গ্রিসের পর্যটন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গ্রীক দ্বীপ লেফকাদার এগ্রিমনই সমুদ্র সৈকত, এটি নীল স্ফটিক জলের জন্য বিখ্যাত, [১] একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র

গ্রিসের পর্যটন গ্রিসের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের একটি মূল উপাদান এবং অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত। গ্রীস তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের জন্য ১৯৭০ সাল থেকে ইউরোপের একটি প্রধান পর্যটন কেন্দ্র এবং আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপ এবং বিশ্বের বেশিরভাগের মধ্যে ১৮টি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান[২] গ্রিসে রয়েছে। এছাড়া গ্রিসের দীর্ঘ উপকূলরেখা, অনেক দ্বীপপুঞ্জ এবং সৈকত পর্যটনের জন্য আদর্শ।[৩]

গ্রীসে প্রতি বছর প্রায় ১ কোটি ৬০ লক্ষ পর্যটক বেড়াতে আসেন। পর্যটন শিল্প থেকে গ্রিসের জিডিপির(GDP)১৫% আসে। অতি প্রাচীনকাল থেকেই দেশটি পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় দেশ। এর ভূমধ্যসাগরীয় তটরেখা ও বেলাভূমিগুলি বিখ্যাত। ২০০৫ সালে কেবল অ্যাথেন্স শহরেই প্রায় ৬ লক্ষ লোক বেড়াতে আসেন।

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "13 Places Where You Can See the Bluest Water in the World"। Travel+Leisure। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৭ 
  2. "Greece Properties inscribed on the World Heritage List (17)"Unesco। Unesco। 
  3. Greece by Paul Hellander, Kate Armstrong, Michael Clark, Des Hannigan