খাজা ইজহারুল হাসান
খাজা ইজহারুল হাসান | |
|---|---|
خواجہ اظہار الحسن | |
| সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা | |
| কাজের মেয়াদ ২৯ এপ্রিল ২০১৫ – ২৮ মে ২০১৮ | |
| পূর্বসূরী | মুহাম্মদ শাহরিয়ার খান মাহার |
| উত্তরসূরী | ফেরদৌস নকভি |
| নির্বাচনী এলাকা | পিএস-৯৯ (করাচি-১১) |
| সিন্ধু প্রদেশের প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ১৩ আগস্ট ২০১৮ – ১১ আগস্ট ২০২৩ | |
| নির্বাচনী এলাকা | পিএস-১২৪ (করাচি-১১)[১] |
| কাজের মেয়াদ ২০১৩ – ২০১৮ | |
| উত্তরসূরী | নিজে |
| নির্বাচনী এলাকা | পিএস-৯৯ (করাচি-১১) |
| কাজের মেয়াদ ২০০৮ – ২০১৩ | |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | করাচি, সিন্ধু, পাকিস্তান |
| জাতীয়তা | পাকিস্তানি |
| রাজনৈতিক দল | এমকিউএম-পি (২০১৬-বর্তমান) |
| অন্যান্য রাজনৈতিক দল | এমকিউএম-এল (২০০৮-২০১৬) |
| শিক্ষা | এমবিএ, পিমস্যাট এলএলবি, করাচি বিশ্ববিদ্যালয় বিএসসি, [করাচি বিশ্ববিদ্যালয়]] |
| জীবিকা | রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী |
| কমিটি | সমবায় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি (সভাপতি) তথ্য ও আর্কাইভ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি কাচ্চি আবাসিক সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও বিশেষ উদ্যোগ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি |
খাজা ইজহারুল হাসান (উর্দু: خواجہ اظہار الحسن; জন্ম ২৬ অক্টোবর ১৯৭১) একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ, যিনি মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট – পাকিস্তান (এমকিউএম-পি)-এর সদস্য এবং ১২তম সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন।[২][৩] তিনি ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি আগস্ট ২০১৮ থেকে আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিলেন।
তিনি বিবাহিত এবং তার তিন সন্তান রয়েছে। তিনি ২০০৮[৪] এবং ২০১৩ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পিএস-৯৯ (করাচি-১১) আসন থেকে নির্বাচিত হন। সিন্ধের ১২তম প্রাদেশিক পরিষদে তিনি সমবায় বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি কাচি আবাদি, তথ্য ও আর্কাইভস এবং পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও বিশেষ উদ্যোগ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন।[৪]
হত্যাচেষ্টা
[সম্পাদনা]২০১৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর ঈদুল আজহার নামাজ শেষে করাচির বাফার জোন এলাকায় সন্ত্রাসী সংগঠন আনসারুল শারিয়াহ পাকিস্তানের হামলায় তিনি অক্ষত অবস্থায় প্রাণে রক্ষা পান।[৫] হামলায় হাসানের দেহরক্ষী এক পুলিশ কনস্টেবল ও ১৩ বছরের এক কিশোর নিহত হয় এবং অন্তত চারজন আহত হয়। পাল্টা গুলিবিনিময়ে হামলাকারীদের একজন নিহত হয় এবং আরেকজন আহত অবস্থায় পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৯ মিলিমিটারের পিস্তলের ২৭টি খোসা উদ্ধার করে।[৬][৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Members List Karachi Central- Provincial Assembly of Sindh"। www.pas.gov.pk। ৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Ghori, Habib Khan (৩০ এপ্রিল ২০১৫)। "Muttahida's Khawaja Izhar appointed opposition leader in PA"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Member Profile"। www.pas.gov.pk। Provincial Assembly of Sindh। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- 1 2 "2008–2013 Member Profile"। www.pas.gov.pk। Provincial Assembly of Sindh। ১০ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "MQM's Khawaja Izharul Hassan survives gun attack"। Al Jazeera। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "MQM's Khawaja Izharul Hassan survives assassination attempt"। Dawn। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ Khan, Faraz (২ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "MQM-P's Khawaja Izhar escapes assassination bid in Karachi"। Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ১৯৭১-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- মুহাজির ব্যক্তি
- করাচির রাজনীতিবিদ
- মুত্তাহিদা কওমি আন্দোলনের রাজনীতিবিদ
- করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ২০১৩-২০১৮
- পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ২০২৪-২০২৯
- সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য অসম্পূর্ণ
- সিন্ধু এমপিএ ২০০৮–২০১৩
- সিন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা