ক্রেডেল অব ফিলথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ক্রেডেল অব ফিলথ
২০০৯ সালে হেলফেস্টে ক্রেডেল অব ফিলথ
২০০৯ সালে হেলফেস্টে ক্রেডেল অব ফিলথ
প্রাথমিক তথ্য
উদ্ভবসুফল্ক, ইংল্যান্ড
ধরনব্ল্যাক মেটাল
কার্যকাল১৯৯১-বর্তমান
লেবেলমেইহেম রেকর্ডস , মেটাল ব্লেড রেকর্ডস, সনি রেকর্ডস, রোডরানার রেকর্ডস, পীসভাইল রেকর্ডস
সদস্য
  • পল আলেন্ডার
  • অ্যাস্লে এলিল
  • ড্যানি ফ্লিলথ
  • জেমস মসিলরয়
  • ডেভ পাইবাস
  • মার্টিন ম্যারথুজ স্কারওপকা
ওয়েবসাইটcradleoffilth.com

ক্রেডেল অব ফিলথ একটি ব্রিটিশ এক্সট্রিম মেটাল ব্যান্ড যা ১৯৯১ সালে গঠিত হয়। এদের সঙ্গীতের ধরন ব্ল্যাক মেটাল থেকে শুরু করে গোথিক মেটাল, সিম্ফোনিক ব্ল্যাক মেটাল পর্যন্ত বিস্তৃত। এদের গানের কথায় বিভিন্ন মিথোলজি, হরর ফ্লিম, গোথিক সাহিত্য ও কবিতার প্রভাব সুস্পষ্ট। এই ব্যান্ডটি সফলতার সাথে তাদের গন্ডি ভেঙে মূল ধারায় অনুপ্রবেশ করেছে। তাদের এমটিভি, কেরাং, ওজফেস্ট, ডাউনলোড ফেস্টিভ্যাল-এ অংশগ্রহণ সে কথাই জানান দেয় এবং তাদের একটি বাণিজ্যিক ভাবমূর্তি হাজির করে। অনেকে তাদের শয়তানের উপসনাকারী হিসেবে মনে করে, কিন্তু আসলে তাদের গানের কথায় স্যাটানিজম-এর উপস্থিতি খুবই সামান্য এবং যতটুকু ব্যবহৃত হয়েছে তা রূপক অর্থে বলা যায়। ২০০৬ সালের মেটালহ্যামার ম্যাগাজিনের ভাষ্যমতে ক্রেডেল অব ফিলথ আয়রন মেইডেন-এর পর সবচেয়ে সফল ব্রিটিশ হেভি মেটাল ব্যান্ড। তাদের প্রথম অ্যালবাম দ্যা প্রিন্সিপ্যাল অব ইভিল মেইড ফ্লেশ ১৯৯৪ সালে বের হয় যা মেটালহেমার ম্যাগাজিনের মতে গত বিশ বছরে বের হওয়া সবচেয়ে ভাল ১০টি ব্ল্যাক মেটাল অ্যালবামের একটি। ব্যান্ডটি এই পর্যন্ত নয়টি স্টুডিও অ্যালবাম বের করেছে।কনসেপ্ট অ্যালবামের চরিত্রগুলো ইতিহাস থেকে নেওয়া। ইতিহাসের কুখ্যাত ও ভয়ংকর চরিত্রগুলোকে তারা গানের মাধ্যমে তুলে ধরেছে বিভিন্ন অ্যালবামে। তারা ব্ল্যাক মেটাল ব্যান্ড কিনা এটা নিয়ে প্রশ্ন করলে ভোকাল ড্যানি ফিলথ ১৯৯৮ সালে বিবিসি রেডিও-৫-এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে বলেনঃ

বর্তমান সদস্য[সম্পাদনা]

পল আলেন্ডার
  • ড্যানি ফ্লিলথ
  • পল আলেন্ডার
  • জেমস মসিলরয়
  • ডেভ পাইবাস
  • মার্টিন ম্যারথুজ স্কারওপকা
  • অ্যাস্লে এলিলন

ডিস্কোগ্রাফি[সম্পাদনা]

  • দ্যা প্রিন্সিপ্যাল অব এভিল মেইড ফ্লেশ(১৯৯৪)
  • ডাস্ক...এ্যান্ড হার এ্যামব্রেস(১৯৯৬)
  • ক্রুয়েলিটি এ্যান্ড দ্যা বিস্ট(১৯৯৮)
  • মিডিয়ান(২০০০)
  • ড্যাম্নেশন এ্যান্ড আ ডে(২০০৩)
  • নিম্ফেটামাইন(২০০৪)
  • থর্নোপ্রাফি(২০০৬)
  • গডস্পীড অন দ্যা ডেভিলস থান্ডার (২০০৮)
  • ডার্কলি ডার্কলি ভেনাস এভারসা (২০১০)

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]