কেপলার-১১বি
আবিষ্কার[২] | |
---|---|
আবিষ্কারক | কেপলার দল |
আবিষ্কারের তারিখ | ২ ফেব্রুয়ারি ২০১১[১] |
আবিষ্কারের পদ্ধতি | পরিক্রমণ (কেপলার মিশন)[১] |
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য | |
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ | .০৯১ AU (১,৩৬,০০,০০০ কিমি) |
কক্ষীয় পর্যায়কাল | ১০.৩০৩৭৫[৩] d |
নতি | ৮৮.৫[৩] |
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
গড় ব্যাসার্ধ | ১.৮৩+০.০৭ −০.০৪[৪] আর🜨 |
ভর | ২.৭৮+০.৬৪ −০.৬৬[৪]< M🜨 |
গড় ঘনত্ব | ৪.৫+১.৩ −১.৩ g cm−3 |
তাপমাত্রা | ৯০০ K (৬২৭ °সে; ১,১৬০ °ফা)[৩] |
কেপলার-১১বি একটি বহির্গ্রহ যা কেপলার মহাকাশযা কর্তৃক আবিষ্কৃত এবং এর অবস্থান কেপলার-১১ তারার নিকটবর্তী, যা ছিল পৃথিবী সাদৃশ গ্রহ খোঁজার উদ্দেশ্যে নাসা কর্তৃক পরিচালিত একটি অভিযান। কেপলার-১১বি পৃথিবীর চেয়ে তিন গুন বেশি ভরবিশিষ্ট ও আকারে দ্বিগুণ বড়। কিন্তু এর নিম্ন ঘনত্বের (≤ ৩ গ্রাম/সেমি৩) কারণে এর গঠন পৃথিবীর মতো নয়। কেপলার-১১বি, কেপলার-১১ ব্যবস্থারর ছয়টি গ্রহের মধ্যে সবচেয়ে উত্তপ্ত, এবং এর কক্ষপথ অন্য গ্রহগুলোর তুলনায় সবচেয়ে নিকটে অবস্থানরত। কেপলার-১১বি আরও ছয়টি গ্রহ সহ, প্রথম আবিষ্কৃত গ্রহমণ্ডল, যার তিনের অধিক পরিক্রমণকারী গ্রহ রয়েছে—আবিষ্কৃত সবচেয়ে ঘন সন্নিবেশিত মন্ডল। গ্রহমণ্ডলটি এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে সমতল মন্ডল[১] আবিষ্কার পরবর্তী গবেষণার পর, গ্রহটি আরও পাঁচটি ভগ্নী গ্রহ সহ ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দেয়া হয়। এটি আমাদের সৌরজগৎ থেকে বকমন্ডলে অবস্থিত।[২]
নামকরণ ও আবিষ্কার
[সম্পাদনা]কেপলার-১১বি নামের দুটি অংশ রয়েছে। প্রথম অংশটি এর পরিক্রমনকারী তারা কেপলার-১১ থেকে নেয়া হয়েছে। কেপলার-১১বি অন্য সব গ্রহের সাথে একত্রে আবিষ্কার হওয়ার কারণে, কেপলার-১১বি-এর নামের পরে বি যুক্ত করা হয়েছে, কারণ আবিষ্কৃত ছয়টি গ্রহের মধ্যে এটিই ছিল সবচেয়ে অন্তর্বর্তী। মাতৃতারা কেপলার-১১-এর নাম কেপলার মিশন থেকে নেয়া যা এটিকে সম্ভাব্য পরিক্রমনকারী গ্রহের মাতৃতারা হিসেবে কেওআই-১৫৭ নামে শনাক্ত করেছিল।[৫] কেপলার উপগ্রহটি নাসা পরিচালিত মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র যেটির লক্ষ্য সেই সব গ্রহ আবিষ্কার করা যারা তাদের মাতৃতারাকে পরিক্রমন অথবা অতিক্রমের করার সময় পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান হয়। এই অতিক্রমণ মাতৃতারার উজ্জ্বলতার তারতম্য সৃষ্টি করে; এবং এই তারতম্যই গ্রহের উপস্থিতি নির্দেশ করে, অতঃপর যা পরবর্তী পর্যবেক্ষণ দ্বারা যাচাই করা হয়।[১]
ক্যালিফোর্নিয়া, হাওয়াই, কানারি দ্বীপপুঞ্জ, অ্যারিজোনা, এবং টেক্সাসের স্থল-ভিত্তিক দূরবীক্ষণগুলো, পাশাপাশি স্পিটজার মহাকাশ দূরবীক্ষণ, এই পরবর্তী পর্যবেক্ষণ পরিচালনা করে কেপলার-১১বি-এর অস্তিত্ব নিশ্চিত করেছে। একটি কক্ষপথ অনুরণন শনাক্তকরণ করার মাধ্যমে কেপলার-১১বি ও কেপলার-১১সি-এর অস্তিত্ব নির্দিষ্টভাবে নিশ্চিত করা হয়।[২] ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি কেপলার-১১বি-এর আবিষ্কারের ঘোষণা জনসম্মুখে প্রকাশ করা হয়। এটিই প্রথম আবিষ্কৃত গ্রহমণ্ডল যার তিনের অধিক পরিক্রমণকারী গ্রহ রয়েছে, এবং এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে ঘন সন্নিবেশিত ও সমতল মন্ডল।[১] কেপলার-১১ হচ্ছে আবিষ্কৃত দ্বিতীয় গ্রহমণ্ডল যার একাধিক পরিক্রমকারী গ্রহ রয়েছে, এবং কেপলার-৯ তারাকেও টপকে গেছে যার কক্ষপথে নিশ্চিতভাবে তিনটি গ্রহ (দুটি পরিক্রমনকারী) রয়েছে।[২]
মাতৃতারা
[সম্পাদনা]কেপলার-১১ একটি সূর্য সাদৃশ তারা যা সিগনাস তারামন্ডলে অবস্থিত, যার ভর ০.৯৫ (± ০.১) Msun এবং পরিধি ১.১ (± ০.১) Rsun। অন্য কথায়, কেপলার-১১ সূর্যের তুলনায় প্রায় ৫% কম ভরবিশিষ্ট এবং ১০% বেশি বিস্তৃত।[৫] তারাটির ধাতবতা হচ্ছে ০ (± ০.১), যার অর্থ তারাটিতে লোহার (এবং, সম্ভবত, অন্যান্য উপাদানের) মাত্রা প্রায় সূর্যের মতই। ধাতবতা গ্রহমণ্ডলের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এবং উচ্চ ধাতবতা সম্পন্ন তারার কাছাকাছি গ্রহ থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।[৬] এর কারণ সম্ভবত, উচ্চ ধাতবতা এই গ্যাসীয় দৈত্যকে দ্রুত গ্রহ নির্মাণের জন্য প্রচুর উপাদান সরবরাহ করে থাকে। অথবা উচ্চ ধাতবতা গ্রহদের মাতৃতারা হতে বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে গ্রহকে শনাক্ত করা সহজ হয়।[৭] নক্ষত্রটির কক্ষপথে আবিষ্কৃত আরও পাঁচটি গ্রহ রয়েছে: কেপলার-১১সি, কেপলার-১১ডি, কেপলার-১১ই, কেপলার-১১এফ, এবং কেপলার-১১জি।[৫] শুধু জি গ্রহ ব্যতীত[৮] প্রথম পাঁচটি গ্রহগুলোর কক্ষপথ খুব সহজেই বুধ গ্রহের কক্ষপথে এটে যাবে।
তারাটির আপাত মান ১৪.২, যা খুব অস্পষ্ট এবং খালি চোখে পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান নয়।[৩]
বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]কেপলার-১১বি-এর আনুমানিক ভর ২.৭৮+০.৬৪
−০.৬৬[৪] পৃথিবীর ভর এবং ১.৯৭ পৃথিবীর ব্যাসার্ধ, যা একে পৃথিবীর চেয়ে তিনগুন ভরবিশিষ্ট ও দ্বিগুণ প্রশস্ততা দিয়েছে। এই ভর কেপলার-১১সি-এর পরিক্রমণ সময়ের বৈচিত্র ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয় এবং উপাত্তের গুণমান দ্বারা সীমাবদ্ধ।[২][৯][৪] কেপলার-১১বি তার মাতৃতারা কেপলার-১১ গ্রহব্যবস্থায় সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ। ৪.৫ গ্রাম/সেমি৩ আনুমানিক ঘনত্বের, যা শুক্রের চেয়ে কম, কেপলার-১১বি সৌরজগতের গ্যাসীয় দৈত্যের তুলনায় ঘন কিন্তু শিলাময় গ্রহের তুলনায় সামান্য কম ঘনত্বের। প্রারম্ভিক অনুমানগুলো পরামর্শ দেয় যে এর গঠন পৃথিবীর মতো নয়,[১০] তবুও এর বেশিরভাগই হিলিয়ামের চেয়ে ভারী উপাদান দিয়ে গঠিত।[২][৯][১১][৪] গ্রহটির কার্যকরী তাপমাত্রা হল ৯০০ ক্যালভিন, এবং এই কারণে কেপলার-১১ ব্যবস্থায় আবিষ্কৃত গ্রহগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে উষ্ণতম। কেপলার-১১বি প্রতি ১০.৩০৩৭৫ দিনে .০৯১ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক দূরত্বে তার মাতৃতারাকে পরিক্রমন করে। এর তুলনায় বুধ গ্রহ, প্রতি ৮৭.৯৭ দিনে .৩৮৭ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক দূরত্ব থেকে সূর্যকে পরিক্রমন করে।[১২] কেপলার-১১বি-এর নতি ৮৮.৫°, এর মানে হল যে এটি কক্ষপথের সমতল থেকে সামান্য বিচ্যুত হয়, কিন্তু এটি কেপলার-১১বি-এর সাথে আবিষ্কৃত অন্য পাঁচটি গ্রহের চেয়ে অধিক।[৩]
