গেরাল্ড ডারেল
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৯ মাস আগে InternetArchiveBot (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
গেরাল্ড ডারেল | |
|---|---|
![]() আস্কানিয়া নোভায় ডারেল, ১৯৮৫ | |
| জন্ম | গেরাল্ড ম্যালকম ডারেল ৭ জানুয়ারি ১৯২৫ |
| মৃত্যু | ৩০ জানুয়ারি ১৯৯৫ (বয়স ৭০) সেন্ট হেলিয়ার, জার্সি |
| জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
| পরিচিতির কারণ |
|
| দাম্পত্য সঙ্গী |
|
| পিতা-মাতা | |
| আত্মীয় |
|
| বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
| Author abbrev. (zoology) | Durrell |
গেরাল্ড ম্যালকম ডারেল (ইংরেজি: Gerald Malcolm Durrell; ৭ জানুয়ারি, ১৯২৫ – ৩০ জানুয়ারি, ১৯৯৫) ছিলেন একজন ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ, লেখক, চিড়িয়াখানার রক্ষক, সংরক্ষণকর্মী ও টেলিভিশন উপস্থাপক। ব্রিটিশ ভারতের জামশেদপুরে জন্মগ্রহণকারী ডারেল ১৯২৮ সালে পিতার মৃত্যুর সময় ইংল্যান্ডে চলে আসেন। ১৯৩৫ সালে ডারেল পরিবার কোরফুতে স্থানান্তরিত হন এবং সেখানেই চার বছর থেকে যান। এরপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে এই পরিবার বাধ্য হন যুক্তরাজ্যে ফিরে আসতে। ১৯৪৬ সালে পিতার ইচ্ছাপত্র থেকে তিনি যে পরিমাণ অর্থ উত্তরাধিকার সূত্রে লাভ করেন তা দিয়ে তিনি ব্রিটিশ ক্যামারুন ও ব্রিটিশ গায়ানাতে পশু-সংগ্রহ অভিযানে ব্যবহার কএন। ১৯৫১ সালে তিনি জ্যাকি রাসেনকে বিবাহ করেন। এই সময় ডারেল দম্পতির কাছে অর্থ খুবই কম ছিল। তাই জ্যাকি স্বামীকে ক্যামারুনে প্রথম অভিযানের কাহিনি লিপিবদ্ধ করার পরামর্শ দেন। এরই ফলশ্রুতি ডারেলের দি অভারলোডেড আর্ক গ্রন্থটি। এটি ভালোই বিক্রি হয় এবং ডারেলও অন্যান্য অভিযানের বিবরণ লিপিবদ্ধ করতে থাকেন। ১৯৫৩ সালে তিনি আর্জেন্টিয়া ও প্যারাগুয়েতে একটি অভিযানে যান এবং তিন বছর পর কোরফুতে বসবাসের স্মৃতিচারণা করে মাই ফ্যামিলি অ্যান্ড আদার অ্যানিম্যালস গ্রন্থটি রচনা করেন। এটি একটি বেস্টসেলার বইতে পরিণত হয়।
১৯৫০-এর দশকের শেষদিকে ডারেল নিজস্ব চিড়িয়াখানা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তৃতীয়বারের জন্য ক্যামেরুনে যান এবং ফেরার পথে বোর্নমাথ ও পুল নগর পরিষদ দু’টিকে স্থানীয় চিড়িয়াখানা চালু করার ব্যাপারে রাজি করানোর চেষ্টা করেন। এই পরিকল্পনাগুলি সফল না হলেও তিনি শেষপর্যন্ত জার্সি দ্বীপে একটি উপয্যক্ত স্থান খুঁজে পান এবং ১৯৫৯ সালের শেষদিকে সম্পত্তিটি লিজ নেন। জার্সি চিড়িয়াখানাকে তিনি নিছক জনসাধারণের সামনে পশুর প্রদর্শনীর পরিবর্তে পশু পর্যবেক্ষণ এবং বন্দীদশায় পশুর প্রজননের এক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। ১৯৬৩ সালে এই চিড়িয়াখানার নিয়ন্ত্রণভার জার্সি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ট্রাস্টের হাতে অর্পিত হয়। চিড়িয়াখানাটি পরের কয়েক বছরে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার অবস্থায় আসে। ডারেল এটির জন্য লেখালিখি ও তহবিল বৃদ্ধির আবেদনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করেন। চিড়িয়াখানার স্থানটি লিজ নেওয়া হয়েছিল। এটির ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে ১৯৭০ সালে ডারেল সম্পত্তিটি কিনে নেওয়ার জন্য তহবিল সংগ্রহে নামেন এবং সাফল্যও অর্জন করেন। তিনি অন্যান্য অভিযান, চিড়িয়াখানা এবং কোরফুতে ও যুদ্ধের পরবর্তীকালে নিজের অভিজ্ঞতা নিয়েও লেখালিখি করেন।
ডারেল ছিলেন মদ্যপায়ী। মদ্যপানের জন্য বারবার তিনি সমস্যায় পড়তে শুরু করেন। ১৯৭৬ সালে ডারেলের পত্নী পৃথক বসবাস শুরু করেন; ১৯৭৯ সালে দু’জনের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে যায় এবং ডারেল লি ম্যাকজর্জ নামে এক মার্কিন প্রাণীবিদকে বিবাহ করেন। তিনি ও লি মিলে ১৯৮০-এর দশকে বেশ কয়েকটি টেলিভিশন তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন, যেগুলির অন্যতম ছিল ডারেল ইন রাশিয়া ও আর্ক অন দ্য মুভ। দু’জনে একসঙ্গে রচনা করেন দি অ্যামেচার ন্যাচারালিস্ট। অপেশাদারদের উদ্দেশ্যে রচিত এই বইটি শুধুমাত্র বিশ্বের প্রাকৃতিক ইতিহাস বিষয়কই নয়, বরং এতে বিশ্বের প্রধান বাস্তুতন্ত্রগুলির প্রত্যেকটি সম্পর্কেও পৃথক পৃথক ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই বইটি ডারেলের সবচেয়ে সফল বই। বইটির দশ লক্ষাধিক কপি বিক্রি হয় এবং এটি অবলম্বনে একটি টেলিভিশন ধারাবাহিকও নির্মিত হয়।
১৯৮২ সালে ডারেল এক ওবিই হন। ১৯৮৪ সালে তিনি ডারেল কনজারভেশন অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন সংরক্ষণবিদদের বন্দীদশায় পশুদের প্রজনন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য। প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ প্রভাবশালী। এই প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতকোত্তীর্ণ সহস্রাধিক পড়ুয়ার মধ্যে রয়েছেন লন্ডন চিড়িয়াখানার এক পরিচালক। উল্লেখ্য লন্ডন চিড়িয়াখানা এক সময়ে ডারেলের কাজের বিরোধিতা করেছিল। ১৯৯৪ সালে ডারেলের যকৃতের ক্যান্সার ও সিরোসিস ধরা পড়ার পর যকৃৎ প্রতিস্থাপন করা হয়। কিন্তু পরের জানুয়ারিতেই তিনি প্রয়াত হন। মৃতদেহ দাহ করা হয় এবং ভস্মাবশেষ ডার্সি চিড়িয়াখানায় সমাহিত করা হয়।
প্রথম জীবন ও শিক্ষা
[সম্পাদনা]১৯২৫ সালের ৭ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের জামশেদপুর (অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত) শহরে ডারেল জন্মগ্রহণ করেন। বাবা লরেন্স স্যামুয়েল ডারেল ছিলেন একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার; মায়ের নাম ছিল লুইসা ফ্লোরেন্স ডারেল (বিবাহপূর্বে ডিক্সি)। ডারেলের দুই দাদা লরেন্স ও লেসলি এবং এক দিদি মার্গারেট ছিলেন। আরেক বোন মার্গারি শৈশবেই মারা যায়।[১] ডারেলের বাবা-মা দু’জনেই ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মায়ের পরিবার ছিল কর্কের আইরিশ প্রোটেস্টান্ট এবং ডারেলের ঠাকুরদা (যিনি সাফোকের বাসিন্দা ছিলেন) ভারতে এসে এক অ্যাংলো-আইরিশ মহিলাকে বিবাহ করেন। ডারেলের পিতা চাইতেন সেকালের আইরিশ-ভারতীয় নারীদের ন্যায় লুইসাও গৃহস্থালী সামলান এবং ভারতীয় ভৃত্যদের প্রতি মাতাসুলভ আচরণ করুন। কিন্তু লুইসা অনেক বেশি স্বাধীনতাকামী ছিলেন। তিনি অনেক সময় কাটাতেন রাঁধুনির সঙ্গে, শিখতেন তরকারি রান্না। এছাড়া ধাত্রী হিসেবে প্রশিক্ষণও নিয়েছিলেন।[২] সচরাচর অ্যাংলো-ভারতীয় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের প্রতি বিশেষ নজর দিত না এবং বাড়িতে বাচ্চাদের মানুষ করার জন্য একজন আয়া এবং এক ক্যাথলিক গভর্নেস ছিলেন।[৩]
ডারেল যখন চোদ্দো মাসের শিশু তখনই এই পরিবার জামশেদপুর ছেড়ে ব্রিটেনের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমায়। সেখানে ডারেলের বাবা দক্ষিণ লন্ডনের ডালউইচে একটি বাড়ি কিনেছিলেন। এই বাড়ির কাছেই ডারেলের দুই দাদা স্কুলে ভর্তি হন। এই পরিবার ১৯২৬ সালের শেষে বা ১৯২৭ সালের গোড়ায় আবার ভারতে ফিরে আসে এবং লাহোরে বসবাস শুরু করে। সেখানে লরেন্স এক চুক্তিভিত্তিক কাজে যোগ দিয়েছিলেন।[৪] লাহোরে থাকাকালীনই পশুপাখির প্রতি গেরাল্ডের মুগ্ধতার সূত্রপাত হয় প্রথম যখন তিনি একটি পরিখার মধ্যে দু’টি বিরাট স্লাগকে পাকানো অবস্থায় দেখেন এবং পরে যখন তিনি লাহোর চিড়িয়াখানায় বেড়াতে যান। চিড়িয়াখানাটি দেখে তিনি মোহিত হয়ে পড়েছিলেন। পরে লিখেছিলেন, "বাস্তবে চিড়িয়াখানাটি খুবই ছোটো এবং খাঁচাগুলি ছিল আরও ছোটো। হয়তো কখনও পরিষ্কার করা হয়নি সেগুলি। যদি আজ আমি সেই চিড়িয়াখানাটি দেখতাম তাহলে নিশ্চয়ই আমিই প্রথম সেটি বন্ধ করে দিতাম। কিন্তু শিশু হিসেবে তখন সেটি আমার কাছে ছিল ঐন্দ্রজালিক স্থান। একবার সেখানে যাওয়ার পর আর আমাকে কেউ আটকে রাখতে পারেনি।"[৫] ডারেল পরিবার অল্পকালের জন্য একজোড়া হিমালয়ান ভালুকছানা পুষেছিলেন। লুইসার ভাই জন ছিলেন শিকারী। তিনিই এই ভালুকছানা দু’টি এই পরিবারকে দেন। কিছুকাল পর লুইসার মনে হয় এই ভালুকছানারা ভয়ংকর, তাই তিনি সেগুলিকে চিড়িয়াখানায় দিয়ে দেন।[৬]
১৯২৮ সালের গোড়ার দিকে ডারেলের বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেরিব্রেল হেমোরেজের ফলে ১৬ এপ্রিল প্রয়াত হন। স্বামীর মৃত্যুতে লুইসা খুবই ভেঙে পড়েন। কিন্তু গেরাল্ড বাবার বদলে নিজের মা ও আয়ার বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলেন। গেরাল্ডের বাবাও ব্রিটিশ ভারতে নিজের কাজে বেশি ব্যস্ত থাকতেন বলে সন্তানদের বিশেষ সময় দিতে পারতেন না। তাই বাবার মৃত্যুতে গেরাল্ড খুব একটা আহত হননি।[৭] লুইসা পরিবারকে ভারতের রাখার কথা ভাবেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত যুক্তরাজ্যে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং বোম্বাই থেকে ফেরার জাহাজ ধরেন।[৮] ১৯২৬ সালে ডালউইচে যে বাড়িটি লরেন্স কিনেছিলেন সেটি ছিল বড়ো বাড়ি এবং সেটির পরিচর্যাও ছিল খরচসাপেক্ষ। ১৯৩০ সালে লুইসা পরিবার সহ দক্ষিণ লন্ডনেই আপার নরউডে কুইন’স হোটেলের লাগোয়া একটি ফ্ল্যাটে উঠে আসেন।[৯] পরের বছর গোড়ার দিকে এই পরিবার বোর্নমাথের কাছে পার্কস্টোনে চলে আসে।[১০] লুইসা খুবই একা হয়ে পড়েন। সেই সময় গেরাল্ডই ছিলেন মায়ের একমাত্র সঙ্গী। কারণ অন্য সন্তানেরা সেই সময় বিদ্যালয়ে ছিল বা অন্যত্র পড়াশোনা করছিল। পরবর্তীকালে ডারেল এই ঘটনার স্মৃতিচারণা করে বলেছেন যে, এই সময় লুইসা অনেক বেশি করে মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন এবং শেষপর্যন্ত সেকালে যেটিকে স্নায়ুদৌর্বল্য বলা হত, তার শিকার হন।[note ২] একজন গভর্নেস ছাড়া সেই সময় গেরাল্ডের সঙ্গে বাড়িতে কেউ ছিল না। লুইসা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত গেরাল্ড এই গভর্নেসের কাছেই ছিলেন। শেষে যখন লুইসা সুস্থ হলেন তখন গেরাল্ডকে নিকটবর্তী কিন্ডারগার্টেন স্কুলে ভর্তি করে দেওয়া হল। সেখানে অবশ্য গেরাল্ডের সময় ভালোই কাটে। বিশেষত সেখানে তিনি এমন এক শিক্ষককে পান যিনি প্রাকৃতিক ইতিহাস সম্পর্কে গেরাল্ডের আগ্রহকে উৎসাহ দিতেন এবং গোল্ডফিশ ও পুকুরের শামুক সহ একটি অ্যাকোরিয়াম এনে দেন।[১২]
১৯৩২ সালে লুইসা আবার পরিবারকে নিয়ে উঠে যান অন্যত্র। এবার তিনি আসেন বোর্নমাথের একটি আরও ছোটো বাড়িতে। পরের বছর গেরাল্ডকে তিনি ভর্তি করে দেন উইচউড স্কুলে। গেরাল্ড স্কুলটি পছন্দ করতেন না; কেবল প্রাকৃতিক ইতিহাসের ক্লাসটিই ছিল পছন্দের। স্কুলে না যাওয়ার জন্য তিনি চিৎকার করতেন ও লড়াই করতেন।[১৩] নয় বছর বয়সে স্কুলের হেডমাস্টার গেরাল্ডকে বেত্রাঘাত করলে লুইসা ছেলেকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন।[১৩][১৪] লুইসা গেরাল্ডকে একটি কুকুর দেন। গেরাল্ড সেটির নাম রেখেছিলেন রজার। এই কুকুরটি ছিল তার বিধ্বস্ত সময়ের সঙ্গী।[১৩] এরপর গেরাল্ড আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষালাভ করেননি,[১৩] অবশ্য মধ্যে মধ্যে তিনি গৃহশিক্ষকদের কাছে শিক্ষালাভ করেছিলেন।[১৫]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৩
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৪–৬
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৮
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৮–৯
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৯–১০
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১১
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১১–১৩
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১৩
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১৫
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১৭–১৮
- ↑ হাগ (২০১৭), পৃ. ৩৬
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ১৮–২০
- 1 2 3 4 বটিং (১৯৯৯), পৃ. ২০–২২
- ↑ হাগ (২০১৭), পৃ. ৪৬–৪৮
- ↑ বটিং (১৯৯৯), পৃ. ৫৬–৫৮
উল্লেখপঞ্জি
[সম্পাদনা]- আর্নল্ড, ই. এন.; জোনস, সি. জি. (১৯৯৪)। "দ্য নাইট গেকোস অফ দ্য জেনাস ন্যাক্টাস ইন দ্য ম্যাসক্যারেন আইল্যান্ডস উইথ আ ডেসক্রিপশন অফ দ্য ডিসটিকটিভ পপুলেশন অন রাউন্ড আইল্যান্ড"। ডোডো। ৩০: ১১৯–১৩১।
- বিওলেনস, বো; ওয়াটকিনস, মাইকেলস; গ্রেসন, মাইকেল (২০১১)। দি এপোনিম ডিকশনারি অফ ম্যামালস। বাল্টিমোর, মেরিল্যান্ড: দ্য জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২১৪-০১৩৫-৫।
- বটিং, ডগলাস (১৯৯৯)। গেরাল্ড ডারেল: দি অথরাইজড বায়োগ্রাফি। নিউ ইয়র্ক: ক্যারোল অ্যান্ড গ্রাফ। আইএসবিএন ০-৭৮৬৭-০৬৫৫-৪।
- ক্যানসডেল, জর্জ (২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৪)। "কালেক্টিং ওয়াইল্ড অ্যানিম্যালস ইন ব্রিটিশ গায়ানা"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ।
- কনিফ, রিচার্ড (১২ ডিসেম্বর ১৯৯৯)। "অ্যানিম্যাল হাউস"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস বুক রিভিউ। পৃ. ২৪–২৫।
- ডারবিন, জে.; ফাংক, এস. এম.; হকিনস, ফ.; হিলস, ডি. এম.; জেনকিনস, পি. ডি.; মনক্রিয়েফ, সি. বি. & রালাইনাসোলো, এফ. বি. (২০১০)। "ইন্ভেস্টিগেশনস ইনটু দ্য স্টেটাস অফ আ নেউ ট্যাক্সোন অফ সালানোইয়া (ম্যামালিয়া: ক্যারনিভোরা: ইউপ্লেরিডি) ফ্রম দ্য মার্শেস অফ ল্যাক অ্যালাওট্রা, মাদাগাস্কার"। সিস্টেমিকস অ্যান্ড বায়োডাইভার্সিটি। ৮ (৩): ৩৪১–৩৫৫। বিবকোড:2010SyBio...8..341D। ডিওআই:10.1080/14772001003756751।
- ডারেল, গেরাল্ড (১৯৫৪ক)। থ্রি সিঙ্গেলস টু অ্যাডভেঞ্চার। লন্ডন: রুপার্ট হার্ট-ডেভিস। ওসিএলসি 4840202।
- ডারেল, গেরাল্ড (১৯৫৪খ)। দ্য বাফু বিগলস। লন্ডন: রুপার্ট হার্ট-ডেভিস। ওসিএলসি 3362789।
- ডারেল, গেরাল্ড (১৯৫৬)। দ্য ড্রাংকেন ফরেস্ট। লন্ডন: রুপার্ট হার্ট-ডেভিস। ওসিএলসি 2726146।
- স্টিফানাইডেস, থিওডোর (১৯৭৩)। "ইন্ট্রোডাকশন"। আইল্যান্ড ট্রেইলস। লন্ডন: ম্যাকডোনাল্ড। পৃ. নয়–এগারো। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩৫৬-০৪৬০০-৬।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|contributor=এর জন্য|contribution=প্রয়োজন (সাহায্য) - ডারেল, গেরাল্ড (১৯৭৬) [১৯৭৩]। বিস্টস ইন মাই বেলফ্রাই। গ্লাসগো: ফন্টানা বুকস। আইএসবিএন ০-০০-৬৩৪১৬১-৬।
- ডারেল, গেরাল্ড (২০১৬) [1956]। মাই ফ্যামিলি অ্যান্ড আদার অ্যানিম্যালস। নিউ ইয়র্ক: ওপেন রোড ইন্টিগ্রেটেড মিডিয়া। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫০৪০-৪১৬৭-৬।
- ডারেল, গেরাল্ড; ডারেল, লি (১৯৮৩) [১৯৮২]। দি অ্যামেচার ন্যাচারালিস্ট। নিউ ইয়র্ক: অ্যালফ্রেড এ. নফ। আইএসবিএন ০-৩৯৪-৫৩৩৯০-৯।
- ডারেল, জ্যাকি (১৯৬৭)। বিস্টস ইন মাই বেড। লন্ডন: এথেনিয়াম।
- গল্ড, ক্যারোল গ্র্যান্ট (২০০৪), দ্য রিমার্কেবল লাইফ অফ উইলিয়াম বিব, ওয়াশিংটন ডিসি: আইল্যান্ড প্রেস, আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৫৯৬৩-৮৫৮-৬
- গুয়ায়াসামিন, জুয়ান এম.; কিসনেরোস-হেরেদিয়া, ডিয়েগো এফ.; ম্যাকডায়ারমিড, রয় ডব্লিউ.; পেনা, পলা; হাটার, কার্ল আর. (২ জুন ২০২০)। "গ্লাসফ্রগস অফ ইক্যুয়াডোর: ডাইভার্সিটি, ইভোলিউশন, অ্যান্ড কনজারভেশন" (পিডিএফ)। ডাইভার্সিটি। ১২ (৬): ২–২৮১। বিবকোড:2020Diver..12..222G। ডিওআই:10.3390/d12060222।
- হাগ, মাইকেল (২০১৭)। দ্য ডারেলস অফ কোরফু। লন্ডন: প্রোফাইল বুকস। আইএসবিএন ৯৭৮-১৭৮১২৫৭৮৮৩।
