ক্যাভ্যালকেড (১৯৩৩-এর চলচ্চিত্র)

ক্যাভ্যালকেড
ক্যাভ্যালকেড
	প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার
মূল শিরোনাম	Cavalcade
পরিচালক	ফ্র্যাংক লয়েড
প্রযোজক	ফ্র্যাংক লয়েড; উইনফিল্ড আর. শিহান;
চিত্রনাট্যকার	রেজিনাল্ড বার্কলি
উৎস	নোয়েল কাওয়ার্ড কর্তৃক ; ক্যাভ্যালকেড
শ্রেষ্ঠাংশে	ডায়ানা উইনিয়ার্ড; ক্লাইভ ব্রুক; উনা ওকনর; হার্বার্ট মানডিন;
সুরকার	পিটার ব্রুনেল্লি; লুই দ্য ফ্রঁসেস্কো; আর্থার ল্যাং; জে. এস. জ্যামেনিক;
চিত্রগ্রাহক	আর্নেট পালমার
সম্পাদক	মার্গারেট ক্ল্যান্সি
পরিবেশক	ফক্স ফিল্ম করপোরেশন
মুক্তি	১৫ এপ্রিল ১৯৩৩; ; ; ; ;
স্থিতিকাল	১১২ মিনিট
দেশ	মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা	ইংরেজি
নির্মাণব্যয়	$১,১৮০,২৮০
আয়	$৩.৫ মিলিয়ন

ক্যাভ্যালকেড হল ফ্র্যাংক লয়েড পরিচালিত ১৯৩৩ সালের মার্কিন মহাকাব্যিক চলচ্চিত্র। নোয়েল কাওয়ার্ডের ক্যাভালকেড নাটক অবলম্বনে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা করেন রেজিলান্ড বার্কলি। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন ডায়ানা উইনিয়ার্ড ও ক্লাইভ ব্রুক। ছবিটিতে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের গল্প বর্ণিত হয়েছে, যা মূলত ১৮৯৯ সালের নববর্ষের পূর্ব থেকে শুরু হয়ে ১৯৩৩ সালের নববর্ষের দিন পর্যন্ত সময়কালে দুটি ব্রিটিশ পরিবারের উপর কয়েকটি ঐতিহাসিক ঘটনার প্রভাব দেখানো হয়েছে।

চলচ্চিত্রটি ৬ষ্ঠ একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও শ্রেষ্ঠ পরিচালনাসহ তিনটি পুরস্কার জয় করে এবং অপর একটি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে।^[২]

কুশীলব[সম্পাদনা]

ডায়ানা উইনিয়ার্ড - জেন ম্যারিয়ট
ক্লাইভ ব্রুক - রবার্ট ম্যারিয়ট
উনা ওকনর - এলেন ব্রিজেস
হার্বার্ট মানডিন - আলফ্রেড ব্রিজেস
বেরিল মার্সার - রাঁধুনি
আইরিন ব্রাউন - মার্গারেট হ্যারিস
টেম্পে পিগট - মিসেস স্ন্যাপার
মার্লি টটেনহাম - অ্যানি
ফ্র্যাংক লটন - জো ম্যারিয়ট
উরসুলা জিন্স - ফ্যানি ব্রিজেস
মার্গারেট লিন্ডসে - এডিথ হ্যারিস
জন ওয়ারবার্টন - এডওয়ার্ড ম্যারিয়ট
বিলি বেভান - জর্জ গ্রেইঞ্জার
রনি জেমস - ডেসমন্ড রবার্টস
ডিক হেন্ডারসন জুনিয়র - মাস্টার এডওয়ার্ড
ডগলাস স্কট - মাস্টার জোই
শিলা ম্যাকফিল - কিশোরী এডিথ
বনিতা গ্র্যানভিল - কিশোরী ফ্যানি

পুরস্কার ও মনোনয়ন[সম্পাদনা]

একাডেমি পুরস্কার

বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র - ক্যাভ্যালকেড
বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ পরিচালনা - ফ্র্যাংক লয়েড
বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশনা - উইলিয়াম এস. ডার্লিং
মনোনীত: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী - ডায়ানা উইনিয়ার্ড

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "The All Time Best Sellers"। International Motion Picture Almanac 1937-38। Quigley Publishing Company। পৃষ্ঠা ৯৪২। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮।
↑ "The 6th Academy Awards | 1934"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:ফ্র্যাংক লয়েড

[কুইগলি-1] "The All Time Best Sellers"। International Motion Picture Almanac 1937-38। Quigley Publishing Company। পৃষ্ঠা ৯৪২। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮।

[2] "The 6th Academy Awards | 1934"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮।

[১]

[২]

দে স শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার
১৯২৭/২৮–১৯৪০	উইংস (১৯২৭/২৮) দ্য ব্রডওয়ে মেলডি (১৯২৮/২৯) অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট (১৯২৯/৩০) সিমারন (১৯৩০/৩১) গ্র্যান্ড হোটেল (১৯৩১/৩২) ক্যাভ্যালকেড (১৯৩২/৩৩) ইট হ্যাপেন্ড ওয়ান নাইট (১৯৩৪) মিউটিনি অন দ্য বাউন্টি (১৯৩৫) দ্য গ্রেট জিগফেল্ড (১৯৩৬) দ্য লাইফ অব এমিল জোলা (১৯৩৭) ইউ ক্যান্ট টেক ইট উইথ ইউ (১৯৩৮) গন উইথ দ্য উইন্ড (১৯৩৯) রেবেকা (১৯৪০)
১৯৪১–১৯৬০	হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) মিসেস মিনিভার (১৯৪২) কাসাব্লাঙ্কা (১৯৪৩) গোয়িং মাই ওয়ে (১৯৪৪) দ্য লস্ট উইকেন্ড (১৯৪৫) দ্য বেস্ট ইয়ার্স অব আওয়ার লাইভস্‌ (১৯৪৬) জেন্টলম্যান্‌স এগ্রিমেন্ট (১৯৪৭) হ্যামলেট (১৯৪৮) অল দ্য কিংস মেন (১৯৪৯) অল অ্যাবাউট ইভ (১৯৫০) অ্যান অ্যামেরিকান ইন প্যারিস (১৯৫১) দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ (১৯৫২) ফ্রম হিয়ার টু ইটার্নিটি (১৯৫৩) অন দ্য ওয়াটারফ্রন্ট (১৯৫৪) মার্টি (১৯৫৫) অ্যারাউন্ড দি ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ (১৯৫৬) দ্য ব্রিজ অন দ্য রিভার কাওয়াই (১৯৫৭) জিজি (১৯৫৮) বেন-হার (১৯৫৯) দি অ্যাপার্টমেন্ট (১৯৬০)
১৯৬১–১৯৮০	ওয়েস্ট সাইড স্টোরি (১৯৬১) লরেন্স অব অ্যারাবিয়া (১৯৬২) টম জোন্স (১৯৬৩) মাই ফেয়ার লেডি (১৯৬৪) দ্য সাউন্ড অব মিউজিক (১৯৬৫) আ ম্যান ফর অল সিজনস্‌ (১৯৬৬) ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট (১৯৬৭) অলিভার! (১৯৬৮) মিডনাইট কাউবয় (১৯৬৯) প্যাটন (১৯৭০) দ্য ফ্রেঞ্চ কানেকশন (১৯৭১) দ্য গডফাদার (১৯৭২) দ্য স্টিং (১৯৭৩) দ্য গডফাদার পার্ট ২ (১৯৭৪) ওয়ান ফ্লু ওভার দ্য কুকুস নেস্ট (১৯৭৫) রকি (১৯৭৬) অ্যানি হল (১৯৭৭) দ্য ডিয়ার হান্টার (১৯৭৮) ক্রেমার ভার্সাস ক্রেমার (১৯৭৯) অর্ডিনারি পিপল (১৯৮০)
১৯৮১–২০০০	চ্যারিয়ট্‌স অব ফায়ার (১৯৮১) গান্ধী (১৯৮২) টার্মস অব এনডিয়ারমেন্ট (১৯৮৩) আমাডেয়ুস (১৯৮৪) আউট অব আফ্রিকা (১৯৮৫) প্লাটুন (১৯৮৬) দ্য লাস্ট এম্পেরার (১৯৮৭) রেইন ম্যান (১৯৮৮) ড্রাইভিং মিস ডেইজি (১৯৮৯) ড্যান্সেস উইথ উল্‌ভস্‌ (১৯৯০) দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস (১৯৯১) আনফরগিভেন (১৯৯২) শিন্ডলার্স লিস্ট (১৯৯৩) ফরেস্ট গাম্প (১৯৯৪) ব্রেভহার্ট (১৯৯৫) দি ইংলিশ পেশন্ট (১৯৯৬) টাইটানিক (১৯৯৭) শেকসপিয়ার ইন লাভ (১৯৯৮) অ্যামেরিকান বিউটি (১৯৯৯) গ্ল্যাডিয়েটর (২০০০)
২০০১–বর্তমান	আ বিউটিফুল মাইন্ড (২০০১) শিকাগো (২০০২) দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য রিটার্ন অব দ্য কিং (২০০৩) মিলিয়ন ডলার বেবি (২০০৪) ক্র্যাশ (২০০৫) দ্য ডিপার্টেড (২০০৬) নো কান্ট্রি ফর ওল্ড মেন (২০০৭) স্লামডগ মিলিয়নিয়ার (২০০৮) দ্য হার্ট লকার (২০০৯) দ্য কিংস স্পিচ (২০১০) দি আর্টিস্ট (২০১১) আর্গো (২০১২) টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ (২০১৩) বার্ডম্যান বা (দি আনেক্সপেক্টেড ভার্চু অব ইগনোরেন্স) (২০১৪) স্পটলাইট (২০১৫) মুনলাইট (২০১৬) দ্য শেপ অব ওয়াটার (২০১৭) গ্রিন বুক (২০১৮) প্যারাসাইট (২০১৯) নোম্যাডল্যান্ড (২০২০) কোডা (২০২১) এভরিথিং এভরিওয়েআর অল অ্যাট ওয়ান্স (২০২২) অপেনহাইমার (২০২৩)