গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়
তথ্য
প্রতিষ্ঠাকাল১৯০১
প্রতিষ্ঠাতাদ্বারিকা মজুমদার

গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ৯নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়নে অবস্থিত একটি স্কুল, [১] ১৯০১ সালে [২] দ্বারিকা মজুমদার বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৭/ ১৯৬৮ সালে বিদ্যালয়টি নিম্নমাধ্যমিক ও ১৯৮৬ সালে মাধ্যমিকে উন্নীত হয়।

প্রতিষ্ঠাকাল[সম্পাদনা]

১৯০১ইং

গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলাধিন ৯নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়স্থ গোপালপুর গ্রামে অবস্থিত, ডাকঘর-উত্তর জয়পুর। স্বর্গীয় দ্বারিকা মজুমদার ১৯০১ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৭/ ১৯৬৮ সালে নিম্নমাধ্যমিক ও ১৯৮৬ সালে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই স্কুল থেকে বিভিন্ন শিক্ষার্থী সাফল্যের সাথে পাশ করে আসছে এবং এরা সরকারের বিভিন্ন অফিস আদালতে এবং মন্ত্রনালয়ে কাজ করে আসছে।

বর্তমানে এই বিদ্যালয়ের সভাপতি বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অর্নাসসহ মাস্টার্স করেন। ছাত্র জীবনে তিনি বাম রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি ১৯৭১ইং সনে মুক্তিযোদ্ধের সময় পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের বিরুধিতা করে আসছেন। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে জড়িত আছেন। তিনি চোমুহনী সরকারী কলেজের ইংরেজি প্রভাষক ছিলেন। এছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য সহ বিভিন্ন সভা সমিতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।

শিক্ষা পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

বিদ্যালয়ের ইন নং ১০৬৯০৫, বিদ্যালয়ের কোড ৭০৮২, এম.পি.ও কোড ১০০১১০১৩০২, ২০০৮ সালে পাশের হার ৯৪.৭৪%, ২০০৯ সালে পাশের হার ৬৩%, ২০১০ সালে ৫৭.৭৮%, ২০১১ সালে ৯৫.৬৫%, ২০১২ সালে ৯৩.৫৯%, ২০১৩ সালে ৯৮.৭৫%, ২০১৪ সালে ১০০%, ২০১৫ সালে ৯২.৪২%, ২০১৬ সালে ৯৩.৬৯% এবং ২০১৭ সালে ৬২.৬৯% এছাড়া জে.এস.সি তে ২০১০ সালে ৯০.২৫%, ২০১১ সালে ৯৭.৬৫%, ২০১২ সালে ৯১.০৩%, ২০১৩ সালে ৯৮.৮৮%, ২০১৪ সালে ৯৭.১২%, ২০১৫ সালে ৯৬.৯৫% এবং ২০১৬ সালে ৮৬.৮২% এছাড়াও ২০১০ সালে টেলেন্টপুলে বৃত্তি পাইয়াছে ০১ জন এবং সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পায় ০৩ জন। এছাড়া ২০১০ সালে এস.এস.সিতে এ+ ২জন, ২০১১ সালে এ+ ২ জন, , ২০১২ সালে এ+ ২ জন, ২০১৩ সালে এ+ ৮জন, , ২০১৪ সালে এ+ ৯জন, , ২০১৫ সালে এ+ ১জন এবং , ২০১৬সালে এ+ ২জন। ২০১১ সালে জে.এস.সি.তে জি.পি.এ ৫ পেয়েছে ০১ জন, , ২০১২ সালে এ+ ৪জন, , ২০১৩ সালে এ+ ১৪জন, ২০১৪ সালে এ+ ১জন, ২০১৫ সালে এ+ ৫ জন, ২০১৬ সালে এ+ ৭ জন।

মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা :

৭৫০ জন (২১-০১-২০১৭ইং পর্যন্ত)

মোট শিক্ষকের সংখ্যা :

১৬ জন (২১-০১-২০১৭ইং পর্যন্ত)

পাসের হার :

৯০ - ৯৫%

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]