গাজী মেহমেত পাশার মসজিদ
| গাজী মেহমেত পাশার মসজিদ | |
|---|---|
| ধর্ম | |
| অন্তর্ভুক্তি | ইসলামে |
| অবস্থা | সংরক্ষিত |
| অবস্থান | |
| অবস্থান | প্রিজরেনে |
| দেশ | কসোভোতে |
| স্থাপত্য | |
| ধরন | উসমানীয় স্থাপত্যে |
| সম্পূর্ণ হয় | ১৫৭৩ |
| উপাদানসমূহ | পাথর |
গাজী মেহমেত পাশার মসজিদ (আলবেনীয়: Xhamia e Gazi Mehmet Pashës) (বাইরাকলি মসজিদ (আলবেনীয়: Xhamia e Bajraklisë) নামেও পরিচিত) প্রিজরেন শহরে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি কসোভোর প্রাচীনতম ইসলামী উপাসনালয়গুলোর একটি। এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৫৬১ সালে এবং শেষ হয় ১৫৭৩ সালে।[১] মসজিদটি একটি কমপ্লেক্সের অংশ। সেখানে একটি মসজিদ, একটি গ্রন্থাগার, একটি মক্তব এবং মাদ্রাসা, একটি জনস্নানাগার, আবাসিক ভবনসহ প্রায় ১৫০ মিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে বিভিন্ন ভবন অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রিজরেনের লীগ জাদুঘর বর্তমানে এই কমপ্লেক্সের একটি ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই কমপ্লেক্সটি লুমবার্ধি ই প্রিজরেনিত নদীর অপর পাশে প্রিজরেন দুর্গের বিপরীতে অবস্থিত। মসজিদটির ভিত্তি চতুষ্কোণ এবং এতে অসংখ্য জানালা রয়েছে। এর মূল মিহরাব ও মিম্বর মার্বেল দিয়ে নির্মিত।
এই মসজিদটি ওয়াক্ফের মাধ্যমে দুকাগিনজাদে গাজী মেহমেত পাশা নির্মাণ করেন। তিনি দুকাগিনজাদে আহমেদ পাশার প্রপৌত্র ছিলেন।[১] মসজিদের আঙিনায় তাঁর ভবিষ্যৎ সমাধিস্তম্ভ নির্মাণ করা হলেও, তিনি প্রায় ১৫৯৪–৯৬ সালের দিকে হাঙ্গেরিতে মৃত্যুবরণ করায় এটি ব্যবহার করা হয়নি।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]সূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 Katic 2019, পৃ. ১২৫
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Katic, Tatjana (২০১৯)। "Osmanizovanje srednjovekovnog grada: Urbani i demografski razvoj Prizrena od polovine XV do kraja XVI veka"। Istorijski časopis। ২০।