কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন, মনোহরদী
কৃষ্ণপুর | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
![]() | |
বাংলাদেশে কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন, মনোহরদীর অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৯′৪৩″ উত্তর ৯০°৪৫′৩৭″ পূর্ব / ২৪.১৬১৯৪° উত্তর ৯০.৭৬০২৮° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | নরসিংদী জেলা |
উপজেলা | মনোহরদী উপজেলা ![]() |
প্রতিষ্ঠা | ২০১০ |
সরকার | |
• এমদাদুল হক | এমদাদুল হক আকন্দ |
আয়তন | |
• মোট | ১,২৮৯ বর্গকিমি (৪৯৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ১০,৫৯৮ |
• জনঘনত্ব | ৮.২/বর্গকিমি (২১/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ১৬৫২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন।[১][২]
অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]
কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দূরত্ব নরসিংদী জেলা শহর হতে উনচলিস্নশ কিলোমিটার। মনোহরদী উপজেলা সদর হতে ১২ কিলোমিটার। সীমানা- উত্তরে চরমান্দালীয়া ইউনিয়ন, দক্ষিণে বড়চাপা ইউনিয়ন, পশ্চিমে খিদিরপুর ইউনিয়ন, পূর্বে আড়িয়াল খাঁ নদী।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জনশ্রুতি রয়েছে কৃষ্ণের অনুসারীগণ কৃষ্ণপুরে বসতি স্থাপন করেন। ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থানের আর্যকর্তৃক বিতারিত অনার্যদের আশ্রয় স্থল হয় কৃষ্ণপুর। এখানকার সংস্কৃতি গড়ে উঠে রাম, শ্রীকৃষ্ণ ও বৈদিক সংস্কৃতির দ্বারা; এক কথায় বলা চলে ধর্মভিত্তিক। চন্ডী রাজা শাহইরান কর্তৃক পরাজিত হলে এখানে ইসলাম ধর্মের উম্মেষ ঘটে। পরবর্তীকালে জৈনপুরের কেরামত আলী ও হাজী শরীয়ত উল্লাহর মাধ্যমে মুসলিম পূর্নজাগরের সংস্কৃতির চালু হয়। কৃষ্ণপুর পূর্বে চরমন্দালিয়া ইউনিয়ন এর সাথে যুক্ত ছিলো। কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন এর প্রতিষ্ঠাসাল অক্টোবর ২০১০। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে এই ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। অনেক মামলা মোকাবেলা প্রতিরোধ করে এই ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠ হয়। এই ইউনিয়ন কে বলা হয় বাংলাদেশ ভারত। কারন এই ইউনিয়নে ৯৫% মানুষ আওয়ামী লীগ এর সামর্থন করে। কৃষ্ণপুর এর মানুষ খইবই শান্তি প্রিয় এবং সহজ সরল।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
গ্রাম সমুহঃ- কৃষ্ণপুর, বীরগাও, খালিয়াবাইদ, চরগোহালবাড়ীয়া, ডোমনমারা, চরগোলমামুদ।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
কৃষ্ণপুরের অর্থনীতি সাধারণত কৃষি নির্ভর। কৃষ্ণপুর প্রচুর পরিমান ধান, কলা, পটল, জিংগা, বেগুন, মুলা, লাল শাক, পুইশাক, ডাটা শাক, সিম, আলু, বাঙ্গি,শশা, টমেটো, লেবু, সহ সকল কৃষিপন্য উৎপাদন হয়। এবং বাম্পার ফল হয়৷ কৃষ্ণপুরে চাহিদা পূরন করে পাশের বিভিন্ন ইউনিয়ন সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে শক সবজি বিক্র্যের জন্য প্রেরণ করা হয়। পোল্ট্রি এবং গরুর খামের উল্লেখ যোগ্য সাফল্য পাচ্ছে কৃষ্ণপুরের উদ্যোক্তারা। মুরগী মাংস এবং ডিমের চাহিদা পূরন করে পাশের ইউনিয়ন গুলো সহ বিভিন্ন শহরে বিক্রয় করা হয়।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]
★কৃষ্ণপুর আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয়
★কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
★কৃষ্ণপুর দঃপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
★টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট
★নজুমুননেসা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
★সিরাজুল ইসলাম হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এয়াতিমখানা
★কৃষ্ণপুর বালিকা মাদ্রাসা
★ডোমনমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
★ডোমনমারা উচ্চ বিদ্যালয়
★খালিয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
★বীরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
★বীরগাও উচ্চ বিদ্যালয়
★দুলাল বিএসসি সঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- শাহ্ সূফী সুরম্নজ আলী শাহ্ এর মাজার
- সচিব মহদয়ের বাড়ি
- কৃষ্ণপুর ফকির বাড়ি মসজিদ
- দক্ষিণ পশ্চিম পাড়া বালুর গর্ত
- কৃষ্ণপুর ব্রিজ
- খালপাড় বাজার
- কাঠালতলি বাজার
- চৌরাস্তা বাজার
সংগঠন[সম্পাদনা]
- আশার আলো সমাজকল্যান ফাউন্ডেশন
- শেখ রাসেল স্মৃতি সংঘ
- খালিয়াবাড়ি দরিদ্র কল্যান তহবিল
- বীরগাও যুব সংঘ
- কৃষ্ণপুর যুব সংঘ
- ডোমনমারা যুব সংঘ
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৫ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "মনোহরদী উপজেলা"। বাংলাপিডিয়া। ২৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২০।
![]() |
বাংলাদেশের ইউনিয়ন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |