গেইল রুবিন
গেইল রুবিন | |
---|---|
![]() ৭ জুন, ২০১২ তারিখে সান ফ্রান্সিসকোর জিএলবিটি ইতিহাস জাদুঘরে রুবিন বক্তব্য রাখছেন | |
জন্ম | |
উচ্চশিক্ষায়তনিক পটভূমি | |
মাতৃ-শিক্ষায়তন | মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় |
অভিসন্দর্ভ | দ্য ভ্যালি অফ দ্য কিংস: লেদারম্যান ইন সান ফ্রান্সিসকো, ১৯৬০–১৯৯০ (১৯৯৪) (১৯৯৪) |
উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্ম | |
বিষয় | সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠান | মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় |
যাদের প্রভাবিত করেন | জুডিথ বাটলার,[১] সুসান স্ট্রাইকার[২] |
গেইল এস. রুবিন (জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯৪৯) একজন মার্কিন সাংস্কৃতিক নৃতত্ত্ববিদ, তাত্ত্বিক এবং অধিকারকর্মী, যিনি নারীবাদী তত্ত্ব ও সমকামী অধ্যয়নের ক্ষেত্রে তার অগ্রণী কাজের জন্য সর্বাধিক পরিচিত।
তাঁর প্রবন্ধ "দ্য ট্রাফিক ইন উইমেন" (১৯৭৫) দ্বিতীয় তরঙ্গের নারীবাদ এবং প্রারম্ভিক লিঙ্গ অধ্যয়নে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছিল, যেখানে তিনি যুক্তি দেন যে লিঙ্গ নিপীড়নকে শুধুমাত্র মার্ক্সবাদী পিতৃতন্ত্রের ধারণা দ্বারা যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা যায় না।[৩][৪][৫] তাঁর "থিঙ্কিং সেক্স" (১৯৮৪) প্রবন্ধটি সমকামী ও রূপান্তরকামী অধ্যয়ন, যৌনতা বিষয়ক অধ্যয়ন এবং কুইয়ার তত্ত্বের একটি প্রবর্তনমূলক লেখনী হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।[৬][৭][৮] তিনি যৌনতার রাজনীতি, লিঙ্গ নিপীড়ন, স্যাডোম্যাসোকিজম, পর্নোগ্রাফি ও সমকামী সাহিত্যের পাশাপাশি শহুরে যৌন উপ-সংস্কৃতি নিয়ে নৃতাত্ত্বিক গবেষণাও করেছেন।[৮] বর্তমানে তিনি মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃতত্ত্ব ও নারী অধ্যয়নের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।[৯]
জীবনী
[সম্পাদনা]জীবনের প্রথমার্ধ
[সম্পাদনা]রুবিন দক্ষিণ ক্যারোলিনার বর্ণবিচ্ছিন্ন সমাজে একটি মধ্যবিত্ত ইহুদি পরিবারে বেড়ে ওঠেন এবং এমন একটি পরিবেশে শিক্ষা লাভ করেন, যেখানে বিদ্যালয়গুলো ছিল বর্ণভিত্তিকভাবে বিভাজিত। তাঁর শ্রেণিকক্ষগুলো একীভূত হয় কেবলমাত্র বিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে, যা তাঁর মানসিকতা ও চিন্তাধারায় গভীর প্রভাব ফেলে। তিনি লিখেছেন, দক্ষিণের এমন পরিবেশে বেড়ে ওঠা তাঁকে বর্ণবাদের সব রূপের প্রতি এক দৃঢ় ঘৃণা এবং এর সামাজিক স্থায়িত্ব সম্পর্কে একটি সচেতন উপলব্ধি দিয়েছে। শহরের গুটিকয়েক ইহুদি পরিবারের একজন হিসেবে রুবিন অনুভব করতেন, শ্বেতাঙ্গ প্রোটেস্টান্টরা শুধু আফ্রিকান-আমেরিকানদের নয়, বরং ক্যাথলিক ও ইহুদিদের প্রতিও শ্রেষ্ঠত্বের দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করত। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একমাত্র ইহুদি শিশু হিসেবে তিনি এমন একটি ঘটনার কথাও উল্লেখ করেছেন, যেখানে “প্রভুর প্রার্থনা” পাঠে অস্বীকৃতি জানানোয় তাঁকে শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল। এসব অভিজ্ঞতা তাঁর চিন্তাচেতনা গঠনে মুখ্য ভূমিকা রাখে এবং সমাজ, ধর্ম, লিঙ্গ ও বর্ণবৈষম্য নিয়ে তাঁর ভবিষ্যৎ তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ও সক্রিয় কার্যক্রমের ভিত্তি নির্মাণ করে।[১০]
কলেজ, প্রাথমিক সক্রিয়তা এবং প্রাথমিক লেখালেখি
[সম্পাদনা]১৯৬৮ সালে রুবিন মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সক্রিয় একটি প্রাথমিক নারীবাদী সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক দলের সদস্য ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি নারীবাদ নিয়ে নারীদের আন্দোলনের পত্রিকা ও অ্যান আরবর আরগাস নামক প্রকাশনায় লেখালেখি করতেন।[১১] ১৯৭০ সালে তিনি অ্যান আরবর র্যাডিক্যালেসবিয়ানস নামে একটি প্রাথমিক যুগের সমকামী নারীবাদী সংগঠন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেন।[১২] ১৯৭৫ সালে তিনি মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন স্নাতকোত্তর কর্মী ছিলেন। সে সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েট এমপ্লয়িজ অর্গানাইজেশন ৩৫৫০ গঠিত হয়। সেই সময়ে রুবিন ও তাঁর সহপাঠী অ্যান বব্রফ মিলে "দরকষাকষির পূজাকরণ" শিরোনামে একটি প্রচারপত্র লেখেন ও বিতরণ করেন।[১৩] এতে তাঁরা যুক্তি দেন যে শুধুমাত্র দরকষাকষির মাধ্যমে ব্যবস্থাপনার দৃষ্টি আকর্ষণ বা দাবি আদায় সম্ভব নয় — এর জন্য আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত আন্দোলনের প্রয়োজন রয়েছে।
১৯৭৫ সালে রুবিন তাঁর প্রবন্ধ "নারী পাচার: যৌনতার 'রাজনৈতিক অর্থনীতি' সম্পর্কে কিছু মন্তব্য" এর মাধ্যমে প্রথম স্বীকৃতি লাভ করেন। এই প্রবন্ধটি নারীবাদী তত্ত্বে এক উদ্দীপনামূলক প্রভাব ফেলেছিল এবং তা তাঁকে নারীবাদী চিন্তাচেতার অগ্রগামীদের কাতারে স্থান দেয়।[১৪]
সান ফ্রান্সিসকো
[সম্পাদনা]১৯৭৮ সালে রুবিন সান ফ্রান্সিসকোতে চলে যান সমকামী পুরুষদের লেদার উপ-সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা শুরু করতে। তিনি এই সংখ্যালঘু যৌনচর্চাকে বিশ্লেষণ করতে চেয়েছিলেন না কোনো চিকিৎসাবিদ্যার দৃষ্টিকোণ থেকে, না ব্যক্তিক মনোবিজ্ঞানের চোখে, বরং একজন নৃতত্ত্ববিদ হিসেবে একটি সমকালীন সম্প্রদায়কে পর্যবেক্ষণের মতো করে।[১৫]
শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]১৯৯৪ সালে রুবিন মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নৃতত্ত্ব বিষয়ে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তাঁর গবেষণার শিরোনাম ছিল "দ্য ভ্যালি অব দ্য কিংস: সান ফ্রান্সিসকোর লেদারম্যান, ১৯৬০–১৯৯০"।[১৬]
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি ২০১৪ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লিঙ্গ ও যৌনতা বিষয়ক এফ. ও. ম্যাথিসেন ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৭][১৮]
তিনি ফেমিনিস্ট এনকাউন্টারস নামক সাময়িকীর সম্পাদকমণ্ডলীতে রয়েছেন[১৯] এবং নারীবাদী গবেষণার অন্যতম প্রধান আন্তর্জাতিক সাময়িকী সাইনস-এর আন্তর্জাতিক পরামর্শক বোর্ডের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।[২০]
অন্যান্য
[সম্পাদনা]রুবিন একজন যৌন-বান্ধব নারীবাদী।[২১] ১৯৮২ সালে বার্নার্ড সম্মেলন (বার্নার্ড কনফারেন্স) যৌনতা বিষয়ক আলোচনার জন্য বিখ্যাত, যাকে অনেক সময় নারীবাদী যৌন যুদ্ধের শুরু হিসেবে ধরা হয়।[২২] ওই সম্মেলনে রুবিন তাঁর কাজ "থিঙ্কিং সেক্স" এর একটি সংস্করণ কর্মশালায় উপস্থাপন করেন।[২৩]
১৯৮৪ সালে ক্যারল ভ্যান্সের বই প্লেজার অ্যান্ড ডেঞ্জার-এ "থিঙ্কিং সেক্স" প্রথম প্রকাশিত হয়। যা ওই সম্মেলনের গবেষণাপত্রগুলোর সংকলন ছিল।[২৩] এই প্রবন্ধটি যৌন-বান্ধব দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা[২১] এবং সমকামী ও সমকামিনী অধ্যয়ন, যৌনতা অধ্যয়ন এবং কুইয়ার তত্ত্বের প্রবর্তক পাঠ হিসেবে ব্যাপক স্বীকৃত।[৬][৭]
রুবিন ১৯৯২ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত লেদার আর্কাইভস অ্যান্ড মিউজিয়ামের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন।[২৪]
এছাড়াও, তিনি লেদার হল অফ ফেমের গভর্নর বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[২৫][২৬]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Butler, Judith; Rubin, Gayle (২০১১)। "Sexual Traffic. Interview with Gayle Rubin by Judith Butler"। Deviations. A Gayle Rubin Reader। Duke University Press।
- ↑ Stryker, Susan (২০১১)। "The Time Has Come to Think about Gayle Rubin"
। GLQ: A Journal of Lesbian and Gay Studies। 17 (1): 79–83। এসটুসিআইডি 145781907। ডিওআই:10.1215/10642684-2010-017।
- ↑ Nicholson, Linda J. (১৯৯৭)। "Early Statements"। The Second Wave: A Reader in Feminist Theory (ইংরেজি ভাষায়)। Psychology Press। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 978-0-415-91761-2।
- ↑ Kirby, Vicki (২০১৫)। "Visceral politics: An oxymoron?"
। BioSocieties। 10 (4): 499–502। hdl:1959.4/unsworks_36849
। এসটুসিআইডি 256509006 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1057/biosoc.2015.40।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ Lewin, Ellen (২০০৯)। Feminist Anthropology: A Reader (ইংরেজি ভাষায়)। John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 12। আইএসবিএন 978-1-4051-5456-7।
- ↑ ক খ Binhammer, Katherine (২০০২)। "Thinking Gender with Sexuality in 1790s' Feminist Thought"। Feminist Studies। 28 (3): 667–690। hdl:2027/spo.0499697.0028.317
। আইএসএসএন 0046-3663। জেস্টোর 3178798। ডিওআই:10.2307/3178798। পিএমআইডি 17269168।
Rubin's article, often referred to as a founding text of lesbian and gay studies
- ↑ ক খ Lochrie, Karma (২০১৭-০৫-১৯)। "Thinking Sex with the Early Moderns by Valerie Traub"। Signs: Journal of Women in Culture and Society। 42 (4): 1036–1038। আইএসএসএন 0097-9740। ডিওআই:10.1086/690960।
Gayle Rubin's foundational essay for queer theory, "Thinking Sex: Notes for a Radical Theory of the Politics of Sexuality" first published in 1984
- ↑ ক খ Shah, Svati P (২০১২)। "A Queer Studies Foremother: Review of Deviations, A Gayle Rubin Reader by Gayle Rubin"। Women's Review of Books (23)।
- ↑ Comparative Literature। "Gayle S. Rubin | U-M LSA Comparative Literature"। Lsa.umich.edu। ২০২১-০৩-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ Rubin, Gayle S. (২০১১)। Deviations: A Gayle Rubin Reader। Durham & London: Duke University Press। পৃষ্ঠা 2। আইএসবিএন 9780822349716।
- ↑ Love, Barbara J. (২০০৬)। Feminists Who Changed America: 1963–1975
। University of Illinois Press। পৃষ্ঠা 398। আইএসবিএন 9780252031892।
feminists who changed.
- ↑ Love, Barbara J. (২০০৬)। Feminists Who Changed America: 1963–1975
। University of Illinois Press। পৃষ্ঠা 398। আইএসবিএন 9780252031892।
feminists who changed.
- ↑ "On the Fetishism of Bargaining"। The File।
- ↑ Rubin, Gayle S. (২০১২)। Deviations: A Gayle Rubin Reader | Books Gateway | Duke University Press। Read.dukeupress.edu। আইএসবিএন 978-0-8223-4971-6। এসটুসিআইডি 242694162 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1215/9780822394068। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২০। - ↑ Rubin, Gayle; Judith Butler (১৯৯৪)। "Sexual Traffic" (পিডিএফ)। Differences: A Journal of Feminist Cultural Studies। 6 (2): 91। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Rusty Barrett (২০১৭)। From Drag Queens to Leathermen: Language, Gender, and Gay Male Subcultures। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 242–। আইএসবিএন 978-0-19-539018-6।
- ↑ "Gayle Rubin"। Department of Comparative Literature, University of Michigan, Ann Arbor। ২০১২-১২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-৩০।
- ↑ "Women, Gender, and Sexuality"। Harvard FAS Registrar's Office। ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Editorial Board"। lectitopublishing.nl। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৮-২২।
- ↑ "Masthead"। Signs: Journal of Women in Culture and Society (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৮-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৮-২২।
- ↑ ক খ Ray, Raka; Carlson, Jennifer; Andrews, Abigail (৭ ডিসেম্বর ২০১৭)। The Social Life of Gender। SAGE Publications। পৃষ্ঠা 80–। আইএসবিএন 978-1-4833-1300-9।
- ↑ Wilson, Elizabeth (Spring ১৯৮৩)। "The context of "Between Pleasure and Danger": The Barnard Conference on Sexuality"। Feminist Review। 13 (1): 35–41। এসটুসিআইডি 144750063। জেস্টোর 1394680। ডিওআই:10.1057/fr.1983.5।
- ↑ ক খ Gayle Rubin (২৮ নভেম্বর ২০১১)। Deviations: A Gayle Rubin Reader। Duke University Press। পৃষ্ঠা 195–। আইএসবিএন 978-0-8223-4986-0।
- ↑ "Is Leather Dead? - Leatherati Online"। Leatherati.com। ২৬ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২০।
- ↑ 🖉"> Board Of Governors - Leather Hall of Fame"। Leather Hall of Fame। ডিসেম্বর ৭, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৫, ২০২৩।
- ↑ "Selection Committee"। Leather Hall of Fame। মার্চ ৯, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৫, ২০২৩।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]অ্যাকাডেমিক অফিস | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী হেনরি অ্যাবেলভ |
এফও ম্যাথিসেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লিঙ্গ ও যৌনতার ভিজিটিং প্রফেসরশিপ ২০১৪ – ২০১৫ |
উত্তরসূরী রবার্ট রিড-ফার |
- CS1 errors: S2CID
- ১৯৪৯-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন ইহুদি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখক
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন ইহুদি
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখক
- মার্কিন নৃবিজ্ঞানী
- মার্কিন লেসবিয়ান লেখিকা
- মার্কিন লিঙ্গ অধ্যয়ন শিক্ষাবিদ
- বিডিএসএম কর্মী
- বিডিএসএম লেখক
- লেসবিয়ান নারীবাদী
- যৌন-ইতিবাচক নারীবাদী
- মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক