বিষয়বস্তুতে চলুন

গাজা শহর

স্থানাঙ্ক: ৩১°৩১′ উত্তর ৩৪°২৭′ পূর্ব / ৩১.৫১৭° উত্তর ৩৪.৪৫০° পূর্ব / 31.517; 34.450
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গাজা
غَزَّة
গাজা সিটি
মিউনিসিপালিটি শ্রেণি এ (শহর)
আরবি প্রতিলিপি
 • লাতিন (আধिकारिक)Ghazzah
 • লাতিন (DIN 31635)Ġazzah
গাজার অফিসিয়াল লোগো
গাজার প্রতীকচিহ্ন
গাজা ফিলিস্তিন-এ অবস্থিত
গাজা
গাজা
ফিলিস্তিনে গাজার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ৩১°৩১′ উত্তর ৩৪°২৭′ পূর্ব / ৩১.৫১৭° উত্তর ৩৪.৪৫০° পূর্ব / 31.517; 34.450
দেশফিলিস্তিন
গভর্নরেটগাজা
প্রতিষ্ঠিতখ্রিস্টপূর্ব ১৫শ শতাব্দী
সরকার
 • ধরনশহর (১৯৯৪ সাল থেকে[])
 • পৌরসভার প্রধানইয়াহিয়া আল-সাররাজ (হামাস কর্তৃক নিযুক্ত)
আয়তন[]
 • মোট৪৫ বর্গকিমি (১৭ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১৭ সালের আদমশুমারি)[]
 • মোট৫,৯০,৪৮১
 • জনঘনত্ব১৩,০০০/বর্গকিমি (৩৪,০০০/বর্গমাইল)
ওয়েবসাইটmogaza.org

গাজা[] (বা গাজা সিটি) হলো গাজা উপত্যকার একটি শহর, যা ফিলিস্তিনে অবস্থিত এবং গাজা গভর্নরেটের রাজধানী। শহরটি ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত, জেরুজালেমের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৭৬.৬ কিলোমিটার (৪৭.৬ মাইল) দূরে। এখানে গাজার বন্দর অবস্থিত, যা ফিলিস্তিনের একমাত্র সমুদ্রবন্দর। ২০১৭ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, শহরের জনসংখ্যা ছিল ৫৯০,৪৮১ জন। গাজা যুদ্ধের পূর্বে এটি ছিল ফিলিস্তিনের সবচেয়ে জনবহুল শহর। যুদ্ধের সময় ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি ঘটে।

খ্রিস্টপূর্ব ১৫শ শতাব্দী থেকে গাজা অঞ্চলে মানুষের বসবাস রয়েছে।[] ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতি ও সাম্রাজ্য এই শহর নিয়ন্ত্রণ করেছে। প্রাচীন মিশরীয়দের ৩৫০ বছরের শাসনের পর ফিলিস্তিনীরা একে তাদের পেন্টাপলিসের অংশ করে তোলে। রোমান শাসনে শহরে তুলনামূলক শান্তি বিরাজ করে এবং এর বন্দর সমৃদ্ধি লাভ করে। ৬৩৫ খ্রিস্টাব্দে এটি রশিদুন খিলাফতের দ্বারা দখলকৃত প্রথম ফিলিস্তিনি শহর হয় এবং দ্রুত একটি ইসলামী আইনব্যবস্থার কেন্দ্র হয়ে ওঠে।

তবে ১০৯৯ সালে ক্রুসেডাররা যখন সেখানে আসে, গাজা ছিল ধ্বংসপ্রাপ্ত। এরপর শতাব্দী ধরে শহরটি মোঙ্গল হামলা, ভয়াবহ বন্যা এবং পঙ্গপালের আক্রমণসহ নানা দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ১৬শ শতকের মধ্যে তা এক গ্রামে পরিণত হয়। সেই সময় গাজা অটোমান সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। প্রথম দিকের অটোমান শাসনে রিদওয়ান রাজবংশ শহরটি শাসন করে এবং এক সময় গাজা ব্যবসা-বাণিজ্য ও শান্তির কেন্দ্র হয়ে ওঠে। শহরের পৌরসভা ১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী গাজা দখল করে এবং এটি ম্যানডেট ফিলিস্তিনের অংশ হয়। ১৯৪৮ সালের যুদ্ধের পর মিশর নতুন গঠিত গাজা উপত্যকা শাসন করে এবং শহরে কিছু উন্নয়ন সাধিত হয়। ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল শহরটি দখল করে এবং ১৯৯৩ সালে এটি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে দেওয়া হয়।

২০০৬ সালের নির্বাচনের পর ফাতাহহামাস রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু হয়, যার ফলে ২০০৭ সালে হামাস শহরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। এরপর গাজা উপত্যকা ইসরায়েলি নেতৃত্বাধীন ও মিশর সমর্থিত অবরোধের মুখে পড়ে।[] ২০১০ সালে ইসরায়েল ভোগ্যপণ্যের ওপর অবরোধ শিথিল করে এবং ২০১১ সালে মিশর রাফাহ সীমান্ত পারাপার পথ পায়ে চলাচলের জন্য পুনরায় চালু করে।[][]

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধে শহরটিকে ব্যাপকভাবে ধ্বংস করা হয়, যার মধ্যে পুরনো শহরের বহু ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক নিদর্শন অন্তর্ভুক্ত।

গাজার অর্থনীতি মূলত ছোট আকারের শিল্প ও কৃষির উপর নির্ভরশীল। তবে অবরোধ এবং বারবার সংঘর্ষের ফলে অর্থনীতি চরম সংকটে রয়েছে।[] শহরের অধিকাংশ বাসিন্দাই মুসলমান, যদিও একটি খ্রিস্টান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ও রয়েছে। গাজায় একটি অত্যন্ত তরুণ জনসংখ্যা রয়েছে, যার প্রায় ৭৫% মানুষ ২৫ বছরের নিচে। মে ২০২৫ অনুযায়ী, অনেক বাসিন্দা দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় আশ্রয় নিয়েছে বা বাস্তুচ্যুত হয়েছে অথবা ইসরায়েলি অভিযানে নিহত হয়েছে। ফলে পূর্বের জনসংখ্যা সম্পর্কিত তথ্যগুলো এখন আর সঠিক নয়।[১০]

নামের উৎপত্তি

[সম্পাদনা]

গাজা নামটি প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় মিশরের নতুন রাজবংশ আমলের থটমোস তৃতীয়ের সামরিক নথিপত্রে, খ্রিস্টপূর্ব ১৫শ শতকে।[১১] আমার্না চিঠিপত্রে এটি Āl Ĥazzati হিসেবে এবং বিভিন্ন বানানে উল্লেখিত হয়েছে।[১২] নব-আসিরীয় শাসনামলে, যা ফিলিস্তিনীয়দের শেষ পর্বকে প্রতিফলিত করে, এই অঞ্চলটি হাজাত নামে পরিচিত ছিল।[১৩] তবে এই সব ভাষার কোনোটি থেকেই গাজার নামের উৎপত্তি হয়েছে, এমনটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।

শহরটির আধুনিক হিব্রু নাম עַזָּהʻAzzā–র উপর ভিত্তি করে একটি প্রচলিত লোকজ ব্যুৎপত্তি দাবি করে যে নামটি হিব্রু শিকড় ע-ז-ז‬ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ "শক্তি" বা "দৃঢ়তা"।[১৪] তবে এটি অসম্ভাব্য বলে মনে করা হয়। ע‬ ধ্বনিটি প্রাচীন সেমিটিক *ʻ ধ্বনির প্রতিনিধিত্ব করে (যেমন হিব্রু עַזʻaz এবং আরবি عَزَّʻazza, উভয়ই "শক্তিশালী" অর্থে ব্যবহৃত)। কিন্তু শহরটির নাম আরবি (غَزَّة‎, Ḡazza), গ্রিক (Γάζα, Gáza) এবং প্রাচীন মিশরীয় (gꜣḏꜣtw) উৎস থেকে বোঝা যায় যে নামটির মূল উচ্চারণে প্রাথমিক ধ্বনি ছিল /ʁ/ — যা হিব্রু ע-ז-ז‬ শিকড়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

ইতিহাসে মুসলমানরা শহরটিকে প্রায়শই গাজ্জাত হাশিম নামে অভিহিত করতেন হাশিমের প্রতি সম্মানে, যিনি মুহাম্মদের প্রপিতামহ এবং ইসলামী কাহিনি অনুযায়ী এই শহরে সমাহিত।[১৫]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

গাজার জনবসতি স্থাপনের ইতিহাসটি ৫০০০ বছরের পুরনো, যা এটিকে বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে স্থান করে দিয়েছে।[১৬] উত্তর আফ্রিকা এবং লেভান্টের মাঝে ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের পথে অবস্থিত, এর ইতিহাসের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি দক্ষিণ ফিলিস্তিনের মূল শহর এবং লোহিত সাগর পাড়ি দিয়ে মশলা বাণিজ্যের পথে গুরুত্বপূর্ণ অবদান হিসাবে কাজ করেছিল। [১৭]

ভূগোল

[সম্পাদনা]

সদর গাজা নিচু এবং গোলাকার পাহাড়ের উপরে অবস্থিত সমুদ্রপৃষ্ঠের ওপরে যা উচ্চতা ১৪ মিটার (৪৬ ফুট)।[১৮] আধুনিক শহরটির বেশিরভাগ অংশ পাহাড়ের নিচে সমতলে নির্মিত হয়েছে, বিশেষত উত্তর এবং পূর্ব দিকে গাজার শহরতলি তৈরি করেছে। সৈকত এবং গাজা বন্দরটি ৩ কিলোমিটার (১.৯ মাইল) অবস্থিত শহরের প্রধান ভাগ পশ্চিমে এবং এর মধ্যবর্তী স্থান পুরোপুরি নিচু পাহাড়ের উপর নির্মিত।[১৯]

জনমিতি

[সম্পাদনা]

জনসংখ্যা

[সম্পাদনা]

১৫৫৭ সালে ওসমানী খাজনা নথি অনুসারে, গাজায় পুরুষ করদাতারা ছিল ২৪৭৭ জন[২০] ১৫৯৬ সালের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় যে গাজার মুসলিম জনসংখ্যায় ৮৬৬ টি পরিবার, ১১৫ জন ব্যাচেলর, ৫৯ জন ধর্মীয় ব্যক্তি এবং ১৯ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ছিল। মুসলিম ব্যক্তিত্ব ছাড়াও ওসমানী সেনাবাহিনীতে ১৪১ জুনদিয়ান বা "সৈন্য" ছিল। খৃষ্টধর্মীদের মধ্যে ২৯৪ টি পরিবার এবং সাত জন অবিবাহিত ছিল, সেখানে ছিল ৭৩ টি ইহুদি পরিবার এবং আটটি শমরীয় পরিবার। মোট হিসাবে, গাজায় আনুমানিক ৬,০০০ লোক বাস করত, জেরুজালেম এবং সাফাদের পরে এটি ওসমানী ফিলিস্তিনের তৃতীয় বৃহত্তম শহর হিসাবে পরিণত হয়েছিল। [২১]

গাজার জনসংখ্যা অতিমাত্রায় মুসলিমদের সমন্বয়ে গঠিত, যারা বেশিরভাগ সুন্নি ইসলামকে অনুসরণ করে[২২] ফাতেমী আমলে শিয়া ইসলাম গাজায় প্রাধাণ্য পেয়েছিল, তবে ১১৮৭ সালে সলাহুদ্দিন আয়ুবী শহর জয় করার পরে তিনি কঠোরভাবে সুন্নি ধর্মীয় ও শিক্ষানীতি প্রচার করেছিলেন, যা তাঁর আরব ও তুর্কি সৈন্যদের একত্রিত করার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিল।[২৩]

গাজায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার লোকের একটি ছোট ফিলিস্তিনি খৃষ্টধর্মী সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে।[২৪] বেশিরভাগ লোক পুরান শহরের জয়তুন কোয়ার্টারে বাস করে এবং গ্রিক অর্থোডক্স, রোমান ক্যাথলিক এবং ব্যাপটিস্ট সম্প্রদায়ভুক্ত।[২৫] ১৯০৬ সালে প্রায় ৭৫০ জন খ্রিষ্টান ছিল, যার মধ্যে ৭০০ জন অর্থোডক্স এবং ৫০ জন রোমান ক্যাথলিক ছিলেন।[২৬]

গাজার ইহুদী সম্প্রদায়ের বয়স প্রায় ৩,০০০ বছর,[২২] এবং ১৪৮১ সালে ৬০টি ইহুদী পরিবার ছিল।[২৭] তাদের মধ্যে বেশিরভাগই পঞ্চাশটি পরিবার নিয়ে গঠিত ফিলিস্তিন দাঙ্গার পরে গাজা থেকে পালিয়ে এসেছিলেন। সামি হদাবীর জমি ও জনসংখ্যা জরিপে গাজার জনসংখ্যা ছিল ৩৪,২৫০, যার মধ্যে ১৯৪৫ সালে ৮০ জন ইহুদী ছিল।[২৮] তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ১৯৪৮ সালের যুদ্ধের পরে তাদের এবং আরব সংখ্যাগরিষ্ঠদের মধ্যে পারস্পরিক অবিশ্বাসের কারণে এই শহর ত্যাগ করেছিল।[২৯]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Malsin, Jared; Shah, Saeed। "The Ruined Landscape of Gaza After Nearly Three Months of Bombing"WSJ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; PASSIA নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; GazaMunicipality নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. "Main Indicators by Type of Locality - Population, Housing and Establishments Census 2017" (পিডিএফ)ফিলিস্তিনের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো (PCBS)। ২০২১-০১-২৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৯ 
  5. The New Oxford Dictionary of English (1998), আইএসবিএন ০-১৯-৮৬১২৬৩-X, p. 761 "Gaza Strip /'gɑːzə/ a strip of territory in Palestine, on the SE Mediterranean coast including the town of Gaza...".
  6. "Gaza (Gaza Strip)"। International Dictionary of Historic Places4। Fitzroy Dearborn Publishers। ১৯৯৬। পৃষ্ঠা 87–290। 
  7. Gaza Benefiting From Israel Easing Economic Blockade
  8. Gaza Border Opening Brings Little Relief
  9. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Oxfam নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  10. "Gaza has become a moonscape in war. When the battles stop, many fear it will remain uninhabitable"AP। ২৩ নভেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২৩ 
  11. H. Jacob Katzenstein (১৯৮২)। "Gaza in the Egyptian Texts of the New Kingdom"। Journal of the American Oriental Society102 (1): 111–113। আইএসএসএন 0003-0279জেস্টোর 601117ডিওআই:10.2307/601117 
  12. Rainey, Anson F. (২০১৫)। The El-Amarna Correspondence1। Leiden: Brill। পৃষ্ঠা 1120–1121। আইএসবিএন 978-90-04-28147-9 
  13. Seymour Gitin, 'Philistines in the Book of Kings,' in André Lemaire, Baruch Halpern, Matthew Joel Adams (eds.)The Books of Kings: Sources, Composition, Historiography and Reception, BRILL, 2010 pp.301–363, for the Neo-Assyrian sources p.312: The four city-states of the late Philistine period (Iron Age II) are Amqarrūna (Ekron), Asdūdu (Ashdod), Hāzat (Gaza), and Isqalūna (Ascalon), with the former fifth capital, Gath, having been abandoned at this late phase.
  14. Masalha, Nur (২০১৮)। Palestine: A Four Thousand Year History। Zed Books Ltd.। পৃষ্ঠা 81। আইএসবিএন 9781786992758 
  15. Shahin, 2005, p. 414.
  16. Dumper et al., 2007, p. 155.
  17. Alan Johnston (২০০৫-১০-২২)। "Gaza's ancient history uncovered"BBC news। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১৬ 
  18. "Gaza"। Global Security। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৫ 
  19. Robinson, 1841, vol 2, pp. 374-375
  20. Cohen and Lewis, 1978.
  21. Hütteroth and Abdulfattah, 1977, p.52.
  22. Dumper and Abu-Lughod, 2007, p.155.
  23. Filfil, Rania; Louton, Barbara (সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "The Other Face of Gaza: The Gaza Continuum"This Week in Palestine। This Week in Palestine। ২০০৯-০২-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-৩০ 
  24. "Militants bomb Gaza YMCA library"BBC News। ২০০৮-০২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৯ 
  25. Omer, Mohammed (২০০৮-০২-০৯)। "Gaza's Christian community – serenity, solidarity and soulfulness"Institute for Middle East Understanding। ২০০৯-০১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৯ 
  26. Meyer, 1907, p.108
  27. Gaza, Jewish Encyclopedia
  28. Government of Palestine, Department of Statistics. Village Statistics, April, 1945. Quoted in Hadawi, 1970, p. 45 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে
  29. "The Disengagement Plan-General Outline"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি