খুলনা পাবলিক কলেজ

স্থানাঙ্ক: ২২°৫০′৯.২৯৬৪″ উত্তর ৮৯°৩১′৫৭.৩২৭৩″ পূর্ব / ২২.৮৩৫৯১৫৬৬৭° উত্তর ৮৯.৫৩২৫৯০৯১৭° পূর্ব / 22.835915667; 89.532590917
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
খুলনা পাবলিক কলেজ
প্রতিষ্ঠানটির প্রতীক
অবস্থান
মানচিত্র
জলিল সরণী

বয়রা

,
৯০০০

স্থানাঙ্ক২২°৫০′৯.২৯৬৪″ উত্তর ৮৯°৩১′৫৭.৩২৭৩″ পূর্ব / ২২.৮৩৫৯১৫৬৬৭° উত্তর ৮৯.৫৩২৫৯০৯১৭° পূর্ব / 22.835915667; 89.532590917
তথ্য
ধরনস্বায়ত্বশাসিত
নীতিবাক্যএসো জ্ঞানের সন্ধানে, ফিরে যাও দেশের সেবায়
প্রতিষ্ঠাকাল২০ জানুয়ারি ১৯৮৭
প্রতিষ্ঠাতাগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
কর্তৃপক্ষপরিচালনা পর্ষদ, খুলনা পাবলিক কলেজ
ইআইআইএন১১৭১১১ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
অধ্যক্ষলে. কর্নেল মোহাম্মদ শামীমুল আহসান শামীম, এএসসি
শিক্ষকমণ্ডলী১৭৫
শ্রেণী৩য়- ১২শ
লিঙ্গবালক
শিক্ষার্থী সংখ্যাআনু. ২৬০০
ভাষাবাংলা
শিক্ষায়তন৫.৩৪৮২ একর
হাউস১ টি (কাজী আজাহার আলি হাউজ)
ক্রীড়াফুটবল, ক্রিকেট, অ্যাথলেটিকস, ব্যাডমিন্টন, ভলিবল
ডাকনামকেপিসি
প্রকাশনাপ্রত্যাশা
শিক্ষা বোর্ডমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর
শিফট২টি (প্রভাতী ও দিবা)
ওয়েবসাইটwww.kpcbd.edu.bd

খুলনা পাবলিক কলেজ বাংলাদেশের খুলনা নগরীর বয়রাতে অবস্থিত একটি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সংক্ষেপে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি কেপিসি নামে পরিচিত। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত একটি স্বায়ত্বশাসিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। [১] পূর্বে প্রতিষ্ঠানটির নাম ছিল 'সুন্দরবন বয়েজ পাবলিক স্কুল'। এরপর উচ্চমাধ্যমিক চালু হবার সময় এর নামকরণ করা হয় 'সুন্দরবন বয়েজ পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ'। সবশেষে এই প্রতিষ্ঠানটির নাম 'খুলনা পাবলিক কলেজ' করা হয়, যে নামে বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে।প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই খুলনা পাবলিক কলেজ ব্রিটেনের বিখ্যাত পাবলিক স্কুল গুলোকে অনুসরণ করে আসছে এবং প্রাতিষ্ঠানিক চরিত্রের দিক দিয়ে এটি বাংলাদেশেরই অন্যতম একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজর অনুরূপ।[২][৩] শুধুমাত্র ছেলেদের জন্য পরিচালিত কেপিসি তে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করা হয়।২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কেপিসি কে খুলনা অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত করে পুরস্কার প্রদান করে। [৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

খুলনা পাবলিক কলেজ ১৯৮৭ সালের ২০ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩] যদিও ৬০'র দশকে পাকিস্তান সরকার খুলনা অঞ্চলে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য কেপিসি র পুরাতন ভবনটি তৈরি করে।কিন্তু বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর আগেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়।যুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের শত্রুপক্ষ পাকিস্তানি সৈন্যরা এটিকে তাদের ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে।স্বাধীনতা লাভের পরে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি কারাগার হিসেবে ব্যবহৃত হত।১৯৮৩ সালে কারাগার স্থানান্তরিত হলে এই ক্যাম্পাসটি 'অথরিটি অব ফ্যাসিলিটিজ ডিপার্টমেন্ট'র (বর্তমান নাম শিক্ষা প্রকৌশলীর অধিদপ্তর) অধীনে আসে। [২] অন্যদিকে যে উদ্দেশ্য নিয়ে একসময় এটির সৃষ্টি হয়েছিল সেই উদ্দেশ্যকে বাস্তবে রূপদানের জন্য খুলনা অঞ্চলের অধিবাসীরা দাবী জানাতে শুরু করেন। খুলনার গণমানুষের দাবীর মুখে এবং তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী মমিন উদ্দিন আহমেদ এবং শিক্ষা সচিব কাজী আজহার আলীর স্বদিচ্ছায় ১৯৮৭ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে এটি যাত্রা শুরু করে। [৩] সেই একই বছরে প্রতিষ্ঠানটিতে উচ্চমাধ্যমিকও চালু করা হয়।

খুলনা পাবলিক কলেজ

সর্বপ্রথমে প্রতিষ্ঠানটির নাম ছিল 'সুন্দরবন বয়েজ পাবলিক স্কুল'।উচ্চমাধ্যমিক চালু হবার পরে নামকরণ করা হয় 'সুন্দরবন বয়েজ পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ'।এরপরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির নাম দেয়া হয় খুলনা পাবলিক কলেজ, যে নামেই বর্তমানে এটি পরিচালিত হচ্ছে।প্রথমে এখানে শুধুমাত্র প্রভাতী শাখা (সকাল ৮.০০-দুপুর ১.০০) চালু থাকলেও ২০০৩ সাল থেকে দিবা শাখা(দুপুর ১.৩০-বিকাল ৫.৩০) শুরু করা হয়।

প্রশাসন[সম্পাদনা]

খুলনা পাবলিক কলেজ একটি পরিচালনা পর্ষদের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় সচিব এই পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি। প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করেন কলেজ অধ্যক্ষ।এছাড়া প্রভাতী ও দিবা শাখায় দু'জন করে উপাধ্যক্ষ রয়েছেন। [৩]

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষগণ[সম্পাদনা]

ক্রমিক নাম কার্যকাল
শাহ মোঃ জহুরুল হক ০৭-০১-১৯৮৭ হতে ৩১-১২-১৯৮৮
কে.এম. হাসান (ভারপ্রাপ্ত) ০১-০১-১৯৮৯ হতে০৬-০৮-১৯৮৯
হারুনুর রশীদ ০১-০৮-১৯৮৯ হতে ১৭-০৬-১৯৯০
মিসেস হাসনা বানু (ভারপ্রাপ্ত) ১৮-০৬-১৯৯০ হতে ৩০-০৬-১৯৯০
অধ্যাপক হারুনুর রশীদ ০১-০৭-১৯৯০ হতে ১০-০৩-১৯৯১
ডঃ সফিউর রহমান ০-০৩-১৯৯১ হতে ১৫-০৪-১৯৯২
সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ১৫-০৪-১৯৯২ হতে১৭-০৫-১৯৯২
প্রফেসর সফিউর রহমান ১৭-০৫-১৯৯২ হতে ০৩-০১-১৯৯৩
প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস ০৩-০১-১৯৯৩ হতে ০৩-০৩-১৯৯৪
১০ মুহাম্মদ তারেক ০১-০৩-১৯৯৪ হতে ২৭-০৯-১৯৯৭
১১ মোঃ লাল মিয়া ২৭-০৯-১৯৯৭ হতে ২২-০৪-২০০১
১২ শেখ সাইদ আলী (ভারপ্রাপ্ত) ২২-০৪-২০০১ হতে ২০-০১-২০০৩
১৩ সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ২১-০১-২০০৩ হতে ২২-০১-২০০৩
১৪ শেখ সাইদ আলী ২৩-০১-২০০৩ হতে ২৯-১২-২০০৮
১৫ প্রফেসর শেখ সাইদ আলী ৩০-১২-২০০৮ হতে ১৪-০২-২০০৯
১৬ সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ১০-০২-২০০৯ হতে ৩০-০৩-২০০৯
১৭ প্রোফেসর এম আবুল বাসার মোল্লা ৩১-০৩-২০০৯ হতে ৩০-০৩-২০১০
১৮ প্রোফেসর এম আবুল বাসার মোল্লা ০৪-০৩-২০১০ হতে ০৬-০৯-২০১০
১৯ সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ০৭-০৯-২০১০ হতে ০৩-০৩-২০১২
২০ লে.কর্নেল কাজী শাহাবুদ্দিন আহমদ, এইসি ০৩-০৩-২০১২ হতে ০৪-০১-২০১৬
২১ সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ০৪-০২-২০১৬ হতে ০৫-০২-২০১৬
২২ লে. কর্নেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, এইসি ০৬-০২-২০১৬ হতে ০৮-০৪-২০১৯
২৩ লে. কর্নেল ইয়ার মোঃ মোরশেদ আলম, এইসি ০৯-০৪-২০১৯ হতে ০১-১২-২০১৯
২৪ সেলিম হায়দার চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) ০১-১২-২০১৯ হতে ২০-১২-২০১৯
২৫ লে. কর্নেল আব্দুল মোক্তাদের, এইসি ২১-১২-২০১৯ হতে ০২-০১-২০২৩
২৬ লে. কর্নেল মোহাম্মদ শামীমুল আহসান শামীম, এএসসি ০২-০১-২০২৩ হতে বর্তমান

[৫] [৬]

ভর্তি প্রক্রিয়া[সম্পাদনা]

খুলনা পাবলিক কলেজে দুই (প্রভাতী এবং দিবা) শিফটে তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান করা হয়।শুধুমাত্র তৃতীয় এবং একাদশ শ্রেণীতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।তবে কোন শ্রেণী থেকে বেশি মাত্রায় শিক্ষার্থী চলে গেলে শুন্য আসনের ভিত্তিতে মাঝে মাঝে অন্যান্য শ্রেণীতে শিক্ষার্থীদেরকে ভর্তি হবার সুযোগ দেয়া হয়।[৭] তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। সীমিত সংখ্যক আসনের কারণে ভর্তি পরীক্ষাটি খুবই প্রতিযোগিতামূলক।শিক্ষার্থীরা লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে নির্বাচিত হয়।এরপর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয়।একাদশ শ্রেণীতে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয় তাদের মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ অনুসারে।[৭]

শিক্ষাকার্যক্রম[সম্পাদনা]

খুলনা পাবলিক কলেজ কলেজ জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে থাকে। জাতীয় শিক্ষাক্রমের পাঠ্য বিষয়সমূহের সাথে সাথে শিক্ষার্থীদের জন্য কম্পিউটার শিক্ষা বাধ্যতামূলক। এছাড়া শিক্ষার্থীরা সঙ্গীত শিক্ষা, চারু ও কারুকলা এবং বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখার ক্লাসেও অংশ নিতে পারে। জাতীয় শিক্ষাক্রমের নিয়মানুযায়ী ৯ম এবং ১১শ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, বাণিজ্য, মানবিক এই তিনটি বিভাগের যেকোন একটি নির্বাচন করা বাধ্যতামূলক এবং সে অনুযায়ী নির্ধারিত শর্তপূরণ সাপেক্ষে শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দমত বিভাগ নির্বাচন করে থাকে । [৩]

পাঠ্যক্রম[সম্পাদনা]

খুলনা পাবলিক কলেজে প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে শিক্ষা প্রদান করা হয়।বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে এসব স্তরে বাংলা মাধ্যমে পাঠদান করা হয়।[৮][৯] প্রতিবছর এ প্রতিষ্ঠান থেকে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক (ব্রিটিশ ও লেভেল সমমর্যাদার) এবং উচ্চমাধ্যমিক (ব্রিটিশ এ লেভেল ও আমেরিকান হাইস্কুল ডিপ্লোমা সমমর্যাদার) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।এছাড়া তারা অষ্টম শ্রেণী সমাপনি জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বপূর্ন ফলাফল করে।শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা যেমন গণিত অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বিতর্ক প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সম্মানজনক পুরস্কার অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম বৃদ্ধি করে চলেছে। কেপিসি’তে বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক অনুমোদিত সিলেবাস অনুসরণ করে বাংলা মাধ্যমে পাঠদান করা হয়।মাধ্যমিক (নবম-দশম শ্রেণী) ও উচ্চমাধ্যমিক (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী)স্তরে শিক্ষার্থীদেরকে মানবিক, ব্যবসা শিক্ষা ও বিজ্ঞান বিভাগে বিভক্ত করে পাঠদান করা হয়।[৮][৯]

প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য[সম্পাদনা]

শুরু থেকেই খুলনা পাবলিক কলেজ বাংলাদেশের একটি প্রথম সারির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয়।বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় ছাত্রদের অভূতপূর্ব সাফাল্যের ফলে কেপিসি খুলনা অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। শুধু খুলনা বিভাগ নয়, বাংলাদেশের অন্যান্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর ফলাফলের সাথে তুলনা করলেও কেপিসি কোন অংশে পিছিয়ে নেই।[৩] কেপিসি'র সাম্প্রতিক কয়েক বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলঃ [৩][১০]

মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল[সম্পাদনা]

শিক্ষাবর্ষ পরীক্ষার্থী সংখ্যা উত্তীর্ণ ছাত্র সংখ্যা পাশের শতকরা হার A+ বা জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ছাত্র সংখ্যা
২০১৬ ১৮৭ ১৮৭ ১০০% ১০২
২০১৭ ২১৫ ২১৪ ৯৯.৫৩% ৯৯
২০১৮ ২৪৫ ২৪৫ ১০০% ১৯৯
২০১৯ ২১২ ২১০ ৯৯.০৬% ৮১
২০২০ ২০৪ ২০৪ ১০০% ১২৮
২০২১ ১৯৬ ১৯৬ ১০০% ১৫৯

সাম্প্রতিক কয়েক বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলঃ [৩][১০][১১][১২]

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল[সম্পাদনা]

শিক্ষাবর্ষ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা উত্তীর্ণ ছাত্র সংখ্যা পাশের শতকরা হার A+ বা জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ছাত্র সংখ্যা
২০১৬ ৩৮৭ ৩৮৫ ৯৯.৪৮% ১৬৬
২০১৭ ৬৬৪ ৬৬০ ৯৯.৪% ১২৮
২০১৮ ৪০২ ৪০০ ৯৯.৫% ১২২
২০১৯ ৪৩০ ৪২৮ ৯৯.৫৩% ১৬০
২০২০ ৪২৬ ৪২৬ ১০০% ৩০৪
২০২১ ৪২২ ৪২০ ৯৯.৫৩% ৩৩৬

[৫] [১২]

বিদ্যায়তন[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মোৎসর্গকারী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর উদ্দ্যেশ্যে নির্মিত স্মৃতিসৌধ
কেপিসি'র পুরাতন ভবন

খুলনা পাবলিক কলেজ ৫.৩৪৮২ একর জমির উপর অবস্থিত যার চারদিকে আবাসিক এলাকা ঘিরে রয়েছে।[৩] ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে রয়েছেঃ স্টুডেন্ট হাউস(ছাত্রাবাস), অধ্যক্ষের পৃথক বাস ভবন, একটি মসজিদ, একটি অডিটোরিয়াম, বেশ কয়েকটি সুদৃশ্য বাগান, দুটি আন্তঃসংযুক্ত শিক্ষা ও প্রশাসনিক ভবন, একটি নতুন শিক্ষা ভবন, একটি পুরাতন ভবন(বর্তমানে অব্যবহৃত) এবং একটি বিরাট খেলার মাঠ।পুরনো ভবনটি বর্তমানে আর ব্যবহার করা হয় না।ভবনগুলির যে অংশ একাডেমিক কাজে ব্যবহৃত হয় সেখানে রয়েছে বিভিন্ন শ্রেণীকক্ষ, লাইব্রেরী ও পাঠকক্ষ এবং জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূগোল, মনোবিদ্যা এবং কম্পিউটার ও প্রযুক্তি বিজ্ঞানের অত্যাধুনিক বিজ্ঞানাগার। [১৩] প্রশাসনিক অংশে রয়েছে অধ্যক্ষের কার্যালয়, অন্যান্য প্রশাসনিক অফিস, শিক্ষকদের জন্য একটি বিশ্রামকক্ষ, একটি সেন্ট্রাল হল, শিক্ষকদের জন্য কমন রুম। বিদ্যায়তনটিতে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মোৎসর্গকারী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর উদ্দেশ্যে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে।

গ্রন্থাগার[সম্পাদনা]

কেপিসি'র লাইব্রেরী ৫, ৮২৪ টি বইয়ের এক বিশাল সম্ভার নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। শুধু মাত্র পাঠ্য বই নয় লাইব্রেরীটিতে বিভিন্ন সম্পূরক পুস্তক, পত্রিকা, জার্নালের একটি বড় সংগ্রহ রয়েছে।প্রতিনিয়ত লাইব্রেরীটিকে সমৃদ্ধ করা হচ্ছে। প্রতিদিন ক্লাস চলাকালে লাইব্রেরী খোলা থাকে।লাইব্রেরীর সাথেই রয়েছে একটি পাঠ কক্ষ যেখানে ছেলেরা বই নিয়ে পড়াশুনা করতে পারে।[৩]

হোস্টেল[সম্পাদনা]

কেপিসি’তে যে দুটি ছাত্রাবাস আছে তাদেরকে ‘হাউস’ বলা হয়।[৮][৯] জ্যেষ্ঠ শিক্ষক-শিক্ষিকা মণ্ডলীর মধ্য থেকে একজনকে ‘হাউস মাস্টার’ মনোনীত করা হয় যারা একেকটি হাউসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।হাউসের শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার বিষয়টি দেখভালের জন্য প্রতিটি হাউসের জন্য একজন শিক্ষককে ‘হাউস টিউটর’ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।এছাড়া দ্বাদশ শ্রেণী পড়ুয়া কোন একজন শিক্ষার্থীকে হাউস মাস্টার ‘হাউস প্রিফেক্ট’ নির্বাচিত করেন যে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।প্রতিটি হাউসের জন্য পৃথক ‘হাউস প্রিফেক্ট’ রয়েছে।হাউস মাস্টার এবং হাউস প্রফেক্টের সমন্বয়ে হাউসের বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা, গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য শৃঙ্খলা বিষয়ক কার্যাবলী নির্ধারিত হয়।প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে আড়াই ঘণ্টা প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তত্বাবধানে হাউসের শিক্ষার্থীরা তাদের রাতের পড়া সম্পন্ন করে।হাউস মাস্টার ছাড়াও অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ হাউসের সকল কর্মকাণ্ড নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করেন।হাউসের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ইনডোর ও আউটডোর খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।প্রতিটি হাউসে একটি কমনরুম, একটি অফিস রুম, একটি খাবার ঘর, একটি পাঠকক্ষ আছে।হাউস গুলোর সম্মুখ ভাগে সুন্দর বাগান রয়েছে।এছাড়া মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মসজিদ আছে।কমন রুমে শিক্ষার্থীরা টিভি দেখে, বিভিন্ন মিটিং করে এছাড়া টেবিল টেনিস, দাবা, ক্যারামসহ বিভিন্ন ইনডোর গেম খেলে থাকে। [৮]

সহশিক্ষা কার্যক্রম[সম্পাদনা]

সাংস্কৃতিক সপ্তাহ[সম্পাদনা]

শিক্ষার্থীদের অন্তর্জগতের সৃজনশীল স্বত্বাকে আবিষ্কারের লক্ষ্যে 'কেপিসি' সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক বিষয়গুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বদিয়ে বিবেচনা করে।এজন্য প্রতিবছর আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে 'সাংস্কৃতিক সপ্তাহ' আয়োজন করা হয়।সাংস্কৃতিক সপ্তাহে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বিতর্ক, আবৃত্তি, সঙ্গীত, নাটক, গল্পবলা, ক্যারিক্যাচার, চিত্রকলাসহ সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন সৃজনশীল মাধ্যমগুলোতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকে। [১৩] এর সাথে প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারের প্রথম ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সহ-শিক্ষাক্রম কর্মকাণ্ডের জন্য নির্ধারিত থাকে যাকে 'সিটিপি' (CTP-Class Teachers' Period) নামে অবিহিত করা হয়।[৩] প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেপিসি'র শিক্ষার্থীরা বিশেষ অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করে।এছাড়া পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস(২৬ মার্চ), বিজয় দিবস(১৬ ডিসেম্বর), কেপিসি-ডে(২০ জানুয়ারি) উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন ও তাতে অংশ গ্রহণ করে কেপিসি'র ছাত্র ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ।[৩]

খেলাধুলা[সম্পাদনা]

কেপিসি’র যে কোন শিক্ষার্থীর জীবনে খেলাধুলা একটি বিশেষ স্থান দখল করে থাকে।বহিরাঙ্গনে ক্রিকেট এবং ফুটবলই বেশি খেলে তারা।[১৪] সাধারণত শীতকালে ক্রিকেট এবং গ্রীষ্মকালে ফুটবল খেলাই জনপ্রিয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে।কেপিসি’র ফুটবল ও ক্রিকেট টীম আঞ্চলিক এবং জাতীয় পর্যায়ে বয়স ভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সুনাম অর্জন করেছে।এছাড়া বিভিন্ন আঞ্চলিক এবং জাতীয় পর্যায়ের নানাধরণের খেলার প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠানটির খেলার মাঠে বিভিন্নসময়ে অনুষ্ঠিত হয়।প্রতিবছর বার্ষিক ফুটবল এবং ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি; যেখানে শিক্ষার্থীরা শ্রেণী ও হাউস অনুসারে অংশগ্রহন করে।[১৫] এছাড়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ইনডোর গেমেও অংশ নেয়।যেমনঃটেবিল টেনিস, ক্যারাম, দাবা ইত্যাদি।প্রতিবছর জানুয়ারি মাসে খুলনা পাবলিক কলেজ ‘বার্ষিক ক্রীড়া সপ্তাহ’ আয়োজন করে।সকল শিক্ষার্থী এই ক্রীড়া সপ্তাহে অংশগ্রহণ এবং নৈপুণ্য প্রদর্শনের জন্য মুখিয়ে থাকে।তারা বিভিন্ন হাউসে বিভক্ত হয়ে দৌড়, রিলে দৌড়, উচ্চলম্ফ, দীর্ঘলম্ফ, শটপুট, ওয়েট থ্রো, জ্যাভ্লিন থ্রো, ডিসকাস থ্রো সহ বিভিন্ন খেলায় অংশ নেয়।[১৬][১৭]

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

কেপিসি প্রতি বছর প্রত্যাশা নামে একটি সাময়িকী প্রকাশ করে।[৩][১৩] সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অন্যান্য কর্মচারীদের বিভিন্ন মৌলিক লেখা প্রকাশিত হয়। যেমনঃপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত বিভিন্ন সংবাদ, কবিতা, প্রবন্ধ, গল্প, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী, রহস্য রোমাঞ্চ, কৌতুক ইত্যাদি। সাময়িকীটি প্রতিষ্ঠানটির সুপ্ত প্রতিভাদের সৃজনশীলতা প্রকাশের একটি মাধ্যম এবং শিক্ষার্থীদের চিন্তা-চেতনা প্রকাশের একটি প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। এছাড়া কেপিসি কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন উপলক্ষে অনেক ক্রোড়পত্র ও স্মরণিকা প্রকাশ করে। প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা পহেলা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সহ বাঙ্গালীর জাতীয় জীবনের নানা গুরুত্বপূর্ণ দিনে দেয়াল পত্রিকা প্রকাশ করে। [১৩]

প্রাতিষ্ঠানিক পোশাক[সম্পাদনা]

কেপিসি'র ছাত্রদের ইউনিফর্ম

তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল ছাত্রের ইউনিফর্ম হল সাদা ফুল প্যান্ট, সাদা ফুলহাতা বা হাফহাতা শার্ট এবং কালো রঙের বেল্ট।এর সাথে থাকে সাদা পা মোজা এবং কালো অক্সফোর্ড জুতো । শীতকালে এগুলোর পাশাপাশি নেভি ব্লু হাফ হাতা বা ফুল হাতা সোয়েটার যুক্ত হয়।এছাড়া সব ছাত্রের শার্টের উপরে কাধে বিশেষ স্কন্ধ বন্ধনী সংযুক্ত থাকে। তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত এই স্কন্ধবন্ধনীর প্রস্থ ১.২৫ ইঞ্চি এবং সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত স্কন্ধবন্ধনীর প্রস্থ ১.৫০ ইঞ্চি । প্রত্যেকের শার্টের কলারের কাছে কাছে বিশেষ চিহ্ন থাকে যা থেকে বোঝা যায় সে প্রভাতী বা দিবা শাখার ছাত্র। সব শিক্ষার্থীকে তার নাম, ক্লাস ও কলেজ নম্বর যুক্ত ব্যাজ ধারণ করা বাধ্যতামূলক।এছাড়া শিক্ষার্থীদের আলাদা স্পোর্টস ইউনিফর্ম রয়েছে।সাদা টি-শার্ট এর সাথে হাউস অনুসারে সাদা বা নেভিব্লু হাফ প্যান্ট এবং স্পোর্টস শু স্পোর্টস ইউনিফর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়।যে সকল ছাত্র ছাত্রাবাসে থাকে তাদের জন্যও বিশেষ পোশাক নির্দিষ্ট করা রয়েছে। [৩]

রজত জয়ন্তী উদ্‌যাপন[সম্পাদনা]

২০১২ সালের ২০ জানুয়ারি খুলনা পাবলিক কলেজ তার রজত জয়ন্তী উদ্‌যাপন করে।[১৩][১৮] কেপিসি'র প্রাক্তন এবং তৎকালীন ছাত্ররা ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে রজত জয়ন্তী উদ্‌যাপন কে বর্ণিল করে তোলে।

স্বীকৃতি[সম্পাদনা]

২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কেপিসি কে খুলনা অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত করে পুরস্কার প্রদান করে। [৪] প্রতিবছর কেপিসি'র শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল করে যশোর বোর্ড এবং সমগ্র বাংলাদেশে বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে এসেছে এই প্রতিষ্ঠানটিকে।এছাড়া গণিত উৎসব, ভাষা প্রতিযোগ, ফিজিক্স অলিম্পিয়াড, এস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াডে কেপিসি'র শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়ে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের পক্ষে সুনাম অর্জন করেছে। [১৯] [২০][২১]

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "খুলনা পাবলিক কলেজ"বাংলাদেশ ডিরেক্টরি (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  2. "খুলনা পাবলিক কলেজ"খুলনা পিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "খুলনা পাবলিক কলেজ"খুলনা পাবলিক কলেজ তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  4. "ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে পুরস্কার পেলেন যারা"। বাংলা নিউজ ২৪। ২০১৫-০২-১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  5. খুলনা পাবলিক কলেজ, খুলনা (২০২০)। "প্রত্যাশা"। বাৎসরিক সাময়িকী। পঞ্চদশ। 
  6. "খুলনা পাবলিক কলেজ"খুলনা পাবলিক কলেজ। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২২ 
  7. "খুলনা পাবলিক কলেজ"[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]। খুলনা পাবলিক কলেজ তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগৃহীত ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
  8. "খুলনা পাবলিক কলেজ" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুন ২০১৬ তারিখে। বাংলাদেশ ডিরেক্টরি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগৃহীত ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  9. "খুলনা পাবলিক কলেজ[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]"। খুলনা পাবলিক কলেজ তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগৃহীত ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
  10. "২০১৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরিক্ষার ফল"। দৈনিক সংবাদ। ৩১ মে ২০১৫। ২৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  11. "যশোর বোর্ডে সেরা ২০-এ খুলনার ৮ কলেজ"। দ্যা রিপোর্ট ২৪ ডট কম। ১৩ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  12. বাংলাদেশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (৩ মার্চ ২০২২)। "WEB BASED RESULT PUBLICATION SYSTEM FOR EDUCATION BOARDS"eboardresults.com। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২২ 
  13. "খুলনা পাবলিক কলেজ"খুলনা পাবলিক কলেজ তথ্য বাতায়ন। ২৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  14. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৬ 
  15. "Khulna Public College ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুন ২০১৬ তারিখে". Khulnapubliccollege.jessoreboard.gov.bd. Retrieved 2016-12-17.
  16. খুলনা পাবলিক কলেজের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
  17. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  18. "রজত জয়ন্তি উৎযাপন মুহূর্তে" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্যা ডেইলি স্টার। জানুয়ারি ২০, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  19. "খুলনা উৎসবের বিজয়ীরা, গণিত উৎসব ২০১৪"। ২০১৪। ১ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  20. "৫১তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন যাঁরা"। প্রথম আলো। ২৪ মে ২০১০। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  21. "৫২তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড আজ শুরু হচ্ছে"। প্রথম আলো। ১৭ আগস্ট ২০১১। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]