- হাগ, মাইকেল (১৫ এপ্রিল ২০১৭)। "'মাই ফাদার অলওয়েজ হোপড দ্যাট গ্যারি অ্যান্ড আই উড ম্যারি,' বাই গেরাল্ড ডারেল'স চাইল্ডহুড ফ্রেন্ড"। দ্য টেলিগ্রাফ। ১৬ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৭।
- হ্যাংককস, ডেভিড (২০০১)। আ ডিফারেন্ট নেচার। বার্কলে, ক্যালিফোর্নিয়া: ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া প্রেস। আইএসবিএন ০-৫২০-২১৮৭৯-৫।
- হারমান, জেফ (২০১৮)। জেফ হারম্যান’স গাইড টু বুক পাবলিশার্স, এডিটরস অ্যান্ড লিটারারি এজেন্টস। নোভাটো, ক্যালিফোর্নিয়া: নিউ ওয়ার্ল্ড লাইব্রেরি। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৬০৮৬৮-৫৮৪-৪।
- হিউজেস, ডেভিড (১৯৯৭)। হিমসেলফ অ্যান্ড আদার অ্যানিম্যালস: আ পোর্ট্রেইট অফ গেরাল্ড ডারেল। লন্ডন: হাচিনসন। আইএসবিএন ০-০৯-১৮০১৬৭-২।
- লবাচার, জি.; বকোট, এ. জে.; অর্স্টোম, জে. গ্রে (সেপ্টেম্বর ১৯৮২)। "অ্যাডিশনস টু সিলুরিয়ান স্ট্র্যাটিগ্রাফি, লিথোফেসিজ, বায়োজিওগ্রাফি অ্যান্ড প্যালিওঅন্টোলজি অফ বলিভিয়া অ্যান্ড সাউদার্ন পেরু"। জার্নাল অফ প্যালিওঅন্টোলজি। ৫৬ (৫): ১১৩৮–১১৭০। জেস্টোর 1304572।
- লিডার-উইলিয়ামস, এন.; রোসার, এ. এম. (২০১০)। "দ্য ইউনাইটেড কিংডম'স রোল ইন ইন্টারন্যাশনাল কনজারভেশন"। ম্যাকলিন, নর্ম্যান (সম্পাদক)। সাইলেন্ড সামার। কেমব্রিজ: কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ২১৬–২৪১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-৫১৯৬৬-৩।
- ম্যালিনসন, জেরেমি (২০০৯)। দ্য টাচ অফ ডারেল। ব্রাইটন, ইস্ট সাসেক্স: বুক গিল্ড। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪৬২৪-৩৭০-৭।
- মোনাকো, জেমস (১৯৯১)। দি এনসাইক্লোপিডিয়া অফ ফিল্ম। নিউ ইয়র্ক: পেরিগি বুকস। আইএসবিএন ০-৩৯৯-৫১৬০৪-২।
- পোলক, মেরি স্যান্ডারস (২০২৪)। দি ইভোলিউশন অফ গেরাল্ড ডারেল। লন্ডন: ব্লুমসবেরি অ্যাকাডেমিক। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৩৫০-৩৮৫৪৬-৭।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ওপেন লাইব্রেরিতে গেরাল্ড ডারেল-এর সৃষ্টিকর্ম
- Durrell ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন ট্রাস্ট
- গেরাল্ড ডারে; বিএফআই-তে চলচ্চিত্রের ডেটাবেস
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে গেরাল্ড ডারেল (ইংরেজি)
- লাইব্রেরি অব কংগ্রেস কর্তৃপক্ষে Gerald Durrell, 80 ক্যাটালগ ue রেকর্ড সহ
- লেখকের সংক্ষিপ্ত রূপ সহ প্রাণীবিজ্ঞানীবৃন্দ
- উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবদানকারী
- ওপেন লাইব্রেরি আইডি উইকিউপাত্ত থেকে ভিন্ন
- গেরাল্ড ডারেল
- ইংরেজ প্রকৃতিবিদ
- ১৯২৫-এ জন্ম
- ১৯৯৫-এ মৃত্যু
- ইংরেজ সংরক্ষণবিদ
- ইংরেজ শিশুসাহিত্যিক
- ওয়ার্ল্ড কালচারাল কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
- অফিসারস অফ দি অর্ডার অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার
- ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
- জামশেদপুরের লেখক
- চিড়িয়াখানা পরিচালক
- চিড়িয়াখানা মালিক
- ইংরেজি প্রকৃতি-বিষয়ক লেখক
- ডারেল পরিবার
- ইংরেজ টেলিভিশন উপস্থাপক
