কৃষ্ণকুমারী নাটক
কৃষ্ণকুমারী (১৮৬১), মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বা্ংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক। নাটকটির কাহিনি উইলিয়াম টডের 'রাজস্থান' নামক গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত হয়েছে। এই নাটকের উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলো হলো: কৃষ্ণকুমারী, মদনিকা, ভীমসিংহ, জগৎসিংহ,ধনদাস প্রমুখ। নাটকটি ১৮৬০ সালে রচিত হলেও প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।[১] এর প্রধান চরিত্র হল রাজার মেয়ে কৃষ্ণকুমারী।
প্রকাশনা ইতিহাস
[সম্পাদনা]কৃষ্ণকুমারী নাটক প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে। ১ম সংস্করণ ১২৬৮ সাল (১৮৬১ খ্রিঃ),৩য় সংস্করণ আগস্ট মাসের ১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দে, নাটকের মুদ্রণ-ব্যয় বহন করেন মহারাজা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর। নাটকটি ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে ৮ ফেব্রুয়ারি শোভাবাজার নাট্যশালায় অভিনয় হয়। জোড়াসাঁকো নাট্যশালা, ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে ২২ ফেব্রুয়ারি ন্যাশনাল থিয়েটার এবং ১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি গ্রেট ন্যাশনাল থিয়েটারে নাটকটি মঞ্চে অভিনয় করা হয়। বেলগাছিয়া নাট্যশালার সর্বপ্রধান অভিনেতা কেশবচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিনয় নৈপুণ্য ও নাটকীয় দোষ-গুণ-বিচার-শক্তিতে মুগ্ধ ছিলেন মাইকেল মধুসূদন দও। মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর কৃষ্ণকুমারী নাটকটি কেশবচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়—কে উৎসর্গ করেন। কৃষ্ণকুমারী নাটকের মূল উৎস কি ।। মাইকেল মধুসূদন দত্ত—কে কেশবচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় একটি ঐতিহাসিক নাটক রচনার পরামর্শ দেন। মধুসূদন কর্নেল টডের 'রাজস্থান'(Annals and antiquities of Rajsthan) থেকে নাটকের উপাদান সংগ্রহে প্রবৃত্ত হন এবং উক্ত গ্রন্থের ষোড়শ অধ্যায়ে বর্ণিত কৃষ্ণকুমারীর কাহিনী মনোনীত।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ড. সৌমিত্র শেখর। (ভবানীগোপাল সান্যাল সম্পাদিত) কৃষ্ণকুমারী নাটক , মাইকেল মধুসূদন দত্ত