ঘুস
ঘুস হলো কোনো ব্যক্তিকে তার দায়িত্ব বা কর্তব্য থেকে বিচ্যুত করে কোনো অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার উদ্দেশ্যে যে অর্থ, বস্তু বা সেবা প্রদান করা হয়।[১][২] এর মূল উদ্দেশ্য হলো প্রাপকের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে নিজের পক্ষে কোনো কাজ করিয়ে নেওয়া, যা সততা ও নীতির পরিপন্থী।
তবে সব ধরনের উপহার বা সুবিধা ঘুস হিসেবে গণ্য হয় না। যে সুবিধা বা ছাড় সকলের জন্য উন্মুক্ত এবং যা কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে দেওয়া হয় না, তা ঘুস নয়। যেমন, কোনো বিদ্যুৎ সংস্থা সকল গ্রাহককে যে ছাড় দেয়, সেই সংস্থার কাজে যুক্ত কোনো সরকারি কর্মচারী তা গ্রহণ করলে সেটি ঘুস হবে না। কিন্তু যদি শুধু সেই কর্মচারীকে বিশেষভাবে কোনো সুবিধা দেওয়া হয়, যাতে তিনি ভবিষ্যতে ওই সংস্থার পক্ষে কোনো সিদ্ধান্ত নেন, তবে সেটি ঘুস হিসেবে বিবেচিত হবে।
ঘুস একটি অবৈধ বা অনৈতিক সুবিধা, যা প্রাপকের আচরণকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। এটি অর্থ, মূল্যবান সামগ্রী, সম্পত্তি, কর্মক্ষেত্রে বিশেষ অধিকার, অগ্রাধিকার, বা অন্য কোনো সুযোগ-সুবিধার আকারে হতে পারে। এমনকি কোনো সরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতাধর ব্যক্তির কাজ, ভোট বা সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার প্রতিশ্রুতিও ঘুসের আওতায় পড়ে।
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য ১৬-এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে সকল প্রকার দুর্নীতি ও ঘুস উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা।[৩]
স্বরূপ
[সম্পাদনা]
ঘুস বিভিন্ন রূপে প্রদান করা যেতে পারে, যা ন্যায়সঙ্গত বা অন্যায়ভাবে ঘুস হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: টিপ, উপহার, সুবিধা, ছাড়, মওকুফ করা ফি, বিনামূল্যে খাবার বা ভ্রমণ, লাভজনক চুক্তি, কিকব্যাক, অনুদান, নির্বাচনী চাঁদা, উচ্চ বেতনের চাকরি, বা পদোন্নতি।
ঘুস বিচার করার সময় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক রীতিনীতির প্রতি সতর্ক থাকতে হয়। কখন একটি আর্থিক লেনদেন যথাযথ, তা স্থানভেদে ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, নগদ রাজনৈতিক নির্বাচনী চাঁদা কিছু দেশে ঘুসের অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হলেও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তা নির্বাচনী আইন মেনে চললে বৈধ। একইভাবে, টিপ দেওয়া কিছু সমাজে ঘুস হিসেবে গণ্য হতে পারে, আবার অন্য সমাজে এই দুটি ধারণার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।
বিভিন্ন দেশে ঘুসকে বিভিন্ন স্থানীয় নামে ডাকা হয়। স্প্যানিশ-ভাষী দেশগুলোতে এটিকে mordida (আক্ষরিক অর্থে, "কামড়") বলা হয়। আরব দেশগুলোতে ঘুসকে বকশিশ বা শায় (আক্ষরিক অর্থে, "চা") বলা যেতে পারে। ফরাসি-ভাষী দেশগুলোতে প্রায়শই dessous-de-table ("টেবিলের নিচের কমিশন"), pot-de-vin (আক্ষরিক অর্থে, "মদের পাত্র"), বা commission occulte ("গোপন কমিশন") শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়। জার্মান ভাষায় প্রচলিত শব্দটি হলো Schmiergeld (অর্থ: "তৈলাক্তকরণ")।
এই অপরাধকে দুটি প্রধান শ্রেণীতে ভাগ করা যায়: প্রথমত, যেখানে ক্ষমতায় থাকা কোনো ব্যক্তিকে অর্থের বিনিময়ে অন্যায়ভাবে তার ক্ষমতা ব্যবহারে প্ররোচিত করা হয়; এবং দ্বিতীয়ত, যেখানে ভোট কিনে ক্ষমতা অর্জন করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে, ঘুস প্রদানকারী ব্যক্তি নিজেই শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে এবং লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করে; আবার অন্য ক্ষেত্রে, যার কাছ থেকে অর্থ নেওয়া হচ্ছে, তার কাছ থেকে জোরপূর্বক ঘুস আদায় করা হতে পারে, যা চাঁদাবাজি হিসেবে বেশি পরিচিত।
ঘুসের অসংখ্য ধরণ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, একজন মোটরচালক গতিসীমা লঙ্ঘনের জন্য টিকিট না কাটার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাকে ঘুস দিতে পারে, অথবা একজন নাগরিক দ্রুত পরিষেবা পাওয়ার জন্য কোনো কর্মচারীকে ঘুস দিতে পারে। ঘুস একটি গোপন কমিশন বা লাভের আকারেও হতে পারে, যা একজন প্রতিনিধ তার নিয়োগকর্তার অজান্তে অর্জন করে। ২০০৭ সালে, বিশ্বব্যাপী ঘুসের লেনদেনের পরিমাণ প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলার বলে অনুমান করা হয়েছিল।[৪]
সাম্প্রতিক[কখন?] বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দেশগুলোকে সক্রিয় এবং নিষ্ক্রিয় ঘুসকে দুটি পৃথক অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করতে উৎসাহিত করেছে। আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে, সক্রিয় ঘুস হলো কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে তার দায়িত্ব পালনে কোনো কাজ করা বা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কোনো সুবিধা প্রদান করা বা তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া। অন্যদিকে, নিষ্ক্রিয় ঘুস হলো কোনো কর্মকর্তার পক্ষ থেকে সেই ধরনের কোনো সুবিধা দাবি করা বা গ্রহণ করা। এই পৃথকীকরণের কারণ হলো দুর্নীতির প্রাথমিক ধাপগুলোকেও (যেমন সুবিধা প্রস্তাব করা বা দাবি করা) অপরাধ হিসেবে গণ্য করা।
ঘুস গ্রহণকারীর উদ্দেশ্য বিশ্লেষণ করার সময়, শুধুমাত্র লোভকে কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা যথেষ্ট নয়। যদি অর্থ প্রাথমিক (শারীরিক) চাহিদা মেটানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে লোভকে একটি কারণ হিসেবে ধরা যেতে পারে। কিন্তু যখন অর্থ গৌণ—মনস্তাত্ত্বিক—চাহিদা পূরণের জন্য কাজ করে, তখন ঘুস গ্রহণের পেছনে আরও গভীর মনস্তাত্ত্বিক কারণ অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।[৫]
সরকার
[সম্পাদনা]
কর ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]বাণিজ্য
[সম্পাদনা]ওষুধ
[সম্পাদনা]রাজনীতি
[সম্পাদনা]

ব্যবসা
[সম্পাদনা]
ক্রীড়া দুর্নীতি
[সম্পাদনা]প্রতিরোধ
[সম্পাদনা]আইন প্রণয়ন
[সম্পাদনা]ব্যবসা
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য ঘটনা
[সম্পাদনা]বিভিন্ন দেশে ঘুস
[সম্পাদনা]পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে প্রতি ১,০০,০০০ জনে রিপোর্টকৃত বার্ষিক ঘুসের হার নিচে দেওয়া হলো। তবে, দেশগুলোর মধ্যে রিপোর্ট না হওয়া ঘুসের পরিমাণে ব্যাপক পার্থক্য থাকায় এই পরিসংখ্যানের সরাসরি তুলনা করা কঠিন।
| দেশ | প্রতি ১,০০,০০০ জনে রিপোর্টকৃত বার্ষিক ঘুস |
বছর |
|---|---|---|
| ১৭.৪ | ২০২২ | |
| ০.২ | ২০২১ | |
| ০.০ | ২০১৯ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ১১.৫ | ২০১৯ | |
| ১.৭ | ২০২২ | |
| ১.৮ | ২০২১ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ১৯.৪ | ২০১৯ | |
| ০.৬ | ২০২১ | |
| ০.৭ | ২০২২ | |
| ২.৫ | ২০১৭ | |
| ০.০ | ২০২০ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ২.৮ | ২০২২ | |
| ১.৫ | ২০২২ | |
| ০.৭ | ২০২০ | |
| ০.৭ | ২০২২ | |
| ১.৩ | ২০১৬ | |
| ০.৯ | ২০২২ | |
| ১.৮ | ২০২২ | |
| ৮.৫ | ২০২২ | |
| ১.৮ | ২০২২ | |
| ১.৭ | ২০২২ | |
| ০.২ | ২০২২ | |
| ০.৬ | ২০১৮ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.৪ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ৮.১ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২১ | |
| ০.৪ | ২০২২ | |
| ০.৪ | ২০২২ | |
| ১.৯ | ২০১৯ | |
| ৫.৯ | ২০২২ | |
| ১.৩ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ৩.৩ | ২০২১ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.১ | ২০২২ | |
| ৮.২ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.৭ | ২০২১ | |
| ০.৮ | ২০২২ | |
| ০.৬ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.৯ | ২০২২ | |
| ৬.৫ | ২০২০ | |
| ০.১ | ২০২২ | |
| ১.৯ | ২০২১ | |
| ১.৮ | ২০২১ | |
| ৮.৩ | ২০২২ | |
| ০.১ | ২০১৭ | |
| ০.০ | ২০১৬ | |
| ১২.৩ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ২.১ | ২০২১ | |
| ১.৩ | ২০১৭ | |
| ০.৯ | ২০২২ | |
| ০.৫ | ২০২১ | |
| ১.৭ | ২০২২ | |
| ০.৩ | ২০২০ | |
| ২.৭ | ২০১৬ | |
| ৩.৬ | ২০২১ | |
| ১.৯ | ২০২২ | |
| ৫৪.৪ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২০ | |
| ১.৩ | ২০২১ | |
| ০.০ | ২০২১ | |
| ০.৮ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.২ | ২০২২ | |
| ২.৩ | ২০২২ | |
| ০.৩ | ২০২২ | |
| ০.৪ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০১৯ | |
| ৭.৭ | ২০২২ | |
| ০.৫ | ২০২২ | |
| ০.১ | ২০২১ | |
| ২.২ | ২০২২ | |
| ১১.০ | ২০২০ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২১ | |
| ৫.১ | ২০১৯ | |
| ০.১ | ২০২২ | |
| ২.০ | ২০২২ | |
| ১০.৬ | ২০২২ | |
| ১.২ | ২০২২ | |
| ৯.০ | ২০২২ | |
| ০.৩ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ১.৬ | ২০২২ | |
| ০.৭ | ২০২২ | |
| ০.০ | ২০১৮ | |
| ০.০ | ২০২২ | |
| ৩.৭ | ২০১৪ | |
| ১.২ | ২০২০ | |
| ০.৭ | ২০২১ | |
| ০.২ | ২০২২ | |
| ০.৪ | ২০২২ | |
| ০.৬ | ২০২১ | |
| ০.০ | ২০২২ |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- অ্যাম্বিটাস
- দরপত্র কারচুপি
- ঘুসদাতাদের সূচক
- চার্বোন কমিশন
- স্বার্থের দ্বন্দ্ব
- অপরাধবোধের চেতনা
- দেশ অনুযায়ী দুর্নীতি
- বিদেশী দুর্নীতি আইন
- ইউরোপ কাউন্সিলের দুর্নীতিবিরোধী রাষ্ট্রগোষ্ঠী (GRECO)
- প্রভাব বিস্তারের কারসাজি
- ISO 37001 ঘুস-বিরোধী ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা
- জুরি টেম্পারিং
- ঘুস (ঘুস)
- লার্জিটিও
- আইনি লুণ্ঠন
- তদবির
- ম্যাচ ফিক্সিং
- মানি ট্রেইল - মানি লুপ
- সংগঠিত অপরাধ
- খেলতে টাকা দিন
- পায়োলা
- পয়েন্ট শেভিং
- রাজনৈতিক দুর্নীতি
- মূল্য নির্ধারণ
- প্রিন্সিপাল-এজেন্ট সমস্যা
- ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল
- যুক্তরাজ্যের ঘুস আইন ২০১০
পাদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- This article incorporates text from a publication now in the public domain: .mw-parser-output cite.citation{font-style:inherit;word-wrap:break-word}.mw-parser-output .citation q{quotes:"\"""\"""'""'"}.mw-parser-output .citation:target{background-color:rgba(0,127,255,0.133)}.mw-parser-output .id-lock-free.id-lock-free a{background:url("//upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/6/65/Lock-green.svg")right 0.1em center/9px no-repeat}.mw-parser-output .id-lock-limited.id-lock-limited a,.mw-parser-output .id-lock-registration.id-lock-registration a{background:url("//upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/d/d6/Lock-gray-alt-2.svg")right 0.1em center/9px no-repeat}.mw-parser-output .id-lock-subscription.id-lock-subscription a{background:url("//upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/a/aa/Lock-red-alt-2.svg")right 0.1em center/9px no-repeat}.mw-parser-output .cs1-ws-icon a{background:url("//upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/4/4c/Wikisource-logo.svg")right 0.1em center/12px no-repeat}body:not(.skin-timeless):not(.skin-minerva) .mw-parser-output .id-lock-free a,body:not(.skin-timeless):not(.skin-minerva) .mw-parser-output .id-lock-limited a,body:not(.skin-timeless):not(.skin-minerva) .mw-parser-output .id-lock-registration a,body:not(.skin-timeless):not(.skin-minerva) .mw-parser-output .id-lock-subscription a,body:not(.skin-timeless):not(.skin-minerva) .mw-parser-output .cs1-ws-icon a{background-size:contain;padding:0 1em 0 0}.mw-parser-output .cs1-code{color:inherit;background:inherit;border:none;padding:inherit}.mw-parser-output .cs1-hidden-error{display:none;color:var(--color-error,#d33)}.mw-parser-output .cs1-visible-error{color:var(--color-error,#d33)}.mw-parser-output .cs1-maint{display:none;color:#085;margin-left:0.3em}.mw-parser-output .cs1-kern-left{padding-left:0.2em}.mw-parser-output .cs1-kern-right{padding-right:0.2em}.mw-parser-output .citation .mw-selflink{font-weight:inherit}@media screen{.mw-parser-output .cs1-format{font-size:95%}html.skin-theme-clientpref-night .mw-parser-output .cs1-maint{color:#18911f}}@media screen and (prefers-color-scheme:dark){html.skin-theme-clientpref-os .mw-parser-output .cs1-maint{color:#18911f}}Chisholm, Hugh, ed. (1911). "Bribery". Encyclopædia Britannica (11th ed.). Cambridge University Press.
- ↑ Black, Henry Campbell; Garner, Bryan Andrew (২০০৯)। Black's Law Dictionary (9th সংস্করণ)। West। পৃ. ২১৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০৩১৪১৯৯৪৯২।
- ↑ "Bribery"। LII / Legal Information Institute। ৬ আগস্ট ২০০৭। ৮ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৮।
- ↑ Doss, Eric। "Sustainable Development Goal 16"। United Nations and the Rule of Law (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "African corruption 'on the wane'"। BBC News। ১০ জুলাই ২০০৭। ২২ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত।
- ↑ Krivins, A. (২০১৮)। "The motivational peculiarities of bribe-takers" (পিডিএফ)। SHS Web of Conferences। 6th International Interdisciplinary Scientific Conference SOCIETY. HEALTH. WELFARE। খণ্ড ৪০। ডিওআই:10.1051/shsconf/20184001006।
টেমপ্লেট:Manipulation (psychology)
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |