বিষয়বস্তুতে চলুন

গায়ানায় ইসলাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

খ্রিস্টধর্মহিন্দুধর্মের পরে যথাক্রমে গায়ানার তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম হল ইসলাম। ২০১২ সালের আদমশুমারি অনুসারে, দেশের জনসংখ্যার ৭% মুসলিম। [] তবে ২০১০ সালের পিউ রিসার্চের একটি জরিপে দেখা গিয়েছিল যে, দেশের মোট ৬.৪% মুসলিম। [] পশ্চিম আফ্রিকীয় মুসলিম দাসদের মাধ্যমে গায়ানায় ইসলাম প্রথম প্রবর্তিত হয়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ ভারত থেকে মুসলিমদের চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক হিসেবে দেশে না আনা পর্যন্ত দাসদের মাঝে ইসলামকে দমন করে রাখা হয়। গায়ানার বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ ইরফান আলী হলেন দেশের প্রথম মুসলিম রাষ্ট্রপতি

ঈদুল আযহাঈদে মিলাদুন্নবির মতো ইসলামি ছুটির দিনগুলি গায়ানায় জাতীয় ছুটির দিন এবং আশুরা, ঈদুল ফিতর, শব-ই-বরাত, চাঁদ রাত, ইসলামী নববর্ষরমজান মাসও ব্যাপকভাবে পালিত হয়। []

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আমেরিকার অধিকাংশ দেশের মতোই ইসলাম আটলান্টিক দাস ব্যবসার মাধ্যমে গায়ানায় ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিম আফ্রিকার মান্ডিঙ্গো ও ফুলানি জাতিগত মুসলিমদের দাস বানানো হয়েছিল এবং গায়ানার চিনি বাগানে কাজ করার জন্য নিয়ে আসা হয়েছিল। তবে উপনিবেশে দাসত্বের নিপীড়নমূলক অবস্থার কারণে ১৮৩৮ সাল পর্যন্ত ইসলামের অনুশীলন মূলত বিলুপ্ত হয়ে যায়। এরপর যখন আধুনিক ভারত, পাকিস্তানআফগানিস্তান থেকে ২৪০,০০০ দক্ষিণ এশীয়কে আনা হয়, তখন কিছুটা ইসলাম চর্চা শুরু হয়। [] তৎকালীন রেকর্ড থেকে দেখা যায় যে, এই ভৃত্যদের সিংহভাগই হিন্দুধর্মালম্বী হলেও তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুসলিম সংখ্যালঘু ছিলেন। [] এসব ইন্দো-গায়ানীয় মুসলিমরা মসজিদ ও ইসলামী সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে জন্মভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া সত্ত্বেও তাদের ধর্মীয় পরিচয় বজায় রেখেছিল। ১৮৯০ সালের মধ্যে গায়ানায় ২৯টি মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ১৯২০ সালে মসজিদের সংখ্যা ছিল ৫০টি। প্রাচীনতম কিছু ইসলামি সংগঠনের মধ্যে রয়েছে: কুইন্সটাউন জামে মসজিদ (১৮৯৫), ইয়ং মেনস মুসলিম লিটারেরি সোসাইটি (১৯২৬) এবং সংযুক্ত ইসলামি আঞ্জুমান (১৯৪৯)। []

১৯৬৬ সালে ব্রিটিশদের থেকে গায়ানার স্বাধীনতার পর গায়ানা মিশর, ইরাক, সিরিয়ালিবিয়ার মতো আরব দেশগুলির সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তারা দেশের রাজধানী জর্জটাউনে দূতাবাস খোলে। কিছু মুসলিম যুবক ইসলামী ধর্মতত্ত্ব ও আরবি ভাষা অধ্যয়নের জন্য সৌদি আরব, মিশর ও লিবিয়ায় গিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে গায়ানার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি চেদ্দি জাগান সিরিয়া, কুয়েত, বাহরাইন, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতলেবানন ভ্রমণ করেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে একজন দূত নিযুক্ত করেন। সেই বছরেই গায়ানা আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) এর পর্যবেক্ষক হয়ে ওঠে। ১৯৯৮ সালে গায়ানা ওআইসির ৫৬তম পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্রে পরিণত হয়। [] ২০২০ সালের আগস্টে ড. মোহাম্মদ ইরফান আলী গায়ানার রাষ্ট্রপতি এবং দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম অনুশীলনকারী মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধান হন। []

জনসংখ্যা

[সম্পাদনা]

২০১২ সালের জনশুমারি অনুসারে, জনসংখ্যার প্রায় ৬.৮% মুসলিম (মোট ৫০,৫৭২ জন) এবং তাদের প্রায় সকলই ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তবে কিছু আফ্রো-গায়ানী ধর্মান্তরিত মুসলিমও রয়েছেন। অভিবাসনের কারণে মুসলিম জনসংখ্যা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।

বছর গায়ানা (জনসংখ্যা) মুসলিম জনসংখ্যা ভাগ (%)
১৯৮০ সালের আদমশুমারি ৭৫৯,৫৬৭ ৬৬,১২২ ৮.৭%
১৯৯১ সালের আদমশুমারি ৭২৩,৬৭৩ ৫৭,৬৬৯ ৮.০%
২০০২ সালের আদমশুমারি ৭৫১,২২৩ ৫৪,৫৫৪ ৭%
২০১২ সালের আদমশুমারি ৭৪৬,৯৫৫ ৫০,৫৭২ ৭%

ভৌগোলিক বন্টন

[সম্পাদনা]

এসেকুইবো দ্বীপপুঞ্জ-পশ্চিম ডেমেরারায় মুসলিমদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি; তারা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১২%। তারপরে পূর্ব বার্বাইস-কোরেন্টাইনে ১০% এবং মাহাইকা-বার্বাইসে ৯%।

ক্রমিক নং জেলা মোট জনসংখ্যা
(২০১২)
মুসলিম %
বারিমা-ওয়াইনি ২৭,৬৪৩ ৭০ ০.৩%
পোমেরুন-সুপেনাম ৪৬,৮১০ ৩,২০১ ৬.৮%
এসেকুইবো দ্বীপপুঞ্জ-পশ্চিম ডেমেররা ১০৭,৭৮৫ ১২,৬৮৮ ১১.৮%
ডেমেরেরা-মাহাইকা ৩১১,৫৬৩ ১৮,৭০২ ৬.০%
মাহাইকা-বারবাইস ৪৯,৮২০ ৪,৪৯৪ ৯.০%
পূর্ব বার্বিস-কোরেন্টাইন ১০৯,৬৫২ ১০,৪৪৮ ৯.৫%
কুয়ুনি-মাজারুনি ১৮,৩৭৫ ৩৫০ ১.৯%
পোতারো-সিপারুনি ১১,০৭৭ ৬৭ ০.৬%
আপার টাকুটু-আপার এসেকুইবো ২৪,২৩৮ ১৩৫ ০.৬%
১০ আপার ডেমেরেরা-বারবাইস ৩৯,৯৯২ ৪১৭ ১.০%
  গায়ানা ৭৪৬,৯৫৫ ৫০,৫৭২ ৬.৮%

আহমদীয়া সম্প্রদায়

[সম্পাদনা]

১৯০৮ সালে গায়ানায় প্রথম আহমদীয়া ধর্মপ্রচারক আসে। [] ১৯৬০-এর দশকে দেশটিতে তাদের একটি সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠিত হয় এবং জর্জটাউন, রোসিগনল, নিউ আমস্টারডাম ও সিস্টার্স ভিলেজসহ দেশজুড়ে তাদের বেশ কয়েকটি মসজিদ রয়েছে। [১০] [১১] এই আন্দোলনে আফ্রো-গায়ানীয় সম্প্রদায়ের ধর্মান্তরিত ব্যক্তিও রয়েছেন। []

আন্তধর্মীয় সহযোগিতা

[সম্পাদনা]

গায়ানার মার্কিন অধ্যাপক রেমন্ড চিকরি’ বলেন যে, গায়ানায় হিন্দুমুসলিমদের মধ্যে বরাবরই ঘনিষ্ঠ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় ছিল। তিনি ব্যাখ্যা করেন, এই দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে এক পারস্পরিক বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে, যেখানে একে অপরের ধর্মীয় পরিসরকে সম্মান জানানো হয় এবং একইসাথে সাংস্কৃতিক ও ভাষাগতভাবে তারা একে অপরের মাঝে নিজেদের পরিচয় খুঁজে পায়। এই ধারাবাহিকতা গায়ানার ইন্দো-গায়ানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষণীয়। []

গায়ানীয় মুসলিম ও হিন্দুরা সাধারণত একে অপরকে ধর্মান্তরের দিকে আহ্বান করা থেকে বিরত থাকার একটি নীরব সম্মতিতে পৌঁছেছে। ইন্দো-গায়ানীয় মুসলিমদের মধ্যে গায়ানীয় হিন্দুস্তানি, হিন্দি ও উর্দু ভাষার প্রচলন আছে[১২] এবং তারা বলিউডের সিনেমা ও সংগীত উপভোগ করেন।[১৩] ভারত কিংবা ফিজির মত অন্যান্য ভারতীয় প্রবাসী সমাজগুলোর বিপরীতে গায়ানার মুসলিম ও হিন্দুদের মাঝে রাজনৈতিক বিরোধ খুব কমই দেখা যায়।[১৪]

এখানে মুসলিম ও হিন্দুদের মধ্যে বিয়ে বা আন্তধর্মীয় বিবাহকে একটি 'সহনযোগ্য বিচ্যুতি' হিসেবে দেখা হয়। এটি একেবারে নিষিদ্ধ বা ঘৃণিত নয়; কারণ উভয়পক্ষ একই ভারতীয় সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের অন্তর্ভুক্ত। তবে সাধারণত একই ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর মধ্যেই বিবাহকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। ছোট ছোট গ্রামাঞ্চলে হিন্দু ও মুসলিমরা একে অপরের ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করে থাকেন, যা তাদের পারস্পরিক সম্প্রীতির একটি দৃষ্টান্ত।[১৫]

ইসলামি সংগঠন

[সম্পাদনা]

সেন্ট্রাল ইসলামিক অর্গানাইজেশন অব গায়ানা (সিআইওজি)

[সম্পাদনা]

সেন্ট্রাল ইসলামিক অর্গানাইজেশন অব গায়ানা, যা সংক্ষেপে সিআইওজি নামে পরিচিত, এটি গায়ানার সবচেয়ে বড় ইসলামি সংগঠন। এই সংগঠনটি গোটা দেশে সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড; যেমন ত্রাণ বিতরণ ও এতিম শিশুদের পৃষ্ঠপোষকতায় সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে।[১৬]

গায়ানা ইসলামিক ট্রাস্ট (জিআইটি)

[সম্পাদনা]

১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত গায়ানা ইসলামিক ট্রাস্ট একটি বহুমুখী অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এই সংস্থাটি গায়ানার ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের বৌদ্ধিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নয়ন সাধনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের বিশ্বাস হল, 'অজ্ঞতা হচ্ছে অসহিষ্ণুতা, বর্ণবাদ, অনৈতিকতা ও অপরাধ প্রবণতার মূল কারণ।” সেই কারণে তারা শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে। জিআইটির অধীনে গায়ানায় ১৪টি প্রশাসনিক জেলা রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ পরিচালিত হয়। এই সংস্থার কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ধর্মীয় ও শিক্ষামূলক ক্লাস পরিচালনা, যুব কার্যক্রম, সামাজিক কর্মসূচি ও অমুসলিমদের প্রতি দাওয়াত প্রচারণা ইত্যাদি।[১৭]

জিআইটির নারী-বিষয়ক শাখা ন্যাশনাল ইসলামিক সিস্টারস অ্যাসোসিয়েশন নারীবিষয়ক শাখা নারীদের জন্য আলাদাভাবে কাজ করে। তারা নারীদের ধর্মীয় ও সামাজিক প্রয়োজন মেটাতে কাজ করে।[১৮]

গায়ানা ইউনাইটেড সাদর ইসলামিক আনজুমান (জিইউএসআইএ)

[সম্পাদনা]

গায়ানা ইউনাইটেড সদর ইসলামিক আনজুমান সংস্থা ১৯৭৩ সালের জুন মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। [১৯]এই সংস্থাটি ওলিয়ান্ডার গার্ডেন্সে অবস্থিত শাহিদ বালিকা অনাথাশ্রম ও কিটি এলাকায় ছেলেদের জন্য একটি অনাথাশ্রম পরিচালনা করে।[২০][২১]

গায়ানা ইসলামিক ইনস্টিটিউট

[সম্পাদনা]

গায়ানা ইসলামিক ইনস্টিটিউট ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি একটি ইসলামি শিক্ষাকেন্দ্র, যেখানে আরবি ভাষা, কুরআনী বিজ্ঞান ও ইসলামি শিক্ষা দেওয়া হয়।

ন্যাশনাল ইউনাইটেড হালাল অথরিটি অব গায়ানা (এনইউএইচএ)

[সম্পাদনা]

ন্যাশনাল ইউনাইটেড হালাল অথরিটি অব গায়ানা ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংস্থাটি গায়ানায় হালাল খাদ্য ও পণ্যের পরিদর্শন ও সনদ প্রদানে নিবেদিত।[১৬]

মসজিদ

[সম্পাদনা]

খ্যাতনামা মুসলমান ব্যক্তিত্ব

[সম্পাদনা]
  • হ্যামিল্টন গ্রিন: তিনি গায়ানার প্রথম এবং একমাত্র মুসলিম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। একইসাথে, তিনিই পশ্চিম গোলার্ধে প্রথম ও একমাত্র মুসলিম সরকার প্রধান ছিলেন।
  • আবদুর রহমান স্লেড হপকিনসন: তিনি একজন খ্যাতিমান লেখক, যিনি সাহিত্যজগতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর তিনি তার সাহিত্যকর্মে ইসলামি ভাবধারাও প্রতিফলিত করেন।
  • নিজাম হাফিজ: তিনি গায়ানীয় বংশোদ্ভূত একজন ক্রিকেটার ছিলেন, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলেছেন। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের হামলায় (৯/১১) তিনি প্রাণ হারান।
  • আসাদ ফুদাদিন: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড় হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গায়ানার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
  • খালিল মোহাম্মদ: একজন ইসলামি পণ্ডিত ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক, যিনি ইসলামি চিন্তাচর্চা ও ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করেন।
  • ইরফান আলী: বর্তমান গায়ানার রাষ্ট্রপতি ও দেশের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম রাষ্ট্রপতি।
  • শবীর আলী: একজন ইমাম ও ইসলামি চিন্তাবিদ। তিনি ইসলাম ধর্মের ব্যাখ্যা, খ্রিস্টান-মুসলিম আন্তধর্মীয় সংলাপ ও দাওয়াহ কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ রেখেছেন।
  • রাইহান শাহ: তিনি একজন সাহিত্যিক ও লেখিকা হিসেবে খ্যাত। তার সাহিত্যকর্মে ইন্দো-গায়ানীয় মুসলিম পরিচয়, সমাজ ও নারীর অবস্থান প্রাধান্য পায়।

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Guyana"United States Department of State (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৭ 
  2. "Religious Composition by Country, 2010–2050"Pew Research Center's Religion & Public Life Project। ২ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২০ 
  3. Chickrie 1999, পৃ. 181।
  4. Chickrie 1999, পৃ. 182।
  5. Chickrie 1999, পৃ. 183।
  6. Samaroo, Brinsley। "SEEKING A SPACE IN THE POLITICS: MUSLIM EFFORTS TO JOIN THE POLITICAL PROCESS IN BRITISH GUIANA AND TRINIDAD IN THE 20TH CENTURY" (পিডিএফ)। Man In India। পৃষ্ঠা 202। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 
  7. Chickrie 1999, পৃ. 188।
  8. newsamericas (২০২০-০৮-০৩)। "As Guyana Gets First Practicing Muslim President, OAS Urges Weakness In Country's Electoral System To Be Addressed"Caribbean and Latin America Daily News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 
  9. "Guyana - Islam"countrystudies.us। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 
  10. "Facing Persecution in Pakistan, Ahmadiyya Muslim Community finds sanctuary in Guyana"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৪ 
  11. Member States of the Organisation of Islamic Cooperation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে
  12. Omoruyi, Omo (১৯৭৭)। "Exploring Pattern of Alignment in a Plural Society: Guyana Case"Sociologus27 (1): 35–63। আইএসএসএন 0038-0377জেস্টোর 43644935 
  13. Chickrie 1999, পৃ. 185।
  14. Jayawardena, Chandra (১৯৮০)। "Culture and Ethnicity in Guyana and Fiji"Man15 (3): 436। আইএসএসএন 0025-1496জেস্টোর 2801343ডিওআই:10.2307/2801343 
  15. Conway, Frederick J. "Religion" (and subsections). A Country Study: Guyana (Tim Merrill, editor). Library of Congress Federal Research Division (January 1992). This article incorporates text from this source, which is in the public domain.
  16. Chickrie, Ml.Abdullah,M.Sajid (২০১১)। "History and Politics Islamic Organizations in Guyana, 1936–2006" (পিডিএফ)Guyana News and Information। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৭ 
  17. "About"www.gitgy.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২০ 
  18. "National Islamic Sisters Association"www.gitgy.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২০ 
  19. "President Granger announces increased Govt. subvention for Shaheed's Orphanages – Office of the President" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 
  20. Chabrol, Denis (২০১৯-০৪-১৪)। "After fire, new girls' orphanage needs computers"Demerara Waves Online News- Guyana (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 
  21. "Granger ups Gov't subvention for Shaheed's Orphanages"Stabroek News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৭-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৮ 

সূত্র

[সম্পাদনা]
  • Chickrie, Raymond (১৯৯৯)। "Muslims in Guyana: history, traditions, conflict and change"। Journal of Muslim Minority Affairs (ইংরেজি ভাষায়)। 19 (2): 181–195। ডিওআই:10.1080/13602009908716435 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]