কিউবায় ইসলাম
কিউবায় ইসলাম একটি সংখ্যালঘু ধর্ম। ২০১১ সালের পিউ রিসার্চ সেন্টারের রিপোর্ট অনুসারে, দেশে তখন ৬,০০০ মুসলিম ছিল, যারা জনসংখ্যার ০.১% এরও কম। [১] ২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী মোট ১০,০০০ কিউবান মুসলিমের বেশিরভাগই ইসলামে ধর্মান্তরিত ছিলেন। [২] একটা নির্দিষ্ট সময়ে অনেক মুসলিম ছাত্র কিউবায় প্রবেশ করেছিল, যারা কিউবার নামীদামী স্কুলগুলিতে পড়াশোনা করেছিল এবং সেই ছাত্রদের সংখ্যা ছিল প্রায় ১৫০০-২০০০। সেই ছাত্রদের মাঝে অন্যান্য অঞ্চলের মত পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত শিক্ষার্থীরা ছিল। এটি জানা যায় যে, কিউবায় পড়াশোনা করতে যাওয়া জনসংখ্যার মধ্যে পাকিস্তানি ছাত্ররা সবচেয়ে বেশি ছিল, যাদের সংখ্যা ছিল প্রায় ৯৩৬ জন। ২০০১ সালে মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগের সহকারী মহাসচিব শেখ মুহাম্মদ বিন নাসির আল-আবৌদি কিউবার মুসলিম সম্প্রদায়কে সমর্থন করার জন্য দেশে একটি ইসলামি সংগঠন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কিউবান কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে কিউবা ভ্রমণ করেন। প্রস্তাবিত সংগঠনের অন্যান্য লক্ষে মধ্যে ছিল মসজিদ নির্মাণ ও মুসলমানদের মধ্যে ইসলামী সংস্কৃতির প্রসার। ২০১৫ সালের জুলাই পর্যন্ত তুর্কি ধর্মীয় ফাউন্ডেশন কিউবার মুসলিমদের জন্য প্রথম নামাজ-কক্ষ নির্মাণ করেছিল এবং তুর্কি অর্থায়নে কিউবার প্রথম মসজিদও নির্মাণ করার কথা ছিল। [৩][৪][৫]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ঔপনিবেশিক আমলে ( ষোড়শ শতাব্দীর শেষ থেকে উনবিংশ শতাব্দী) কিউবায় ইসলামের ব্যাপক প্রচলন ঘটে। [৬] তবে এই ভূমিকাটি উপনিবেশবাদীদের পক্ষ থেকে ছিল না বরং কিউবায় আগত পশ্চিম আফ্রিকীয় মুসলিম দাসরা ইসলাম প্রচারে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিল। ১৮০৮ থেকে ১৮৪৮ সালের মধ্যে আফ্রিকা থেকে আমেরিকায় বন্দি করে আনা মোট ২০,৬৫৪ জন মুসলিম দাসের মধ্যে ৪৯.৪% কিউবায় যায়। তবে ধারণা করা হয় যে, পরে আরো অনেক মুসলিম দাস কিউবায় আনা হয়েছিল, যথাযথ নথিপত্রের অভাবে যাদের সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি। [৭]
এই দাসদের অধিকাংশ ছিল সেনেগাম্বিয়ার ম্যান্ডিঙ্গো, ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা যাদের মুহাম্মদী বলে ডাকত। ১৯শ শতাব্দীতে আফ্রিকীয়দের বিভিন্ন দল কিউবায় এসে পৌঁছায় এবং মান্ডিঙ্গাদের সাথে তারা পশ্চিম আফ্রিকার জিহাদেও যোগ দেয়। [৬] ঔপনিবেশিক আমলে কিউবায় ইসলামের প্রভাব সম্পর্কে খুবই কম আনুষ্ঠানিক দলিলপত্র বিদ্যমান। তবে হাভানার একটি কমিশন আদালতের কিছু নথিপত্র আফ্রিকীয় মুসলিম দাসদের কিউবায় আগমন নিশ্চিত করে এবং সেখানে প্রতিটি ব্যক্তির লিঙ্গ, নাম, বয়স, উচ্চতা এবং দাসেরা যেখান থেকে এসেছে তার জন্য একটি অনন্য সংখ্যাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। [৮]
এছাড়াও কিউবায় আফ্রিকীয় মুসলিমদের আগমনের প্রমাণ পাওয়া যায় হেনরি লাভজয়ের মতো পণ্ডিতদের মাধ্যমে পাওয়া দাসদের অনেক ইসলামি নাম থেকে; যেমন মোহাম্মদ, হাউসা ও নুপে। [৮] ২০১১ সালে মুসলিম পণ্ডিতরা হাভানার মিশ্র কমিশন কোর্টের নথিতে পাওয়া বিভিন্ন নাম বিশ্লেষণ করে মুসলিম ও আরবি উৎসের নামগুলি সনাক্ত করেছিলেন। [৭] ১৯৫৯ সালের আগে কিউবায় ৫,০০০ এরও বেশি মুসলিম ছিল বলে জানা গেছে; কিন্তু বেশিরভাগ (প্রায় ৮০ শতাংশ) কিউবা বিপ্লবের পরে দেশত্যাগ করে। [৯]
কিউবার মুসলিমরা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলির দূতাবাস ও মুসলিম দেশগুলি থেকে কিউবায় পড়াশোনা করতে আসা শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে ইসলাম শিখেছিল। ১৯৭০ এবং '৮০ এর দশকে কিউবানদের মধ্যে ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। কিউবায় এখন মুদ্রিত বা অনলাইন ইসলামি প্রকাশনী প্রায় নেই বললেই চলে। কিউবায় কুরআন ও অন্যান্য প্রধান ইসলামী বইয়ের স্পেনীয় অনুবাদ পাওয়া যায় না। কিউবার মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে শিক্ষিত ধর্মীয় কর্মীদেরও অভাব রয়েছে। [১০][১১]
কিউবার অর্থনৈতিক সংকট চলাকালীন ইসলামের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায় এবং ১৯৯০ এর দশকের মধ্যে ইসলাম আরো সুসংগঠিত হয়ে ওঠে। অতীতে ইসলাম খুব একটা সুসংগঠিত ছিল না। কারণ তখন প্রধান ইসলাম প্রচারকরা মূলত দাস ছিলেন এবং কিউবায় ইসলামকে সুসংগঠিত করার স্বাধীনতাও তাদের ছিল না। কিউবার সরকারও প্রথমে ইসলামকে সরকারী ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করতে জটিলতা সৃষ্টি করেছিল। [১২] ১৯৯০-এর দশকের মধ্যে কিউবার সরকার মুসলমান জনসাধারণের ধর্মীয় অনুশীলনকে গুরুত্ব প্রদান শুরু করে। প্রথম দিকে স্পেনীয় ভাষায় ইসলামি বইয়ের অভাবের কারণে কিউবায় ইসলাম পালন করা কঠিন ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে হাভানায় একটি মসজিদের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার পর মানুষের জন্য ইবাদত করা সহজ হয়ে যায়। [১৩]
কিউবায় মুসলমানদের পরিস্থিতি অতীতের তুলনায় অনেক বদলেছে। একসময় ইসলাম পালন করলে সরকার থেকে শাস্তির আশঙ্কা ছিল; কিন্তু বর্তমান মুসলমানদের নিজস্ব মসজিদ ও ধর্মীয় শিক্ষক রয়েছে। তবে অনেক কিউবান মুসলমানের জন্য ইসলামের নিয়ম অনুসরণ করা কঠিন। কারণ তারা ছোটবেলা থেকেই শুকরের মাংস খাওয়া ও মদ পানে অভ্যস্ত। আগে আনুষ্ঠানিক ধর্মীয় শিক্ষা ও ইমামের অভাব থাকায় ইসলামের সঠিক নিয়ম-কানুন শেখার সুযোগও ছিল না। কিউবার মুসলিম সম্প্রদায় এখনো নতুন; তাই ইসলাম চর্চার পাশাপাশি কিউবার নিজস্ব ঐতিহ্যের সঙ্গে তাদের মিশ্রণ ঘটেছে। কিন্তু এখন নতুন ধর্মীয় শিক্ষক ও মসজিদের মাধ্যমে মানুষজন সহজেই ইসলামের জ্ঞান অর্জন করতে পারছে। ফলে কিউবায় ইসলামের প্রচার ও অনুসারীর সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়ছে। [১৪]
মসজিদ
[সম্পাদনা]কিউবাতে একটি মসজিদ রয়েছে, যার নাম আব্দুল্লাহ মসজিদ। এটি পুরনো হাভানাতে অবস্থিত এবং এটি প্রতিদিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের জন্য সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে দেশের অন্যান্য স্থানে মুসলমানরা সাধারণত নিজেদের বাড়িতেই নামাজ আদায় করে থাকেন। জানা যায় যে, কিউবার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো দেশটির মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এই তথ্য কিউবা সফরকারী মানবিক সাহায্যকারী সংস্থা আইএইচএইচের সদস্যদের মাধ্যমে জানা গেছে। [১৫]
এর আগে কিউবায় প্রকাশ্যে কেবল শুক্রবারের জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হত এবং সেটিও একটি নির্দিষ্ট স্থানে, যা কাসা দে লোস আরাবেস বা "আরবদের ঘর" নামে পরিচিত। এ আরব স্থানটি ১৯৪০-এর দশকে কিউবায় বসবাসকারী একজন ধনী আরব অভিবাসীর সম্পত্তি ছিল। ভবনটি আন্দালুসীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। ভবনটিতে একটি আরব জাদুঘর ও একটি রেস্তোরাঁও রয়েছে। পরবর্তীকালে কাতার সরকার এই ভবনের সংস্কারের জন্য ৪০,০০০ মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করে। তবে সংস্কারের পরও এটি শুধুমাত্র শুক্রবারের নামাজের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।[১৬]
ধর্মীয় সংগঠন
[সম্পাদনা]কিউবায় ইসলামের প্রতিনিধিত্বকারী বেশ কয়েকটি সংগঠন রয়েছে, যারা মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সামাজিক চাহিদা পূরণের জন্য কাজ করে। তাদের মধ্যে অন্যতম হল কিউবান ইসলামিক ইউনিয়ন। এই সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন ইমাম ইয়াহিয়া পেদ্রো। সংগঠনটি কিউবায় ধর্মীয় শিক্ষা, সামাজিক অনুষ্ঠান ও ইসলামী অনুশীলন সহজ করার লক্ষ্যে কাজ করে থাকে।[১৭][১৮]
এছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন হলো কিউবান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য ডিফিউশন অব ইসলাম, যার নেতৃত্বে আছেন আবু দুয়ানাহ। তারা মূলত কিউবায় নতুন ধর্মান্তরিত মুসলিমদের মাঝে ইসলাম সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া ও মুসলিম বিশ্বের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য কাজ করে।[১৯]
হাভানাতে ম্যালকম এক্স সেন্টার নামক স্থানে একটি সুন্নি মুসলিম সম্প্রদায় নিয়মিত একত্র হয়। এটি হাসান আবদুল গাফুর নামক একজন মুসলিমের বাসভবনে অবস্থিত। হাসান আব্দুল গাফুর ১৯৯৪ সালে কিউবায় প্রথম একটি ইসলামি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছেন, যার মাধ্যমে মুসলমানদের ইবাদত ও ধর্মীয় শিক্ষা লাভের সুযোগ তৈরি হয়। কেন্দ্রটি কিউবায় ইসলামের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন হল ইসলামি লীগ অব কিউবা, যা কিউবায় সরকার কর্তৃক একমাত্র নিবন্ধিত মুসলিম সংগঠন হিসেবে স্বীকৃত। সংগঠনটি দেশব্যাপী ধর্মীয় কার্যক্রম সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করে।[২০]
এছাড়াও কিউবায় একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে যার নাম আরব ইউনিয়ন অব কিউবা। এটি বিভিন্ন আরব সংগঠনের একত্রিত হয়ে গঠিত হয়েছে। এই সংগঠনটি কিউবার মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে আরবি ভাষা ও ইসলামি সংস্কৃতি সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা তাদের ধর্মীয় পরিচয়ের সাথেও গভীরভাবে জড়িত।[২১]
বিশিষ্ট মুসলিম ব্যক্তিবর্গ
[সম্পাদনা]- আলী নিকোলাস কসিও —কিউবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রাক্তন কর্মকর্তা, যিনি বর্তমানে "ভয়েস অব ইসলাম" নামক একটি রেডিও স্টেশনে সংবাদ প্রচার করেন।[২২]
- জুয়ান কার্লোস গোমেজ — একজন পেশাদার মুষ্টিযোদ্ধা ও প্রাক্তন ক্রুজারওয়েট শিরোপা বিজয়ী।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Liu, Joseph (২০১১-০১-২৭)। "Table: Muslim Population by Country"। Pew Research Center (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ John Andrew Morrow (১৫ মার্চ ২০১২)। Religion and Revolution: Spiritual and Political Islam in Ernesto Cardenal। Cambridge Scholars Publishing। পৃষ্ঠা 116। আইএসবিএন 9781443838337।
- ↑ Şafak, Yeni। "Local Muslim Cubans get first prayer room"। Yeni Şafak (তুর্কি ভাষায়)। ২০২২-০৪-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Reporter, Staff। "Cuban Muslims to finally get a permanent mosque"। Cuban Muslims to finally get a permanent mosque (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ "Cuba to Build Its First Mosque as Muslim Population Grows"। cuba-solidarity.org.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ ক খ Barcia, Manuel (২০১৩)। "Western African Islam in Colonial Cuba": 292–305। ডিওআই:10.1080/0144039X.2013.865335।
- ↑ ক খ Silva, Daniel (২০১৭)। "The Transatlantic Muslim Diaspora to Latin America in the Nineteenth Century": 528–545। ডিওআই:10.1080/10609164.2017.1350492।
- ↑ ক খ Lovejoy, Henry (২০১৬)। "The Registers of Liberated Africans of the Havana Slave Trade Commission: Implementation and Policy, 1824-1841": 23–44। ডিওআই:10.1080/0144039X.2015.1117253।
- ↑ al-Ahari, Muhammed Abdullah (১৯৯৯)। "The Caribbean and Latin America"। Islam Outside the Arab World। Routledge। পৃষ্ঠা 447। আইএসবিএন 0-7007-1124-4।
- ↑ Morales Mesa, Andrea (২০০৮)। "El Islam en la actualidad cubana [Islam in Cuba today]": 93–102।
- ↑ Fiddian-Qasmiyeh, Elena (২০১০-০৬-০১)। "Education, migration and internationalism: situating Muslim Middle Eastern and North African students in Cuba": 137–155। আইএসএসএন 1362-9387। ডিওআই:10.1080/13629380802532234।
- ↑ Mesa, Andrea Morales (২০০২)। "EL ISLAM EN LA ACTUALIDAD CUBANA."। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ Chitwood, Ken (২০১৭), Gooren, Henri, সম্পাদক, "Islam in Cuba", Encyclopedia of Latin American Religions (ইংরেজি ভাষায়), Cham: Springer International Publishing, পৃষ্ঠা 1–2, আইএসবিএন 978-3-319-08956-0, এসটুসিআইডি 239241399 Check
|s2cid=
value (সাহায্য), ডিওআই:10.1007/978-3-319-08956-0_264-1, সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮ - ↑ EST, Lucy Westcott On 12/27/16 at 5:00 AM (২০১৬-১২-২৭)। "Why Cuba's Muslim population is growing"। Newsweek (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৯।
- ↑ "Castro promises Cuban Muslims a mosque"। ২০০৮-০৫-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১০।
- ↑ "Islam in Cuba"। islamawareness.net।
- ↑ "Cuba"। United States Department of State (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ "Islam Awareness Homepage"। www.islamawareness.net। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ Wehelie, Benazir (২০১৬-০৪-১১)। "Practicing Islam in Catholic Cuba"। CNN (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ "DIARIO DE CUBA"। diariodecuba.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬।
- ↑ Jardines del Cueto, Lina (২০১৯), "Arab Union of Cuba", Gooren, Henri, Encyclopedia of Latin American Religions (ইংরেজি ভাষায়), Cham: Springer International Publishing, পৃষ্ঠা 102–104, আইএসবিএন 978-3-319-27078-4, ডিওআই:10.1007/978-3-319-27078-4_380, সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-১৬
- ↑ "Some Cubans are converting to Islam"। islamawareness.net।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]