কুইয়ার ব্রিটেন
| লুয়া ত্রুটি মডিউল:মানচিত্রের_কাঠা এর 318 নং লাইনে: attempt to perform arithmetic on local 'lat_d' (a nil value)। | |
| স্থাপিত | মে ২০২২ |
|---|---|
| অবস্থান | ২ গ্র্যানারি স্কোয়ার, কিংস ক্রস, লন্ডন |
| স্থানাঙ্ক | |
| ধরন | জাদুঘর |
| পরিচালক | অ্যান্ড্রু গিভেন[১] |
| তত্ত্বাবধায়ক | জেনিফার শেয়ারম্যান[২] |
| ওয়েবসাইট | queerbritain |
কুইয়ার ব্রিটেন হল লন্ডনের কিংস ক্রসে অবস্থিত ব্রিটিশ এলজিবিটিকিউ ইতিহাস ও সংস্কৃতির একটি জাদুঘর। এটি যুক্তরাজ্যের এমন একটি প্রথম জাদুঘর, যেটি এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের প্রতি নিবেদিতপ্রাণ।[৩] জাদুঘরটিতে তিনটি সংযুক্ত গ্যালারি ও একটি দোকান রয়েছে। এটি আর্ট ফান্ডের মালিকানাধীন ২ গ্র্যানারি স্কোয়ারের নিচতলাটি নিয়ে অবস্থিত, যার নিচে আর্ট ফান্ডের অফিস এবং স্টুডিও স্থান রয়েছে। এখানে প্রবেশ বিনামূল্যে।[৪]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কুইয়ার ব্রিটেন ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৫] এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন ইয়ান মেহেরটেনস এবং গে টাইমসের প্রাক্তন সম্পাদক জোসেফ গ্যালিয়ানো-ডোইগ।[৬] এটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছিল।[৭] জোসেফকে ২০২৪ সালের নববর্ষের সম্মাননা তালিকায় ঐতিহ্য, দাতব্য প্রতিষ্ঠান এবং বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে অবদানের জন্য এমবিই (অর্ডার অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার) প্রদান করা হয়েছিল।[৮]
নিজস্ব অবস্থান অর্জনের আগে, কুইয়ার ব্রিটেন অস্থায়ী ভাবে মাঝে মাঝে প্রদর্শনীর আয়োজন করত। ২০১৮ সালে এটি স্যালিসবারি আর্টস সেন্টারের সহযোগিতায় আওয়ার নেকেড স্কিন নামে একটি প্রদর্শনী আয়োজন করে, যার মধ্যে একটি চিত্রায়িত মৌখিক ইতিহাস প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত ছি, যার নাম, "ভার্চুয়ালি কুইয়ার"।[৯] ২০১৯ সালের গ্রীষ্মে এটি কভেন্ট গার্ডেনের মার্সার স্ট্রিট শোরুমে চুজেন ফ্যামিলি শিরোনামে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করে।[১০][১১]
ব্রিটেনের প্রথম সমকামী গৌরব পদযাত্রার ৫০তম বার্ষিকীর আগে, ২০২২ সালের ৫ই মে তারিখে, একটি ভৌত জাদুঘর হিসেবে কুইয়ার ব্রিটেন-এর উদ্বোধন করা হয়।[১২] "কুইয়ার ব্রিটেনে স্বাগতম" শিরোনামের ভূমিকা প্রদর্শনীতে জাদুঘরের আলোকচিত্র সংরক্ষণাগার থেকে নেওয়া ছবি অন্তর্ভুক্ত ছিল।[১৩] তিনটি গ্যালারিতেই প্রথম পূর্ণাঙ্গ প্রদর্শনী হয়েছিল জুলাই মাসে, যার শিরোনাম ছিল "উই আর কুইয়ার ব্রিটেন"।[১৪] প্রদর্শনীটি দ্য মিউজিয়ামস অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক সেরা ক্ষুদ্র জাদুঘর প্রকল্প ২০২২ জিতেছিল। তাদের মিউজিয়াম চেঞ্জস লাইভস প্রচারণার অংশ হিসেবে তারা এই পুরস্কার পেয়েছিল।[১৫] যখন প্রদর্শনী থাকেনা, তখন জাদুঘরের সংগ্রহ বিশপসগেট ইনস্টিটিউটে রাখা হয়।[১৬]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "New director appointed to lead Queer Britain | Museum Association"। museumsassociation.org/।
- ↑ "OUR TEAM | Queer Britain"। queerbritain.org.uk।
- ↑ "The New York Times"। The New York Times, 4 August 2022।
- ↑ "Queer British history and culture to be displayed and celebrated at new London museum"। NBC News। ৫ মে ২০২২।
- ↑ "Queer Britain museum 'an overdue resource'"। the Guardian। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Inside Queer Britain, The UK's First National LGBTQ+ Museum"। HuffPost UK। ৫ মে ২০২২।
- ↑ "QUEER BRITAIN MUSEUM LTD, Fundraising Regulator"। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
- ↑ Gordon-Farleigh, Neve (২৯ ডিসেম্বর ২০২৩)। "New Year Honours 2024"। BBC News।
- ↑ "HISTORY 2018 Virtually Queer launch | Queer Britain"। queerbritain.org.uk।
- ↑ "HISTORY 2019 Chosen Family | Queer Britain"। queerbritain.org.uk।
- ↑ "Levi's teams with Queer Britain on new exhibition Chosen Family"। Creative Review। ১৮ জুন ২০১৯।
- ↑ "Not one but two LGBTQ cultural spaces to open in London this spring"। The Art Newspaper - International art news and events। ৩ মে ২০২২।
- ↑ Hernandez, Marcus J. (১০ মে ২০২২)। "UK welcomes its first LGBTQ Museum: Queer Britain"। GayCities Wanderlust Blog।
- ↑ "Queer Britain prepares to welcome visitors to King's Cross site"। Museums Association। ২৯ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "The Museums Association Museums Change Lives Awards 2023"। The Museums Association, 3 November 2022।
- ↑ "London's LGBTQ+ Museum Opens In May"। Londonist। ১১ এপ্রিল ২০২২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- ‘This is for everyone!’: inside Britain’s first ever LGBTQ+ museum (Owen Jones for The Guardian)
- Why the UK Needs a LGBTQ+ Museum (Interview with Joseph Galliano by Sophie Willkinson for Vice)