খন্দকার আসাদুজ্জামান
খন্দকার আসাদুজ্জামান | |
---|---|
টাঙ্গাইল-২ আসন আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১২ জুন ১৯৯৬ – ১ অক্টোবর ২০০১ | |
পূর্বসূরী | আব্দুস সালাম পিন্টু |
উত্তরসূরী | আব্দুস সালাম পিন্টু |
কাজের মেয়াদ ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ – ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ | |
পূর্বসূরী | আব্দুস সালাম পিন্টু |
উত্তরসূরী | ছোট মনির |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ২২ অক্টোবর ১৯৩৫ |
মৃত্যু | ২৫ এপ্রিল ২০২০ | (বয়স ৮৪)
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
সন্তান | অপরাজিতা হক |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
খন্দকার আসাদুজ্জামান (২২ অক্টোবর ১৯৩৫-২৫ এপ্রিল ২০২০) বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধের সংগঠক ও টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।[১][২]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]খন্দকার আসাদুজ্জামান ২২ অক্টোবর ১৯৩৫ সালে টাঙ্গাইল জেলায় গোপালপুর উপজেলার নারুচিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিএ (অনার্স) সহ এমএ পাশ। তার এক ছেলে মশিউজ্জামান রোমেল ও এক মেয়ে একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য অপরাজিতা হক।
রাজনৈতিক ও কর্মজীবন
[সম্পাদনা]খন্দকার আসাদুজ্জামান মুক্তিযোদ্ধের সংগঠক ছিলেন। স্বাধীনতার পূর্বে তিনি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক ছিলেন। ৫ জানুয়ারী ১৯৭১ সালে তিনি পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের অর্থবিভাগের যুগ্মসচিব হিসেবে নিয়োগ পান। মুজিবনগর সরকারের অর্থ সচিব ছিলেন তিনি।[৩] তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম অর্থ সচিব।
তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধু শিশুকিশোর পরিষদের সাবেক সভাপতি।
তিনি টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসন থেকে ১৯৯৬ সালের জুন মাসের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৪][৫][৬] ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি পরাজিত হয়ে ছিলেন।
বিতর্ক
[সম্পাদনা]যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালি সংগ্রহের অভিযোগে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় আসাদুজ্জামানের ছেলেকে অভিযুক্ত করা হয়েছিলো।[৭]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]খন্দকার আসাদুজ্জামান ২৫ এপ্রিল ২০২০ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৮]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "খন্দকার আসাদুজ্জামান"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Project true history of Liberation War"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ অক্টোবর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ১৯ নং দলিল (১৯৮৪)। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্রের ১৫তম খণ্ডে। বাংলাদেশ: বাংলাদেশ সরকার। পৃষ্ঠা ১৯৩।
- ↑ "৭ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৯ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা"। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২০১৬-১১-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৫।
- ↑ "১০ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা"। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২০১৯-০১-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-১২।
- ↑ "What the papers say"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "সাবেক সাংসদ খন্দকার আসাদুজ্জামান আর নেই"। দৈনিক ভোরের কাগজ। ২৫ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |