের সমান্তরালে ঝড়টি উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নেয়। [৯]
প্রস্তুতি, প্রভাব এবং ফলাফল
[সম্পাদনা]ভারত
[সম্পাদনা]ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সৃষ্ট রুক্ষ সমুদ্রের কারণে ওড়িশার চারটি অংশকে উচ্চ সতর্কতায় রাখা হয়েছিল। গোপালপুর, পুরী, পারাদীপ ও চাঁদবালি বন্দরের জন্য তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করা হয়। [১০] অন্ধ্র ও উড়িষ্যায় বজ্রঝড় থেকে প্রবল বর্ষণ হয়। [১১] উপকূল বরাবর ৫৫ কিমি/ঘ (৩৫ মা/ঘ) পর্যন্ত বাতাসের গতিবেগ রিপোর্ট করা হয়।[১২]
বাংলাদেশ
[সম্পাদনা]বাংলাদেশে, বাংলাদেশ রেড ক্রসের অন্তত ৪০০০০ স্বেচ্ছাসেবকদের প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়। [১৩] বাংলাদেশের কর্মকর্তারা সব বন্দরকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে এবং জেলেদের বন্দরে থাকার আহ্বান জানায়। ৩ নং সতর্ক সংকেত প্রদান করা হয়। [১৪] মহেশখালী দ্বীপের হাজার হাজার বাসিন্দাকে ৮০টি আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়। [১৫] ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগে উপনীত হওয়ার সাথে সাথে চট্টগ্রামের বন্দরগুলি তাদের সতর্কতা মাত্রা বাড়িয়ে সাতে উন্নীত করে। [১৬] বর্ধিত সতর্কতা স্তর অনুসরণ করে, উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আনুমানিক ১০ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়। [১৭] আবহাওয়া কর্মকর্তারা অনুমান করে যে ঝড়টি ২.১ থেকে ৩ মি (৭ থেকে ১০ ফু) ঝড়ের ঢেউ তৈরি করবে । [১৮] ১৭ এপ্রিলে, বিপজ্জনক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ এবং বিদেশী সমস্ত ফ্লাইট বাতিল করা হয়। অনেক আশ্রয়কেন্দ খোলা হয় এবং প্রায় এক মিলিয়ন লোককে সেখানে সক্ষম হয়েছিল বলে জানা যায়। [১৯] চট্টগ্রামে, ঝড়ের পরে সহায়তা করার জন্য ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক এজ প্রায় ২৮৩ টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়। [২০] ঝড়ের আঘাতে আনুমানিক ২ লক্ষ মানুষ চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলা থেকে সরে যায়। [২১]
প্রবল বাতাসে বেশ কিছু গাছ ভেঙে পড়ে; অসংখ্য বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং উপকূলীয় দ্বীপের বেশ কয়েকটি জাহাজ ঝড়ের কবলে পড়ে বলে জানা যায়। প্রবল বাতাস এবং ভারী বৃষ্টিতেও কিছু এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। [১৭] ২.১ মি (৭ ফু) এর ঝড় কক্সবাজার জেলায় রেকর্ড করা হয়। ঝড়ে অন্তত ১২টি কুঁড়েঘর, ৫০টি পানের ক্ষেত এবং বিপুল পরিমাণ লবণ ক্ষতিগ্রস্ত হয় । [২২] বিজলীর প্রথম প্রাণহানি ঘটে যখন প্রবল বাতাসে একটি গাছ ছিটকে পড়ে একটি ৯ বছর বয়সী ছেলের উপর। সেই আঘাতে ছেলেটি মারা যায় এবং তার বোন আহত হয়। [২৩] কক্সবাজার জেলায় এক স্কুল শিক্ষক ও দুই শিক্ষার্থী নিহত হয় । সরিয়ে নেওয়ার সময় একজন শিশু পদদলিত হয়ে এবং বাড়ি ধসে অপর একটি শিশু নিহত হয়। [২৪]
বৃষ্টিপাত | ঝড় | স্থানসমূহ | তথ্যসূত্র | ||
---|---|---|---|---|---|
ক্রম | মি.মি. | ইঞ্চি | |||
১ | ১,০৫১.২ | ৪১.৩৯ | কোমেন ২০১৫ | চট্টগ্রাম | [২৫] |
২ | ~৩০০ | ~১২.০০ | রশ্মি ২০০৮ | [২৬] | |
৩ | ২৮০ | ১১.০২ | মনসুন নিম্নচাপ — সেপ্ট. ২০০৪ | বরিশাল | [২৭] |
৪ | ২৫৩ | ১০.০০ | ভিয়ারু ২০১৩ | পটুয়াখালী | [২৮] |
৫ | ২২৭.২ | ৮.৯৪ | ট্রপিকাল নিম্নচাপ — অক্টো. ২০০৪ | রংপুর | [২৯] |
৬ | ২২০.০ | ৮.৬৬ | ভোলা ১৯৭০ | মায়া বন্দর | [৩০] |
৭ | ২০০ | ৭.৮৭ | সিডর ২০০৭ | [৩১] | |
৮ | ১৩০ | ৫.১১ | আইলা ২০০৯ | চট্টগ্রাম | [৩২] |
৯ | ১২৯ | ৫.০৭ | বিজলী ২০০৯ | [৩৩] | |
১০ | ৫৩ | ২.১৩ | আকাশ ২০০৭ | [৩৪] |
মায়ানমার
[সম্পাদনা]১.৮ থেকে ২.৪ মি (৬ থেকে ৮ ফু) একটি ঝড় বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে মিয়ানমারের উপকূলীয় এলাকায়ও প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হয় । [৩৫] আনুমানিক ৬ হাজার ফিশিং ট্রলারকে ১৭ এপ্রিলের বিকেলের মধ্যে বন্দরে ফিরে আসতে বলা হয়। [৩৬] প্রায় এক বছর আগে ঘূর্ণিঝড় নার্গিসের বিধ্বংসী ফলাফলের পর, মায়ানমারের কর্মকর্তারা উপকূলবর্তী বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। [৩৭] গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী হাজার হাজার বাসিন্দা মিয়ানমারের উপকূলবর্তী অঞ্চল ছেড়ে ভেতরের দিকে আশ্রয় নেয়। রেডিওতে ঘূর্ণিঝড় আসার কথা শুনে আউকপিউনেওয়া গ্রামটি খালি করে দেওয়া হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, ঘূর্ণিঝড় নার্গিসের কারণে ব্যাপক প্রাণহানির পরিপ্রেক্ষিতে "আমরা আগের মতো সতর্কতা অবলম্বন করছি"। [৩৮] বিজলীর অবশিষ্টাংশ ঝড়টি বিলুপ্ত হওয়ার আগে দেশের উত্তরাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত ঘটিয়েছিলো। [৩৯]
এছাড়াও দেখুন
[সম্পাদনা]- ২০০৯ উত্তর ভারত মহাসাগর ঘূর্ণিঝড় মৌসুম
- ঘূর্ণিঝড় মারুথা - ২০১৭ সালে অনুরূপ তীব্রতার একটি ঝড় যা মায়ানমারে ল্যান্ডফল করেছিল
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Tropical Weather Outlook for the Northern Indian Ocean"। India Meteorological Department। ২০০৯-০৪-১৩। জানুয়ারি ৩০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৪।
- ↑ "Significant Tropical Weather Advisory for the Indian Ocean"। Joint Typhoon Warning Center। ২০০৯-০৪-১৩। এপ্রিল ১৪, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৪।
- ↑ "Significant Tropical Weather Outlook for the Indian Ocean"। Joint Typhoon Warning Center। ২০০৯-০৪-১৪। মে ৫, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৪।
- ↑ "Depression over southeast & adjoining central Bay of Bengal"। India Meteorological Department। ২০০৯-০৪-১৪। জানুয়ারি ৩০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৪।
- ↑ "Tropical Cyclone Formation Alert"। Joint Typhoon Warning Center। ২০০৯-০৪-১৪। জুলাই ১৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৪।
- ↑ "Tropical Cyclone 01B (One) Advisory Nr. 001"। Joint Typhoon Warning Center। ২০০৯-০৪-১৫। জুলাই ১৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৫।
- ↑ "Deep depression over central & adjoining southeast Bay of Bengal : – Pre cyclone watch"। India Meteorological Department। ২০০৯-০৪-১৫। জানুয়ারি ৩০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৫।
- ↑ "Tropical Storm Bijli Advisory No. One"। India Meteorological Department। ২০০৯-০৪-১৫। জানুয়ারি ৩০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৫।
- ↑ "Tropical Cyclone 01B (Bijli) Advisory Nr. 006"। Joint Typhoon Warning Center। ২০০৯-০৪-১৬। জুলাই ১৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৭।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৫, ২০০৯)। "Cyclone Bijli alert along Orissa coast"। Sindh Today। এপ্রিল ১৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৫, ২০০৯।
- ↑ UNI (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "'Cyclone Bijli' to cause more rain, thundershowers"। New Kerala। ডিসেম্বর ২১, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Visakhapatnam (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। ""Cyclone Bijli" promises more rain"। Web India। ডিসেম্বর ২০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ "Low-lying Bangladesh braces for Cyclone Bijli"। Taiwan News। Associated Press। এপ্রিল ১৭, ২০০৯। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৬, ২০০৯)। "Bangladesh issues storm alert in Bay of Bengal"। Reuters। ডিসেম্বর ২০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৬, ২০০৯।
- ↑ "Cyclone hits Bangladesh; thousands ordered out"। Taiwan News। Associated Press। এপ্রিল ১৭, ২০০৯। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Anisur Rahman (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Bangladesh orders evacuation in coastlines as cyclone nears"। India Today। Press Trust of India। এপ্রিল ১৭, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩, ২০১৭।
- ↑ ক খ "Chittagong shut as 'Bijli' strikes"। bdnews24.com। এপ্রিল ১৭, ২০০৯। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩, ২০১৭। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "BNO1" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Cyclone closes in, Ctg port on Signal 7"। The Daily Star। এপ্রিল ২১, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Bangladesh on alert for cyclone"। BBC News। এপ্রিল ২০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ "Thousands evacuated from coastal areas"। bdnews24.com। Reuters। এপ্রিল ১৭, ২০০৯। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Cyclonic Storm Bijli hits Bangladesh"। Radio Netherlands Worldwide। সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Bijli poised to cross coasts"। The Daily Star। আগস্ট ১১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ "Boy killed in Bijli strike on Ctg coast"। bdnews24.com। এপ্রিল ১৭, ২০০৯। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Anisur Rahman (এপ্রিল ১৮, ২০০৯)। "Cyclone crosses Bangla coast with weakened strength; 6 killed"। Zee News। Press Trust of India। আগস্ট ১০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩, ২০১৭।
- ↑ Nick Wiltgen (জুলাই ৩১, ২০১৫)। "Tropical Cyclone Komen Soaking Waterlogged Bangladesh, Myanmar; At Least 33 Reported Dead, 6 Missing"। The Weather Channel। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩১, ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh: Tropical Cyclone Rashmi" (পিডিএফ)। World Food Program। United Nations। ২০০৮। এপ্রিল ১১, ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩০, ২০১০।
- ↑ Padgett, Gary; Kevin Boyle; John Wallace; Huang Chunliang; Simon Clarke (২০০৫-০৫-১৭)। "Monthly Global Tropical Cyclone Summary September 2004"। Australian Severe Weather Index। Jimmy Deguara। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৩।
- ↑ "Crops on 1.28 lakh hectares land damaged"। The Daily Star। মে ১৮, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ মে ১৮, ২০১৩।
- ↑ Padgett, Gary; Kevin Boyle; John Wallace; Huang Chunliang; Simon Clarke (২০০৫-০৫-১৭)। "Monthly Global Tropical Cyclone Summary October 2004"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৩।
- ↑ 1970 Annual Summary Part C — Storms & Depressions (India Weather Review)। India Meteorological Department। পৃষ্ঠা 10। ২০১২-০৬-০১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০১।
- ↑ "Cyclone Sidr Rainfall Total"। NASA। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৫, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (২০০৯)। "Cyclone Aila Preliminary Report" (PDF)। India Meteorological Department। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৫, ২০০৯।
- ↑ Hal Pierce and Rob Gutro (এপ্রিল ২০, ২০০৯)। "Hurricane Season 2009: Bijli (Northern Indian Ocean)"। NASA। সংগ্রহের তারিখ মে ২৩, ২০০৯।
- ↑ International Federation of Red Cross And Red Crescent Societies (২০০৭)। "Bangladesh: Cyclonic Storm Information Bulletin No. 01/2007"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৭।
- ↑ Wang Guanqun (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Forecast: Cyclone Bijli changes movement towards Bangladesh coastal areas"। এপ্রিল ২০, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Alert on coasts as cyclonic storm Bijli roaring over Bay"। The Daily Star। ডিসেম্বর ২০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Staff Writer (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "Cyclone warning for Myanmar's west coast"। Agence France-Presse। মে ২১, ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ Phanida (এপ্রিল ১৭, ২০০৯)। "People move to higher grounds in fear of 'Bijli'"। Mizzima। এপ্রিল ২২, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০০৯।
- ↑ "Cyclone Bijli spares Myanmar, Bangladesh"। The China Post। Associated Press। এপ্রিল ১৮, ২০০৯। ডিসেম্বর ২০, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৮, ২০০৯।