বায়ুমণ্ডল
[সম্পাদনা]কেপলার-১১বি তারার নিকটবর্তী একটি শক্তিশালী বিকিরণ বোঝায়, যার ফলে গ্রহটি গঠনের সময় প্রাপ্ত সমস্ত আলোক-উপাদানের আচ্ছাদন হারায়।[১১] পর্যবেক্ষণকৃত কম ঘনত্বের জন্য একটি গ্যাসীয় বায়ুমণ্ডলের উপস্থিতি প্রয়োজন, যা সম্ভবত হাইড্রোজেনের আউটগ্যাসিং বা ঘনীভূত কোর থেকে H2O-এর বাষ্পীভবনের মাধ্যমে উৎপাদিত হয়েছিল।[১১] পর্যবেক্ষণ দ্বারা কেপলার-১১বি-এর বায়ুমণ্ডলের ভর নির্দিষ্ট নয়, এবং যা গ্রহের ভরের ০.০৪±০.০৩% প্রতিনিধিত্ব করতে পারে - যা শুক্র গ্রহের ভরের কাছাকাছি।[৪] তুলনা করার জন্য, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভরের অনুপাত হল ০.০০০০৮%।
কক্ষপথ
[সম্পাদনা]কেপলার-১১বি এবং কেপলার-১১সি কক্ষপথে কেপলার-১১-এর সাথে একটি শক্তিশালী কক্ষপথের অনুরণন রয়েছে, যার গ্রহগুলো মহাকর্ষীয় টানে কক্ষপথে স্থির থাকার সরল অনুপাত রয়েছে। কেপলার-১১বি এবং কেপলার-১১সি এর মধ্যে অনুরণন অনুপাত ৫:৪।[২] কেপলার-১১বি-এর কক্ষপথটি এমন একটি শাসনের মধ্যে রয়েছে যেখানে নিরপেক্ষ অনুরণন হঠাৎ করে এর কক্ষপথকে অস্থিতিশীল করতে পারে; যদি এটি ঘটতে থাকে তবে এটি সম্ভবত সি-এর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হবে।[১৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ মেউইনি, মাইকেল; হুভার, র্যাচেল (২ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "NASA's Kepler Spacecraft Discovers Extraordinary New Planetary System" [নাসার কেপলার মহাকাশযান অসাধারণ নতুন গ্রহ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেছে]। আমেস রিসার্চ সেন্টার। নাসা। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ লিসাউয়ার, জ্যাক জে.; ও অন্যান্য (২০১১)। "A closely packed system of low-mass, low-density planets transiting Kepler-11" [কেপলার-১১ ট্রানজিট করা কম ভরের, কম ঘনত্বের গ্রহগুলোর একটি ঘনিষ্ঠভাবে প্যাক করা ব্যবস্থা]। নেচার। ৪৭০ (৭৩৩২): ৫৩–৫৮। arXiv:1102.0291 । এসটুসিআইডি 4388001। ডিওআই:10.1038/nature09760। পিএমআইডি 21293371। বিবকোড:2011Natur.470...53L।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "কেপলার ডিসকভারিজ"। আমেস রিসার্চ সেন্টার। নাসা। ২০১১। ২০১০-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ কুবিশকিনা, ডি.; ও অন্যান্য (২০১৯)। "The Kepler-11 system: Evolution of the stellar high-energy emission and initial planetary atmospheric mass fractions" [কেপলার-১১ ব্যবস্থা: নাক্ষত্রিক উচ্চ-শক্তি নির্গমন এবং প্রাথমিক গ্রহীয় বায়ুমণ্ডলীয় ভর ভগ্নাংশের বিবর্তন]। অ্যাস্ট্রোনমি & অস্ট্রোফিজিক্স। ৬৩২: A65। arXiv:1910.09877 । এসটুসিআইডি 204824003। ডিওআই:10.1051/0004-6361/201936581। বিবকোড:2019A&A...632A..65K।
- ↑ ক খ গ স্নাইডার, জিন (২০১১)। "Notes for star Kepler-11" [স্টার কেপলার-১১-এর জন্য নোট]। এক্সট্রাসোলার প্ল্যানেট এনসাইক্লোপিডিয়া। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১১।
- ↑ ডেবরা এ., ফিশার; ভ্যালেন্টি, জেফ (২০০৫-০৪-০১)। "The planet-metallicity correlation" [গ্রহ-ধাতুর পারস্পরিক সম্পর্ক]। দি অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নাল। ৬২২ (২): ১১০২–১১১৭। ডিওআই:10.1086/428383 । বিবকোড:2005ApJ...622.1102F।
- ↑ সিগার, সারা (২০১০)। "Statistical Distribution of Exoplanets by Andrew Cumming"। এক্সোপ্ল্যানেট। অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস। পৃষ্ঠা ১৯১–২১৪। আইএসবিএন 978-0-8165-2945-2।
- ↑ চাও, ডেনিস (২ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "Astronomers Find 6-Pack of Planets in Alien Solar System" [জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এলিয়েন সৌরজগতে ৬-প্যাক গ্রহ খুঁজে পেলেন]। Space.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ লিসাউয়ার, জে.; at al. (২০১৩)। "All Six Planets Known to Orbit Kepler-11 Have Low Densities"। দি অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নাল। ৭৭০ (২): id. 131 (পৃ ১৫)। arXiv:1303.0227 । এসটুসিআইডি 55749827। ডিওআই:10.1088/0004-637X/770/2/131। বিবকোড:2013ApJ...770..131L।
- ↑ অ্যালান বয়েল (২ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "Planetary six-pack poses a puzzle" [প্ল্যানেটারি সিক্স-প্যাক একটি ধাঁধা তুলে ধরেছে]। কসমিক লগ। এমএসএনবিসি। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ গ ডি'অ্যাঞ্জেলো, জি.; বোডেনহাইমার, পি. (২০১৬)। "In Situ and Ex Situ Formation Models of Kepler 11 Planets"। দি অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল। ৮২৮ (১): id. 33। arXiv:1606.08088 । এসটুসিআইডি 119203398। ডিওআই:10.3847/0004-637X/828/1/33 । বিবকোড:2016ApJ...828...33D।
- ↑ ডেভিড উইলিয়ামস (২০০১)। "Mercury Fact Sheet" [মার্কারি ফ্যাক্ট শিট]। গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার। নাসা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১১।
- ↑ কনট্রেরাস, এ.পি. গ্রানাডোস; বোলি, এ. সি. (৫ মার্চ ২০১৮)। "The Dynamics of Tightly-packed Planetary Systems in the Presence of an Outer Planet: Case Studies Using Kepler-11 and Kepler-90" [বহির্গ্রহের উপস্থিতিতে শক্তভাবে-প্যাকড গ্রহ ব্যবস্থার গতিশীলতা: কেপলার-১১ এবং কেপলার-৯০ ব্যবহার করে কেস স্টাডিজ]। দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নাল। ১৫৫ (৩): ১৩৯। arXiv:1802.01702 । এসটুসিআইডি 56471148। ডিওআই:10.3847/1538-3881/aaac82 । বিবকোড:2018AJ....155..139G।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ডেনিস চাও (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "A tourist's guide to the new Kepler-11 planet system" [নতুন কেপলার-১১ গ্রহ ব্যবস্থার একটি পর্যটক নির্দেশিকা]। মহাকাশ বিভাগ। এমএসএনবিসি। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১১।
- হেনরি বোর্টম্যান (১২ অক্টোবর ২০০৪)। "Extrasolar Planets: A Matter of Metallicity" [বহির্জাগতিক গ্রহ: ধাতবতার একটি বিষয়]। স্পেস ডেইলি। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১১।